নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।
নাকবা আরবি শব্দ যার অর্থ দুর্যোগ। ১৯৪৮ সালের ১৪ মে স্বাধীন ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষিত হয় আর ১৫ মে থেকে ফিলিস্তিনিরা গৃহহীন হওয়া শুরু করেন। তাই ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং অন্যত্র ১৫ মে তারিখকে নাকবা দিবস হিসেবে স্মরণ করা হয়। যদিও নাকবা আসলে আগে থেকেই শুরু হয় তবে মার্চ ১৯৪৮ থেকে ১৯৪৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ৭,০০,০০০ এর বেশি ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। যদিও উদ্বাস্তুদের সঠিক সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে তবে পরবর্তীতে গঠিত ইসরায়েলের ভূখন্ড থেকে ৮০% এর কাছাকাছি আরব বাসিন্দা এতে গৃহহীন হয়েছিল।ইহুদিদের সামরিক আগ্রাসন, আরব গ্রামগুলিতে হামলা, দেইর ইয়াসিন গণহত্যার মত আরেকটি গণহত্যার ভয়সহ বিভিন্ন কারণে এই ঘটনা ঘটেছিল।পরবর্তীতে ইসরায়েলের প্রথম সরকারের জারিকৃত আইনসমূহে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদেরকে ফিরতে বাঁধা দেয়া হয়। বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি ও তাদের বংশধররা ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়।জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুসারে তাদের নিজ ভূমে ফেরার কথা থাকলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি এবং ইতিমধ্যে কয়েক প্রজন্ম চলে গেছে।
১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪
র ম পারভেজ বলেছেন: সহমত পোষণ করছি।
সাজেশনের জন্য ধন্যবাদ, খুব শীঘ্রই পড়া শুরু করার চেষ্টা করবো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফিলিস্তিনীরা ও ততকালীন আরবরা সমসাময়িক রাজনীতি ও বিশ্বকে বুঝতে পারেনি, ৭০ বছর তার মুল্য দিয়ে যাচ্ছে।
২০১২ সালে সিরিয়ানরা নিজ দেশকে, সমসাময়িক রাজনীতি ও ইসলাম ধর্মকে না বুঝতে পেরে প্রায় নিশ্চিন্ন হয়ে গেছে।
আপনি রাজনীতির বই পড়া শুরু করেন।