নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।
২০১৩ সালের তথ্যমতে, বিশ্বে সড়ক নির্মাণে বাংলাদেশে ব্যয় সবচেয়ে বেশি হয়। বাংলাদেশের চার লেইনের উন্নীত করতে রংপুর-হাটিকুমরূল মহাসড়কের এক কিলোমিটারের জন্য ৬৬ লাখ ডলার, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ৭০ লাখ, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে ১ কোটি ১৯ লাখ, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২৫ লাখ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ২৫ লাখ ডলার ব্যয় হচ্ছে। অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এমন এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় ১১ লাখ থেকে ১৩ লাখ ডলার, চীনে ব্যয় হয় ১৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ ডলার, ইউরোপের দেশগুলোতে হয় ৩৫ লাখ ডলার।
উন্নত দেশগুলোতে প্রতি কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে গড় ব্যয় হচ্ছে ৩১ কোটি টাকা। বাংলাদেশে সর্বশেষ ঢাকা-পায়রা বন্দর রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পেই প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা। চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে বান্দরবানের ঘুনধুম পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ পড়ছে ১৩৯ কোটি টাকারও বেশি। অথচ ভারতে সাধারণ সিঙ্গেল লাইনের রেলপথ নির্মাণে কিলোমিটারে গড়ে ব্যয় হয় ১২ কোটি টাকা। পাকিস্তানে এই ব্যয় কিলোমিটারে ১৫ কোটি টাকা। চীনে ট্রেন চলাচলের জন্য ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার গতিবেগের রেলপথ নির্মাণে কিলোমিটারে খরচ হচ্ছে সর্বোচ্চ ৭৫ কোটি টাকা আর সাধারণ সিঙ্গেল রেলপথ নির্মাণে কিলোমিটারে খরচ হচ্ছে ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
ভারতে লাগে ১২ কোটি টাকা, এমনকি যে পাকিস্তানকে আমরা রাষ্ট্র বলেই মনে করি না তাদেরও লাগে ১৫ কোটি টাকা আর এই সোনার বাংলাদেশে লাগে ১৩৯ কোটি টাকা থেকে ২৫০ কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান দেখে কলিমুদ্দির দূর সম্পর্কের ভাই সলিমুদ্দির উক্তি - ''বাংলাদেশের সড়ক-রেল লাইন কি স্বর্ণ গলিয়ে বানানো হয়?''
২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
র ম পারভেজ বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ কোটি টাকা প্রতি কিলোমিটারে ব্যয়, আর আমাদের ৯৪ কোটি টাকা; সেই হিসাব করলেও (৯৪-৩০) = ৬৪ কোটি টাকা বেশি। খরচের চেয়ে যে কমিশন-বখরা-আন্ডার টেবিল দ্বিগুণ!!!
২| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
প্রত্যুশ্যা বলেছেন: বিশ্বে সড়ক নির্মাণে বাংলাদেশে ব্যয় সবচেয়ে বেশি হয়। কারন বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছে।।।।
২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
র ম পারভেজ বলেছেন: ভালো বলেছেন।
৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ বুঝি প্রয়োজন দূর্নীতির বিরুদ্ধে!
গণতন্ত্রের জন্য।
সুষম সম্পদ বন্টনের জন্য!
মৌলিক মানবাধীকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
লুটপাটকারীদের নির্মূল করার জন্য।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
র ম পারভেজ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেয়া প্রজন্মের শাসনেই দেশে দুর্নীতির যে হাল, বর্তমান হাইব্রিড প্রজন্মের শাসন যখন আসবে তখন মনে হয় মাটিও খেয়ে ফেলবে।
৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুর্নীতিই প্রধান কারণ।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
র ম পারভেজ বলেছেন: অবশ্যই।
৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
ম্যাক্সিম বলেছেন: এ তো অামাগো পুরা মাইরা ফেলছে।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
র ম পারভেজ বলেছেন: সামনে ভাতে মারবে, পানিতে মারবে, শেষে একদম জানে মারবে।
৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কত দুর্নীতি যে আরো দেখতে হবে। ভাগ বাটোয়ারা এভাবেই চলে
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
র ম পারভেজ বলেছেন: সেটাই।
৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
সাকিব মুসতানসির বলেছেন: পকেট মানিটাই হিসাবে ধরলেন না ! ক্যামনে হিসাব মিলবে ?
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
র ম পারভেজ বলেছেন: পকেট মানির পরিমাণ এতো মাত্রা ছাড়া হয়ে গেছে তাতে মূল হিসাবই মিলছে না!!!
৮| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেখা-অদেখা দূর্ণীতির কোন শেষ নাই। দূর্ণীতি আনলিমিটেড।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
র ম পারভেজ বলেছেন: দুর্নীতি বলে এদেশে কিছু নাই, সবই বিরোধীদল আর মিডিয়ার অপপ্রচার!!!
৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
এস ওয়াই গ্লোবাল এলটিডি বলেছেন: এই জরিপ প্রমাণ করে যে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে কত অগ্রসর।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১০
র ম পারভেজ বলেছেন: আর কিছু না হোক দুর্নীতির সূচকে দেশ অগ্রসর হচ্ছে, এটাও একটা পজিটিভ বিষয়!!!
১০| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
জেকলেট বলেছেন: ভাই দূর্নীতির তুক্কু উন্নায়নের মহাসড়কে আছেন। এই গুলান দেখা লাগে না। চোখ বন্ধ করেন।
ব্যাবধানটা অনেক বেশি। তবে বাংলাদেশে ভূমি অধিগ্রহনের খরচ অন্য দেশের থেকে অনেক বেশি। বাট তারপর ও ব্যাবধান অনেক বেশি। শুনেছি বিএনপি আমলের ১০% নাকি এখন কমবেশ ৬০% এ চলে গেছে। আল্লাহ মালুম
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
র ম পারভেজ বলেছেন: সত্যিই দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে আছে, অন্যরা যা করে ১০০ টাকায় আমরা করি ৩০০ টাকায়!!!
১১| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "বাংলাদেশে ভূমি অধিগ্রহনের খরচ অন্য দেশের থেকে অনেক বেশি "
এইটা আমার কাছে সত্য মনে হয় না। এই দাবী করে সরকার এবং এর সপক্ষে তাদের প্রমান পেশ করা দরকার।
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
র ম পারভেজ বলেছেন: এদেশে জবাবদিহিতা অনুপস্থিত, আপনার করা প্রশ্নের উত্তর কখনোই পাবেন না।
১২| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১০
সুমন কর বলেছেন: এ কি দেখাইলেন !!!
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
র ম পারভেজ বলেছেন: মদিনার সনদ অনুযায়ী দেশ চলছে!!! আরও কত কি দেখবেন।
১৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে উন্নয়নের উৎসব চলছে আর উৎসবে এদিকওদিক বাড়তি খরচ আছে। এই খরচ করার পর পকেটে দেদারছে ঢোকানোর পর যেইটা থাকে সেটা হল মূল ব্যয়। আপনি বা যারা এই পরিসংখ্যান ধরেছেন/করেছেন তারা মূল ব্যায়ের হিসাব না ধরে টোটাল হিসাব ধরেছেন। পরিসংখ্যানে মূল ব্যয় ধরা উচিৎ। বাকীটা ক্ষমতাসীনদের জন্য বরাদ্ধ। এটা খাওয়া তাদের জন্য হালালান তাইয়্যেবান! লুল....
২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
র ম পারভেজ বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: লোভা নামক অতি দামি জিনিস গলিয়ে বানান হয় !
২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
র ম পারভেজ বলেছেন: লোভার সন্ধি-বিচ্ছেদ কি হবে - লোভ+টাকা?
১৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব ভালো একটা তথ্য তুলে ধরেছেন, অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।
আমাদের দেশে আসলে স্বর্ণ দিয়ে রাস্তা বানায় না, আমাদের কপাল পুড়িয়ে রাস্তা বানায়া! এই জন্য দুর্ভোগ চরম পর্যায় আমরা সহ্য করি।
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
র ম পারভেজ বলেছেন: এতো কিছুর পরে আবার সবকিছু তে ভ্যাট দাও,ট্যাক্স দাও। কিন্তু সেবা চাইতে গেলে আবার ঘুষ দাও।
১৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
//পরিসংখ্যান দেখে কলিমুদ্দির দূর সম্পর্কের ভাই সলিমুদ্দির উক্তি - ''বাংলাদেশের সড়ক-রেল লাইন কি স্বর্ণ গলিয়ে বানানো হয়?''//
সলিমুদ্দির পাশের বাড়ির রহিমুদ্দির আপন ভাগনে জহিরুদ্দির ঘনিষ্ট বন্ধুর বিশ্বস্ত সঙ্গী আলিমুদ্দিন এই প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন- ''বাংলাদেশের সড়ক-রেল লাইন স্বর্ণ গলিয়ে বানানো হয় না ঠিক, তবে সড়ক রেললাইনের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ নেতা-খ্যাতা ইত্যাদির বউ-কনে-জায়া-ভগ্নিদের শখের স্বর্ন ক্রয়ে ব্যয় হলেও হয়ে থাকতে পারে।''
রুপম,
ইউ আর জিনিয়াস। ভেরি গুড। থ্যাঙ্কস।
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
র ম পারভেজ বলেছেন: জিনিয়াস নই ভাই, শুধু চেষ্টা করি বিশ্লেষণ করে সবকিছু অনুধাবন করতে।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: দুর্নিতীতে বাংলাদেশ শীর্ষেতো তাই
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
র ম পারভেজ বলেছেন: শুধু দুর্নীতিতে না, বিচারহীনতার জায়গাতেও আমরা শীর্ষে থাকবো।
১৮| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ এখন আওয়ামী উপনিবেশ
২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
র ম পারভেজ বলেছেন: এ ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত।
১৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
ঢাকার লোক বলেছেন: তুলনা করার জন্য ১ কিমি রাস্তা বলতে ঠিক কি বুঝানো হয়েছে? কোনো রাস্তা ২ লেন কোনটা বা ৪ লেন, কোনো রাস্তা আন্তঃজেলা প্রধান হাইওয়ে কোনটা আবার অতটা গুরুত্তপূর্ণ নয়, যেমন যুক্তরাষ্ট্রে একসেস কন্ট্রোল্ড ইন্টারস্টেট্ ডিভাইডেড হাইওয়েও আছে আবার সাধারণ ২ লেনের রাস্তাও আছে, রাস্তার প্রকার, গুরত্ত্ব, এমনকি এলাকা ভেদে খরচ কম বেশি হতে পারে, জমি অধিগ্রহন করতে হলে গ্রামীণ এলাকার চেয়ে শহরে অনেক বেশি খরচ হবে, তাই তুলনা করার জন্য একই ধরণের রাস্তার ১ লেন- কিমি এর খরচ জানতে পারলে ভালো হয় ।
তবে আপনার দেয়া খরচের হিসাব সত্যি হলে বিষয়টা খতিয়ে দেখা অবশ্যি দরকার ।
২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৯
র ম পারভেজ বলেছেন: যে সড়কগুলির হিসাব করা হয়েছে সবগুলোই চার লেনের,আর তুলনা করা হয়েছে একে তুল্য ধরেই। আর গত কালকের সবগুলি সংবাদমাধ্যমে একটু চোখ বুলান। প্রায় সবগুলিতে হেড লাইন ছিলো অবকাঠামো নির্মাণের ব্যয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ।
২০| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খবর প্রতিবেদন | প্রকাশিত ২১ জুন, ২০১৭ ০১:১১:০০ যা দেখা গেল
অবকাঠামো নির্মাণ খরচ বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি : বিশ্ব ব্যাংক
বাংলাদেশের কয়েকটি সড়কের নির্মাণ ব্যয় তুলে ধরে তার সঙ্গে ভারত, চীন ও ইউরোপের তুলনা করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন
বাংলাদেশের চার লেইনের উন্নীত করতে রংপুর-হাটিকুমরূল মহাসড়কের এক কিলোমিটারের জন্য ৬৬ লাখ টাকা (৬.৬ মিলিয়ন ডলার), ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ৭০ লাখ, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২৫ লাখ টাকা এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ২৫ লাখ টাকা খরচের তথ্য তুলে ধরেন তিনি। জাহিদ হোসেন বলেন, অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এমন এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে (জমি অধিগ্রহণসহ) খরচ হয় ১১ লাখ থেকে ১৩ লাখ (১.১ থেকে ১.১৩ মিলিয়ন ডলার) টাকা। চীনে ব্যয় হয় ১৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ টাকা (১.৩ থেকে ১.৬ মিলিয়ন ডলার)। ইউরোপের দেশগুলোতে হয় ৩৫ লাখ টাকা (৩.৫ মিলিয়ন ডলার)। - See more at: Click This Link
উপরের তথ্যের সাথে এই পোষ্টের তথ্যের ( নীচে পোষ্ট হতে তুলে আনা অংশ) বেশ বড় একটি গড়মিল দেখা যায়
২০১৩ সালের তথ্যমতে, বিশ্বে সড়ক নির্মাণে বাংলাদেশে ব্যয় সবচেয়ে বেশি হয়। বাংলাদেশের চার লেইনের উন্নীত করতে রংপুর-হাটিকুমরূল মহাসড়কের এক কিলোমিটারের জন্য ৬৬ লাখ ডলার, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ৭০ লাখ, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে ১ কোটি ১৯ লাখ, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২৫ লাখ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ২৫ লাখ ডলার ব্যয় হচ্ছে। অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এমন এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় ১১ লাখ থেকে ১৩ লাখ ডলার, চীনে ব্যয় হয় ১৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ ডলার, ইউরোপের দেশগুলোতে হয় ৩৫ লাখ ডলার।
তাই ফিগারগুলি একটু চেক করে নিলে মনে হয় একটু ভাল হয় , তাতে দেশের ইজ্জত কিছুটা হলেও বাঁচে !!!
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:২৮
র ম পারভেজ বলেছেন: ভাই, আমার দেয়া ফিগার গুলি সব ঠিক আছে। আপনার লিংক দেয়া সংবাদের সাংবাদিক বোধহয় মিলিয়নের হিসেবে কাচাঁ, ভালো করে খেয়াল করুন -
"বাংলাদেশের চার লেইনের উন্নীত করতে রংপুর-হাটিকুমরূল মহাসড়কের এক কিলোমিটারের জন্য ৬৬ লাখ টাকা (৬.৬ মিলিয়ন ডলার)"
১ মিলিয়ন =১০ লক্ষ, ব্রাকেটে লিখা ৬.৬ মিলিয়ন ডলার আর পূর্ণাঙ্গ অঙ্ক ৬৬ লাখ টাকা!!!
এটা হবে ৬৬ লক্ষ ডলার, টাকার অঙ্কে ৫২ কোটি টাকা।
২১| ২২ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিষয়টি মিলিয়ন আর লাখ নিয়ে নয় , বিষয়টা টাকা আর ডলার নিয়ে, বিষয়টিতে বড় ধরনের গড়মিল রয়েছে দুটি সংবাদে , আমিতো সংবাদ সুত্র দিয়েছি , আমার নীজের যোগ বিয়োগের অংকের কোন কথা নয় । আমার মনে হয়েছে কারো না কারো কোন ভুল হয়েছে । বিষয়টি তাই চেক করে নিলে ভাল হয় বলেছিলাম । আমি কাওকে দুষারোপ করিনি , শুধু গড়মিলটা দেখতে বলেছিলাম ।
এখানে আমার নীজের কোন কথা নেই । দুটিই দুটি সুত্র হতে ( একটি আপনার পোষ্টের তথ্য) উদ্ধৃত । হয় টাকায় ভুল হয়েছে না হয় ডলারে ভুল হয়েছে । টাকা আর ডলার অংকের বিষয় নয়, স্রেফ কথার বিষয়। এর সাথে অংকের জ্ঞান থাকার বিষয় জড়িত নয় । সাধারণ ভাষা জ্ঞান থাকলেই যে কেও গড়মিলটা ধরতে পারে । গড়মিল যদি কিছু করে থাকে তার দায় সংবাদ সুত্র সময়ের খবরের , এই লিংকের http://shomoyerkhobor.com/article/18634 আমার নয়, দয়া করে লিংকটিতে গিয়ে বিষয়টি দেখে আসার জন্য অনুরোধ থাকল ।
আমি কনফার্ম হতে চেয়েছিলাম গড়মিলটা কি মুল লেখাটির না ব্রেকেটের ভিতরের লেখাটির । লিংকটা ফলো করলে যে কেও ধরতে পারবে ভুলটি কি হয়েছে । গাইবী হতে কোন কথা বলা হয়নি ।তাই সংবাদ সুত্র উল্লেখ করে কিছু তুলে ধরার জন্য কেও কাওকে হিউমিলিয়েট করে কথা বলার কোন সুযোগ নেই এখানে । আপনি এত কথা না বলে আপনার তথ্যের সুনির্দিষ্ট সুত্র উল্লেখ করলে অনেক ভাল হত, দেখে মিলিয়ে নিতে পারা যেত কোন তথ্যটি সঠিক , যেহেতো পোষ্টটি আপনি দিয়েছেন তাই পোষ্টে তথ্য সুত্রের উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল । আপনার তথ্যের সুত্র দিয়ে এক কথায় বলে দিলেই হতো কোনটা সঠিক । আপনার কাছ হতে কনফারমেশন পেলে আমি সংবাদ সুত্রের সময়ের খবরের সাথে কথা বলব বলে ভেবে রেখেছিলাম । পরিস্কার চিহ্নিত কোন বিষয় তুলে ধরে কিছু বললে পর একজন ব্লগার আর একজন ব্লগারের শিক্ষার বিষয় নিয়ে কথা বলে এই প্রথম দেখলাম । যাহোক আমার মন্তব্যের বিষয়টি ভাল করে অনুভব করেন নি তা বুঝতে পেরেছি ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৪০
র ম পারভেজ বলেছেন: গত পরশুর প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমে একটু চোখ বুলান। প্রায় সবগুলিতে হেড লাইন ছিলো অবকাঠামো নির্মাণের ব্যয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ। ওই খানে আপনি সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন।
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৪৬
র ম পারভেজ বলেছেন: I am sorry as its seems my comment hurt you.
আমারই হয়ত আপনার মন্তব্য বুঝতে ভুল হইছে। আমার মন্তব্য সংশোধন করে দিলাম।
আবারও sorry বলছি, ভালো থাকুন আর সংগে থাকবেন।
২২| ২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সঠিক বিষয়টি অনুধাবনের জন্য । রমজানের কারণে লেখাপড়াতে সময় কম দিতে পারায় এবং এই মহুর্তে দেশের বাইরে থাকায় গতকালের বাংলাদেশের সংবাদপত্রের সকল খবর দেখতে পারি নাই । আপনার পোষ্টে সংবাদটি দেখে আমি গতকালের সংবাদ পত্রগুলি একটু দেখার চেষ্টা করেছিলাম । অনলাইন সার্চ করে মাত্র তিনটি মাধ্যমে সংবাদটি দেখতে পাই যার মধ্যে আমার সার্ভার সমস্যার কারণে ২টি লিংকে যেতে পারিনি । একটি লিংকে অনেক কষ্টে সংবাদটি দেখতে পারি । সেখানে টাকায় আর ডলারে গড়মিল দেখতে পাই । বিষয়টি নিয়ে বিংশ্ব ব্যাংক সাইটে গিয়েও তেমন কিছু পাইনি । তবে অবকাঠামো নির্মানখাতে ইন্টারন্যাশনাল কমপারিজন বিষয়ে বেশ কয়েক ঘন্টা পড়াশুনা করেছি । বিষয়টা বেশ ইন্টারেসটিং , বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন প্রদত্ত তথ্যকে বাস্তবতার আলোকে বিশ্লেশন করার মত অবকাশ রয়েছে বলে দেখা যায় । আমাদের দেশের বিষয়ে বিংশ্ব ব্যাংক অতীতে অনেক প্রকার খেলা খেলেছে ,তাই তাদের হিসাব , উদ্দেশ্য ও লক্ষ নিয়ে যথেষ্ট পরিমানে বিস্তারিত আলোচনার অবকাশ থাকে । বিশ্ব ব্যাংকের প্রকল্প বাস্তবায়নে আমার কিছু প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা রয়েছে । তাদের বিবিধ প্রকারের প্রতক্ষ ও পরোক্ষ কন্ডিশনালিটি , প্রকল্পের অনুকুলে অপ্রয়োজনে বিদেশী বিশেষজ্ঞ নিয়োগ, তাদের প্রভাবে ঠিকাদার নিয়োগ ও বিভিন্ন অজুজাতে প্রকল্পের অনুকুলে অর্থ ছারে বিলস্বের ফলে Time Over run and Cost Over run হয়ে আমাদের প্রকল্প ব্যয় যায় কয়েকগুন বেড়ে , এর জন্য একদিকে আমাদের নীজেদের প্রকল্প বাস্তবায়নে অদক্ষতা ও দুর্ণীতির সাথে বিংশ্ব ব্যাংকও কম দায়ী নয় । তাছাড়া আছে প্রাল্পের জমি অধিগ্রহনের জন্য অতিরিক্ত মুল্য প্রদান । অনেক সময় দেখা যায় প্রল্পের জন্য পতিত জমি নির্বাচন করার পরে তাতে রাতরাতি ঘরবাড়ী গজিয়ে উঠে , তার পরে ভুমি অধিগ্রহন ব্যয় যায় বেড়ে , এর সাধে যুক্ত হয় স্থানীয় প্রভাবশলী মহল ও ভুমি অধিগ্রহনের সাথে সংযুক্ত লোকদের অনৈতিকতা । আজকের অনলাইনে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী এ খাতে বাংলাদেশে ব্যয় বেশী হওয়ার জন্য তার যুত্তি তুলে ধরেছেন , জানিনা সুধী মহলে তার যুক্তি কতটুকু গ্রহনযোগ্য হবে ।
যাহোক গুরুত্ব পুর্ণ বিষয়টিকে এই সামাজিক যোগযোগের মাধ্যমে তুলে ধরে এর উপরে আলোচনা ও গন সচেতনতা গড়ে তোলর জন্য সাধুবাদ রইল ।
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৫১
র ম পারভেজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :-)
২৩| ২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পোষ্টের তথ্যের সাথে অন্যান্ন সুত্র টাকা/ডলারের অংকে বেশ বড় একটি গড়মিল দেখা যায়। (ডঃ এম এ আলী কিছুটা আলোকপাত করেছেন) পোষ্টে সব তথ্য-উপাত্ত ষ্পষ্ট নয়।
রাস্তার মাপেও ইচ্ছাকৃত ভাবে অষ্পষ্ট রাখা হয়েছে, ৪ লেন ডিভাইডেড হাইওয়ের সাথে সাধারণ ২ লেনের হাইওয়ের তুলনা হয়েছে কিনা, নিশ্চিত না।
যেমন কিছুদিন আগে রেল সেতু সহ চারলেন দোতালা পদ্মা সেতুর সাথে ভারতের একটি সরু সেতুর তুলনা করে অনেক ফাজলামো করেছিল মিডিয়াগুলো।
তবে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ-আমলারা দুর্নীতি করে না, একথা পাগলেও বলবে না।
সরকারি দুর্নিতি এদেশের বড় একটি সমস্যা।
২০১৩ সালের তথ্যমতে, বিশ্বে সড়ক নির্মাণে বাংলাদেশে ব্যয় সবচেয়ে বেশি হয়। এটা হবেই।
দুর্নীতি ছাড়াও আরো কিছু কারন আছে। কারনগুলো ইচ্ছাকৃতভাবেই উল্লেখ করেনি মিডিয়াগুলো।
বিশ্বের যেকোন দেশের চেয়ে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে খরচ দু-তিন গুন বেশী হতে বাধ্য।
এটা ৪গুন হলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
বিদেশে রাস্তা তৈরিতে মাটি ফেলে উচু না করলেও চলে। পাথুরে ভুমি সমান করে এশফল্ট-বিটুমিন মিকচার ঢেলে রোলার চালিয়ে দিলেই রাস্তা হয়ে যায়।
এদেশে নীচু ভুমি খালবিল সহ রাস্তা এক দেড় মাইল পরপর ব্রীজ বা কালভার্ট, আর মাটি ভরাট করে ফ্লাড লেভেল করতে চার লেন রাস্তাটি ক্ষেত্র ভেদে ১৫ থেকে ২৫ ফুট পর্যন্ত উচু করতে হয়, কিছু যাগায় পাইলিংও করতে হয়। বিদেশে ড্যাম তৈরিতেও এত উচু করা লাগেনা।
আর রাস্তা/ রেলরোড তৈরিতে জমি এদেশে ওসব দেশের মত ফ্রী না। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচাইতে ঘনবসতির দেশ। এখানে প্রতি ইঞ্চি জমি বাজার মুল্যে কিনতে হয়েছে। ওসব দেশে বিটুমিন বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে প্রায় ফ্রীতেই পাওয়া যায়, রাস্তার পাশে পাথরও ফ্রী।
আমাদের দেশে পাথর ও বিটুমিন ডলারে কিনে জাহাজ ভাড়া দিয়ে আনতে হয়, এসবও বিবেচনা করতে হবে।
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
র ম পারভেজ বলেছেন: নিচের লিঙ্ক গুলি পড়ুন তাহলে আপনার এই বক্তব্যের উত্তর পেয়ে যাবেন -''পোষ্টের তথ্যের সাথে অন্যান্ন সুত্র টাকা/ডলারের অংকে বেশ বড় একটি গড়মিল দেখা যায়। (ডঃ এম এ আলী কিছুটা আলোকপাত করেছেন) পোষ্টে সব তথ্য-উপাত্ত ষ্পষ্ট নয়।
রাস্তার মাপেও ইচ্ছাকৃত ভাবে অষ্পষ্ট রাখা হয়েছে, ৪ লেন ডিভাইডেড হাইওয়ের সাথে সাধারণ ২ লেনের হাইওয়ের তুলনা হয়েছে কিনা, নিশ্চিত না। ''
http://bonikbarta.net/bangla/news/2015-10-06/51702/মহাসড়ক-নির্মাণ-সবচেয়ে-ব্যয়বহুল-হচ্ছে-বাংলাদেশে/
http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1353057.bdnews
http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2017/01/14/451818
২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
র ম পারভেজ বলেছেন: ''বিশ্বের যেকোন দেশের চেয়ে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে খরচ দু-তিন গুন বেশী হতে বাধ্য।
এটা ৪গুন হলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
বিদেশে রাস্তা তৈরিতে মাটি ফেলে উচু না করলেও চলে। পাথুরে ভুমি সমান করে এশফল্ট-বিটুমিন মিকচার ঢেলে রোলার চালিয়ে দিলেই রাস্তা হয়ে যায়।
এদেশে নীচু ভুমি খালবিল সহ রাস্তা এক দেড় মাইল পরপর ব্রীজ বা কালভার্ট, আর মাটি ভরাট করে ফ্লাড লেভেল করতে চার লেন রাস্তাটি ক্ষেত্র ভেদে ১৫ থেকে ২৫ ফুট পর্যন্ত উচু করতে হয়, কিছু যাগায় পাইলিংও করতে হয়। বিদেশে ড্যাম তৈরিতেও এত উচু করা লাগেনা।
আর রাস্তা/ রেলরোড তৈরিতে জমি এদেশে ওসব দেশের মত ফ্রী না। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচাইতে ঘনবসতির দেশ। এখানে প্রতি ইঞ্চি জমি বাজার মুল্যে কিনতে হয়েছে। ওসব দেশে বিটুমিন বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে প্রায় ফ্রীতেই পাওয়া যায়, রাস্তার পাশে পাথরও ফ্রী।
আমাদের দেশে পাথর ও বিটুমিন ডলারে কিনে জাহাজ ভাড়া দিয়ে আনতে হয়, এসবও বিবেচনা করতে হবে।''
আপনার এই বক্তব্য অনুযায়ী বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সড়ক হবার কথা মেরিন ড্রাইভ সড়ক। অথচ দেখুন ২ লেনের ৮০ কি.মি. রাস্তা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মাত্র ১০৫০ কোটি টাকায় তৈরী করেছে। মানে প্রতি কি.মি. মাত্র ১৩ কোটি টাকায় তৈরী করেছে। সুতরাং ৪ লেনে যদি ৩ গুণ খরচও হয় তাহলে ৩৯ কোটি টাকা খরচ হতে পারে। সেনাবাহিনী যদি এত কমে পারে তবে দেশি-বিদেশি ঠিকাদার নিয়োগ করে তৈরী করতে কেন বিশ্বমানের ৩ গুণ খরচ হয়? এতে কি দুর্নীতির আভাস পাওয়া যায় না?
২৪| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কিসের সাথে কি তুলনা করেন!
মেরিন ড্রাইভ সড়ক প্রায় সি লেভেলে, অল্প কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া রাস্তা উচু করতে হয়নি, বক্স কালভার্ট নেই,
অল্প কিছু ঝর্না/নালা আছে, তার উপরে সব হালকা বেইলি ব্রীজ, খুলনা শিপইয়ার্ডের, দাম দেয়া হয়নি, শফল্ট লেইং মেশিন, এক্সাভেটর .. ইত্যাদি ভাড়ায় এনে দিয়েছে, পরে হয়তো পরিশোধ করবে রোড এন্ড হাইওয়ে। এই রাস্তা সুধুমাত্র হালকা যানবাহন চলার রাস্তা।
আর পদ্মাসেতুর কানেক্টিং রোডে চারটি ১০০ টনের ট্রেইলার ট্রাক পাসাপাসি চলতে পারবে।
২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮
র ম পারভেজ বলেছেন: অাপনার বিশ্লেষণের জন্য নিচে একটি লিঙ্ক দিলাম। কাঠের চশমা পড়ে বিশ্লেষণ না করে সাদা চোখে লিস্টটি বিশ্লেষণ করুন। ভালো করে দেখুন যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মেগাপ্রজেক্ট গুলির সাথে তুলনা করলে আমাদের প্রজেক্টগুলিতে আপনি নয়-ছয় পান কিনা?
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_transport_megaprojects
২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
র ম পারভেজ বলেছেন: হাসান সাহেব, অাপনার প্রোফাইল ঘাটঁলাম। আমি বুঝতে পারছি আপনার রাজনৈতিক মতাদর্শ, এটা জেনে রাখুন অামিও একই রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু এটার মানে এই নয় যে, আমি কোঁদাল কে কোঁদাল বলতে ভয় পাবো। তবে হ্যাঁ হাইব্রিড কাউয়া তথা হালুয়া-রুটির ভাগ নেয়া আদর্শবাদীদের ব্যাপার আলাদা। নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য বৃহত্তর স্বার্থ জলাঞ্জলি দেয়ার মানে হয় না।
২৫| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেরিন ড্রাইভ সড়ক সবটাই খাস জমি, জমির মুল্য একপয়শাও দিতে হয় নি।
২৬| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
বিষাদ সময় বলেছেন: এটা অস্বীকার করা যায় না যে বাংলাদেশের সকল প্রজেক্টের ব্যয় বেশী হওয়ার পিছনে দুর্নীতি অন্যতম কারণ। তবে একটি নির্মাণ ব্যয়ের সাথে আরেকটি নির্মাণ ব্যয়ের কমপেয়ার করাটা বেশ জটিল একটা বিষয়। উপরে অনেকেই তাদের মন্তব্যে এসব বিষয় তুলে ধরেছেন। আসলে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় বেশি হওয়ার পিছনে দুর্নীতি বা উপরোক্ত কারণ সমূহের কোনটি কতটা দায়ী তা নিরপেক্ষ গবেষণা ছাড়া বলা সত্যিই দুস্কর। অনেক ক্ষেত্রে সাংবাদিকরা একটা সাদামাটা তুলনা তুলে ধরেন। যার অনেকগুলো হয় কোন গোষ্ঠির স্বার্থহানি বা স্বার্থরক্ষার জন্য।
বাংলদেশে কোন কোন এলাকার জমির দাম আমেরিকার নিউ ওয়ার্ক সিটির জমির দামের চাইতে বেশি, এ রকম তথ্য একটি পত্রিকা তুলে ধরেছিল। সাম্প্রতিক ভূমি অধিগ্রহণ আইন সংশোধিত হয়ে ভুমি অধিগ্রহনে সরকারি ক্ষতি পূরণের হার ২০০% থেকে ৩০০% বাড়ানো হয়েছে। এবার দেখবেন সড়ক বা রেলপথ নির্মাণ ব্যয় আরো কি পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
র ম পারভেজ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
বরিষ ধারা বলেছেন: ইউরোপ আমেরিকা চীনের যে হিসাব এখানে দেওয়া হয়েছে, সেখানে কি কমিশন-বখরা-আন্ডার টেবিল হিসাব ধরা আছে? এগুলো না হলে এদেশে কোন স্টেজে কোন কাজই এগুবেনা। মাল মুহিতের ফর্মুলা অনুযায়ী ঘুষের টাকা বৈধ। ঘুষের খরচ যদি ধরেন, তাহলে খরচের তো কোন শেষ হবেনা। স্বর্ণ কেন, হীরা গলিয়েও রাস্তা বানিয়ে কূল কিনারা পাওয়া যাবেনা।