নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।
ছবি:সংগৃহীত
সীমান্ত নিয়ে গত মাসে হঠাৎ করেই উত্তেজনা শুরুর পর থেকে ভারত ও চীনের মধ্য উত্তেজনা চলছে। দুই দেশই সীমান্তে সৈন্যদের অবস্থান শক্তিশালী করেছে এবং একই সঙ্গে সীমান্তে লোকজনকে সরিয়ে নিয়েছে। ভারত-চীন-ভুটান সীমান্তে দোকালাম এলাকায় চীন একটি রাস্তা তৈরি করতে চাওয়াই সাম্প্রতিক উত্তেজনার কারণ। ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার সীমান্তের এই দুই দেশের মধ্যে এমন পরিস্থিতিতে ১৯৬২ সালের মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় দুইদেশের সামরিক সক্ষমতার তুলনামূলক একটি চিত্র দেখে নেয়া যাক।
সামরিক শক্তিতে প্রথম স্থানে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া, তিন ও চারে রয়েছে যথাক্রমে চীন এবং ভারত। সেনাবাহিনীর আকারে ভারতের চেয়ে চীন অনেক এগিয়ে। চীনের সেনাসদস্যের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩৫ হাজার এবং ভারতের সেনা সংখ্যা ১৩ লাখ ২৫ হাজার। চীনের আধা-সামরিক বাহিনী বা রিজার্ভ ফোর্সের সংখ্যা ২৩ লাখ এবং ভারতের ২১ লাখ ৪৩ হাজার। চীনের চেয়ে ভারতের ট্যাংকের সংখ্যা কম, কিন্তু সাঁজোয়া যানের সংখ্যায় ভারত এগিয়ে। চীনের ট্যাংকের সংখ্যা ৬৪৫৭টি এবং ভারতের ৪৪২৬টি। অন্যদিকে, চীনের সাঁজোয়া যানের সংখ্যা ৪৭৮৮টি এবং ভারতের রয়েছে ৬৭০৪টি। স্থলসীমান্তে যুদ্ধের জন্য গোলাবর্ষণের সক্ষমতা অত্যন্ত জরুরি। চীনের হাতে সেল্ফ প্রপেলড আর্টিলারি রয়েছে ১৭১০টি এবং ভারতের রয়েছে ২৯০টি। টোড আর্টিলারি চীনের কাছে ৬২৪৬টি এবং ভারতের কাছে ৭৪১৪টি। চীনে মাল্টিপল রকেট লঞ্চার রয়েছে ১৭৭০টি এবং ভারতের রয়েছে ২৯২টি।
চীনের যুদ্ধবিমানের সংখ্যা ১২৭১টি এবং ভারতের ৬৭৬টি। চীনের হাতে অ্যাটাক বিমানের সংখ্যা ১৩৮৫টি এবং ভারতের রয়েছে ৮০৯টি। চীনের পরিবহন বিমান রয়েছে ৭৮২টি এবং ভারতের রয়েছে ৮৫৭টি। এছাড়া চীনের প্রশিক্ষণ বিমান রয়েছে ৩৫২টি এবং ভারতের হাতে রয়েছে ৩২৩টি। ভারতের কাছে অ্যাটাক হেলিকপ্টারের সংখ্যা ৫৯টি এবং চীনের কাছে রয়েছে ২০৬টি। ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা ভারতের চেয়ে চীনের হাতে অনেক বেশি রয়েছে। চীনের কাছে পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ২৬০টি এবং ভারতের কাছে রয়েছে ১১০টি।
তথ্যসূত্র:গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (জিএফপি)।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮
র ম পারভেজ বলেছেন: আমারও তাই মনে হচ্ছে। হুমকি-ধামকি পর্যন্তই থাকবে সরাসরি যুদ্ধে যাবে না।
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: রেন্ডিয়া চীনের কাছেই জব্দ। একটা দাতভাংগা যুদ্ব চাই
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪২
র ম পারভেজ বলেছেন: ভাই ফান্টাসির দুনিয়ায় না থেকে বাস্তবে ফিরুন। এই দুই দেশের যুদ্ধ হলে আমাদের যে বিপর্যয়ে পড়তে হবে সেটা ভাবুন।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিএসএফের সাথে বাড়াবাড়ি করতে করতে মনে হয় হুশ হারায় গেসিল!
বাংলাদেশ বর্ডারে ইচ্ছেমত রাস্তা ঘাট বানায় মনে মনে মনে হয় মনকলা খাইছিল!
তাই চীনের সীমান্তেও পাকনামী করতে গিয়া কট খাইছে!
হম্বি তম্বি বেশিদিন মজা লাগে না! ইট্টু বাইড়া বাইড়ি না হইলে কি জমে
ভারতের তার সকল প্রতিবেশিদের সাথে আন্তর্জাতিক নীতি-নৈতিকতা বজায় রেখেই আচরণ করা উচিত!
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪২
র ম পারভেজ বলেছেন: সহমত।
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিএসএফের সাথে = বিএসএফ বিডিআরের সাথে
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩
র ম পারভেজ বলেছেন: ভালো সমীকরণ।
৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
রাখালছেলে বলেছেন: একটা প্রশ্ন যদি যুদ্ধ লাগে তাহলে বাংলাদেশ কোন পক্ষকে সমর্থন দিবেন। ভারতকে না চীনকে । কঠিন এক দাড়িপাল্লা ।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
র ম পারভেজ বলেছেন: হুমম।
৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪০
প্রোলার্ড বলেছেন: যুদ্ধ লাগলে বাংলাদেশ ৭১ এ ভারতের কাছে যে ঋণী আছে সেটা শোধাবার সুযোগ পাবে।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
র ম পারভেজ বলেছেন: !!!!!
৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫২
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: আপনার মন্তব্য কিছু ভারতীয় দালাল দেখা যাচ্ছে। এদের বন্দে মা তারাম স্লোগান দিয়ে চীনের বিরুধে যুদ্ধ করার জন্য পাঠানোর দরকার ভারতমাতা রক্ষা করার।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬
র ম পারভেজ বলেছেন: হি:হি:হি:
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারত সবসময়ই বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল এবং শ্রীলংকার ওপর দাদাগীরি করে কারণ হলো এই দেশগুলি ভারতের সংগে কাউন্টার এটাকে পাবেনা পক্ষান্তরে চীন এবং পাকিস্থানকে সমীহ করে এবং করজোড়ে পোন্নাম ঠাকুর পোন্নাম ঠাকুর করে।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬
র ম পারভেজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: সংঘাতের সম্ভাবনা খুবই কম। এরকম হাক ডাক চলতেই থাকবে।