নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।
সেন্টমার্টিনের সৈকতে যে স্বচ্ছ টলটলে নীল পানি দেখা যায় তা দেখলে কক্সবাজারের সৈকত আর ভালো লাগবে না। কিন্তু অতিরিক্ত পর্যটকের চাপে দ্বীপের পরিবেশ এখন যথেষ্ঠ হুমকির মুখে। অার অবিমৃষ্য পর্যটকদের ফেলে দেয়া চিপসের মোড়ক, কোমল পানিয়ের বোতল শুধু দ্বীপেই না টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন পযর্ন্ত আসার পুরো সমুদ্রপথে ছড়িয়ে আছে। সেন্টমার্টিনের অবস্থানের সময়ে আর একটি ভালো লাগার বিষয় হচ্ছে সামুদ্রিক মাছ-কোরাল, সুন্দরি, টুনা, সুরমা, ফ্লাইং ফিশ, রূপচাঁদা, চিংড়িসহ নানা মাছ। দ্বীপে থাকাকালীন সময়ে প্রতি বেলাতেই মাছ ছিলো ভোজনের তালিকায় আর মাছের যে স্বাদ সেটা বলে বোঝানো যাবে না। দ্বীপের আয়তন খুব বেশী না ফলে পায়ে হেঁটেই ঘুরা সম্ভব। অার দ্বীপের থাকার জন্য অনেক হোটেল-রির্সোট অাছে তবে পিক সিজনে অাগে থেকে বুক না করা থাকলে রুম পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তিন দিন-দুই রাত থাকার পর শরীর-মন যেরকম চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল যে ফেরার সময় মনে-মনে পণ করে এসেছি পরের বার এক সপ্তাহের নিচে সময় না নিয়ে আসবো না।
হোটেলের ব্যালকনি থেকে দেখা সমুদ্র সৈকত
নারিকেল বাগান
প্রয়াত লেখক হুমায়ুন আহমেদের বাগান বাড়ি সমুদ্র বিলাস
মাছ আর মাছ
(সমাপ্ত)
আগের পর্ব
পথে-প্রান্তরে (পর্ব-৬) : দক্ষিণের শেষ প্রান্তে (১ম কিস্তি)
পথে-প্রান্তরে (পর্ব-৬) : দক্ষিণের শেষ প্রান্তে (২য় কিস্তি)
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১২
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মাছ দেখে খাইতে মন চাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
র ম পারভেজ বলেছেন: মাছগুলি সত্যিই সুস্বাদু।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
শোভন শামস বলেছেন: লিখে যান সুন্দর হয়েছে, ভাল থাকবেন।