নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।
রাতারগুল জলাবন বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট যা সিলেটের গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। সিলেট শহর থেকে এর দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। চিরসবুজ এই বন গুয়াইন নদীর তীরে অবস্থিত এবং চেঙ্গির খালের সাথে একে সংযুক্ত করেছে। বর্ষাকালে এই বন ২০–৩০ ফুট পানির নিচে নিমজ্জিত থাকে। বাকি সারা বছর, পানির উচ্চতা ১০ ফুটের মতো থাকে। বর্ষাকালে এই বনে অথৈ জল থাকে চার মাস। তারপর ছোট ছোট খালগুলো হয়ে যায় পায়ে-চলা পথ। আর তখন পানির আশ্রয় হয় বন বিভাগের খোঁড়া বিলগুলোতে। (সূত্র : উইকিপিডিয়া)
বেশ কিছুদিন আগে ভ্রমণে গিয়েছিলাম রাতারগুল জলাবনে।সেই ভ্রমণের ছবিগুলি নিয়ে আজকের ছবিব্লগ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
র ম পারভেজ বলেছেন:
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর !
প্রত্যেকটা ছবির আগে ও পরে এন্টার চেপে দুটি স্পেস দিলে প্রথম পাতা ভরে যাবে না....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
এডিট করে দিয়েছি।
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাও যে হলো না
তাহলে এরকমই থাক
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩
র ম পারভেজ বলেছেন:
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমার যদি কোটি কোটি টাকা থাকতো; হয়ত এই জায়গাটা সরকার থেকে ইজারা নিয়ে নিতাম। তারপর কাউকে আর ঢুকতে দিতাম না। প্রাকৃতিক পরিবেশটা এখন টুরিজমের কারখানা হয়েছে। পানিতে ভাসে পলিথিন, বোতল আর ঠোঙ্গা! যেই পানির নিচে চোখ রাখলেই বিভিন্ন রং এর মাছ আর সাপের দৌড়া দৌড়ি দেখা যেতো, সেখানে এখন দেখা যায় এটা ওটা পড়া। যেই বনের মধ্যে দিয়ে হঠাৎ ঝাঁক ধরে পাখি উড়ে যেতো, সেখানে এখন মানুষ পাখির গলা শোনা যায়। যেখানে তাকালে আগে উপর বিশাল নিল আকাশ, আর নিচে বিশাল সবুজের সমুদ্র দেখা যেতো; সেখানে এখন অবজারভেশন টাওয়ার নামের মুর্তি খাড়া করানো!
সেই তখনকার রাতারগুল আর এখনার রাতারগুলের বিশাল পার্থক্য।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
র ম পারভেজ বলেছেন: কোন মাছ বা সাপ দেখিনি পানির তলে। তবে ভাসমান চিপসের প্যাকেট, বোতল অনেক চোখে পড়েছে।
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
ফেনা বলেছেন: মুগ্ধতা।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
হাবিব বলেছেন: যেতে চাচ্ছি......... কেমন হবে শীতে গেলে?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
র ম পারভেজ বলেছেন: শীতে পানি শুকিয়ে যায়, বর্ষাতে যান।
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ ছবিই একই রকম।
আর ছবির সাথে দুই একলাইন লিখে দিবেন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
র ম পারভেজ বলেছেন: সু-পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিগুলো সব একই রকম লাগলো। তবে নিঃসন্দেহে সুন্দর।
শুভকামনা জানবেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। সামনের শরতে যাবার প্ল্যান আছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
ঘুরে আসুন, ভালো লাগবে।
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জল জংগলের কাব্যে ভালোলাগা !
ছবিগুলো দারুণ ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭
র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: আপনি কই নৌকা কই
চমৎকার জলাবন ছবিব্লগ।