নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসেল মেহেদী পারভেজ। পরিচিত হতে: web.facebook.com/rmparves

র ম পারভেজ

স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।

র ম পারভেজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পথে-প্রান্তরে (পর্ব-৯) : পাংথুমাই থেকে বিছনাকান্দি

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯



আগের পর্ব পথে-প্রান্তরে (পর্ব-৮) : রাতারগুল জলাবনে

পাংথুমাই সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। গ্রামটি মেঘালয় পর্বত শ্রেনীর পূর্ব খাসিয়া হিলসের কোলে। ছিমছাম, ছবির মতো সুন্দর এই গ্রামটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে বিশাল ‘বড়হিল’ ঝর্ণা। যদিও ঝর্ণাটি ভৌগলিকভাবে ভারতের অন্তর্ভুক্ত কিন্তু একেবারে সামনাসামনি দাঁড়িয়েই এর উপচে পড়া সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝর্নার নীচ থেকে বয়ে চলা পিয়াইন এর একটি শাখা নদী পশ্চিম দিকে প্রবাহমান। এই নদী ধরে আরেকটি পর্যটক গন্তব্য বিছনাকান্দি যাওয়া যায়। বিছনাকান্দি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত। সিলেট শহর থেকে বিছনাকান্দির দূরত্ব প্রায় ৩৯ কিলোমিটার। বিছনাকান্দির মূল আকর্ষণ হচ্ছে ভারতের উঁচু পাহাড়ের ঝরনা থেকে নেমে আসা স্বচ্ছ শীতল জলধারা এবং দূরের আকাশচুম্বী পাহাড়ের সৌন্দর্য। পানির গভীরতা বেশি নয় বলে পরিষ্কার পানিতে উঁচু-নিচু পাথরগুলোকে দেখা যায়। নদীটির দুই পাশেও রয়েছে পাথরের সারি। সামনের দিকে তাকালে ঝরনা এবং উঁচু পাহাড়ের আঁকাবাঁকা সারিগুলো আপনার মন কাড়বে। তবে এই সবগুলো পাহাড় এবং ঝরনার অবস্থানই ভারতে। (তথ্যসূত্র : অন্তর্জাল)

এবারের ছবি ব্লগ পাংথুমাই থেকে বিছনাকান্দি ভ্রমণের সময়কার ছবি নিয়ে।


দূরে ‘বড়হিল’ ঝর্ণা


বৃষ্টিস্নাত নৌকা ভ্রমণ


পাহাড়গুলি সব ভারতে


পাথর কোয়ারির নৌকা


সবুজ আর সবুজ


যৌবনদীপ্ত পিয়াইন নদী


নৌকা থেকে দেখা বিছনাকান্দি


বিছনাকান্দির পাথর কোয়ারি


জলমগ্ন পাথর

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: শীতকালে ওখানে গেলে কেমন হবে?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

র ম পারভেজ বলেছেন: বর্ষাতে যান, প্রকৃত রূপটি দেখতে পারবেন।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: শীতকালে পানি খুবই কম থাকে --ভ্রমণ আনন্দদায়ক বলে মনে হয় না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

র ম পারভেজ বলেছেন: সহমত।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর সব ছবি !
নাম গুলো ও ভাললেগছে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হায়রে সাত সাগরের মাঝি; যখন পানি থাকে তখন না গিয়ে শুকনা জায়গা দেখে কি করবেন? মাঝির কি পানি পছন্দ না? নাকি?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

র ম পারভেজ বলেছেন: ;)

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লাগলো।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার দেয়া পরামর্শ মেনে পোস্ট দিয়েছি।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

ভীতু সিংহ বলেছেন: দেখে চোখ জুড়িয়ে গেলো। যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

র ম পারভেজ বলেছেন: স্বচক্ষে দেখলে আরো ভালো লাগবে।

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ছবি ব্লগ দেখে ভাল লাগল। যেতে হবে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ওখানে গিয়েছিলাম!
বালুর মধ্যে ফুটবল খেলেছি, যাওয়ার পথে সাদা পানিতে সাঁতার কেটেছি!


আচ্ছা, আপনি ইন্ডিয়ান বাজারে গিয়েছিলেন?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

র ম পারভেজ বলেছেন: ভালো লাগার মতো স্থান।

না, ইন্ডিয়ান বাজারে যাওয়া হয়নি।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

নাজমুল হক সাগর বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

সামিয়া বলেছেন: সুন্দর --------------

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

র ম পারভেজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.