নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসেল মেহেদী পারভেজ। পরিচিত হতে: web.facebook.com/rmparves

র ম পারভেজ

স্বপ্নময় পথিক। দেখা, শোনা ও জানাগুলিকে ব্লগের পাতায় রেখে যেতে চাই।

র ম পারভেজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ - নতুন আরেকটি শরণার্থী সঙ্কটের সূচনা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৮



আজ সকালে রাশিয়ার ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী–নিয়ন্ত্রিত ডনবাস অঞ্চলে সামরিক অভিযান শুরুর পর চলছে নানা হিসাব-নিকাশ। সামনের দিনগুলিতে যা হোক না কেন একটি বিষয় পরিষ্কার বলা যায় এই আক্রমণে ইউরোপের দেশগুলিতে নতুন করে শরণার্থী ঢল শুরু হবে। বেশ কিছুদিন আগেই ইউক্রেনের প্রতিবেশী রাষ্ট্র পোল্যান্ড সীমান্তবর্তী বেশ কিছু শহরে যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা সম্ভাব্য শরণার্থীদের আশ্রয়ের জন্য আশ্রয়কেন্দ্রও প্রস্তুত করেছে (তথ্যসূত্র:ডয়েচ ভেল)। বর্তমানে দেশটিতে ১০ লাখেরও বেশি ইউক্রেনিয়ান বাস করেন। ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রাইমিয়া দখল এবং পরবর্তীতে ডনবাস এলাকায় যুদ্ধ শুরুর পর তারা পোল্যান্ডে পালিয়ে আসেন।

বর্তমানে সারাবিশ্বে শরণার্থী সংকটে চলছে - সিরিয়া, আফগানিস্তান, দক্ষিণ সুদান, ভেনিজুয়েলা, মিয়ানমার, সোমালিয়ার অসংখ্য নাগরিক ইতিমধ্যে শরণার্থী হিসেবে জীবন কাটাচ্ছে। সামনের দিনগুলিতে স্পষ্ট হবে এই তালিকায় কতজন ইউক্রেনিয়ান নাগরিক যুক্ত হতে যাচ্ছেন।

ছবি: অন্তর্জাল

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

বিটপি বলেছেন: রাশিয়ান বাহিনী নিরীহ মানুষ মারবেনা। তারা কেবল সামরিক বাহিনীর মুখোমুখি হবে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪১

র ম পারভেজ বলেছেন: যেকোন যুদ্ধে "collateral damage" নামক এক বিষয় যুক্ত থাকে যার শিকার নিরীহ মানুষেরা।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


ইউক্রেনের গরীবেরা এই সুযোগে পশ্চিমে পালিয়ে যাবে; ইউরোপ শেষ, শরণার্থীর চাপে ওরা নিশ্বাস ফেলতে পারবে না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪২

র ম পারভেজ বলেছেন: শুধু ইউরোপ না, পুরো বিশ্বই কোন না কোন ভাবে ক্ষতির শিকার হবে।

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে পুতিন চাচ্ছে তার ক্ষমতা দেখাতে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৪

র ম পারভেজ বলেছেন: পুতিন ক্ষমতা প্রদর্শন অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম একটি কারণ।

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১১

জুন বলেছেন: পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে এই পশ্চিমা বিশ্ব ফেইল স্টেটে পরিনত করেছে। এখন এইসব ধ্বংসস্তুপ থেকে মানুষকে নিজ দেশে নিতে তারা বাধ্য।আফ্রিকার, মধ্যপ্রাচ্যের, মধ্য আমেরিকার জনগণের উচিত সবার ইউরোপ ও আমেরিকায় সম্মানজনক নাগরিকত্ব স্ট্যাটাস দেয়া।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

র ম পারভেজ বলেছেন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যুদ্ধাক্রান্ত দেশের ধনী বা শিক্ষিত অভিজাতরাই ইউরোপ ও আমেরিকায় সম্মানজনক নাগরিকত্ব স্ট্যাটাস পেয়ে যান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সবজায়গাতেই শুধু মার খেয়ে যেতে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.