নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে যাও, বদলে দাও বল্লেই কি বদলানো যায়। আপ্রাণ চেষ্টা করেও পারিনি আমার ভাগ্যকে বদলাতে

কেউ আমায় দুঃখ দিলেও কষ্ট পাই না, কারন দুঃখের সাথেই এখন আমার বসবাস। প্রতি নিয়তই হয় বাসর, আমার দুঃখ প্রেয়সীর সাথে।

রবিউল ফকির

আমি ভাল কিনা জানি না তেব আমি মন্দ নই।

রবিউল ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু মজার স্বাস্থ্য কথনঃ

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

¤দই খুব ভাল এন্টাসিড

হিসাবে কাজ করে। এসিডিটির

সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক

চামচ দই খেয়ে নিন।

¤২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি,

২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও

সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন।

হালকা গরম অবস্থায় এই

পানি খেলে কাশি ভাল হবে।

¤মাথা ব্যথা হলে,

কালজিরা একটা পুটলির

মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।

¤ প্রতিদিন একটি পাকা টমেটো খেলে শরীরের রক্ত কনিকা বাড়ে,

ফলে ত্বক পরিস্কার হয়।

¤ ছোট এলাচ, খেঁজুর ও আঙ্গুর

একসঙ্গে পিষে মধু মিশিয়ে খেলে হাপানির কষ্ট কমে।

¤ কাঁচা হলুদ গরম করে গন্ধ

শুকলে সর্দি-কাশিতে উপকার

পাওয়া যায়।

¤ জিভে ঘা হলে, পানির

সাথে কর্পূর গুলে জিভ কয়েকদিন

ধুলে জিভের ঘা ভাল হয়।

¤ ডায়াবেটিস কমাতে কাঁচা ঢেড়স

পানিতে ভিজিয়ে এর আঠালো পানি সকালে খান।

¤গলায় মাছের কাটা লেগে গেলে,

অর্ধেক লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন। কাটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

¤পেঁপে একটি সর্বজনীন ফল।

প্রায় সব ঋতুতেই

পেঁপে পাওয়া যায়। কাঁচা ও

পাকা উভয় পেঁপেই শরীরের জন্য

উপকারী।

কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর প্রোটিওলাইটিক এনজাইম। এই

উপাদানটি প্রোটিন হজমের জন্য

সাহায্য করে। তাই প্রচুর

পরিমাণে গরু, খাসি বা মুরগির

মাংসের

সঙ্গে কাঁচা পেঁপে বা রান্না করা পেঁপে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের

সমস্যা দূর হয়, মাংসের আমিষ

ভালোভাবে রক্তের

সঙ্গে মেশে এবং মাংসের চর্বির

ক্ষতিকর দিকটা কমিয়ে দেয়।

তা ছাড়া মাংসে কাঁচা পেঁপে দিলে তা সিদ্ধ

হয় দ্রুত। কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার

সালাদ ওজন

কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের

বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে।

কাঁচা পেঁপের প্রোটিওলাইটিক এনজাইম ক্যানসার

নিরাময়ে রাখে গুরুত্বপূণর্

ভূমিকা। আর এই উপকারের জন্য

কাঁচা পেঁপে রান্নার

পরিবর্তে কাঁচা খাওয়াটাই

উত্তম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’র বসতি পাকা পেঁপেতে।

ভিটামিন ‘এ, ও ‘সি’ শরীরের রোগ

প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যুদ্ধ

করে ছোঁয়াচে রোগের বিরুদ্ধে,

দাঁত, চুল, ত্বকের জন্য

বয়ে আনে সুফল। অ্যান্টি অ্যাজিং ফ্যাক্টর অর্থাৎ

বৃদ্ধ বয়সকে দূরে ঠেলে দেওয়ার

উপাদান রয়েছে পেঁপেতে। তাই

ত্বকের ওপরেও কাজ করে এই ফল।

এতে কোনো খারাপ কোলস্টেরল,

চর্বি বা ফ্যাট নেই। মোটা মানুষেরা দুশ্চিন্তামুক্ত

হয়ে খেতে পারেন।

তবে ডায়াবেটিক

রোগীরা মিষ্টি পেঁপে পরিহার

করুন।

..::ভাল লাগলে লাইক দিন::..

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

মেঘলা আমি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো তাই প্রিয়তে নিলাম

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

রবিউল ফকির বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলেছেন: ফে বু কপি

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

আরজু পনি বলেছেন:

ভাল ভাল কাজের কথা। তাই লাইক দিলাম।

এবার শেয়ার নিয়ে রাখি।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

বোকামন বলেছেন: :D

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

সাহিদা আশরাফি বলেছেন: ভালো পোস্ট।কাজে লাগবে তাই প্রিয়তে নিয়ে রাখলেম :)

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

িসরাজ উদদীন বলেছেন: ++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.