![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে , আমি ও সেই দলের সমর্থক হয়ে যাই ।
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে গত ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিলো তাতে অসংখ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থনৈতিক সহায়তা পায় গণজাগরণ মঞ্চের নেতা-কর্মীরা।
কিন্তু সে সময় সর্বমোট কি পরিমাণ অর্থ সহায়তা পাওয়া গিয়েছিলো, কিভাবেই বা তা খরচ হয়েছিলো তার কোনো হিসাব মেলেনি আজো। আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত অনেকেই এজন্য আঙ্গুল তুলছেন মঞ্চের মুখপাত্র হয়ে ওঠা ডা. ইমরান এইচ সরকারের দিকে।
কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায়কে প্রত্যাখানকে করে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে শাহবাগে আন্দোলন শুরু হয়। ওই আন্দোলনে যোগ দেয় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সর্বস্তরের জনতা। ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকেই শাহবাগ হয়ে ওঠে জনসমুদ্র।
এরপর বাংলাদেশের মন্ত্রী-সাংসদ-রাজনৈতিক কর্মী থেকে শুরু করে ব্যাবসায়ী, চাকুরিজীবী, ব্যাংকারসহ সমাজের সর্বশ্রেণির মানুষ ওই আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেন। এই আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার জন্য খাবার, পানি, মোমবাতি, মাইক, সাউন্ড সিস্টেম, ব্যানার, মঞ্চের জন্য ট্রাকসহ নানা আনুষঙ্গিক খরচের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন হয়। এই আন্দোলনকে নিজেদের মনে করে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ীসহ বিত্তবান অনকে মানুষ যে যেভাবে পেরেছেন অর্থ সহায়তা করেছেন। অধিকাংশ টাকাই নানাজনের মাধ্যমে গেছে ইমরান এইচ সরকারের হাতে। আন্দোলনের প্রথম দুদিন ইমরান মাইকে কি পরিমাণ টাকা উঠেছে সেই ঘোষণা দিলেও পরে আর কখনোই তা নিয়ে উচ্চবাচ্চ্য করেননি ইমরান। কোন্ খাতে এসব টাকা খরচ হয়েছে সে বিষয়েও আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত নেতাদেরও তা জানানো হয়নি। এ নিয়ে নানা কথাবার্তা ছড়িয়ে যায়। একপর্যায়ে এ নিয়ে লিফলেটও ছাড়ানো হয়। সেসব লিফলেটে কোন প্রতিষ্ঠান কি পরিমান টাকা দিয়েছে তারও উল্লেখ করা হয়।
©somewhere in net ltd.