![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
(সম্পুর্ন নিজেস্ব মতামত ..... স্বপ্ন দেখি আজও হয়ত এমন হবে.....
কাউকে কটাক্ষ্য করে নয়...সবার সমান মর্যাদা ....)
আমাদের বাংলাদেশের রাজনিতিতে একটা বড় গনিত আছে। আর যেই সরকারি আসুক না কেন তা সেই গনিতের মার প্যাচেই নির্ধারন করে থাকে। ধরা যাক যারা আওয়ামিলিগ করেন তারা কখনও বিএনপি বা অন্য কাউকে ভোট দিবেনা ঠিক তেমনি ভাবে যারা বিএনপি করেন তারাও আওয়ামি বা অন্য কাউকে ভোট দিবেন না।
তেমনি ভাবে দেখতে গেলে নিচে ছকটি দেখুন:-
যদি মোট জনসংখ্যা ১০০ জন হয় তাহলে
আওয়ামি - ২৫ জন
বিএনপি - ২৫ জন
অন্যান্যদল - ১০ জন
_______________
টোটাল - ৬০ জন
_______________
বাকি থাকল - ৪০ জন যারা একদম সাধারন মানুষ যারা দিন আনে দিন খায়।
এই টোটাল - ৬০ জনের ভোট দুনিয়া উল্টে গেলেও এরাই নিজ নিজ দলেই পাবে।
কিন্তূ ঐ ৪০ জন যারা সক্রিয় রাজনিতির সাথে জরিত নাই তারা নির্বাচনের সময় পছন্দ মত ভোট দিবেন আর এই পছন্দটাই আমাদের রাজনিতিতে আমুল পরিবর্তন এনে দেয়।
কারন পছন্দটা আসে এভাবে যা ঐ আমলে সরকারের কাছ থেকে কি পরিমান কি পেল তা থেকে, যদি এবার তারা আওয়ামি কে ভোট দেয় ও তাদের প্রতিশ্রুত আশা না পুরন হয় তাহলে তারা নিশ্চিত যে আগামি বার অন্য দলের ঘরেই তার সিলটা দিয়ে আসবেন যার রেজাল্ট ১৯৯১ বিএনপির জয়, আবার ১৯৯৬ আওয়ামির জয়, আবার ২০০১ এ চার দলিয় (মুলত বিএনপি) জয়, আবার ২০০৮ এ ১৪ দলিয়র (মুলত আওয়ামি) জয়।
আমার এ ছোট জিবনে এইটাই দেখলাম এর বাইরে কিছুই পাইলাম না। এই আমাদের বাংলাদেশ। এদিকে এরশাদ চাচার কথা আমার মনে নাই তবে এতটুকু শুনেছি উনিও যথেষ্ট ভাবে দেশের রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন করেছিলেন। তেমনি ভাবে মেজর জিয়ার কথাও শুনেছি ভাল মানুষ হিসেবেই যথেষ্ট ভাবে দেশের রাস্তা ঘাট সহ দেশের সার্বিক উন্নয়ন করেছিলেন। আবার তেমনি ভাবে শেক সাহেবের কথাও শুনেছি। তাদের সবাই কেই সম্মান দেখানো উচিৎ বলেই আমি মনে করি কারন আমার বাবা মা আমাকে তাই শিখিয়েছেন। তারা সবাই দেশের জন্য কাজ করেছেন, দেশের ভাল করেছেন। পার্থক্য কেউ কম কেউ বেশি ব্যাস এতটুকুই।
আমি নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারে একজন ছেলে যে জন্ম থেকেই জ্বলে আসছি, ছোট থেকেই তো দেখলাম বর্তমান ৭৯ বছর বয়সি পিতা তার সংসারটাকে সৎ পথে থেকে কিভাবে এই পর্যন্ত আসলেন। আমরা ৫ ভাই বোন, আমাদের বড় করলেন লেখাপরা শেখালেন।পরিশেষে খাবারের ফরমালিন সহ আরো নানান ভেজাল খেয়ে আমার মা ক্যান্সারে মাত্র ৩-৪ মাস ভুগে মারা গেলেন ২০১১ সালে। ভাই বোনদের সবারি বিয়ে হয়ে গেছে।
সবার যে বড় ভাই তিনি ভাল লেখাপড়া করেও ২০ হাজার টাকার উপরে ইনকাম করতে পারেন বলে মনে হয় না।
আর আমি, দেশে কিছু করার আশা ছেড়ে পরদেশে বউ বাচ্চা ফেলে পরে আছি। ২০০৬ সালে যখন আমি বিদেশ এ আসি তখন চালের কেজি ছিল ১৮-২২ টাকা, সেই হিসাবে তখণ আমি "চার ঘরের দশক আর সাথে ৩ টা শুন্য" টাকার চাকরি বিদেশে পেয়ে তো সোনায় সোহাগা। ভেবে ছিলাম কিছু একটা এবার করতে পারব, বাবার পাশে দাড়াতে পারবো। কিন্তু কতটুকু পেরেছি তা আমার জানা নেই তবে চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোথায় কি, এখন দেখছি প্রতিমাসেই সবকিছুর দাম একটু একটু করে বেড়েই চলেছে।
যেখানে একটা দেশের উন্নতির প্রধান লক্ষ্য টাকার মান = ডলারের মান একটা সমপর্যায়ে রাখা সেখানে আজ হরতাল কাল দুর্নিতি পরশু অমক খুন এসব করে টাকার মান দিনে দিনে এমন পর্যায়ে আজ উপষ্থিত যে আগামি দিন গুলোতে বাজার করতে হলে ব্যাগ ভরে টাকা নিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবেনা।
কিন্ত কেউ এসব ভাবে না। ভাবে কে কার আগে, কে কার থেকে শক্তিশালি, কার কত আছে, কে আমারে মারল, কে আংগুল দিল, কে কোথায় কি পেল, কে চেয়ার পেল এসব নিয়েই মেতে আছে।
জাতি গত ভাবে আমাদের কি কোথাও নিজেদের মধ্যে মিল আছে? আমি তো দেখিনা। হুম একটা মানুষ এই বাংলাদেশে বাস করে জামাতি ইসলাম বা আওয়ামি বা বিএনপি সাপোর্ট করতেই পারে কারন এটা গনতান্ত্রিক দেশ। তাই বলে নিজেরা নিজেরা মারা মারি করে নিজেদেরই ক্ষতি করতে আমরা কিভাবে পারি। এযেন কেন মনে হয় যে বাইরে থেকেই কেউ আমাদের স্থিতশিল অর্থনিতির পথে বাধা দেয়ার জন্য আমারদের দেশের মানুষদের কে পিন দিচ্ছে। দেশ এ আইন আছে আদালত আছে তার পরেও আমরা তার সরনাপর্ন না হয়ে নিজেরাই নিজের ক্ষতি করছি। তাতে কি লাভ হচ্ছে সেটাই আমার প্রশ্ন !
তাতে কি লাভ হয়েছে গত ২৩ বছরে। আমরা কি জাতিগত ভাবে আগাতে পেরেছি। আমার মনে হয় না পেরেছি কিনা তবে নিজেদের শেষ করার এক আদোম্য নেশায় নিয়জিত হয়েছি। ১৯৯০ থেকে ২০১৩ এই সময় টাতে চিন্তা করে দেখুন একবার আওয়ামি আরেকবার বিনপি ব্যাস এভাবেই চলছে। আর ক্ষমতার ডানাবদলে আর সব দল গুলো খালি একবার এইপাশ তো আরেক বার ওপাশ করেছে। এইতো একবার এ আসছে বলছে আগের সরকার কিছুই করেনাই আরেকবার আরেকজন এসে বলছে আমরা এসব করেছি যা আগের সরকার করেনি ব্যাস এত টুকুই। আর সাথে ফ্রি তো আছেই প্রতি ৫ বছর পর সরকার চেন্জ হবার সময়কার সহিংসতা। আর এযেন নিয়ম হয়ে গেছে যে সরকার চেন্জ হবার সময়কার সহিংসতা হবেই। এটা মেনে নিতেই হবে।
একটু ভাবুন ........
আওয়ামি, জামাত আর বিএনপি মিলে মিশে কাজ করুন। দেশের ভাল হয় সে লক্ষ্যে কাজ করুন, কারন এই আমরাই তো জনতা। দলগুলোর লোক তো আর এর থেকে বাইরের নয়। আমরা সবাই ভাই ভাই আর আমরা এই দেশেই থাকি।
কেন আমাদের মধ্যে যারা আম জনতা আছেন তারা যখন তাদের ছেলে মেয়েদের বিয়ে দেন তখণ কি তারা দেখেন না যে তাদের বিয়ানবিয়াই রা অন্য দলের সাপোর্টার, তখন তো তারা মিলে মিশেই থাকেন তাহলে জাতিয় স্বার্থে তারা কেন এক হতে পারেন না সেটাই আমার প্রশ্ন।
এই আওয়ামি, জামাত আর বিএনপি এরা যদি একসাথে কাজ করে তাহলে ভেবে দেখুনতো আমাদের উন্নতদেশ হতে আর কি কোন বাধা থাকবে?
যাই হোক শুধা পেচাল পাইরা কোন কাম হবেনা। আসল কথায় আসি - এরপর সরকার যেই হোক না কেন তাতে আমার কোন আপত্তি নাই তবে আমার কিছু দাবি একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে রাখছি বর্তমান / আগত নতুন সরকারের কাছে - যদি পারেন দাবি গুলো মুল্যায়ন করে দেখবেন।
আর আমি চাই দাবি গুলো আওয়ামি, জামাত আর বিএনপি সহ সব দল একসাথে কাজে লাগাবে বা ভেবে দেখবে।
দাবি গুলোকে আমি ১৫ ভাগ করেছি - এর বাইরেও এর ডিটেলস আছে পরে কোন দিন দরকার হলে শেয়ার করব এখানে শুধু সার সংক্ষেপ দিলাম কারন এখন মোটামোটি এটা দিয়ই দেশের অনেক পরিবর্তন আনা সম্ভব।
১) প্রথম কথা হল অপজিশন পার্টি হলেও যে হরতাল করবে না। যদি সরকার ভুল পথে চলে তাহলে সেই জন্য নিরব মানব বন্ধন করবে তবে তা যান চলাচলে বাধা দিয়ে না। কোন সহিংসতার পথে যাবে না। প্রয়োজন হলে হইকোর্ট এ গিয়ে আইনের আশ্রয় নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে তবুও তাদের আক্রমনে কোন মানুষ মরতে পারবেনা বা মানুষ মারা বা মানুষের কোন ক্ষতি করতে পারবে না মোটকথা মানবাধিকার লংঘন হয় এমন কোন কাজ করবেনা ।
২) যদি নির্বাচনে হেরে যায় তাহলে অপজিশন পার্টিকে কোনরুপ দোষারোপ করবে না বরং তাদের দিকে সহযোগিতার হাত বারিয়ে দিবে। আর নিজেদের ভুল গুলোকে বড় করে দেখে তা সংসধন করতে সদা প্রস্তূত থাকবে।অপজিশন পার্টির কোন ভুল করে থাকলে তা সৎ ভাষায় প্রতিবাদ করবে তবে তার জন্য মারামারি হরতাল বা হানাহানি করবেনা প্রয়োজন হলে আইনের আশ্রয় নিয়ে তা প্রতিবাদ জানাবে।
৩) দেশের ভেতর খাদ্য বিশেষ করে ধান এর উৎপাদন সরকারি ভাবে লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করে তা উৎপাদনের জন্য সরকারি কোম্পানি গঠন করতে হবে, যা কোম্পানি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সেক্টরেও থাকতে পারে যা লক্ষ্য মাত্রা অনুযায়ি ধান, আলু, গম, পেয়াজ, রসুন, আদা, বেগুন, চিচিংগা, ভেন্ডি, ঢেড়স, সহ সকল শাক শবজি উৎপাদন করবে। আর সেগুলো বিপননের জন্য বিপনন বিভাগ চালু করতে হবে যা দেশের ভিতরে এই সব সবজি বা ধান বিপননে কাজ করবে। এসব প্রঠিষ্ঠানে দেশের বেকার জনগন কাজ করবে। সরকারি ভাবে তা তদারকির জন্য আরেকটি প্রতিষ্ঠান থাকবে যা এসব তদরকি করবে ও বিশেষ মুহুর্তে আমদানি বা রপ্প্তানি প্রয়োজন হলে নির্দেশ করবে।
৪) দেশের সকল নদ নদি প্রয়োজন মত ড্রেজিং করে বন্যা মুক্ত অন্চল ঘোষনা করতে হবে। যে সব জায়গায় বন্যা মুক্ত করা সম্ভব না সেসব জায়গায় বড় পুকুর প্রকল্প হাতে নিতে হবে যেখানে পুকুরের পাড় কে বন্যার পানির উচ্চতা অনুযায়ি সাইড বাধ দিয়ে মাছ চাষ করার মত করে তোলা যাবে এবং তা সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আওতায় যেমনটি ৩ নাম্বার প্রকল্পে বলা হয়েছে তা পালন করবে।আর সেগুলো বিপননের জন্য বিপনন বিভাগ চালু করতে হবে যা দেশের ভিতরে এই সব মাছ বা মৎস সম্পদ বিপননে কাজ করবে। এসব প্রঠিষ্ঠানে দেশের বেকার জনগন কাজ করবে। সরকারি ভাবে তা তদারকির জন্য আরেকটি প্রতিষ্ঠান থাকবে যা এসব তদরকি করবে ও বিশেষ মুহুর্তে আমদানি bবা রপ্প্তানি প্রয়োজন হলে নির্দেশ করবে।
৫) দেশের ভিতরে গবাদিপশু ও পোলট্রি খামার এর উৎপাদন সরকারি ভাবে লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করে তা উৎপাদনের জন্য সরকারি কোম্পানি গঠন করতে হবে, যা কোম্পানি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সেক্টরেও থাকতে পারে যা লক্ষ্য মাত্রা অনুযায়ি হাস-মুরগি,গরু ছাগল মহিষ সহ সকল প্রকার গবাদি পশু উৎপাদন করবে যা জন গনের খাদ্যের চাহিদা মেটাবে আর সেগুলো বিপননের জন্য বিপনন বিভাগ চালু করতে হবে যা দেশের ভিতরে বিপননে কাজ করবে। এসব প্রঠিষ্ঠানে দেশের বেকার জনগন কাজ করবে। সরকারি ভাবে তা তদারকির জন্য আরেকটি প্রতিষ্ঠান থাকবে যা এসব তদরকি করবে ও তবে এসব কিছু আমদানি করার জন্য উৎসাহিত করবে না যদি না বিশেষ প্রয়োজন পরে।
৬) খাদ্যের যোগান ও দেশিয় অভ্যন্তরিন জনশক্তির জন্য একটা সয়ংসম্পুর্ন বিভাগ থাকতে হবে যা সকল খাদ্য ব্যাবস্থাপনাকে নিয়ন্ত্রন করবে।
৭) দেশিয় গার্মেন্টস কে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। দেশের আনাচে কানাচে যে সব গার্মেন্টস আছে তা জেলা ভিত্তিক নির্দিষ্ট জায়গায় স্থ্যানান্তরিত করতে হবে যা সরকারি বা বেসরকারি সিকিউরিটি কোম্পানির দারা শুধুমাত্র জায়গা ও সেফটি সিকিউরিটি যা কর্মক্ষেত্রে সকল নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে ও তাদের সিকিউরিটির দায়িত্বে মালিকদের সহায়তায় নিয়োজিত করতে হবে যাতে করে কোয়ালিটি ও সিকিউরিটি সমানভাবে পরিলক্ষ্যিত হয়।
৮) বহির্বিশ্বর তুলনায় বাংলাদেশের জনশক্তি মুল্যমানে কম হবার কারনে এদেশে যে কোন উৎপাদনশিল কারখানা লাভজনক যদি তা বহির্বিশ্বে মার্কেট পায়। সে লক্ষ্যে দেশিয় উদ্যোগ্তাদের পাশাপাশি বৈদেশিক উদ্যোগ্তাদের পরিলক্ষ্যে সহজ আইন পাশ করতে হবে যাতে করে বৈদেশিক উদ্যোগ্তাদের এদেশে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করে।
আর সেখানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজের ব্যাবস্থা করতে হবে।
বিশেষ করে আমাদের পাশের দেশ চায়না যে সব ইলেক্ট্রনিক্স কোম্পানিকে সেদেশে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে তাদের সেই উদ্যেগ অনুযায়ি চায়না থেকেও কম খরচে এদেশে তাদের কারখানা স্থাপনে উৎসাহিত করতে হবে। আর সেসবের জন্য সরকার ঠিক গার্মেন্টস সেক্টরের মত জেলা ভিত্তক এলাকা নির্ধারন করবে যাতে করে সকল জেলার জনশক্তি কাজ করার সুযোগ লাভ করে।
৯) ভিওআই পি ব্যাবসা এখন অনেক দেশেই লিগাল ব্যাবসা। এ ব্যাবসার লাইসেন্স ফি কমিয়ে দেশের অভ্যন্তরের ব্যাবসায়িদের সুযোগ দিতে হবে। এতে করে অবৈধ ব্যাবসা কমে যাবে যা সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াবে। দেশে এই সম্পর্কে পারদর্শি অনেক জনশক্তি আছে যা কাজে লাগাতে হবে সাথে অন্য দেশের জন্য কল ট্রানজিটের এই প্রটোকল রেন্ট এ দেয়া যাবে যার খরচ অনেক কম কিন্তূ রাজস্ব আয় সহ বেকারত্ব দুর করতে সহয়তা করবে।
১০) গরিব ছাত্র সনদ চালু করে ১-১২ পযন্ত ফ্রি পড়াশুনার ব্যাবস্থা করতে হবে। ১-১২ পযন্ত বাধ্যতা মুলক করতে হবে।
১১) কলেজ লাইফ (এইচ, এস, সি) পর্যন্ত শিক্ষাক্ষেত্রে রাজনিতি সম্পুর্ন নিষিধ্য করতে হবে।এইচ, এস, সি এর পর থেকে রাজনিতিতে জরাতে পারবে তবে সাইন্স এর ছাত্ররা এর আওতার বাইরে থাকবে।
১২) গার্ডিয়ানের পারমিশনর ব্যাতিত কেউ ছাত্র রাজনিতি করতে পারবেনা।এরপরও কেউ যদি ছাত্র রাজনিতি করতে চায় তাহলে অত্র এলাকার কমিশনার বা সরকারি কর্মকর্তার এবং কলেজ অধ্যক্ষ্য লিখিত প্রমান পুলিশ স্টেশনে দাখিলের পর তার গার্ডিয়ানের পারমিশনর পেলে তা করতে পারবে আর গার্ডিয়ানের পারমিশনর খতিয়ে দেখবে পুলিশ।
১৩) দেশের নিরাপত্তার খাতিরে দেশের সকল পুলিশ - র্যাব, আনসার, এদের বেতন আশানুরুপ ভাবে বাড়াতে হবে যাতে তারা সৎভাবে জিবন জাপন করতে পারে।
১৪) ঢাকা শহরের প্রতিটি বড় রাস্তার মোড়ে যেমন রোকেয়া স্বরনী বা মতিঝিল সহ যে সব চৌরাস্তা আছে তাদের প্রত্যেকটিতে একটি করে ২ ট্র্যাক (১ কিলোমিটার বা প্রয়োজন মত) ফ্লাই ওভার বানাতে হবে যাতে করে ঢাকার এক প্রান্ত দিয়ে যদি কোন গাড়ি ঢোকে অপর প্রান্তে যেতে সেই গাড়ির কোন ট্রাফিক সিগন্যালে পরতে না হয়।বিনা বাধায় চৌরাস্তা গুলোতে গাড়িটি ফ্লাই ওভার ইউজ করতে পারে। সব ট্রাফিক সিগন্যালেই ১ কিলোমিটার বা প্রয়োজন মত ফ্লাই ওভার বানাতে হবে যাতে গাড়ি থেমে না থাকে।
১৫) আমদানি রপ্তানি আরও বেগবান করতে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
----------------------------------------------------------------------
আমি নিজে এখন কোন দল করিনা। শুধু চাই বিএনপি-আওয়ামি-জামাত আর আমরা সবাই মিলে মিশে দেশটাকে সামনে নিতে চাই সাথে আমরাও আগাতে চাই। আমি বিদেশ এ থাকতে চাই না - সুন্দর একটা সমাজে নিজ দেশে স্বাধিন ভাবে বাচতে চাই। ভাল ভাবে বাচতে চাই।সুন্দর একটা কাজ চাই। সামজ চাই। ভাতৃত্ব চাই। পরিশেষে সুন্দর একটা বাংলাদেশ চাই যেখানে মারামারি-হিংসা থাকবে না।
"বিএনপি - আওয়ামি - জামাত" আপনারা দেশটার মাথা, দয়া করে এই আহবানে সারা দিয়ে এক হয়ে কাজ করুন। দেশটাকে বাচান। ধন্যবাদ সকলকে।
২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
রোহান খান বলেছেন: হুম....কিন্তূ আমার লেখার উদ্দেশ্য অন্য কিছু ছিল...।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: একটু ভাবুন ........
আওয়ামি, জামাত আর বিএনপি মিলে মিশে কাজ করুন!
জামাট টা বাদ দেন, তাইলে আছি ...
এটাও পড়ুন
Click This Link