![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
আইজকাল মানে ইদানিং আমাদের বাংলাদেশে ভুতের আনাগোনা বোধহয় বাড়িয়া গিয়েছে। তা নাহলে এই নিউজ পরতে হত তাও আবার সকাল সকাল চোখ খুলেই, ওমা কয় কি এ কথা জন্মের সময়ও ভাবিনাই (ভাবলে জন্মই নিতাম না)। যাই হোক, এখন চিন্তায় আছি এতকাল তো বিদেশিগো দোষ দিছি গার্মেন্টস শিল্পের দুরাবস্তার কারনে !! এখন কারে দিমু এই নিয়া চিন্তায় আছি। খবর টা আমাদের দেশে বিডি নিউজে ছাপা হয়ছে । ছেয়ার করলাম নিচে লিংক দেয়া আছে পইরা দেহেন:-
এযেন রহস্যময় ও অজানা চাপে কেউ কেউ মাঝে মাঝে হাড়ি পাতিল বাজায় আর বলে এদিকে আসবেন না।
পড়েই দেখুন - ( লাস্টের অংশটুকু অবশ্যই পরবেন )
ঢাকা: ভূতের আছর হয়েছে কারখানায়। তাই কাজ থামিয়ে রাস্তায় নেমে এসেছেন হাজার হাজার পোশাক শ্রমিক। তাদের দাবি- ভূত না তাড়ালে কাজে ফিরে যাবেন না।
গত সপ্তাহে এমনটাই ঘটে গাজীপুর সদর উপজেলার নর্ফ নিটিং ফ্যাক্টরিতে। সমস্যাটা শুরু হয় সেখানকার এক নারী শ্রমিক হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ার পর থেকে। ওই শ্রমিক দাবি করেন, নারীদের টয়লেটে থাকা এক ভূতের আক্রমণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
কারখানার প্রায় সাড়ে তিন হাজার শ্রমিক এর প্রতিবাদে নগরীর রাস্তায় নেমে আসেন ও কারখানা ভাঙচুর করেন। পরবর্তীতে পুলিশ এসে টিয়ার গ্যাস ছুঁড়ে তাদের নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষে দুই পুলিশসহ ১৪ জন আহত হন।
আপাতদৃষ্টিতে এ ঘটনাকে ‘তুচ্ছ’ ও ‘অর্ধশিক্ষিত পোশাক শ্রমিকদের কাণ্ড’ বলে মনে হলেও ব্যাপারটা শুধু তা নয়। এর পেছনে রয়েছে মনোবিজ্ঞান, কর্মস্থলের পরিবেশ, সাম্প্রতিক ঘটনা, সংস্কৃতির দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব।
দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় রহস্যময় ও অজানা কারণে হঠাৎ শ্রমিকদের অসুস্থ হয়ে পড়া নতুন কিছু নয়। ২০১১ সালের জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কম্বোডিয়ার একটি জুতা ও পোশাক কারখানার এক হাজারেরও বেশি শ্রমিকের মধ্যে অকস্মাৎ অবসাদ, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাবসহ নানা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। পরবর্তীতে চিকিৎসার পর তারা মোটামুটি সুস্থ হয়ে কাজে ফিরে যান। ওই কারখানার পরিবেশে এমন কোনো উপাদান বা ক্ষতিকর কিছু পাওয়া যায়নি, যার ফলে শ্রমিকরা এভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
বাংলাদেশেও এমন ঘটনা নতুন নয়। সাধারণত প্রতিবছরই কিছু কারখানায় শ্রমিকদের এমন অসুস্থ হয়ে পড়তে দেখা যায়। কোনো কারণ ছাড়াই তারা হঠাৎ অসুস্থতায় ভোগেন, ভূত কিংবা বিচিত্র ঘটনা দেখতে পান। ডাক্তারদের মতে, এ ধরনের বেশিরভাগ উপসর্গের কারণ ম্যাস হিস্টেরিয়া (mass hysteria) বা গণ মৃগীরোগ, যাকে ম্যাস সোশিওজেনিক ইলনেসও (mass sociogenic illness) বলা হয়।
বদ্ধ সামাজিক মিলনস্থল, যেমন- স্কুল, হাসপাতাল বা কর্মস্থলে সাধারণত ম্যাস হিস্টোরিয়া দেখা যায়, বিশেষ করে যেসব স্থানের কর্মীদের নিয়মিত মানসিক চাপ ও কোনো ধরনের আতঙ্কে থাকতে হয়। যেমন- যেসব স্কুলে শিশুদের উপর অতিরিক্ত চাপ দেওয়া হয় এবং তারা শিক্ষকদের কাছে লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়ে থাকে, সেসব স্কুলের শিশুরা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ে। এছাড়া যেসব কারখানায় কাপড়, কেমিক্যাল, গন্ধের আধিক্য থাকে এবং চাপ ও একঘেয়েমি বিরাজ করে, সেসব কারখানায় এসব উপসর্গ বেশি দেখা যায়।
বাংলাদেশের কোনো কোনো পোশাক কারখানাতেও শ্রমিকদের একইরকম চাপের মধ্য দিয়ে কাজ করতে হয়। স্বল্প আয়ে পরিবার চালানোর চিন্তা অনেক শ্রমিকের জন্য মানসিক পীড়া হয়ে দাঁড়ায়। নারী শ্রমিকদের একটি বড় অংশ অনিরাপত্তা ও নির্যাতিত হওয়ার আতঙ্কে ভোগেন। এর সঙ্গে যদি জীবনের নিরাপত্তা নিয়েও দুশ্চিন্তা যুক্ত হয়, তাহলে তাদের পক্ষে নিশ্চিন্তে কাজ করা কঠিন হয়ে পড়ে। আর ঠিক এমনটাই ঘটেছে গত নভেম্বরের তাজরীন অগ্নিকাণ্ড ও গত এপ্রিল মাসের রানা প্লাজা ধসে।
হাজারেরও বেশি সহকর্মী নিহত হওয়ার ঘটনা যে দেশের পোশাক শ্রমিকদের মনে গভীর রেখাপাত করেছে, তার প্রমাণ নিরাপদ পরিবেশের দাবিতে দেশব্যাপী চলতে থাকা শ্রমিকদের বিক্ষোভ। কারখানায় দুর্ঘটনার ন্যূনতম সম্ভাবনা দেখলেই তারা এখন হুড়মুড় করে বেরিয়ে আসছেন ভবন ছেড়ে। কাজ করার সময় জোরালো শব্দ বা ধোঁয়া দেখে চমকে উঠছেন। বারবার রাস্তায় নামছেন নিরাপত্তার দাবিতে। এমনকি জীবিকা বাদ দিয়ে শুধু জীবনের কথা চিন্তা করে গার্মেন্টসের কাজ ছেড়েছেন অনেক শ্রমিক। ফলে দেশের পোশাক শ্রমিকদের মধ্যে সামগ্রিক একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে, তাতে সন্দেহ নেই।
এ ধরনের আতঙ্কের কারণেই সাম্প্রতিক ভূত দেখা ব্যাপারটি ঘটে থাকতে পারে। তবে ভূত দেখাকে ঠিক ম্যাস হিস্টেরিয়া বলা যায় না। বরং বলা যায় হিস্টেরিয়ার পূর্ব লক্ষ্মণ। অর্থাৎ, এর জের ধরেই ওই কারখানার অনেক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। তাদের দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা প্রকাশ পেতে পারে শারীরিক অসুস্থতার মধ্য দিয়েও।
অনেকসময়ই শ্রমিকরা ব্যাপকহারে অসুস্থ হয়ে পড়ার আগে তাদের মধ্যে কুসংস্কার বা ব্যাখ্যাতীত কোনো কিছু দেখার উপসর্গ দেখা দেয়। আর যেহেতু বাংলাদেশের অশিক্ষিত ও অর্ধ-শিক্ষিত মানুষদের মধ্যে এ ধরনের তীব্র ভূতের বিশ্বাস রয়েছে, তাই অসুস্থ হওয়ার কারণ হিসেবে তারা অশুভ আত্মাকে দায়ী করে। ধারণা করা যেতে পারে, হয়তো গাজীপুরের কারখানাটির শ্রমিকরা ভেবেছিলেন, রানা প্লাজা ধসে মারা যাওয়া কোনো শ্রমিকের আত্মা তাদের সতর্ক করতে ওই কারখানায় এসেছিলো। এমনকি অনেক শ্রমিক দাবি করেছেন যে তারা ভূতের উপস্থিতি টের পেয়েছেন। অবশ্য অসুস্থ হয়ে পড়া নারী শ্রমিক কিন্তু বলেছেন তিনি নিজের চোখে ভূত দেখেননি।
যেসব পেশার সঙ্গে ম্যাস হিস্টেরিয়ার সম্পর্ক রয়েছে, সেসব পেশা ত্যাগ করা ছাড়া এর কোনো প্রকৃত সমাধান নেই। তবে এর প্রকোপ একটা সময়ে কমে আসে, শ্রমিকরা আবার কাজে ফিরতে পারেন।
অবশ্য অন্যান্য ম্যাস হিস্টেরিয়ার চেয়ে গাজীপুরের ঘটনাটির বেশ সহজে সমাধান হয়েছে। এর কারণ, শ্রমিকরা ঠিক কি কারণে বিচলিত হয়ে পড়েছে তা এখানে সহজেই শনাক্ত করা গেছে। আর বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে যেহেতু ভূতে আছর করার বিষয়টির মোটামুটি গ্রহণযোগ্য সমাধান আছে, তা প্রয়োগ করে সহজেই শ্রমিকদের ভয় দূর করতে পেরেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। তারা ভূত তাড়ানোর জন্য বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। সম্পূর্ণ ভূতমুক্ত হওয়ার জন্য কারখানাটি কয়েকদিনের জন্য বন্ধও রাখা হয়। এতে কিছুটা বিশ্রাম পান শ্রমিকরা। তাদের ম্যাস হিস্টোরিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। ফলে তারা যখন ফিরে আসেন, তখন ভূত কিংবা অভিশাপমুক্ত কারখানায় নিশ্চিন্তে ফিরে আসেন।
লিংক - X
Click This Link
যাই হোক মনে হয় এই টুকু লেহা ছিল পত্রিকায়... যেই কথা কইতে চাইছিলাম যে ভুত এফ এম শুইনা মনে হয় কোন দুষ্ট মানুষেরা এই কাম করতাছে। আইজকাল তো এলাকায় আজাইরা পোলাপানের অভাব নাই। যাউগ্গা , আপনেরা সাবধানে থাকুন রাতে ঘুমনোর সময় ভুত ডিটেক্টরটা চালু করে ঘুমাবেন নতুবা মাঝরাতে দেখবেন আপনি শুয়ে আছেন চিৎ হলে চোখ বুজে। হটাৎ চোখ খুল্লেন - কারোন আপনার মনে হচ্ছে কানের কাছে কে যেন আপনাকে ফিস ফিস করে কিছু বলছে - না কেউ তো নেই এই পাশ ঘুরলেন- না কেউ তো নেই - আবার চোখ বন্ধ করে ঘুমাতে চেষ্টা করলেন- এবার মনে হল আপনার চোখের উপর গরম নি:শ্বাস পরছে - ভয়ে ভয়ে চোখ খুলতে খুলতে দেখতে পেলেন আপনার সুন্দরি বউ এপাশ ঘুরে কেবল শুল - মাথার নিচে হাত দিয়ে। জানালা দিয়ে হালকা আলো আসছে আর সেই আলোয় তাকে অনেক সুন্দর লাগছে। আপনি হাত দিয়ে ভালবাসার ছোয়ায় তার মাথা বুলিয়ে দিলেন। আর সে সাথে সাথেই চোখ খুলে তাকালো আর আপনি দেখলেন তার পুরাটা চোখ কালো - কোন সাদা অংশ নেই...।
২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
রোহান খান বলেছেন: হিহিহিহিহিহ...খু খু খু...হিহিহহি খুক খুক খুক
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আপনার কৌতুকের অংশটা মজা পেলাম। তবে কারখানার শ্রমিকদের যে ভীত হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে তা অস্বীকার করা যায় না। আর যেহেতু কুসংস্কার আমাদের মজ্জাগত, অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত বলে নয়, অনেক শিক্ষিত মানুষও কুসংস্কারমুক্ত নয় সুতরাং ভূতের ভয় হিসেবেই মানসিক ভীতিটা প্রকাশ পেতেই পারে। আর কারখানায় দোয়া-মাহফিলের আয়োজন, কারখানা বন্ধ রাখা...আমার ধারণা এটা মালিকপক্ষের ছোট্ট একটা কৌশল যাতে শ্রমিকরা তাদের ভয় কাটিয়ে কাজে যোগ দিতে পারে।
২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
রোহান খান বলেছেন: মানসিক ভিতি থাকবে এটা সাভাবিক.......। সেটা বড় কোন ব্যাপার না বা তার জন্য মিলাদ টাও ব্যাপার না। এটা আমি মানি ।
কিন্তু কেন যেন মনে হয় সব কিছুই সাজানো শুধু মাত্র গার্মেন্টস শিল্পটাকে নির্শেষ করে দেবার জন্যে ....।
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
অচিন তারা বলেছেন: নারীদের টয়লেটে থাকা এক ভূতের আক্রমণে এক পোশাক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। ছেইম একোই নিউজ ২/৩ বছর আগে একবার প্রথম আলো তে পড়ছিলাম...
২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
রোহান খান বলেছেন: আমিও শুনেছিলাম এমন কিছু একটা। একবার আমাদের কাজের মেয়ে রাতের বেলায় টয়লেটেই ফিট। সকালে আম্মা ডেকে উঠালে বলেছিল চোখ কান মুখ ছাড়া একলোককে দেখেছে দরজার সামনে দারিয়ে ছিল, মানে লোকটার মুখমন্ডল সমান ছিল, কোন চোখ কান মুখ ছিল না। যাই হোক টয়লেটে ভুত থাকতে পারে - সাবধান...আজ রাতে সাবধানে টয়লেটে যায়েন। গেলেও আয়নায় ভুলেও তাকাবেন না... মু হাহাাহহা...
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
অচিন তারা বলেছেন: হা হা হা... ভাল বলেছেন... কিন্তু আমি তো নিজেকে ভয় পাই না...
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
রোহান খান বলেছেন: আপনি না ...আয়নাতে একটু পেছনে তাকাবেন...ওটাকে অবশ্যই ভয় পাবেন....।
৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
ভয় পাইছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: