নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময় যেখানে যেমন, তেমনি হতে চাই...

রোহান খান

আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।

রোহান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের প্রথম চলন্ত ওভার ব্রিজ নির্মিত হচ্ছে বনানীতে :D:D:D উ-মাই-গড

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭











সংলগ্ন বনানী ১১ নম্বর সড়কে তৈরি হচ্ছে দেশে প্রথম চলন্ত সিঁড়ির (এস্কেলেটর) ফুট ওভারব্রিজ। পথচারীদের সুবিধায় এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে এ চলন্ত সিঁড়ি পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করা হচ্ছে। ভালো সাড়া ও ফলাফল পাওয়া গেলে নগরীর অধিকাংশ সিঁড়িকে এ সেবার আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানা গেছে।পথচারীকে আর পায়ে হেটে ফুট ওভারব্রিজে উঠানামা করতে হবে না। যে সব পথচারীরা ফুট ওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে অনিহা দেখায় তারাও স্বাচ্ছন্দে ব্যবহার করবে এ ফুট ওভার ব্রিজ।

কোনোমতে সিঁড়িতে কাছে পৌঁছাতে পারলেই স্বাচ্ছন্দে পার হওয়া যাবে রাস্তার এপার-ওপার। চলন্ত সিঁড়ির ফলে বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধিরাও অনায়াসে এ ফুট ওভার ব্রিজ দিয়ে উঠানামা করতে পারবে।

দৈর্ঘ ও প্রস্থে সাধারণ সিঁড়ির মতোই ওঠা নামার সিঁড়ি থাকবে। এ চলন্ত সিঁড়ি ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা অবধি একটানা চালু থাকবে। যদি বিদ্যুৎ চলে যায় তাহলে জেনারেটরের ব্যবস্থা থাকবে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে জানা গেছে, পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালু করা হচ্ছে। জনগণের সাড়া পাওয়া গেলে পরে এ সংখ্যা আরো বাড়ানো হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ কুদরত উল্লাহ বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে বনানীতে একটি চলন্ত সিঁড়ি তৈরি হচ্ছে। আগামি মাসে এটি জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে মোট ২৩টি ফুট ওভার ব্রিজ তৈরির পরিকল্পনা আছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১০টি এবং উত্তরে ১৩টি। উত্তরের ১৩টি ফুট ওভার ব্রিজের মধ্যে একটি হচ্ছে চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভারব্রিজ।

বনানী সৈনিক ক্লাব সংলগ্ন এ চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভার ব্রিজ তৈরি করা হচ্ছে। মে মাসে এ ফুট ওভার ব্রিজের কাজ শুরু হয়েছে। সিঁড়ির কাজ শেষ হতে আরো একমাস সময় লাগবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে ঢাকার অব্যবহত ফুট ওভার ব্রিজগুলোকে এ প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানা গেছে।

চলন্ত সিঁড়ির ফুট ওভার ব্রিজ তৈরির কাজে নিয়োজিত আছে ছয়জন। এদের মধ্যে প্রধান সোহেল রানা। তার সহযোগী আকরাম খান, সেলিম রানা, ইউসুফ, আলামিন এবং মিঠুন মোল্লা।

দু থেকে আড়াই কোটি টাকা খরচ করে এটা তৈরি করা হচ্ছে। এ ধরণের ফুট ওভার ব্রিজ মালয়েশিয়া, চীন ও সিঙ্গপুরে দেখা যায়। সরকার যেন এসব রক্ষাবেক্ষণ করে। এ সিঁড়ির ফলে বৃদ্ধ ও বয়স্করা সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে তার আগে দেখতে হবে এটা পথচারীদের মধ্যে কেমন সাঁড়া ফেলে। ভালো সাঁড়া পেলে সব ফুট ওভার ব্রিজের আওতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনা আছে বলেও তিনি জানান।

চলন্ত ফুট ওভার ব্রিজসহ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মোট ২৩টি ফুট ওভার ব্রিজ বিশ্বব্যাংকের তত্ত্ববাধানে তৈরি করা হচ্ছে। সাধারণ সিঁড়ি তৈরি করতে লাগে ২ কোটি টাকা। আর চলন্ত সিঁড়ি তৈরিতে সব মিলিয়ে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়



Click This Link

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

রবিউল ৮১ বলেছেন: এই ব্রীজের ভবিষ্যত আমি দেখতে পাচ্ছি।কোনভাবেই এর রক্ষনাবেক্ষণ হবে না। এক সমই নষ্ট হয়ে পড়ে থাকবে।আমাদের জাতির কোটি টাকাই লস হলো।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১১

রোহান খান বলেছেন: "সাধারণ সিঁড়ি তৈরি করতে লাগে ২ কোটি টাকা। আর চলন্ত সিঁড়ি তৈরিতে সব মিলিয়ে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়"

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

ভিটামিন সি বলেছেন: বান্দর ভাই, হাচা কতা নি? তাইলে তো আবারও তেলের দাম বাড়াইতে হইবো। সেই দাম আমাদেরকে পরিশোধ করতে হইবো। পরিশোধিত দামের সুবিধা ভোগ করবেন আপনারা যারা গুলশান, বনানী, বারিধারা আর ডিওএইচে থাকেন।
ভাইজান মনে হরুইন, এক প্রতিবন্ধী তার হুইলচেয়ার নিয়া উঠল। অর্ধেক উঠার পর কারেন্ট চইল্যা গেল। জেনারেটর অপারেটর রে ফোন দিয়া জানা গেল তিনি ঘুমাইতেছেন। ফোন পেয়ে উঠে ফ্রেস হয়ে নাস্তা সেরে উত্তরা থেকে বনানী এসে জেনারেটর চালু দিল। --- আমার কথা হলো এই সময়ে ওই প্রতিবন্ধীর কি হবে?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

রোহান খান বলেছেন: আরে ভাই এটা তো আধুনিক ব্রিজ, এটার পাটাতন তো সোজা যা শিড়ির মত না।
প্রতিবন্ধী পাশের কাউকে বলবেন ভাই আমরে ঠেলা মেরে ব্রিজটা পার করে দিন...আর কদিনপর এই সার্ভিসের জন্য দেখবেন পাশেই হকার থাকবে ১ ঠেলা ১০ টাকা।

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

প‌্যাপিলন বলেছেন: এই চলন্ত সিড়িতে বসার জন্য ভিখিরিদের নিশ্চয়ই বাড়তি খরচ করতে হবে, আহ দারুণ দৃশ্য হবে, পথচারীরা চলন্ত সিড়িতে আসছে যাচ্ছে, সাথে রাতে নির্গত হাগুরাও আসছে যাচ্ছে :P :P

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২১

রোহান খান বলেছেন: সিড়িতে বসার ব্যাবস্থ্যা নাই দাড়াইয়া যাইতে হইবো - তবে 'আরএফএল' এর চেয়ার কিনে হাতে নিয়ে ব্রিজ এ উঠে আরামে বসে বসে যেতে পারেন...। আর ওখানে ভিকারি হবে না, বরং ওটার একটা কমিটি এটিএম ম্যাশিন আর ৩২" এলইডি ম্যানেজ করবে। এলইডিতে ভিখারিরদের এ্যাড দেখিয়ে এটিএমএ টাকা দেবার প্রস্তাব করবে। ভাই দেশ এখন ডিজিটাল।

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১১

সেমিবস বলেছেন: প্রথমদিকে যদি একবার যাইয়া পা-ও লাগাইতে পারি তাহলেই রাস্তা পার, কয়েকদিন পরেই তো নষ্ট হইয়া যাইবো আর গু-মুতে ভর্তি থাকবো।

যারা ভাবতেছেন চলন্ত অবস্থায় ক্যামনে হাগবো, তাদের জন্য যারা এই চক্রে জড়িত তারা রাতেই প্রাকৃতিক কাজ সারিয়া ফেলিবে, রাতের বেলা তো সিড়ি চলবে না।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

রোহান খান বলেছেন: ফ্রি টয়লেটের ব্যাবস্থ্যা করার আবেদন জানাইতাছি - সবাই ১০ টাকা করে দেন সরকার কে আমরা একটা ফান্ড করে দেব ফ্রি টয়লেটের ব্যাবস্থ্যা করার জন্য।তাহলে আর গু মুত থাকবো না।

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

আহলান বলেছেন: মন্তব্যগুলো পড়ে বেশ মজা লাগলো। ভালো উদ্যোগ কিন্তু আমাদের দেশে রক্ষণাবেক্ষনের অভাব আছে। আমি চাই সব ফুটপাথ হোক এই সিস্টেমের। তাহলে গাড়িতে ওঠার এত কষ্ট থাকত না!

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

রোহান খান বলেছেন: সদা সত্য কথা বলিতে আমিও প্রস্তুত কিন্তু আমাদের নিতি নির্ধারক যারা তারা কি এ বিষয়টা মানেন?

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: সিড়িগুলাই না....সাথে সাথে উপ্রে ওঠনের পরে মাঝখানের রাস্তাটুকুও চলন্ত থাকতে হইবে..... তাইলে আর হকাররা বসনের চান্স পাইবেনা.......আর পাব্লিকও আরো আলসেমি নিয়া রাস্তা পাড় হতে পারবেন :P :P

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

রোহান খান বলেছেন: হাহাহাহাহা- ভাই তাইলে তো বিরিজে উঠার জন্য লাইন দিতে হইব, লাইন চিনেন লাইন, ভলবো বাসের জন্য লাইনে কখনো খাড়াইছেন?

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

সোহাগ সকাল বলেছেন: যাক। ঠিকঠাক মতো চললেই হয়।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

রোহান খান বলেছেন: যাউকগা ! আম্মায় কইছে ফডুর এই কালা মাইয়াডারে বিয়া করতে এদিকে আমার সখিনাও আমারে ছেক দিছে, কি করুম ফডুরডারেই হ্যা কমু, নাই মামা থেকে কানা মামা ভাল।

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: করুক না................৫০ লাখ ই তো বেশি লাগবে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। ভাবতেই ভালো লাগে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

রোহান খান বলেছেন: একটা ব্রিজ বানাইয়া ভাবতাছেন দেশ এগিয়ে যাচ্ছে । তাহলে যখন স্যাটেলাইট বানাইবেন তখন কি হইবো আপনার -হায় আল্লাহ...।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: এইটা সাপ্লাই দিয়া যোগাযোগ বিভাগের বেশ কিছু আমলা আর রাজনৈতিক নেতা নেত্রিদের পকেটে বেশ মোটা টাকা আসবে। এটা চলবে বড় জোর মাস ছয়েক তারপর এটাকে রমনাতে নিয়ে ফেলে রাখবে। আর খবর থাকবেনা। চ্যালেন্জ রইলো।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

রোহান খান বলেছেন: রমনায় থাকলে তো ভালই হত। যেদেশে মসজিদে নামায পড়তে গেলে জুতার গ্যারান্টি পাওন যায়না সেদেশে লাখ টাকার জিনিস রাস্তায় থাকবো এ কথা মানি কি করে ?

১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

আমিনুর রহমান বলেছেন:


চমৎকার উদ্যোগ। সর্বোপরি রক্ষানোবেক্ষন ঠিক মতো হলে দারুন একটা ব্যপার হবে ...

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

রোহান খান বলেছেন: যাক ভাই, ধন্যবাদ ।একজন আশাবাদী মানুষ পাওয়া গেল। ভাই আপনি অনেক সুখী একটা মানুষ মনে হচ্ছে। ভাললাগছে বাংলাদেশে এখনো কিছু মানষ সুখী আছেন।পজিটিভ চিন্তাধারার মানুষ আপনি। সর্বোপরি এটা যদি বাস্তবায়ন সত্যিই হয় তাহলে সরকার অবশ্যই সার্বিকদিক বিবেচনা করেই রক্ষানোবেক্ষনের ক্ষেত্রটাকে নির্বাচন করবেন বলেই আশাকরি।

১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

বটের ফল বলেছেন: ভালো উদ্যোগ। রক্ষনাবেক্ষনের জন্য চাই সচেতনতা সরকারী এবং ব্যক্তিগত উভয় দিক থেকেই। একই সাথে এটি ব্যবহারের জন্য সবাইকে উৎসাহিত করতে হবে যেন সবাই এর সুফল ভোগ করতে পারে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

রোহান খান বলেছেন: উৎসাহিত করতে হবে না...যার দরকার নাই দেখবেন সেও উৎসাহিত হবে।

১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০১

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ভাল উদ্যোগ, কিন্তু যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সরকারী হাসপাতালের মূল্যবান যন্ত্রের মত এটাও চালুর তিনমাসের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১১

রোহান খান বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ। কিন্তু তিন মাস সরকারি জিনিসের জন্য বহুত সময় ।

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

খাটাস বলেছেন: নিঃসন্দেহে ব্যাপক ভাল উদ্যোগ। কিন্তু রক্ষনাবেক্ষন আর তেল কেনার সামর্থ্য না থাকলে গাড়ি কিনে লাভ না। তাই রক্ষণাবেক্ষণ আর বিদ্যুৎ উদপাদন নিয়ে ও সরকারের একটু ভালভাবে ভাবা উচিৎ।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

রোহান খান বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

তৃানভীর বলেছেন: ভাই
সিগারেটের দোকানটা কোনদিকে থাকবে- এইট্যা বলতে পারেন ????

১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

রোহান খান বলেছেন: আসলে আমরা এ ব্যাপারে একটা প্রস্তাবনা উল্লেখ করেছি, সেটার নাম হলো- "হাংগিং অবস্থ্যায় বিড়ি বেচা প্রকল্প ১", আগে ব্যাস্তবায়ন হতে দিন, দেখবেন হকাররা হাংগিং হবার জন্য 'ট্রাফিকঘুস' দিচ্ছেন

১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

আমি আল আমিন বলেছেন: ভাল উদ্যোগ । সমর্থন করছি ।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

রোহান খান বলেছেন: আমিও সমর্থন করছি, একটা হউক না দেখি কেমুন চলে পরেরডা পরে দেখুমনে।

১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: কমেন্টগুলা চ্রম ...........

১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

রোহান খান বলেছেন: আরও চ্রম হইতো যদি আপনিও কমেন্ট দিতেন

১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালোই হবে ।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২২

রোহান খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আরেকজন আশাবাদি মানুষ পাওয়া গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.