নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময় যেখানে যেমন, তেমনি হতে চাই...

রোহান খান

আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।

রোহান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নদীর বাবা হতে

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

void(1);



মানুষ খারাপ হয়ে জন্মায় না, এ সমাজের কিছু মানুষের কারনে কিছু মানুষ খারাপ হতে বাধ্য হয়। তাদের ভেতর আবার কারউ কারউ একরকম বাবালব্ধীতা জান্মায়। কেউ আপন বাবা, কেউ পিড় বাবা, কেউ ল্যাংটা বাবা, কেউ বিবাহ সুত্রে পাওয়া কাগুজে বাবা। হয় সে তার আপন বাবা না হয় তো পর বাবা। সব বাবা - বাবা হতে পারে না। কিছু বাবা আছে তারা তাদের সন্তানদেরকে প্রতিপক্ষ্য মনে করে। তারা বয়স হিসাব না করে লড়তে আসে সন্তানের সাথে। জয় হয়তবা বাবাদেরই হয়। কারন বয়সের ভারে জগৎ সংসারের লিলাখেলা বাবারা বুজে গেছেন অনেক আগেই। আর সেই লিলাখেলার গুটি হয়ে কিছু সন্তান পশুতে রুপান্তরিত হয়ে যায়। আর তার থেকেই জন্ম হতে থাকে নতুন কোন ভয়ানক অধ্যয়ের। রক্ত আর রক্ত, চারিদিকে। রক্তের নেশায় মত্ত হতে চায় সে সন্তান।



void(1);



হয়তবা সে রক্ত অন্য কারউ না। হয়তবা সে রক্ত সে সন্তানেরই। তাতে কি নেশাখোরের কাছে নিজের বলে কিছু নেই। যা আছে সবি অন্য কারো দান বলেই স্বীকার করে। রক্তের প্লাবিত হয় সন্তানের নিজেরি হাত। তার হাত বেয়ে সভ্যতা ধু্য়ে পরে। কেউ সত্য জানতে চায় না। কারন সবাই তো সত্য জেনেও সে সত্যটাকে অস্বীকার করে। আবার কেউ কেউ সব জেনেও চুপ করে থাকে। কারন তারা দিধাদন্ডের মাপকাঠিটাকে আরেকবার ঘোরাতে চেস্টা করে। ফলাফলের শুন্যের কোঠার দোদুল্যতায় নিজেদের হারিয়ে ফেলে দেখেই তারা চুপ করে থাকে। আরে ! এছাড়াতো তাদের কাছে অন্য কোন রাস্তা নেই। কারন তারা যে দিন আনে আর দিন খায়। তারা কেন অন্যের সন্তানের জন্য নিজেদের খাবার গুলোকে নস্ট করবে।



void(1);

বাবারা এমনি হয়। মানে কিছু বাবা আছেন যারা এমনি হন। তাদের ওই যে তাদেরও যে কিছুই করার নেই। কারন তাদের সামনেও কেউ একজন দন্দায়মান। কে সে? আড়ালে কেন? কই না তো। আড়ালে তো না। বরং সে যে আড়াল সেটা মনে করে নিতে হয়। কেন? কারন আগে তো আড়াল ছিল না। তবে এখন কেন আড়াল? কারন টা কি? আমি জানি কারনটা কি! কারন টা হল - সার্থের কারনে? কিসের সার্থ? হবে হয়ত - কোন স্বপ্নের ! আরে স্বপ্নের কি কোন সার্থ আছে নাকি? না, থাকে না - ওটাতো মানুষের এলোমেলো চিন্তাধারা !! তবে কিসের তাহলে ? কিসের বললে ভুল হবে কারন স্বার্থতো চেয়ারের চারটা পায়ের মত হয়। একটা না থাকলে চেয়ার যেমন লুটিয়ে পরে সার্থও সেরকম।একটা রুটিকে অনেক সময় ধরে সেঁকলে যেমন পুড়ে কালো হয়ে যায়। তেমনি একটা ঘরে দুটো মানব-মানবী সার্থের বেড়াযালে বন্ধি থাকলে তেমনি সম্পর্কটা তিক্ততায় লাবণ্য খুজে পায়। তখন মানবীটা খুজে ফেড়ে একটু আলো - একটু আলো। কিন্তু মানব তা বুজতে পারে না কারন মানবী যে মানবের কাছে আলো।

void(1);

একটা সময় নদীর অনেক পানি গিয়ে সাগরে দোলা খায়। আবার বাতাসের সাথে ফিরে এসে তছনছ করে দিয়ে যায় তীরের জগৎ। এই তো নদীর খেলা। তাহলে কি তুমি বলতে চাচ্ছ সে আড়ালের মানুষটা নদীছিল? হতে পারে সে নদী। নদীর মালিক হয় পাহাড়। পাহাড় যদি নদীকে আগলে রাখে তাহলে? তাহলে কি? কিছুই না! নদি ফিরে যায় পাহাড়ের কাছে। কিন্তু ফিরে যদি যেতেই হবে তাহলে সে কেন এসে ছিল?ঐযে সাগরের টানে। ভালবলেছো - সাগরের টানে নদী এসেছিল তাহলে আবার পাহাড়ে ফেরত গেল কেন? - ঐযে সার্থের টানে। তাহলে নদীর বাবা হল পাহাড় !! হুম বুজতে পেরেছি। কিন্তু এর সাথে খারাপের কি সম্পর্ক আছে? তা নেই। তবে নিজের রক্ত কে তো ফেলে দিতে পারে না। তাই সে তোমাকে খারাপ করে গরে তুলে। খারাপেরও সীমা আছে, সে সীমায় বাংলা ব্যাকরনের 'দাড়ি' দেয়ার দরকার হয়না। তবে একটা নির্দিস্ট উচ্চতায় উঠলে নদী টের পায় যে তার এখন ফেরত যাওয়া উচিৎ। তাই তো সে পিছটান দেয়। ফলাফলে তুমি পাও জমি ভর্তি ধান, আর এখন যাও সুক্রিয়া কর গিয়ে আল্লার কাছে। হুম যাবো। সুক্রিয়া করতে যাব। আজ যদি নদীটা না সুখাতো তবে কি আমি পারতাম তার সে ঋনটা পরিশোধ করতে।



কিছু দিন পর আবার ফিরে আসে নদী অন্য কোন পথে সাগরের দোল খেতে। যেন সে আবার চলে গিয়ে আমার সেই ঋনের বোঝাটাকে আরেকটা বার মনে করিয়ে দিতে পারে।



void(1);

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.