![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
বন্ধু ছাড়া লাইফ ইম্পসিবল, কিছু কথা রাতের জন্য। মোদ্দা কথা, কথা বলিয়েই ছাড়বে। আমাদের যখন কথা বলার অভ্যাস ছিল না, প্রয়োজন ছাড়া কথা বলতাম না, তখন তারা সারারাত বিনে পয়সায় কথা বলার সুযোগ করে দিয়ে (ডিজুস) আমাদের কথা বলার অভ্যাসটা বানিয়েই ছাড়লো।
এই কথা বলাই আমাদের তারুণ্যকে বললো; চলো বহুদূর, মেয়েদেরকে পৌঁছে দিল অনেক বন্ধুর খপ্পড়ে, গৃহবধূ ও স্বামীদের পৌঁছে দিল পরকীয়ায়। পারিবারিক সদাই-এ সাধারণত কোক-পেপসি-কেএফসি থাকে না (উচ্চবিত্তের কথা অবিবেচ্য)। এইসব বেচতে হলে ছেলে-মেয়ে-বধূদেরকে বাইরে নিতে হবে। বাইরের রঙিন উত্তাপের খবর ঘরেই পৌঁছে দিচ্ছে তারা, তাই ঘরে বসে থাকা দায়। বাইরে গেলে মানুষ কোক খাবে, পেপসি খাবে, কথা বলবে, ইউনিলিভার মাখবে সারা শরীরে। এভাবেই ছোট ছোট জায়গা থেকে মাল্টিন্যাশনাল আমাদেরকে নিয়ে যায় ধ্বংসের দিকে। যেসব বিষয়াদি মানুষের প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে না, সেইসবই হচ্ছে বহুজাতিকদের প্রধান পণ্য। অপ্রয়োজনীয় হলেও তারা মানুষকে গ্রহণ করিয়েই ছাড়বে। এ জন্য যদি মানুষকে ঘর থেকে বের করতে হয়, সেটা তারা করবেই। অনেক সম্পর্কেও যদি মানুষকে জড়াতে হয়, সেটাও তারা করে ছাড়বে। এই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে অবশেষে যদি মানুষ নষ্ট হয়, এতে তাদের কিছুই যায় আসে না। তারা তো কেবল রিটার্ন চায়।
"আবার বাসায় আমারা আমাদের নিজেদের টাকায় কিনে দিচ্ছি এলসিডি, টিভি, এলইডি, সাথে আছে ফেসবুক, টুইটার। বাইরের পুরা জগৎ কে এনে দিচ্ছি হাতের মুঠোয়। আছে ক্যাবল টিভি। কি দেখায় ওতে? অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যত গুলো কাহিনি দেখায় তাদের সবগুলোতেই পরকিয়ার দৌরাত্ব মারাত্বক ভাবে সত্য। কেন? কারন নিশিদ্ধ জিনিসে প্রতি মানুষের টান জন্মগত ভাবেই। আর টান মানেই ব্যাবসা। একবার যদি দর্শক টানতে পারি আর কি? সাথে কল্পনালোকের নাটক টিভিতে দেখে আমাদের অনেক টিনএজরা তা বাস্তবে ফলাতে চেস্টা করে।তাদের সব কিছুই বদলে যায়। চলাচল, পোশাক আশাক সবি। এমনকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে চরিত্র পযন্ত। ফলাফল - ভাঙন। যখন বুজতে পারে তখন সময় থাকেনা। অবশ্য একদিন ঠিকি বুজতে পারে আর আফসোস করে।আর ওদিকে যারা ওসব সিরিয়াল বানিয়ে লাখ লাখ টাকা কামাই করছে? তাদের কি? টাকাই তো তাদের প্রধান কামনা। তাদের এই মুখরোচন ঘৃণ্য কাজে সমাজে পচন ধরলে তাদেরি বা কি আসে যায়।"
তাদের এসব কাণ্ড যদি আমাদের কাছে ক্ষতিকর মনে না হয়, তবে সামাজিক ও পারিবারিক হত্যার কারণ খুঁজে লাভ নেই। অবক্ষয়গুলোকেও অনবরত শক্তিশালী হতে বাধা দেওয়ার কারণ নেই। মনে রাখা দরকার, সন্তানকে মাদক কিনে দেওয়া আর আর মাদকের টাকায় সন্তানকে ক্যাডবেরি কিনে দেওয়া একই ব্যাপার। নিজের সন্তান আর পরের সন্তানকে সমান চোখে না দেখলেও মানবিক দৃষ্টির সমতায় দেখলে দেশের সন্তানেরা ভালো থাকবে। অন্তত প্রজন্মের দিকে তাকিয়ে, মেধামাতৃক বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখতে যদি ঘুরে দাঁড়াতে চাই, তবে আমাদেরকে ভেবে নিতে হবে; মানুষ যে কারণে মানুষ, সেই কারণগুলো ক্ষয়ে গেলে মানুষ আর মানুষ থাকে না, সন্তানও থাকে না সন্তান, হয়ে ওঠে ঐশী। তাই আমাদেরকে অবশ্যই ঐশীদের ঈশ্বরকে চিনে রাখা দরকার, এটাই হয়তো আপাত-কল্যাণ
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২০
তানজিব বলেছেন: +
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: বাস্তব কথা কিস্তু চেন্জ করা তো প্রায় অসম্ভব এর পর্যায়ে চলে গেছে না?
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২১
ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: চরম কিছু সত্য। ++++