![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল বারমুডা ট্রায়াঙ্গলকে শয়তানের ত্রিভুজ বলা হয়। এটিকে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান বলে মানা হয়। কারণ এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় ও কারণহীন দুর্ঘটনা ঘটেছিল, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করা হয়। স্থানীয় অধিবাসীরা এ অঞ্চলটির নামকরণ করে শয়তান বা পাপাত্মাদের ত্রিভুজ।
জাদুকর পিসি সরকারের জাদুর কারিশমায় অনেক কিছু ভ্যানিশ হওয়ার গল্প আমাদের জানা। কিন্তু এই ম্যাজিকে ভ্যানিশ হয়ে যাওয়া জিনিস হুবুহু রয়েই যায়। মাঝে কেবল আমাদের বুদ্ধি আর ইন্দে য়গুলোকে বোকা বানানো হয়। কিন্তু কুখ্যাত শয়তানের দ্বীপ কিংবা বারমুডা ট্রায়াঙ্গলকে কেন্দ্র করে প্রচলিত গল্প কিংবা ঘটনাগুলোর রহস্য আজো উন্মোচিত হয়নি।
‘এলেন অস্টিন’ জাহাজটির কথাই ধরা যাক। এ জাহাজের মাঝি-মাল্লারা যেভাবে হারিয়ে গিয়েছিলেন তার হদিস আজো কেউ করতে পারেনি। ফিরে পাওয়া যায়নি তাদের। মধ্য আটলান্টিকে পাড়ি দেওয়ার সময় এলেন অস্টিন জাহাজের নাবিকরা একটু দূরে একটি খালি জাহাজ ভাসতে দেখে ভীষণ অবাক হন। ঠিক করলেন, নিজের জাহাজের মাঝি-মাল্লাদের পাঠিয়ে একটু দেখে আসা যাক। পাঠালেনও সেই মতো। মাঝিরা জাহাজের কাছাকাছি পেঁৗছতেই ঘনকুয়াশা চারদিক ঢেকে গেল। কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কি হলো? কিছুক্ষণ পর আস্তে আস্তে কুয়াশা কেটে গেল। খালি জাহাজটি দেখা গেল। কিন্তু মাঝি-মাল্লারা গেল কোথায়? তারা তো ফিরছে না! ঘটনার রহস্য সমাধান করতে আরও একটি দলকে পাঠানো হলো। ওই দলটিও জাহাজে পেঁৗছামাত্র শুরু হলো প্রচণ্ড ঝড়। এবারও কিছুই দেখা গেল না। ঝড় থামার পর দেখা গেল সব ভ্যানিশ। মাঝি-মাল্লাদের আর দেখা গেল না। এমনকি জাহাজটিও কোথায় যেন অদৃশ্য হয়ে গেছে! চারদিকে তোলপাড় পড়ে গেল। চলল অনেক খোঁজাখুঁজি। কিন্তু কোথাও এর
কোনো চিহ্ন খুঁজে পাওয়া গেল না।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল বা শয়তানের ত্রিভুজের রহস্য এমনই। এখানে কোনো বিমান কিংবা জাহাজ হারিয়ে গেলে তার ধ্বংসাবশেষ কোনো চিহ্নও খুঁজে পাওয়া যায় না। এখানে কোনো মৃতদেহ ভাসতে দেখা যায় না। কোনো কিছুরই নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ত্রিভুজ অঞ্চলে এমন অদ্ভুতভাবে হারিয়ে গেছে মানুষ, জাহাজ কিংবা উড়োজাহাজ। এরকম অসংখ্য অন্তর্ধানের গল্প বারমুডা ট্রায়াঙ্গলকে পৃথিবীর সেরা রহস্যাবৃত অঞ্চলে পরিণত করেছে। অনেকে মনে করেন, এসব অন্তর্ধানের কারণ নিছক দুর্ঘটনা, যার কারণ হতে পারে প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা চালকের অসাবধানতা। আবার চলতি উপকথা অনুসারে এসবের পেছনে দায়ী অতি-প্রাকৃতিক কোনো শক্তি বা ভিনগ্রহের প্রাণীর উপস্থিতি। জায়গাটির রহস্যময়তা নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে, বানানো হয়েছে অসংখ্য ডকুমেন্টারি। পক্ষে-বিপক্ষে অনেক কথা শোনা যায়। আবার যেসব দুর্ঘটনার ওপর ভিত্তি করে বারমুডা ট্রায়াঙ্গলকে চিহ্নিত করা হয়েছে তার বেশ কিছু ভুল, আবার অনেক কিছুই লেখক দ্বারা অতিরঞ্জিত বলে মনে করা হয়।
শয়তানের ত্রিভুজ আসলে কি?
ক্যারিবীয় সাগরের এক কল্পিত ত্রিভুজ এলাকা হলো শয়তানের ত্রিভুজ। আটলান্টিক মহাসাগরের তিন প্রান্ত দিয়ে সীমাবদ্ধ ত্রিভুজাকৃতির একটি বিশেষ এলাকা যেখানে বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়ার কথা বলা হয়। এর মূল নাম বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। তবে এর কুখ্যাতির জন্য একে শয়তানের ত্রিভুজ বলা হয়। বারমুডা ট্রায়াঙ্গল যে তিনটি প্রান্ত দ্বারা সীমাবদ্ধ তার এক প্রান্তে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা, আরেক প্রান্তে পুয়ের্তো রিকো এবং অপর প্রান্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বারমুডা দ্বীপ অবস্থিত। ত্রিভুজাকার এ অঞ্চলটির মোট আয়তন ১১৪ লাখ বর্গ কিলোমিটার বা ৪৪ লাখ বর্গ মাইল। এটি ২৫-৪০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৫৫-৫৮ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। অবশ্য এই বিন্দু নির্ধারণ নিয়েও বিতর্ক রয়েছে।
বেশিরভাগ লেখক-গবেষকই এই নির্দিষ্ট অঞ্চলকে চিহ্নিত করেছেন সীমানা বরাবর মিয়ামি, সানজুয়ান, পুয়ের্তো রিকো, মধ্য আটলান্টিক আর বারমুডা নিয়ে তৈরি একটি ত্রিভুজ বা বলা ভালো একটি ট্রাপিজিয়াম আকৃতির চতুর্ভুজ। তবে বেশিরভাগ হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাগুলো ঘটেছে দক্ষিণ সীমানায় বাহামা দ্বীপপুঞ্জ ঘিরে এবং ফ্লোরিডা উপকূলের আশপাশে। কত জাহাজ ও বিমান হারিয়ে গেছে এ এলাকায় যেগুলোর বেশিরভাগেরই কোনো রহস্য উদঘাটন সম্ভব হয়নি আজও।
বিভিন্ন লেখকের বর্ণনায় বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের বিস্তৃতিতে ভিন্নতা রয়েছে। এই ত্রিভুজের ওপর দিয়ে মেক্সিকো উপসাগর থেকে উষ্ণ সমুদ্র স্রোত বয়ে গেছে। এখানকার আবহাওয়া এমন যে, হঠাৎ ঝড় ওঠে আবার থেমে যায়, গ্রীষ্মে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। এ অঞ্চল বিশ্বের ভারী বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলকারী পথগুলোর অন্যতম। জাহাজগুলো আমেরিকা, ইউরোপ ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে যাতায়াত করে। এছাড়া এটি হলো প্রমোদতরীর বিচরণক্ষেত্র। এ অঞ্চলের আকাশপথে বিভিন্ন রুটে বাণিজ্যিক ও ব্যক্তিগত বিমান চলাচল করে। ত্রিভুজের বিস্তৃতির বর্ণনায় বিভিন্ন লেখক বিভিন্ন মত দিয়েছেন। কেউ মনে করেন, এর আকার ট্রাপিজয়েডের মতো, যা ছড়িয়ে আছে স্ট্রেইটস অব ফ্লোরিডা, বাহামা এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং ইশোর (অুড়ৎবং) পূর্ব দিকের আটলান্টিক অঞ্চলজুড়ে। আবার কেউ কেউ এগুলোর সঙ্গে মেক্সিকো উপসাগরকেও যুক্ত করেন। তবে লিখিত বর্ণনায় যে সাধারণ অঞ্চলের ছবি ফুটে ওঠে তাতে রয়েছে ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূল, সান জুয়ান, পুয়ের্তো রিকো, মধ্য আটলান্টিকে বারমুডার দ্বীপপুঞ্জ এবং বাহামা ও ফ্লোরিডা স্টেইটসের দক্ষিণ সীমানা। আর এখানেই ঘটেছে অধিকাংশ দুর্ঘটনা। এ অঞ্চলের রহস্যময়তার একটি দিক হলো, কোনো জাহাজ এ ত্রিভুজ এলাকায় প্রবেশ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই বেতার তরঙ্গ প্রেরণে অক্ষম হয়ে পড়ে এবং এর ফলে জাহাজটি উপকূলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে ব্যর্থ হয়। একসময় তা দিক নির্ণয় করতে না পেরে রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়।
সেই কলম্বাসের সময় থেকে শুরু করে এখনো এখানে ঘটছে একই ব্যাপার। এখানে এখনো হারিয়ে যায় জাহাজ, সাবমেরিন কিংবা বিমান। নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় সবকিছু। এর নামই বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের অভ্যন্তরে আছে শ’তিনেক কোরাল দ্বীপ। এর বেশির ভাগই জনবসতিহীন। আর এর মধ্যে একটি দ্বীপ হচ্ছে ‘বারমুডা’। দ্বীপটি আবিষ্কৃত হয় ১৫৬৫ সালে। এক দুঃসাহসী নাবিক জুয়ান ডি বারমুডেজ দ্বীপের আবিষ্কারক। তার নামানুসারেই এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়। এ এলাকার ধার ঘেঁষে গেলেও দেখা যায় অদ্ভুত কিছু কাণ্ড-কারখানা। মাঝে মাঝে নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ সূত্র বাতিল করে দেয়, রেডিও বিকল করে দেয়, কম্পাস ইত্যাদির বারোটা বাজিয়ে দেয়। ক্ষুদ্র আলোক শিখা, ধূমকেতুর পুচ্ছ, সবুজ রঙের কুয়াশা, বিদঘুটে জলস্তম্ভ, প্রচণ্ড ঘূর্ণিপাক, পথ ভুলে যাওয়া, হিংস ভাবে জাহাজ গিলতে আসা পাহাড় সমান ঢেউসহ ভয়ঙ্কর সব কাণ্ড-কারখানা। আবার এক মাস আগে যে জাহাজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে সে জাহাজকেও ভুতুড়েভাবে ভাসতে দেখা যায় এখানে।
হয়তো এভাবেই মালয়েশিয়ার বিমানটি হারিয়ে গেছে কোন নতুন ট্রায়াংগেল এ।
এবার চলুন একটু অন্য দিকে -
আপনি কি নিখোঁজ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের রহস্য সমাধান করতে সাহায্য আগ্রহী? এমন হতে পারে আপনিই সমাধান করে ফেললেন এই রহস্য ।
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরেডো ভিত্তিক স্যাটেলাইট কোম্পানী ডিজিটাল গ্লোব এখন আপনাকে সেই সুযোগ করে দিল। ডিজিটাল গ্লোব বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত বাণিজ্যিক উপগ্রহ নেটওয়ার্কের একটি। কোম্পানীটি মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের সার্চ জোনের বিস্তারিত স্যাটেলাইট ছবি অনলাইনে আপলোড করেছে।
আপনার আমার মত লক্ষাধিক স্বেচ্চাসেবী ইতিমধ্যেই নিখোঁজ বিমানটি খোঁজার জন্য স্যাটেলাইট ছবিগুলো বিশ্লেষন করা শুরু করেছে। ছবিগুলোতে আপনি সুক্ষাতিসুক্ষ ভাবে সমুদ্রের প্রতিটি ইঞ্চির বিস্তারিত বিশ্লেষন করতে পারবেন।
কি করতে হবে আপনাকে?
আপনাকে প্রথমে নিচের ওয়েবপেজটিতে যেতে হবে
Click This Link
(যেহেতু স্যাটেলাইট ছবিগুলো অনেক হাই রেজুলেশনের সেহেতু পেজটি আপনার ব্রাউজারে লোড হতে সময় নেবে। আর আপনি যদি স্লো ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করেন, তবে সেক্ষেত্রে চেষ্টা না করাই ভাল)
পেজটি লোড হবার এরপর আপানকে বক্সের উপর ক্লিক করে একটি একটি করে ছবি বিশ্লেষন করতে হবে। আপনি যদি ছবিতে কোন সন্দেহজনক (উড়োজাহাজ) বা অন্য কিছু দেখেন , তবে আপনাকে সেই স্হানটি ট্যাগ করতে হবে।
হতে পারেই আপনিই খুঁজে পেলেন নিখোঁজ হওয়া উড়োজাহাজটি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
রোহান খান বলেছেন: তাই নাকি....
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
রোহান খান বলেছেন: প্লিজ ভিজিট - Click This Link
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
রোহান খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শরৎ....
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
দারুন তো ...
পোষ্টে +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
রোহান খান বলেছেন: আরে আমিন ভাই যে..ভালো আছেন আশাকরি ...।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: চমৎকার।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
রোহান খান বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল শাহ..
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন গল্পগুলো পড়টে বেশ মজা লাগে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
রোহান খান বলেছেন: আমারও ভালো লাগে.... আমার কাছে বারমুডার এই রহস্য নিয়ে আরো লেখা আছে। ভবিষ্যতে তা নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ ।
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
মাজহার_২৫ বলেছেন: বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের বিষয়টির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে বলে মনে হয়না।
"Documented evidence indicates that a significant percentage of the incidents were spurious, inaccurately reported, or embellished by later authors. In a 2013 study, the World Wide Fund for Nature identified the world’s 10 most dangerous waters for shipping, but the Bermuda Triangle was not among them." --উইকিপিডিয়া থেকে।
http://en.wikipedia.org/wiki/Bermuda_Triangle
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
রোহান খান বলেছেন: আপনার আত্নার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি আছে। বা আপনি কি নিজে কখনো আপনার নিজের আ্ত্মা টাকে আয়নায় দেখেছেন? উত্তর হল না। তবে কি আপনার আত্মাটাকে আপনি বিশ্বাস করবেন না, মানে সীকার করবেন না যে সে আছে কিনা? এরকম অনেক রহস্যই মানুষের অজানা। আল্লাহ কিভাবে কোথায় কি রেখেছেন তা মানুষের ৯৮ পার্সেন্টি অজানা ....
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
উদাস কিশোর বলেছেন: চমত্কার পোষ্ট
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
রোহান খান বলেছেন: আপনার জন্য চমৎকার একটা ধন্যবাদ ভাইয়া কিশোর।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
আছিফুর রহমান বলেছেন: আত্মার বৈঞ্জানিক ভিত্তি আছে। ১৯২৩ সালে করা একটি পরীক্ষা থেকে জানা যায়, একজন জীবিত মানুষ মারা যাওয়ার পর তার ওজন ২০ গ্রামের মত কমে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ আমেরিকায় করা আরেকটি পরীক্ষায় ও একই ফল পাওয়া যায়।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
রোহান খান বলেছেন: ধণ্যবাদ - নতুন তথ্য জানতে পারলাম।
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
আছিফুর রহমান বলেছেন: স্যরি সালটা ১৯০৭ হবে। এবং পরীক্ষাটি করেছেন ডা: ডানকান ম্যাকডাগুল।
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
রোহান খান বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: এই লেখাটা পড়েন- http://www.muktokontho.com/mukto90/blog/17
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
রোহান খান বলেছেন: ধন্যবাদ মুক্ত কন্ঠ।
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: ভালো পোস্ট। ভালো লাগলো
৯ নাম্বার কমেন্ট টা পড়ে মজা পেলাম। আত্মার ওজন ২০ গ্রাম
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
রোহান খান বলেছেন: আমাকেও ভাবিয়ে তুলেছিলো। ইন্টারনেট ঘেটে তেমন কিছু না পাওয়ায় আর এগুনো গেলো না....।
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: এত্তবড় একটা বিমান। নাই তো নাই ই। রহস্যজনক ব্যাপার আরও আছে। জানি না সবাই ক্যান জানি সমুদ্রেই খুজতেছে। সাউথ চায়না, মালাক্কা, আন্দামান। কিন্তু এটা ত বিধ্বস্ত হয়ে ল্যান্ডেও পড়তে পারে। জানি না কেউ একটা কপ্টার নিয়ে কোটা বারু বা ভিয়েতনামের বনে জঙ্গলে চক্কর দিছে কিনা। নাকি পুরাটাই চালবাজি। কে জানে। হয়ত।
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
রোহান খান বলেছেন: কথা হল যেখানেই পরুক না কেন যখনি একটা দেশ এর উপর দিয়ে যাবে সেদেশের রাডারে ধরা পরবেই। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ তো তেমন কিছু বললো না। যা পেপারে আসছে তার ৯৯ % ই ধারনা বেসিস উড়ো খবর।
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: প্লাস!
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
রোহান খান বলেছেন: ভাই আমি ভ্যাম্পায়ার ভয় পাই। ধণ্যবাদ +
১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪০
রাসেলহাসান বলেছেন: চমৎকার! চমৎকার!
দারুন পোষ্ট!
১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪০
রাসেলহাসান বলেছেন: চমৎকার! চমৎকার!
দারুন পোষ্ট!
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
রোহান খান বলেছেন: আপনার জন্য একটা চমৎকার ধণ্যবাদ রেখেদিলাম । পরে নিয়ে নিয়েন
১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:০০
খেয়া ঘাট বলেছেন: ++++++++++++++++++
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
রোহান খান বলেছেন: +++++++=০
+++++++=০
১৯| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:১৪
তুষার মানব বলেছেন: ইন্টারেস্টিং
২০| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
নতুন বলেছেন: Click This Link
একটা তেলের রীগ পাইছি...
২১| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
নতুন বলেছেন: বারমুদা ট্রায়াগেল নিয়া বত`মানের তত্ব... ন্যাশনাল জিইও গ্রাফিক চেনেলর তৌরি..
২২| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
তাসজিদ বলেছেন: সবকিছুর পরও আমার কাছে এটি একটি গল্প ছাড়া আর কিছু মনে হয় না
২৩| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫১
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নিয়ে প্রথম জেনেছিলাম 'সেবা প্রকাশনির' অনুবাদ 'বারমুডা ট্রায়াঙ্গল' থেকে । কিশোর বয়সে পড়া সেই রোমহর্ষক রহস্যের জালে এতোটাই আচ্ছন্ন হয়েছিলাম যে তারপর আরও অনেকবারই এ রহেস্যে ডুব দিয়েছি । তবে আধুনিক বিজ্ঞানীদের মত কোন সমাধান কেউ দিতে পারেনি । খুব প্রচলিত একটা ধারনা হলো ট্রায়াঙ্গল এলাকায় সাগরের তলদেশে বিশাল বড় কোন চৌম্বক ক্ষেত্র আছে যা সমস্ত রেডিওঅ্যাকটিভ সিগন্যাল ড্যামেজ করে, ফলে উড়োজাহাজ, জাহাজগুলো সাগরে তলিয়ে যায় । ভিনগ্রহীদের অস্তিত্ব নিয়েও নানান জল্পনা কল্পনা তো রয়েছেই ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: nice!