![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অজানা কথা
- আবু তৈয়ব রোকন
হে বীরমাতা
তুমি ভালো আছোতো?
তোমার কারণে আজ পেয়েছি মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ;
পেয়েছি সবুজ জমিনে আঁকা রক্ত লাল পতাকা;
পেয়েছি অমানিশার ঘোর কালো অন্ধকার থেকে মুক্তি;
পেয়েছি বিভীষিকাময় দুঃস্বপ্নের সফল সমাপ্তি।
তোমার দেহের পবিত্র রক্ত স্বাধীনতার দলিলকে দিয়েছে সতীত্ব;
এ জাতির বেড়ে উঠার পথ বড় বন্ধুর
সিড়িঁর প্রতিটি ধাপে ধাপে কষ্ট-কান্না-রক্ত-অভিশাপের দাগ।
এ জাতির ভিত্তি বড় শক্ত, মজবুত,
প্রতিটি গাঁথুনীতে রয়েছে জমাট রক্তের দলা।
দীর্ঘ নয় মাসের রক্ত-ঘামে বিনির্মাণ বাংলাদেশ
এ যেন প্রাপ্তি ও ত্যাগের এক রক্তাক্ত সমীকরণ।
হে বীরঙ্গনা মাতা
তোমার ঔরসে ছিল না কেউ,
পাক হায়েনাদের তীক্ষ্ণ নখরে ক্ষত বিক্ষত তোমার জরায়ুতেই
এ জাতির প্রথম প্রাণস্পন্দন।
ওরা মনে করেছিল তোমার স্তন কেটে
তোমা থেকে আলাদা করে দিবে আমাকে
ওরা বোকা!!
তোমার কর্তিত স্তন নিঃসৃত পবিত্র রক্ত
এ মাটিকে দিয়েছে প্রথম মাতৃদুগ্ধ পানের অনুভূতি ।
হে ঘুমন্ত জাতি
নীরব নিঃস্তব্দ গভীর রাতে শুনতে কি পাও?
বধ্যভূমির বদ্ধ আঁধার কুঠুরিতে মুক্তির প্রত্যাশায় করুণ আহাজারি!
তাদের নগ্ন, নিস্প্রাণ, ধর্ষিত দেহ
আজো আমাদের বুকে দায় মুক্তির নির্মম চাপের মতো অনুভূতি দেয়।
ওরা অন্ধকার কুঠুরিতে ফুঁপিয়ে কেঁদেছে;
প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছে;
সম্ভ্রম ভিক্ষা চেয়েছে;
হায়েনার হাসিকে মানুষের হাসি ভেবে,
আমাদের মা বোনেরা ভূল করেছিল।
নিরীহ নিরস্র বাঙালি মা বোনেরা
ধর্মের দেয়ালের আড়ালে লুকিয়েও বাঁচতে পারেনি।
বাঁচাতে পারেনি সম্ভ্রম।
যখনই চোখের সামনে ভেসে উঠে এই বিভৎস চিত্র
আমি ঘুমুতে পারি না –আমার চোখে ঘুম আসে না।
হে বীরঙ্গনা মাতা
আমাকে বলতে দাও,
আমাকে অনুমতি দাও
দ্বার্থহীন কন্ঠে বলি
তোমাদের উপর অমানবিক, পৈশচিক, বিভৎস অত্যাচার, নির্যাতনের কথা
উপলব্ধি করতে দাও ভয়াবহ নির্যাতনের ব্যাপকতা ও গভীরতা।
ভুলা কি যায়? কি করে জাতি ভুলে যায়?
সেই ভয়ংকর দুঃস্বপ্নময় রাত, সেই রক্তাক্ত সময়।
যখন পাকিস্তানী হিংস্র পশুরা আর
তার বাংলাদেশি আত্মগামী কুকুরগুলো
মা বোনকে তাদের গনিমতের মাল হিসেবে
পাশবিক কামনায় রক্তাক্ত করেছে ;
উরু বেয়ে নেমে এসেছে রক্তধারা;
শকুনেরা কামড়ে কামড়ে ছিলে নিয়েছে
মা বোনদের শরীরের রক্ত মাংস।
লাঠি-বন্দুকের নল-বেয়নট দিয়ে
খুছিয়ে, খুছিয়ে ক্ষত বিক্ষত করেছে তাদের বুক, উরু, যোনি;
অসহ্য দমবন্ধ এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে
জ্ঞান হারায় বারবার, আবার হঠাৎ আঁতকে উঠে,
চোখের সামনে, মুখের উপর গলে পড়ে
পাক হানাদারের মুখনিঃসৃত কামনার লালা।
মেয়েদের কোমরের উপর কুকুরের মতো
চড়াও হয়ে ধর্ষণ..
আবারো ধর্ষণ...অবিরাম ধর্ষণ......
বাঁচার আকুলতা নিয়ে তাদের নির্লিপ্ত আর্তনাদ।
ওরা জানে না
কি নির্মম, কতো নিষ্ঠুর ছিল পার্ক আর্মি।
আট বছরের শিশু থেকে ৭৫ বছরের বৃদ্ধারও
রেহাই মেলেনি পাক হানাদারের লোলুপতার কাছে।
পাকসেনারা ঘটনাস্থলেই তাদের পৈচাশিকতা দেখিয়েই ক্ষান্ত হয়নি ;
সুন্দরী যুবতী, বালিকাদের ক্যাম্প বা ব্যারাকে নিয়ে যেত
রাতে চলতো আরেক দফা নারকীয়তা ।
কেউ কেউ আশিবারেরও বেশী সংখ্যকবার ধর্ষিত হয়েছে !
এই পাশবিক নির্যাতনে কতজনের মৃত্যু হয়েছে,
আর কতজনকে মেরে ফেলা হয়েছে
তার সঠিক সংখ্যা হয়ত কল্পনাও করা যাবে না।
ওরা জানে না
একাত্তরে নারীর দূর্বীসহ যন্ত্রণার কথা,
শুধু শহর নয়,
গ্রামের মেঠো পথ ধরে চলা অজপাড়াগাঁয়ের অবলা নারীরাও
যুদ্ধের পুরো নয় মাস পিষ্ট হয়েছে।
পাক সেনাদের পাশবিক নির্যাতন ও বিকারগ্রস্থ যৌন নিপীড়নে
আমাদের মা-বোন-স্ত্রী-কন্যাকে বন্দি করে দিনের পর দিন,
কখন এককভাবে, কখন সম্মিলিতভাবে, কখনবা বিছিন্নভাবে,
নিজ ভিটে বাড়ীতে, কখনও একস্থানে অনেককে জড়ো করে,
সীমাহীন যন্ত্রণা দিয়ে বিভৎসভাবে ধর্ষণ করেছে।
ধর্ষণের আগে ও পরে চলে তাদের উপর অকথ্য নির্যাতন…
কখন স্বামী বা পিতার সামনে ধর্ষণ করেছে স্ত্রী আর কন্যাকে;
আর মায়ের কোলের ছোট্র শিশুকেও ছাড়েনি,
উপরে ছুঁড়ে ফেলে বেয়োনেট দিয়ে হত্যা করেছে...
একাত্তরের নির্যাতিত ও ধর্ষিত নারীরা,
শরীরে গভীর ক্ষতচিহ্ন বয়ে চলেছে
অনেকে অপমান, লাঞ্ছনা, গ্লানী, কষ্ট সহ্য করতে না পেরে,
শোকে, দুঃখে, লজ্জায়, ক্ষোভে, হতাশায়,
একাকীত্ত্বে, ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে গেছে।
ওরা পাকিস্তানী হিংস্র দানব
ওদের কামুকতার কাছে
স্কুলগামী মেয়ে শিশু, কিশোরী কেউই রেহাই পায়নি।
মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত উপর্যুপরি ধর্ষণের শিকার হয়েছে
এইসব বন্দী শিশুরা।
যারা বেঁচে ছিল তাঁদের জীবন ছিল অভিশপ্তের চেয়েও বেশী কিছু।
শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দীর্ঘ বন্দী জীবনের নোংরা কামনার কাঁচা দাগ।
পাক সেনারা এ দেশের নারীদের শরীরেও
স্থায়ী করে দিয়ে যায় অসহ্য যন্ত্রণার নির্মম বিষ।
নির্লিপ্ত ধর্ষণে হাজার হাজার নারী হয়ে পড়ে অন্তঃসত্ত্বা।
পেটে সন্তান; বুকে পাক নির্যাতনের চাক চাক কষ্টের দাগ;
সাথে অনিচ্ছা মাতৃত্বের দায়।
সন্তান জন্মদান আর বেঁচে থাকার মাঝের যে ভয়ংকর দোটানা
এই চাপ সহ্য করতে না পেরে অনেকে করেন আত্মহত্যা ।
এভাবে পাক বীর্য কেড়ে নেয় নিষ্পাপ দুটি প্রাণ।
কি নিষ্ঠুর! কি ভয়ানক ছিল তাদের অত্যাচার
না কোন ডাক্তার, না কোন নার্স বরং
পাকিস্তানী কুকুর গুলো ধারালো অস্র দিয়ে পেট কেটে
টেনে হিঁচড়ে বের করে এনেছে পেটের সন্তান।
মৃত মা!! মৃত সন্তান!!!
সেনা ক্যাম্পের অন্ধকার ঘরগুলো
যেন রক্তাক্ত আঁতুড় ঘর, কাঁচা মাংসের কসাই খানা।
ওরা দেখেনি
রক্ত পিপাসু হায়েনার হিংস্র নির্যাতনে ক্লান্ত
মনিপুরি সম্প্রদায়ের ফুলের মতো মেয়ের করুণ আহুতি।
ক্যাম্পের দেয়ালে রক্ত দিয়ে লেখা
“আমি আর বাঁচতে চাই না”
ওরা জানে না
পাক আর্মির বিকৃত কাম লালসা চরিতার্থ করার জন্য
“ঝুনু এক্সপ্র্রেস” নামক প্রমোদতরীতে চালাতো পৈশচিক উল্লাস।
নারীদেহ ভোগের পর ভাসিয়ে দেয়া হত নদ-নদীতে।
ওরা বর্বর পাকিস্তানী,
পৈশাচিক নগ্নতায় ভরপুর ছিল ওদের দৃষ্টিভঙ্গি
অসহায় নারীকে সবার সামনে বিবস্ত্র করে
নিষ্ঠুর যৌন নির্যাতনে রক্তাক্ত করেই ক্ষান্ত হয়নি,
অল্প বয়সী মেয়েরা যখন অবর্ণনীয় যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে ,
ঠিক তখন ভাগাড়ের শুয়োরগুলো বেয়নেটের খোঁচায়
ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে তাঁদের যোনীপথ।
কামড়িয়ে, খামচিয়ে, ক্ষত বিক্ষত করে তাদের বুকে বসিয়েছে
ঝাঁক ঝাঁক হাঙরের দাঁত;
কেউ হাসতে হাসতে যৌনপথে লাঠি বা বোতল ঢুকিয়ে আনন্দ উপভোগ করতো;
কেউ যোনিপথে বন্দুকের নল বা লোহার রড ঢুকিয়ে পৈশাচিক উল্লাস করতো;
কেউ ধারালো চাকু দিয়ে কোনো যুবতীর পেছনের মাংস
আস্তে আস্তে কেটে আনন্দ করতো।
কেউ উঁচু চেয়ারে দাঁড়িয়ে উন্মুক্ত বক্ষ স্তন মুখ লাগিয়ে
ধারাল দাঁত দিয়ে নারীত্বের প্রতীক ও নারীর অহংকার
তার স্তনের মাংস তুলে নিয়ে,
ঘোঁৎ ঘোঁৎ অট্টহাসিতে ফেটে পড়তো।
কোন বাঙালি যুবতী দেহ দানে অস্বীকার করলে
সঙ্গে সঙ্গে পাঞ্জাবী সেনারা
ওদের চুল ধরে টেনে, স্তন ছোঁ মেরে ছিঁড়ে ফেলে
যোনি ও গুহ্যদ্বারে বন্দুকের নল,বেয়নেট ও ধারালো ছুরি প্রবেশ করাতো।
ধর্ষিত নারীদের প্রায় সবারই ছিল ক্ষত-বিক্ষত যৌনাঙ্গ।
বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ছিড়ে ফেলা রক্তাক্ত যোনিপথ,
অনেক পশু ছোট ছোট বালিকাদের উপর
পাশবিক অত্যাচার শেষে রক্তাক্ত দেহ
বাইরে এনে দুজন দু'পা দু'দিকে টেনে ধরে চড় চড়িয়ে ছিড়ে ফেলতো,
পাঞ্জাবীরা মদ খেয়ে, কুকুরের মতো
যার যে মেয়ে ইচ্ছা, তাকেই ধরে ধর্ষণ করতো আর
অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে আনন্দ উপভোগ করতো।
ওরা নির্দয়, বর্বর, অমানুষ,
অমানবিক, নির্মম, বিভৎস ছিল তাদের নির্যাতন।
পাঞ্জাবী, বিহারী ও পশ্চিম পাকিস্থানী পুলিশ,
কুকুরের মতো জিভ চাটতে চাটতে
ব্যারাকের মধ্যে উন্মক্ত অট্টহাসিতে
প্রতিটি যুবতী, মহিলা ও বালিকার
পরনের কাপড় খুলে একেবারে উলঙ্গ করে
মাটিতে লাথি মেরে ফেলে
বীভৎসভাবে ধর্ষণ করতো।
সারাদিন নির্বিচারে ধর্ষণ করার পর,
বিকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার বিল্ডিং এর ওপর
উলঙ্গ করে লম্বা লোহার রডের সাথে চুল বেধে রাখা হতো।
সেখানে চলতো সীমাহীন বর্বরতা।
বিরামহীন প্রহার আর অত্যাচারে
মেয়েদের দেহের মাংস কেটে রক্ত ঝরছিল,
কখন ধারালো দাঁত দিয়ে বক্ষের স্তন ও গালের মাংস
কামড়াতে কামড়াতে রক্তাক্ত করে দিতো।
কখন উদ্ধত ও উন্মত্ত কামড়ে অনেক কচি মেয়ের স্তনসহ
বক্ষের মাংস উঠে আসতো।
কখন মেয়েদের গাল, পেট , ঘাড়, বক্ষ, পিঠের ও
কোমরের অংশ ওদের অবিরাম দংশনে রক্তাক্ত হয়ে যেত।
কারো মুখের সামনের দিকে দাঁত ছিল না,
ঠোটের দু'দিকের মাংস কামড়ে, টেনে ছিড়ে ফেলা হয়েছিল,
লাঠি ও রডের আঘাতে হাতের আঙ্গুল, তালু ছিল থেতলানো।
প্রসাব পায়খানার জন্যও তাদের হাত ও চুলের বাঁধন
এক মুহূর্তের জন্যও খুলে দেয়া হতো না।
হেডকোয়াটারের বারান্দায় লোহার রডে ঝুলন্ত অবস্থায়
তাঁরা প্রসাব পায়খানা করতো।
অত্যাচারে কেউ মারা গেলে তখন অন্য মেয়েদের সামনে
ছুরি দিয়ে দেহ কেটে কুচি কুচি করে,
বস্তায় ভরে ফেলে দেয়া হতো.....
অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে একটু পানি চাইলে
হানাদার ও তাদের সহযোগীরা
ডাবের খোসায় প্রসাব করে সেটা খেতে দিত।
দিনের বেলায় একটা তোয়ালে আর রাতে দেয়া হতো কম্বল!
গোসলের প্রয়োজন হলে
তিন জন করে দড়ি দিয়ে বেঁধে দেয়া হতো,
রাজাকার ও পাকিস্তানীরা দড়ির এক প্রান্ত ধরে রেখে
তাদের নিয়ে যেতে গোসলে.....
মরার কোন উপায় ছিল না,
মাথার চুল প্যাচিয়ে আত্মহত্যা করতে পারে,
এই ভেবে মাথার চুল কেটে ফেলা হতো ।
পরণের শাড়ীগুলি পর্যন্ত পশুরা ছিনিয়ে নিয়েছিল,
গলায় যে দড়ি দিবে, তার কোন উপায় পর্যন্ত ছিল না।
দানবের অবিরাম ধর্ষণে ওঁরা বিধ্বস্ত।
দস্যুরা বস্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে লুঠে নিয়েছে
ওদের মান সম্ভ্রম – কুমারীত্ব আর সতীত্বকে।
বুকফাটা কান্না, চার দেয়ালে বাধা পেয়ে
ওদের কাছেই ফিরে আসে বার বার।
গভীর রাতে মেয়েদের ভয়াল চিৎকার
আর করুণ আর্তনাদ ভেসে আসে –
‘আমাকে মারবেন না’,
‘আল্লাহর কসম আমাকে নষ্ট করবেন না’
‘বাঁচাও, বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও
পানি দাও, একফোঁটা পানি দাও, পানি... পানি....’!!!
হে বীর মুক্তিযোদ্ধা মা
তোমাদের জানাই সশ্রদ্ধ সালাম।
তোমরা রয়েছ লাল সবুজের পতাকায়;
রয়েছ জাতীয় সংগীতের মূর্ছনায়;
রয়েছ সবুজ শ্যামলীমা ঘেরা
বাংলার বিস্তীর্ণ মাঠ-ঘাট পথ-প্রান্তরে;
রয়েছ বাংলার আকাশে বাতাসে;
রয়েছ নদ-নদী ঘেরা বাংলার বহমান
পদ্মা-মেঘনা-যমুনার অববাহিকায় ;
রয়েছ রাজপথ-সমাজ-মুক্তির নির্মাণ-কাব্যের প্রতি স্তবকে
মিশে থাকা প্রতিটি রক্তের ফোঁটায়।
তোমাদের ইজ্জত-সম্ভ্রম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে
এ জাতি পেয়েছে একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ
পেয়েছে জাতিরাষ্টের গর্বিত পরিচয়।
যত দিন রবে বাংলাদেশ,
যত দিন রবে বাংলাদেশের ইতিহাস,
তোমাদের রক্ত দিয়ে লেখা বাংলাদেশের নাম
বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতি স্মরণ করবে চিরকাল।
কৃতজ্ঞতাঃ
সেই সব অকুতোভয় বীর নারী মুক্তিযোদ্ধাদের যাঁরা নীরবতার জাল ছিঁড়ে অকপটে, নির্ভয়ে, নিঃসংকোচে বর্ননা করেছেন একাত্তরের বেদনাময় বিভৎস অভিজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভালো হয়েছে