নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যকে যানুন এবং অন্যকে যানান

রংধনু00 রং

যতটুকু সত্য যানি , সকলকে তা যানাব মিথ্যা থেকে দূরে থাকব।

রংধনু00 রং › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি কোরআন পড়ে কেন বিস্মিত হলাম?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

সেদিন কোরআন শ রীফ পড়ছিলাম । সাধারণত অর্থ সহ পড়ার চেষ্টা করি। বুষার চেষ্টা করি।পড়তে পড়তে সুরা যুমারের ৬ ং আয়াতে চোখ আটকে গেল। আয়াতে একটি অংশ এরকম--





"তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের মাতৃগর্ভে পর্যায়ক্রমে একের পর এক ত্রিবিধ অন্ধকারে। তিনি আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা, সাম্রাজ্য তাঁরই। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। অতএব, তোমরা কোথায় বিভ্রান্ত হচ্ছ?" [সুরা যুমার: ৬]



এখানে একটা কথা বলা হয়েছে -- "একের পর এক ত্রিবিধ অন্ধকারে"

কথাটা ভাল ভাবে বুষার জন্য three vails of derkness লিখে সারচ করলাম এবং তাতে যে তথ্য বেরিয়ে আসল তাতে যারপরনাই বিস্মিত হলাম।



এই বিস্ময়টাই শেয়ার করছি-



মাতৃজরায়ুতে বেড়ে ঊঠা শিশু চারিদিকে তিনটি আবরন থাকে । Embryology এর ভাষায় এই তিনটি আবরন হচ্ছে



১/ এম্নিওটিক মেমব্রেন ( Amniotic membrane)

২/ জরায়ুর দেয়াল ( wall of uterus) ও

৩/ মায়ের পেটের চামড়া ( anterior abdominal wall)



তার মানে সুরা যুমারের ৬ ং আয়াতে উল্লেখিত --তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের মাতৃগর্ভে পর্যায়ক্রমে একের পর এক ত্রিবিধ অন্ধকারে



এ তথ্যটি সঠিক এবং কৌতুল উদ্দিপক।



লিংক-- Click This Link

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: الم ﴿١﴾ ذَٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ ﴿٢﴾ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ ﴿٣

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

রংধনু00 রং বলেছেন: ভাই আমে আরবী বুঝি না। আপনার মন্তব্য বাংলায় করুন

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

পথহারা সৈকত বলেছেন: এ তথ্যটি সঠিক এবং কৌতুল উদ্দিপক।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

মদন বলেছেন: ++++++++++++++++

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২০

রংধনু00 রং বলেছেন: ধইন্যা

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

ইমরান হক সজীব বলেছেন: গ্রন্থে যা কিছু দুই একটা সঠিক কথা বার্তা আছে তার চেয়ে অনেক বেশি অমানবিক, নিষ্ঠুর, বর্বর, ভুলভাল, শিশুতোষ কথাবার্তাই ভরা ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

রংধনু00 রং বলেছেন: অমানবিক, নিষ্ঠুর, বর্বর, ভুলভাল, শিশুতোষ কথাবার্তার কিছু উদাহরণ দিন

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

শফিক আলম বলেছেন: বৈজ্ঞানিক আবিস্কারের (discover) অনেক আগেই পবিত্র কোরআনে সবই বলে দেয়া আছে। অনেক বৈজ্ঞানিক আবিস্কার হয়েছে কোরআনের কিছু কৌতুহলোদ্দিপক আয়াতকে অনুসরন করে। এতে আল্লাহ্‌ (সু:তা)-র অস্তিত্বের প্রতি বিশ্বাস আরো গভীরভাবে প্রথিত করে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

রংধনু00 রং বলেছেন: বৈজ্ঞানিক আবিস্কারের (discover) অনেক আগেই পবিত্র কোরআনে সবই বলে দেয়া আছে-- এ কথাটি ঠিক নয়। কারন কোরান বিজ্ঞানের বই নয়। বরং এটি জীবন বিধান। তবে মহাকাশ ও ভ্রুণতত্ত নিয়ে এখানে কিছু কথা বলা হয়েছে যেগুলো বিশ্বয়করভাবে সঠিক প্রমানিত হয়েছে।

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: যেমন একফোটা বীর্য হতে রক্তের ছোট্ট পিণ্ড তৈরি করি , ৭০ ভাগ জল আর ৩০ ভাগ পানি ও সপ্তম আসমান ভেদ করিতে পারিবে না করিতে কৌশল খাটাইতে হইবে ইত্যাকার বিষয়াদি আশ্চর্য করে আমাদের ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

রংধনু00 রং বলেছেন: আপনার মন্তব্যই মহা আসচর্যজনক। রেফারেন্স সহ সঠিক তথ্য উপস্থাপন করুন।

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ৩০ ভাগ স্থল ।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

জনাব মাহাবুব বলেছেন: কিছু জ্ঞানপাপী আছে যারা কুরআন হাদিস/ইসলাম সম্পর্কে কোন পোষ্ট দেখলেই তাদের গায়ে আগুন ধরে যায়। এরা সেই সব পোষ্টে আবোল তাবোল বকে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করার অপচেষ্টা শুরু করে। অলরেডি একজনের দেখা পাওয়া গেছে। ওয়েট করেন আস্তে আস্তে আরও কিছু জ্ঞানপাপী এসে আপনার পোষ্টে লেদাইতে থাকবে। X( X( X(



শয়তান কখনো আল্লাহর বানী সহ্য করতে পারে না, তারা সহ্য করতে না পারলেও কিছু করার নেই। আপনি আপনার পথে থাকুন, শয়তান সবসময় চায় মানুষকে বিভ্রান্ত করতে।


আপনার সুন্দর পোষ্টে +++++++++++++++++++++++

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

রংধনু00 রং বলেছেন: রেফারেন্স সহ কোন জ্ঞানপাপী এসে পোষ্টে লেদাইতে পারলে আমি খুশীই হব।

৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

ইনফা_অল বলেছেন: "অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দু রূপে এক সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি"। (Al-Muminoon: 13)

"এরপর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাট রক্তরূপে সৃষ্টি করেছি, অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করেছি, এরপর সেই মাংসপিন্ড থেকে অস্থি সৃষ্টি করেছি, অতঃপর অস্থিকে মাংস দ্বারা আবৃত করেছি, অবশেষে তাকে নতুন রূপে দাঁড় করিয়েছি। নিপুণতম সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কত কল্যাণময়"। (Al-Muminoon: 14)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

রংধনু00 রং বলেছেন: ধন্যাবাদ আরো তথ্য সংযোজন করার জন্য

১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

ইমরান হক সজীব বলেছেন: গ্রন্থে আছে এমন কিছু নাই যা তিনি জানেন না, জগতের প্রতিটি বিষয় উনার জানা, আবার বলে তিনি আমাদের পরীক্ষা করছেন । অথচ পরীক্ষা অর্থই হচ্ছে কোন না জানা বিষয়কে জানার চেষ্টা করা । পুরো গ্রন্থে অসংখ বার এই দুটো কথা বলা হয়েছে । দুটো সম্পূর্ণ পরস্পর বিরোধী, কোন অনুর্বর মস্তিস্ক ছাড়া এই দুটো কথা একসাথে বলতে পারে না ।
গ্রন্থে চ্যালেঞ্জ দেয়া আছে তামাম দুনিয়ার মানুষ মিলেও তার সমান একটা বাক্যও কেও রচনা করতে পারবে না । "আমি মানুষকে ভালবাসি" পুরো গ্রন্থমিলে এই বাক্যের একটা বর্ণের সমান হবার যোগ্যতা রাখেনা, এখন কে মাপবে কোনটা সেরা? এমন উদ্ভট, হাস্যকর চ্যালেঞ্জ কোন শিশুর পক্ষে দেয়াই মানাই ।

পুরো গ্রন্থ জুড়ে মানবতার জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর সব কথাবার্তাই ভরা, মানুষের মন মস্তিস্কের বিকৃতি করে মোহগ্রস্থ করে রাখার কথাবার্তাই পূর্ণ- এই উদাহরন গুলো আপাতত দেয়ার ইচ্ছে হচ্ছে না ।

অনুরধ, দয়াকরে আমাকে ব্যাক্তি আক্রমন করে কথা বলবেন না ।
খেয়াল করে দেখুন শব্দচয়নে আমি সতর্কতা অবলম্বন করেছি, দীর্ঘদিন পবিত্র জ্ঞান করার কারনে কিছু শব্দ উল্লেখ করা মাত্র অনুভূতিতে লেগে যায়, যুক্তিবোধ লোপ পায়, এমন শব্দ ব্যাবহার করিনি । এরপরও যদি মনে হয় আরো ভালভাবে বলা যেত তাহলে বলবেন ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

রংধনু00 রং বলেছেন: কোরানের চ্যলেঞ্জ আপনার কাছে হাস্যকর মনে হচ্ছে কারন কোরানের ভাষার সাহিত্যমান সম্পর্কে ধারনা না থাকার কারনে।
যারা কোরানের সাহিত্যমান ও গানিতীক মিরাকল সম্পর্কে জ্ঞাত তারা এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে বেশি উচ্চ-বাচ্চ করেন না।

কোরআনের এই চ্যালেঞ্জ চলে আসছে সেই কোরআন নাযিলের সময় থেকে। শত শথ লোক, শত শত সংগঠন এই চ্যালেঞ্জ এর মোকাবেলা করতে এগিয়ে এসেছে। চরমভাবে ব্যার্থ হয়ে সম্পূর্ণ নিরাস হয়ে ফিরে যেতে হয়েছে তাদের সাবাইকেই।

আপনাকে দুটি ঘটনা বলি--

১. লবিদ বিন রাবিয়া। তৎকালীন আরবের শেষ্ঠ কবি। তার শক্তিশালী ভাষা আর তেজোদিপ্ত ভাব তাকে সারা আরবে পরিচিত করে তুলেছিল। উনি যখন কোরআনের এই চ্যালেঞ্জের কথা জানলেন তখন জবাবে একটি কবিতা রচনা করে কাবা শরীফের চৌকাঠের উপর ঝুলিয়ে রাখলেন। পরে একজন মুসলমান কোরআনের একটি সূরা লিখে ঐ কিতাবের পাশে ঝুলিয়ে দেন।

লবিদ পরের দিন কাবার দরজায় এলেন এবং ঐ সূরা পাঠ করলেন। অত:পর বললেন, "নি:সন্দেহে এটা মানুষের কথা নয় এবং আমি এর উপর ইমান আনলাম" অত:পর তিনি প্রকাশ্য কালেমা পাঠ করে মুসলমান হয়ে গেলেন। তিনি কোরআনের ভাব আর ভাষায এতো বেশী প্রভাবান্নিত হন যে, পরবর্তীতে তিনি আর কোনদিন কোন কবিতাই রচনা করেন নি।

২. দ্বিতীয় ঘটনাটি হল ইবনে মুকাফ্ফা এর। যা ঘটে কোরআন নাযিলের প্রায ১০০ বছর পর। এই ঘটনা প্রথমটির চাইতেও চাঞ্চল্যকর। এই ঘটনা সম্বন্ধে প্রাচ্যবিদ Wollaston বলেন "That Muhammad is boast as to the literary excellence of Quran was not unfounded is further evidence by a circumstance which occurred about a century after the establishment of Islam"

ঘটনাটি এরকম, ধর্মবিরোধীদের একটি সংগঠন সিদ্ধান্ত নিল ওরা কোরআনের অনুরুপ একটি বই লিখবে। এই লক্ষে ওরা ইবনে মুকাফ্ফার (মৃত্যু-৭২৭ খৃ:) কাছে এলো। যিনি ছিলেন ঐ সময়ের সবথেকে জ্ঞানী, প্রখ্যাতি সাহিত্যিক এবং বিষ্ময়কর প্রতিভার অধিকারী। তিনি তার নিজের কাজের উপর এতো বেশী আস্থাবান ছিলেন যে উনি সাথে সাথে রাজি হয়ে যান। এবং বলেন এক বছরের মধ্যে তিনি কাজটি করে দিবেন। শর্ত ছিল এই এক বছরকাল সময়টা যাতে তিনি পুরোপুরি মনোযোগের সাথে সূরা রচনা চালিয়ে যেতে পারেন এ জন্য তার যাবতীয় সাংসারিক আর অর্থনৈতিক কাজের দায়িত্ব সংগঠনটিকে নিতে হবে।

ছ'মাস পেরিয়ে গেলে সঙ্গিরা কি পরিমান কাজ হয়েছে জানার জন্য তার কাছে এলো। তারা দেখতে পেল বিখ্যাত ঐ ইরানী সাহিত্যিক অত্যন্ত ধ্যানমগ্ন অবস্থায় হাতে একটি কলম নিয়ে বসে আছেন; তার সামনে রয়েছে একটি সাদা কাগজ এবং কক্ষের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে ছিড়েফারা কাগজের স্তুপ। অসীম প্রতিভাধর, যাদুকরী ভাষার অধিকারী ঐ ব্যাক্তি আপন সর্বশক্তি ব্যায় করে ছয়মাস চেষ্টা করে কোরআন তো দূরের পথ একটি আয়াতও রচনা করে উপস্থাপন করতে পারেন নি।

যা হোক শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত লজ্জিত ও নৈরাশ্যমনে তিনি কাজে ইস্তফা দেন। এই ঘটনাটি ঘটেছিল কোরআন নাযিলের ১০০ বছর পর। কুরআনের ঐ চ্যালেঞ্জ কত শতাব্দি পেরিয়ে গেছে আজো বিদ্যমান। এই চ্যালেঞ্জ থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত।

সত্য প্রত্যাখানকারীরা কি ভেবে দেখে না পৃথিবীর তাবত তাগুতি শক্তি কিভাবে পরাজিত হয়ে আছে কোরআনের কাছে ?

১১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

শফিক আলম বলেছেন: কোরআন বিজ্ঞানের বই নয়, কিন্তু বিজ্ঞানের কথা কোরআনে বলা আছে। উপরে ইনফা_অল যেমন বলেছেন। মাতৃ জঠরে জন্মের এই cycle কি বিজ্ঞান আগে বলতে পেরেছে? আরো অনেক পাবেন, পড়ে দেখুন। আরো বিস্মিত হবেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

রংধনু00 রং বলেছেন: এত ঘুরানো-প্যাচান মন্তব্য না করে পরিষ্কার ভাবে বক্তব্য পেশ করুন। তাতে আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে।

১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

ইনফা_অল বলেছেন: ইমরান হক সজীব -জগতের প্রতিটি বিষয় উনার জানা,-এই উনিটি কে?

১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

রংধনু00 রং বলেছেন: @ইমরান হক সজীব

পুরো গ্রন্থ জুড়ে মানবতার জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর সব কথাবার্তাই ভরা, মানুষের মন মস্তিস্কের বিকৃতি করে মোহগ্রস্থ করে রাখার কথাবার্তাই পূর্ণ- এই উদাহরন গুলো আপাতত দেয়ার ইচ্ছে হচ্ছে না ---

কেন ইচ্ছে হচ্ছে না -- অনেক সত্য বেরিয়ে আসবে বলে??

১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

ইমরান হক সজীব বলেছেন: বেশি কষ্ট করতে যাবো না গুগোলে সার্চ করে দেখুন, ওই গ্রন্থের চেয়ে সেরা গ্রন্থ বা ওই গ্রন্থের বাক্যের চেয়ে( ইদানিং শব্দগুলো আর উল্লেখ করি না, শত্রু তৈরি করতে চাইনা, বিবেকে বাধে তাই মানবতার খাতিরে মাঝে মাঝে সমালচনা করি) সেরা বাক্য ইত্যাদি ইংলিশে লিখে সার্চ করলে অসংখ্য সাইট পাবেন যেখানে তার চেয়ে হাজার গুন ভালো লেখা আছে । পশ্চিমা সাইট যদি পছন্দ নাও হয় তো তুরস্ক, মিশর এমনকি ইরানের ও কিছু সাইট পাবেন যেখানে চ্যালেঞ্জের জবাব দেয়া হয়েছে ।

কিন্তু এত দুরে কেন যাবো, আমিই তো একটা বাক্য বললাম । আবার বলি
" আমি পৃথিবীর সব মানুষকে ভালবাসি; অনেকের চিন্তাভাবনা আদর্শ পছন্দ না, তাদের আদর্শ মানবতার জন্য ক্ষতিকর বলে জ্ঞ্যান করি কিন্তু তাদেরকেও মানুষ হিসেবে ভালবাসি"
-এই বাক্যটার ধূলিকণা হবার যোগ্যতাও পুরো গ্রন্থ রাখে না । এখন মাপবেটা কে কোনটা সেরা?
.. আজন্ম পালিত মূল্যবোধ আর মোহগ্রস্থতা আমাদের এই চ্যালেঞ্জের দুর্বলতা দেখতে দেই না ।

....... আমার প্রথম পয়েন্টা সম্বন্ধে কিছু বললেন নাযে

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

রংধনু00 রং বলেছেন: গ্রন্থে আছে এমন কিছু নাই যা তিনি জানেন না, জগতের প্রতিটি বিষয় উনার জানা, আবার বলে তিনি আমাদের পরীক্ষা করছেন।অথচ পরীক্ষা অর্থই হচ্ছে কোন না জানা বিষয়কে জানার চেষ্টা করা

-- যিনি স্রষ্ঠা তার নিজস্ব চিন্তা বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমরা কিছুই করতে পারি না। তিনি যদি বলে থাকেন তিনি সব যানা থাকা স্বত্তেও মানুষকে পরিক্ষা করছেন তবে যেহেতু তিনি ইউনিক শক্তি ও ক্ষমতার অধিকারী তাই তার ইচ্ছাকে আমরা নিয়ন্ত্রন করতে পারি না। মানুষের পরীক্ষা-নিরীক্ষা আর আল্লাহর পরীক্ষা-নিরীক্ষা এক কথা নয়।

আর কোরানের মত সুরা রচনার ব্যাপারে উপরের মন্তব্য থেকেই সব বুঝে নেয়া উচিত

১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

ইমরান হক সজীব বলেছেন: রংধনু00 রং - না ভয়ে । উদাহরন দিতে গেলে গ্রন্থের অনেক বাক্য কোট করে আলোচনা করা দরকার । আমার পাশেই ওই গ্রন্থটা আছে, আমি ইচ্ছা করলেই একের পর এক বাক্য উল্লেখ করে আলোচনা করতে পারি । কিন্তু বাক্যগুলো যে অনেকের কাছে অতি পবিত্র, তাদের কাছে জলজ্যান্ত এই আমি মানুষটার চাইতেও বাক্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ । ইদানিং যা দেখছি তাতে আমার লেখাই ওই পবিত্র গ্রন্থের অসম্মান হচ্ছে বলে তাদের মনে হতে পারে, আর গ্রন্থের সম্মান রক্ষার্থে জলজ্যান্ত আমাকে যে জবাই করতেও তাদের বাধবে না তার তো অনেক উদাহরন আপনাদের জানা ।

তাই আপাতত এইসব বাদ :| আকারে ইঙ্গিতে সম্ভব হলেই কেবল আলোচনা করবো, তাতে সরাসরি অনুভূতিতে লাগে না ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

রংধনু00 রং বলেছেন: আকারে ইংগিতে আলোচনা করলে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসে না। স্পেসিফিক আলোচনে করলে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসে।

১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

ইনফা_অল বলেছেন: @ইমরান হক সজীব

আর কোন লোক এমনও রয়েছে যারা অন্যান্যকে আল্লাহর সমকক্ষ সাব্যস্ত করে এবং তাদের প্রতি তেমনি ভালবাসা পোষণ করে, যেমন আল্লাহর প্রতি ভালবাসা হয়ে থাকে। কিন্তু যারা আল্লাহর প্রতি ঈমানদার তাদের ভালবাসা ওদের তুলনায় বহুগুণ বেশী। আর কতইনা উত্তম হ’ত যদি এ জালেমরা পার্থিব কোন কোন আযাব প্রত্যক্ষ করেই উপলব্ধি করে নিত যে, যাবতীয় ক্ষমতা শুধুমাত্র আল্লাহরই জন্য এবং আল্লাহর আযাবই সবচেয়ে কঠিনতর। (Al-Baqara: 165)

১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

দিশার বলেছেন: ভুল নিয়ে আলোচনা ! ওরে বাবা ভয় পাই। ঘাড়ে একটাই মাথা। "শান্তি" প্রিয় দের হাতে জীবন টা দিতে চাই না .

একটা কথায় বলতে চাই। "জমাট" রক্ত পিন্ড থেকে কোন প্রাণ হয় না ! গ্রভপাত হলে তত্কালীন আরবের লোকজন দেখত একটা জমাট রক্ত পিন্ড গর্ভের থেকে বের হয়ে আসতেসে . সেখান থেকে এই "নির্ভুল" আয়াত .

অথচ নির্জলা সত্য হলো রক্ত জমাট বাধা মানে হল মৃত্যু .

আর কোরানের বহু বছর আগে থেকে গ্রীক রা যেই ভুল ধারণা দিয়ে আসতেসে "এম্ব্রীয়লোজির" সেই একই ভুল "মহা গ্রন্থ" করনে কেমনে জায়গা পেল আমাকে জিজ্ঞাস কইরেন না .

১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ইনফা_অল বলেছেন: ছোট্ট বাবু যখন ক, খ, অ , আ শিখে তখন সে মনে করে সে অনেক বিদ্বান হয়ে গেছে। আবার ক্লাস নাইনের যে ছেলে প্রথম ল্যাব করে হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন দিয়ে পানি তৈরী করতে পারে সেও মনে সে অনেক বড় বিজ্ঞানী হয়ে গেছে!

আসলে সেই ছোট্ট বাবুটি তার শিক্ষক থেকেও বেশী জ্ঞানী? অথবা ক্লাস নাইনের ঐ ছেলেটি কি অনেক বড় কিছু তার শিক্ষক এর তুলনায়? আর এই শিক্ষকেরাও কি অনেক বড় কিছু তারা যার গাইডলাইন ফলো করে তাদের তুলনায়?
তাহলে যিনি (আল্লাহ) সবার তুলনায় জ্ঞানী তার সব কথা মানা বা বুঝাটা কি ঐ ছোট্ট বাবু বা ক্লাস নাইনের ছেলেটার মত অথবা তাদের শিক্ষকের মত হয়ে যাবে না!

১৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

ইনফা_অল বলেছেন: আরবীতে শব্দটি হল “আলাক্ক (alaq)” তার অর্থ হল উইকিপিডিয়াতে যদি দেখিঃ
The Meaning of 'Alaq[edit]
The linguistic definition of ′alaq علق (singular 'alaqah علقة) is "leech", "medicinal leech", "coagulated blood", "blood clot", or "the early stage of the embryo".[1] ′Alaq is also a derivative of 'alaqa which means "attached and hanging to something." [2] Professor Abdul Haleem mentions that "′alaq can also mean anything that clings: a clot of blood, a leech, even a lump of mud. All these meanings involve the basic idea of clinging or sticking."[3]
The term ′alaqah is the second stage of human prenatal development (sura Al-Mu’minoon 23: 12-14) which "descriptively encompasses the primary external and internal features" of the early embryo.[4] The term ′alaqah also occurs in several languages related to Arabic. In Hebrew there is עֲלוּקָה alûqāh (or alukah), the generic name for any blood-sucking worm or leech,[5] and in Aramaic and Syriac there are words with apparently similar meanings.[6]

এখান "leech", কি দেখে নেই http://en.wikipedia.org/wiki/Leech
medicinal leech কিঃhttp://en.wikipedia.org/wiki/Medicinal_leech

২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

সোহানের রোজনামচা বলেছেন: আজকাল নাস্তিক গুলি এমন ভন্ড আর অল্প বিদ্যার যে এদের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা উচিত না। তারপরও একটা দুইটা আয়াত এর রেফারেন্স দিলাম যা "আমি মানুষ কে ভালবাসি" টাইপ কথার থেকে অনেক সুন্দর:

Surah 107, Al-Maun (1) Has thou observed him who denies the Deen? (2) That is he who repels the orphan; (3) And urges not the feeding of the needy.

Surah 2, Al-Baqarah (177) It is not righteousness that you turn your faces to the East and the West; but righteous is he who believes in Allah and the Last Day and the Angels and the Revelation (Al-Kitab) and the Prophets; and gives his wealth – however much he may cherish it -- for the love of Allah, to kinsfolk and to orphans and the poor and the wayfarer and the beggars and for the freeing of human beings from bondage;

কিন্ত এসব আয়াত এ এইসব নাস্তিকের কোন পরিবর্তন হবেনা কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ এদের সম্পর্কে বলেছেন: [ Baqarah 2:18] Deaf, dumb and blind; and they are not to return..
[Yasin 36:9] And We have put a barrier before them, and a barrier behind them, and We have covered them up, so that they cannot see

২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

পরিবেশক বলেছেন: সোহানের রোজনামচা বলেছেন: আজকাল নাস্তিক গুলি এমন ভন্ড আর অল্প বিদ্যার যে এদের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা উচিত না।

সহমত

২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমার ধারনা, কুরয়ান নাজিলের পূর্বেই মানুষ এই সত্যটি জানত !!! তাই অবাক হই না!!!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

রংধনু00 রং বলেছেন: শুধু ধারনার উপরে ভিত্তি করে কোন মন্তব্য করা অনুচিত।
তথ্য-প্রমান ও রেফারেন্সের মাধ্যমে আপনার কথা প্রতিষ্ঠিত করুন। কারন এম্ব্রায়লজিস্টরা তথ্যটি যেনেছেন কিছুদিন আগে।

২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

মিমায়িত জীবন বলেছেন: ইহা এক মহা বিজ্ঞানময়, বাস্তবসম্মত গ্রন্থ। ইহাতে কোনরুপ অবাস্তবতার ছাপ পাওয়া যাইবে না। ইহা শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা অদৃষ্টে বিশ্বাস করে।

বিজ্ঞানময়তার সবচেয়ে বড় নমুনাঃ
“সুর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে”

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২

রংধনু00 রং বলেছেন: “সুর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে- এ কথাটি যদি কোরান থেকে প্রমান করতে পারেন, তাহলে আজকেই ইসলাম ত্যাগ করব। কি পারবেন?

২৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

নয়ন01 বলেছেন: আজকাল নাস্তিক গুলি এমন ভন্ড আর অল্প বিদ্যার যে এদের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা উচিত না। তারপরও একটা দুইটা আয়াত এর রেফারেন্স দিলাম যা "আমি মানুষ কে ভালবাসি" টাইপ কথার থেকে অনেক সুন্দর:

২৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

ইমরান হক সজীব বলেছেন: ছোট একটা তথ্য জানিয়ে রাখি, ৩০ বছরের মধ্যে বয়স এমন মানুষের সংখা হয়তো খুব কমি আছে এই ব্লগে যে আমার চাইতে ওই গ্রন্থ বেশিবার পড়েছে এবং পালন করেছে ।

এই পোষ্টে আর নতুন কিছু বলার দেখছি, বা ইচ্ছে করছে না বলতে পারেন ।
লেখককে ধন্যবাদ সহনশীল মন্তব্য করার জন্য ।

২৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: can you prove men didn't know about amniotic membrane, uterus and anterior abdominal wall before The Quran???

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১১

রংধনু00 রং বলেছেন: can u name any embryology book written 1400 years back?

২৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুবহানআল্লাহ!!!!

২৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: একটু খুজেন আপনি নিজেও পাবেন, আর এই পোষ্টে আপনি যা দেখে চমৎকৃত হয়েছেন তা হয়ত শ্মরন অতিত কাল থেকেই মানুষ জানত, কারন এটি জানার জন্য এমব্রায়োলজি জানতে হয় না, সিম্পল এনাটমি জানলেই হয়, এত চোখকান বন্ধ রেখে ইসলাম প্রচার হবে না!!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.