| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজু রণরাজ
''নিষিদ্ধের জীবনী'' নিষেধ না মানা পথিক আমি নিষিদ্ধ আচরণে অভ্যস্ত। নিষিদ্ধ কোন নদী অথবা মাঠ ধরে ছুটে চলা নির্জীব আবেগ। আমি নিষিদ্ধ কিছু দেখলেই বলি ছুঁয়ে ফেলো ছুঁয়ে ফেলো নিষিদ্ধ অনুভবে . ডাক ও শাঁখের শব্দে আমি নগ্ন নৃত্য করি নিষিদ্ধ ভঙ্গিতে। আমার উল্লাস সব নিষিদ্ধ মন্ত্রের মতো। নিষিদ্ধ সবকিছু আমার ভালো লাগে। নিষিদ্ধ জীবন, নিষিদ্ধ সুখ, নিষিদ্ধ কষ্ট, নিষিদ্ধ যৌনতা, আমি প্রিয়ার শরীর ছুঁয়ে নিষিদ্ধ সময়ে নিষিদ্ধ আনন্দ খুঁজি। আমার ভালো লাগেনা নিষেধ মানতে। আমি নিষেধ না মানা নিষিদ্ধ কেউ। আমি নিষিদ্ধ শক্তির ঠাকুর। আমি আজন্ম নিষিদ্ধ ভগবানের নিষিদ্ধ মৃত্যু দুত। আমি নিষিদ্ধ দেবতার নিষিদ্ধ আতংক . আমি শুধু নিষিদ্ধের নিষিদ্ধ কলংক। প্রবল পূর্ণিমা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় নিষিদ্ধ বাস্তবতা। আমি সেদিকেই পা বাড়াই। আমি নিষিদ্ধ গোলাপ মুঠো করে ধরে রক্তাক্ত হই নিষিদ্ধ হৃদয়ের হাতছানিতে। নিষিদ্ধ সব কিছু থেকে অমি প্রেরনা পাই। -রাজু রনরাজ
এই মাত্র''ক্ষ''ব্যান্ড এর''আমার সোনার বাংলা''গানটা শুনলাম। যা ইতিমধ্যে বেশ সমালোচিত হয়েছে। সারে চার মিনিট আমি অবশ বসে ছিলাম। কি আবেগ কি দরদ গানটাতে। গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গেল। মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দেশপ্রেম বোধটা প্রবল্ভাবে অনুভব করলাম।
গান হল পবীত্র শরাবের মতো,একটা গান সুর তাল সহ যখন একজন শিল্পীর কণ্ঠে পরিবেশিত হয় তখন তা পরিপূর্ণতা লাভ করে। পরিবেশন যেমনি হোক তা মানুষকে নেশাগ্রস্ত করতে হবে বিমোহিত করতে হবে। গান সেই সম্মোহনী শক্তি যা অনায়াসে দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারে। সুরে শক্তি আর মূর্ছনা না থাকলে পুজোয় কখনোই সুর করে মন্ত্রপাঠ হতোনা শত শত মানুষ আযান শুনে আবেগে আপ্লুত হতোনা রবিবারগুলো গীর্জায় পঠিত বাইবেলের সুরে গমগম করতনা। সুর ও স্রষ্টার সম্পর্ক অনেক স্পষ্ট। গানের পরিবেশনা যেমনি হোক তা যদি তার ধারায় মানুষের মন জয় করে নিতে পারে আবেগে নাড়া দিতে পারে তাতে তো কারো সমস্যা হবার কথা না!সুতরাং সবকিছু ধনাত্তকভাবে চিন্তা করাটাই শ্রেয়!যুগ পাল্টে গেছে সেটাও মাথায় রাখতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৭
ব্লু আই বলেছেন: link টা দিবেন দয়া করে।