| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজু রণরাজ
''নিষিদ্ধের জীবনী'' নিষেধ না মানা পথিক আমি নিষিদ্ধ আচরণে অভ্যস্ত। নিষিদ্ধ কোন নদী অথবা মাঠ ধরে ছুটে চলা নির্জীব আবেগ। আমি নিষিদ্ধ কিছু দেখলেই বলি ছুঁয়ে ফেলো ছুঁয়ে ফেলো নিষিদ্ধ অনুভবে . ডাক ও শাঁখের শব্দে আমি নগ্ন নৃত্য করি নিষিদ্ধ ভঙ্গিতে। আমার উল্লাস সব নিষিদ্ধ মন্ত্রের মতো। নিষিদ্ধ সবকিছু আমার ভালো লাগে। নিষিদ্ধ জীবন, নিষিদ্ধ সুখ, নিষিদ্ধ কষ্ট, নিষিদ্ধ যৌনতা, আমি প্রিয়ার শরীর ছুঁয়ে নিষিদ্ধ সময়ে নিষিদ্ধ আনন্দ খুঁজি। আমার ভালো লাগেনা নিষেধ মানতে। আমি নিষেধ না মানা নিষিদ্ধ কেউ। আমি নিষিদ্ধ শক্তির ঠাকুর। আমি আজন্ম নিষিদ্ধ ভগবানের নিষিদ্ধ মৃত্যু দুত। আমি নিষিদ্ধ দেবতার নিষিদ্ধ আতংক . আমি শুধু নিষিদ্ধের নিষিদ্ধ কলংক। প্রবল পূর্ণিমা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় নিষিদ্ধ বাস্তবতা। আমি সেদিকেই পা বাড়াই। আমি নিষিদ্ধ গোলাপ মুঠো করে ধরে রক্তাক্ত হই নিষিদ্ধ হৃদয়ের হাতছানিতে। নিষিদ্ধ সব কিছু থেকে অমি প্রেরনা পাই। -রাজু রনরাজ
''ঈমানের পরীক্ষা নিতে
আসছে দেশে নির্বাচন,
দেশের জনগণ
জেনে শুনে করো সমর্থন''
শুনলাম প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে গজলের মতো করে এই বিশেষ ধরনের গান তারা গেয়ে চলছে!
আহারে আমার পোঙ্গা পশুর দল,আর কতো পথ যে তারা আবিষ্কার করবে!
আল্লাহ খোদা রেখে এখন তারা নির্বাচনী প্রচারনা নিয়ে ও গজল রচনা করছে!আর যায় কই?বাল পাকনা ছাগ গুলা কি জিতে যাবে মনে করে?একদিকে রক্তপাত হানাহানি করে জনগনকে আতংকিত করবে অন্যদিকে গজল গেয়ে মন ভরাবে,আরে নরাধমের বংশ মানুষকে কনফিউজ'ড করে আর যাই হোক ভোট পাবিনা,সময় থাকতে লাইনে আসলেই হয়!তোদের যে বাপগুলা মুক্ত আছে তাদের সংসদে পাঠা!খামাখা রাজপথে ক্যাচাল করে কি হয়?কিছুই না!রক্ত ঝরিয়ে আস্তা আদায় হয়না প্রতিনিধিত্ব তো দিল্লি দূর। পারলে বৈধ পথে নির্বাচনের মাঠে নাম। বন্দী বাপদের নিয়া ফালাফালি করলে বেহুদাই পণ্ডশ্রম। তারচেয়ে পাচদুপুরে খোলা রাস্তায় রোদ পোহা,তা ও উত্তম।
জনতা ক্ষেপ্লে নিস্তার নাই,তোদের বিস্তার রোধে জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ির মতো মাঠে নামবে জনগণ। বেশী দেরী নাই.....
©somewhere in net ltd.