| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজু রণরাজ
''নিষিদ্ধের জীবনী'' নিষেধ না মানা পথিক আমি নিষিদ্ধ আচরণে অভ্যস্ত। নিষিদ্ধ কোন নদী অথবা মাঠ ধরে ছুটে চলা নির্জীব আবেগ। আমি নিষিদ্ধ কিছু দেখলেই বলি ছুঁয়ে ফেলো ছুঁয়ে ফেলো নিষিদ্ধ অনুভবে . ডাক ও শাঁখের শব্দে আমি নগ্ন নৃত্য করি নিষিদ্ধ ভঙ্গিতে। আমার উল্লাস সব নিষিদ্ধ মন্ত্রের মতো। নিষিদ্ধ সবকিছু আমার ভালো লাগে। নিষিদ্ধ জীবন, নিষিদ্ধ সুখ, নিষিদ্ধ কষ্ট, নিষিদ্ধ যৌনতা, আমি প্রিয়ার শরীর ছুঁয়ে নিষিদ্ধ সময়ে নিষিদ্ধ আনন্দ খুঁজি। আমার ভালো লাগেনা নিষেধ মানতে। আমি নিষেধ না মানা নিষিদ্ধ কেউ। আমি নিষিদ্ধ শক্তির ঠাকুর। আমি আজন্ম নিষিদ্ধ ভগবানের নিষিদ্ধ মৃত্যু দুত। আমি নিষিদ্ধ দেবতার নিষিদ্ধ আতংক . আমি শুধু নিষিদ্ধের নিষিদ্ধ কলংক। প্রবল পূর্ণিমা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় নিষিদ্ধ বাস্তবতা। আমি সেদিকেই পা বাড়াই। আমি নিষিদ্ধ গোলাপ মুঠো করে ধরে রক্তাক্ত হই নিষিদ্ধ হৃদয়ের হাতছানিতে। নিষিদ্ধ সব কিছু থেকে অমি প্রেরনা পাই। -রাজু রনরাজ
১. তাহমিদ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবীতে মিছিলে এসেছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে লালন করে আর তাতে যদি তাঁকে নাস্তিক বলা হয় সেটা যেমন বোকামি হবে তেমনি বোকামি হবে মুসল্লিদের মিছিলে দেখে তাকে যদি জামাতি বলা হয় কারন মুসল্লিদের মিছিলে সে এসেছিল ধর্মীয় চেতনায়। চেতনা দুইটাই সমান গুরুত্তপুর্ন যা অস্বীকার করার উপায় নেই।
২. জামাতিরা রেপ করে প্রকাশ্যে দিবালোকে চেচিয়ে জানান দিয়ে কাপড় চোপর ছিরে,আর তথাকথিত চিনা বাম নব্য নাস্তিক্যবাদীরা রেপ করে সায়া ব্লাউজ না খুলেই মুখে হাত চাপা দিয়ে। একটা গোপনে একটা প্রকাশ্যে। দুইটাই ক্ষতিকর।
৩. থাবা বাবা নাস্তিক ছিল সেটা সে যেমন স্বীকার করত তেমনি আমরা ও জানি তবে নুরানী চাপার বেশির্ভাগ লেখাই তাঁর ছিলোনা আবারো বলছি সে নাস্তিক ছিলো।
মৃত্যুর পর তাঁর আদর্শকে সম্মান না করে শাহবাগের পাঁচ লাখ মানুষ তাঁর জানাজা পরে পাচলাখ হাতের দশ লাখ চটকানা দিয়ে তাঁকে পরপারে পাঠালো এইটা কার চক্রান্ত?জামাত শিবিরের?তবে কি যারা তার জানাজার জন্য প্রস্তাব এনেছিলেন তারা জামাত শিবিরের কেউ?
©somewhere in net ltd.