নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত

আদর্শটাকে আপাতত তালাবদ্ধ করে রেখেছি...

রন্টি চৌধুরী

..

রন্টি চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেই চোখ.....................(গল্প)

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:০৪

পাখির নীড়ের মত চোখ ছিল তার। সাজানো গোছানো নীড়ের মত নিখুত জোড়া আখি। সে চোখ ছিল এক টুকরো মিষ্টি হাসির যোগ্য সহযোগী। চোখের কোনায় ছড়িয়ে থাকা আনন্দের ছটা দেখে এলোমেলো হয়ে যেতাম আমি। উফ! কি আক্ষেপ! কি বিষাদময় অতৃপ্তি! ওই অনিন্দসুন্দর চোখ, ওই মায়াবী আকর্ষন হাহাকার জাগিয়ে তোলে মনে। হাহাকার! মস্তিস্কের আধাধুসর কোষগুলো জট পাকিয়ে যেত। মাথায় চিনচিনে ব্যাথা অনুভব হত। সৌন্দর্যের বিকিরনে এ কেমন প্রতিক্রিয়া? এমনই ছিল চোখজোড়া যে সহ্য করতেও কষ্ট হত। শুধুই কানে বাজত কি করি? কি করি? ক্ষনে ক্ষনে অবশপ্রায় হয়ে যেত হাতপা। ওটা সহ্য করতে না পেরে অস্থির হতাম আমি। দুহাত দিয়ে নিজের চুল ধরে টানতাম। অনেকদিন কেটে যাবার পর মনে হল আমি প্রেমে পড়ে গেছি...ওই চোখদুটার প্রেমে।



মনের যখন এ রকম অবস্থা, তখন কিছু একটা করতে ইচ্ছে জাগে। অনেক কিছু করার ইচ্ছে। মনে আকুলি বিকুলি করে ওঠে বিভিন্ন পরিকল্পনার ভুমিকারূপ। সময়ের চলার গতি দ্রুত হয়ে যায় দিবাস্বপ্নে। মনের গুঢ় ইচ্ছেগুলো বাস্তব করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু সাধ্যসীমার সাথে যুদ্ধ করে পেরে উঠে না ইচ্ছে। তারপরেও একদিন কেমন করে জানি পরিচয় হয় তার সাথে। কথা হয়। অবাক হয়ে দেখি চোখের প্রতি যেন ওর নজরই নেই। কোন অহম নেই। মনে হয়, যদি ওই চোখের মাঝে হারিয়ে যেতে পারতাম!



পরিচয়টা বন্ধুত্বে গড়াতে সময় নেয় কেন যেন। লক্ষ্য করে দেখি ও যেন নিজেকে আড়াল করে রাখে। ইউনিতে কালো বোরখা পড়ে আসে ও। মুখটা পর্যন্ত ঢাকা থাকে, উন্মুক্ত থাকে শুধু দুচোখ, আমার একান্ত আপন আঁধার। আমার স্বপ্ন! ওই চোখজোড়া দেখেই তৃপ্ত আমি। ক্যাম্পাসে কালো বোরখা পড়ে আসে আরও অনেকে। কিন্তু ওই দুচোখ জোড়ার মালিককে ঠিকই চিনে নিই আমি অবালীলায়। ছুটে যাই তার কাছে। কেবল তার চোখ জোড়া তৃপ্ত হয়ে দেখতে, হয়ত হ্রদয়ের চোখটাও অনুভব করতে! কিন্তু ওটা আর করা হয়ে ওঠে না। নিজেকে খাচায় বন্দী রাখতে চায় যেন! উন্মুক্ত আকাশের মুক্ত বিহঙ্গ হতে নারাজ। আমিও তখন এক আজব খাচাঁয় বন্দী। সে খাচাঁ থেকে বেরোব, সে উপায় নেই। সে চোখ সর্বক্ষন আটকে রাখে এই আমাকে। দুজনেই খাচাঁয় বন্দী, কিন্তু কেমন অদ্ভূত বিপরীতধর্মী সে দুঃসহ বন্দীশালা।



আমি অস্থিরতার পৌনপুনিকতা সম্পন্য করি। এ এক বিচিত্র চক্র। প্রথমে দুর থেকে দেখে...এখন কাছ থেকে...।



পরিচয়টা কোনমতেই গাঢ় বন্ধুত্বে রূপ নেয় না। সন্দেহ জাগে। খোজ নিয়ে দেখি সত্যি ও আড়ালে থাকে, এমনকি মেয়েদের থেকেও। সবার সাথেই নির্দিষ্ট দুরত্ব ওর। নিজের চারপাশে এক অদৃশ্য অথচ নিষ্ঠুরতম দুর্গ গড়ে তোলে সবাইকে অন্যায়ভাবে আটকিয়ে দেয়। মনস্থ করে নিলাম, ওই দুর্গ ভাঙব। খানখান করে দেব। নয়ত নিজেকেই মচকে যেতে হবে। কিন্তু তা তো সম্ভব নয়। জীবনের জটিল পাজলটাকে মেলাতে গেলে মচকে যাওয়া তো চলবে না। এক ঝটকায় মাথা উচু করলাম আমি।



সেদিন একটা ক্লাসরূমে বসে, অস্থিরতাকে প্রকাশ করে দিয়ে জানালাম আমার মনের কথা, যে কথাগুলো এতদিন ধরে আমার অবচেতন বা হয়ত সচেতন মনে কঠিন আর শক্ত এক বাসা বেধে বসে আছে। যে গুলোকে বহন করতে গিয়ে অস্থির আমি, বিপর্যস্ত আমি। সে কথাগুলো বলেই ফেললাম। আমার চোখে তখন আশা। প্রতিকুল পরিবেশে হারাবার ভয়হীন, অস্থির অথচ দুর্বার মন আমার আশা করে ইতিবাচক কিছু একটা। ভারমুক্ত হয়ে নিজেকে হালকা করতে মাউথ অর্গানটা মুখে লাগিয়ে চোখ বন্ধ করলাম একটা চমৎকার সুরের আশায়। প্রশ্ন করে উত্তর শোনার অপেক্ষা না করেই।

কিন্তু একি! মাউথ অর্গানে এ কেমন দুখী সুর । গভীর দু্ঃখরোধের সে সুরই ভাল লাগল, বাজাতে লাগলাম হ্রদয়ের অন্তস্থল থেকে। সামনের সবকিছু তখন মনের দৃশ্যপট থেকে অদৃশ্য। মাউথ অর্গান বাজানোর সময় এমনই হয় আমার।



যখন সুর বন্ধ করে চোখ খুললাম, তখন জোছনাভরা চোখজোড়ার দিকে তাকিয়ে স্তম্ভিত আমি। একি দেখি! ওই মায়াবী চোখে জল? দেখলাম, নিখুত সুন্দর চোখ জোড়ায় টুইটুই করছে জল। চোখদুটো তাকিয়ে আমার দিকে।

এরকম অনাকাংখিত ধাক্কায় বিমূঢ় আমি। একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকলাম চোখের দিকে। আর কিছু দেখার সুযোগও নেই। ওর বোরখা ঢাকা মুখ আমি দেখিনি কখনও। দেখতে ইচ্ছেও হয় নি তেমন। চোখ দেখেই যে আমি তৃপ্ত। কিছুক্ষন শব্দহীন দুজনে। এরপর দেখলাম ওর চোখ নড়ছে। কথা বলল ও -'তুমি আমার চেহারা পর্যন্ত দেখোনি!

ওহ! কি করে আমি বোঝাব ওকে। ওর চোখই যে সব আমার কাছে। পাখীর নীড়ের মত আমার আপন আঁধার ওদুটো। বলে ফেললাম তা।

'তবুও, তুমি আমাকে একবারও দেখনি।' একরোখার মত করে বলে ও।

ওমা! এতদিন ওকে দেখিনি, দেখতে চাই নি বলে রাগ করল নাকি? অনেক কিছু হারাবার ভয় হঠাৎ করে অপ্রস্তুত ভাবে জাপটে ধরেছিল তা ছেড়ে যেতেই স্বস্তির হাসি হাসলাম। বললাম-

'আচ্ছা। আজই না হয় দেখব।'

কোন কথা বলল না ও। দেখলাম ওর চোখের কোন আর যেন জল ধরে রাখতে পারছে না। কিন্তু একটু আগের মত বিপর্যস্তের রূপ নেই আর ওগুলোতে। এখন তা শান্ত, স্থীর।

একটুক্ষন নিরবতা। তাকেই অনেক বেশী দীর্ঘ মনে হল।

হঠাৎই হাত বাড়িয়ে বোরখার মুখের কাপর সরাল ও। আমি দেখলাম এতক্ষন খুব কষ্টে ধরে রাখা ওর চোখের জল টপ করে পড়ে গড়িয়ে গেল মুখময় বীভৎস ঘা এর উপর দিয়ে।



'ও মাগো!' অস্ফুট কথাটা আটকাতে পারলাম না আমি।

'আহ!' দেখলাম, ওই অনিন্দসুন্দর চোখের মালিক, সে কিনা এক বর্বর পশুর নির্মমতার শিকার। প্রায় পুরোটা মুখেই বীভৎস ঘা। নাকের জায়গাটা প্রায় খালি, দাতগুলোর উপর ঠোটের আবরন নামেমাত্র। আশ্চর্যজনকভাবে শুধুমাত্র দুচোখ আর তার আশেপাশের কিছু অংশ বেচে গেছে। নিজেকে আবার অস্থির লাগছে , অনেকদিন আগের মত আবার একবার হাতপা অবশ হয়ে যাচ্ছে। মুঠোবন্দী হাতদুটোতে চাপ বাড়ছে। এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে ভাবনা। আর দেখতে পারলাম না আমি। চোখ সরিয়ে নিলাম দ্রুত। ওই বীভৎস ঘা টা পেড়িয়ে তাকাতে পারলাম না আমার আপন আঁধারের দিকেও। মাথা নিচু করে বসে রইলাম। প্রকৃতি যাকে এতকিছুর পরও সুন্দর, সজীব রেখেছে তাকে আর নিজের ভাবতে সায় দিল না অবচেতন মন। ভালোবাসা যেন উবে গেল।

'আহ! ছি! কাপুরুষ!' মনের আরেক অংশ বলে উঠল। মাথাটা আমার নিচুই রইল।



একটু পর চোখ মুছে স্বাভাবিকভাকে মুখের কাপড় লাগিয়ে উঠে দাড়াল ও। চোখ তুলে একবার তাকাল আমার দিকে। কিন্তু কই! ওই চোখজোড়াকে তো আর আগের মত লাগছে না। আমি ওর চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থাকতে পারলাম না।



আবার ওর চোখে জল ভরে উঠল। কিন্তু সামলে নিল ও। তারপর চলে গেল স্বাভাবিক ভাবে অন্য সব দিনের মত। যাবার সময় একবার চোরের মত ওর চোখে তাকিয়ে দেখলাম এতদিন ধরে অনেককষ্টে ধরে রাখা আনন্দগুলো উবে গিয়ে ওই চোখদুটিতে জায়গা করে নিয়েছে গভীর বিষাদ।



কাপুরুষের মতই শুধু বসে রইলাম আমি, মাথা নিচু করে...।

মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +৩৪/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:১৩

দূরন্ত বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৪২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৪২

(অ)গাণিতিক বলেছেন: আমি নিজে হলেও মনে হয় আপনার মতই করতাম। :(
আমি লোকডা ভালা না!!

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৫৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমার কি পাইলা এখানে?

অবশ্য আমি হলে তাই হয়ত করতাম। আমি এত সাহসী কেউ না। মুখে বলি জগৎ পাল্টে দেব। সবকিছু সাজিয়ে দেব। আসলে ভেতরে ভেতরে ভঙুর।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৪৬

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: অসাধারণ.............
দারুণ হয়েছে রন্টি।খুব ভালো লিখেছো।
ভালো লাগলো...........যদিও বেদনায় ভরে গেলো মন।
শুভেচ্ছা নিও।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০০

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস সাজিপু।
আমার মনটাও হঠাৎ খারাপ হয়ে গেছে।
মাঝে মাঝে এ জীবনের কোন অর্থ খুজে পাই না। এখন সেই সময় যাচ্ছে। জানি কালকে সকালে উঠে আবার ঠিক হয়ে যাব। কিন্তু সাজিপু কেন এমন হয়। কেন পৃথিবী এমন হবে। কেন আমাকে খূব সকালে প্রিয় একজনের মৃত্যুসংবাদ শুনতে হবে যার পৃথিবীকে ভাল করে দেখাই হয়নি?

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৪৯

দোলাহাসান বলেছেন: তাড়াহুড়ার মধ্যে আছি, আপনার গল্প দেখে লগইন করলাম। খুব ভাল লাগলো, কিন্তু এটা কি শুধুই গল্প না সত্যি কোন ঘটনা?
মেয়েটার জন্য ভীষণ খারাপ লাগছে:(
ধুর মনটাই খারাপ হয়ে গেল।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এটা গল্প।
তবে আমাদের দেশে এমনটা সত্যি অনেকের জীবনে।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৫৩

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: দারুন লেখছোতো বিস্মিত হইলাম লেখা পড়ে।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বিস্মিত কেন হলি?

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০৫

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: কারন লেখার নাটকীয়তা

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:১২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ তোকে।
আমার কাছে ছেলেটার মনবস্থা বর্ননা ভাল লেগেছে।
পুরো গল্পটা একরকম ধারাবাহিক বিবরনীর মত। খুব একটা ইচ্ছাকৃত নাটকীয়তা নেই।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:১২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: আশুতোষের একটা বই পড়েছিলাম..............সম্ভবতঃ বইটার নাম ,"রক্ত আগুন প্রেম"...।তোমার এই গল্পের মত একটা ব্যাপার ছিলো........।ওটা উপন্যাস ।তুমি ছোট গল্প দারুন করে লিখেছো।
মুগ্ধ হই শুধু।

জীবনের আর একটা বড় ব্যাপার হলো মৃত্যু...........
ওটা তো অবধারিত,কিন্তু তাই বলে জীবনকে ভালবাসা বন্ধ করা যাবেনা...........অসময়ে কেউ চলে গেলে সেই বেদনা ভীষণ বাজে।
যে কোন চলে যাওয়াই হৃদয়কে ভেঙে দেয়.......
তবু মানুষ বেঁচে থাকি।
এই এক জীবনের মায়ায়........।
ভালো থেকো।
তোমার ছোট গল্পের টানে আসি.......।লিখতে থাকো।
শুভেচ্ছা।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:১৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ তোমাকে।
ভুলেই তো গেছি। ভুলে যাওয়াটা শিখে গেছি তো!
জীবনের মায়ায় বেচে থাকি না। জীবনের প্রতি তেমন কোন মায়া নেই।
তবে চোখের সামনে ওমন দেখলে কারভাল লাগে বল?
আর আমি সাথে সাথে রিএক্ট করতে পারি না বলেই হয়ত দীর্ঘদিন বয়ে চলি দুঃখবোধ।

তবে জীবন কোন কিছুতেই থেকে থাকে না, আমি জানি, গতকালকে যে বাস এক্সিডেন্টে মরে গেল একই পরিবারের তিনজন, তাতেও তাদের পরিবাবের বাকীরা বেচেই থাকবে ..থাকতে হবে।

তবে, কবির বলে যাওয়া-
জীবন সুন্দর, তারচেয়ে সুন্দর বেচে থাকা..
এই কথাগুলো পানসে ঠেকে..

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২০

আউলা বলেছেন: মনখারাপ করা লেখা।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: দুঃখিত।

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৬

আউলা বলেছেন: আমাদের ক্লাসের একটা গ্রুপের এ্যাড ছিল এই টপিকের উপর।

ওরা শেষে লিখেছিল, "আমাদের কোন অধিকার নেই কারো স্বপ্ন নষ্ট করার" এই ধরনের কিছু। এ্যাডটা এতসুন্দর হয়েছিল আমার চোখে পানি এসেছিল এবং আমি রাতের বেলা মনে করে কেদেছিও আজকে আপনি আবার মনখারাপ করে দিলেন।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এই গল্পের পেছনে একটা কাহিনী আছে। ওটা আপনাকে বললে আপনার মনের খারাপ ভাবটা দুর হতে পারে। বলব?

১০| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৯

রেটিং বলেছেন: প্লাস দিয়া বুকিং দিলাম, পরে পড়ুম বিযি আছি।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৩০

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: :)
এই সিস্টেম এই প্রথম শুনলাম।

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৩৩

আউলা বলেছেন: বলেন শুনতে চাই সে গল্প

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৩৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: মেইল বক্স চেক কইরেন।

১২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৩৮

আউলা বলেছেন: আচ্ছা।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৩৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গেছে।

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৪৫

পলাশ রহমান বলেছেন: খুবই সুন্দর।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৫৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস।

পলাশ ভাই,
আপনার পত্রিকাটা ভাল। ফেবারিট করে রেখেছি।

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:০৬

(অ)গাণিতিক বলেছেন: ওহো এইটা উত্তম পুরুষে লেখা গল্প !! :P

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:১২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এতবড় একটা সাইনবোর্ড দেখলা না মিয়া? :)
চশমা লইয়া লও!

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৪১

দোলাহাসান বলেছেন: ভিতরের গল্পটা আমিও একটু শুনতে চাই, যদি বলেন।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৫৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বলব। চেক করেন।

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৫৬

মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: বছর কয়েক আগে গীতা মেহতা'র একটা বই পড়েছিলাম- A River Sutra. ওখানে একটা গল্প ছিলো A Musician Silenced by Desire বা এ ধরনের কোন নামে। আপনার 'সেই চোখ' পড়ে গীতা মেহতার ওই গল্পটার কথা মনে পড়ল।

আপনার এই গল্পটি ভালো লেগেছে; তবে হাবামি-সমগ্রের বুননটা চমৎকার।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: সত্যি বলছেন?
উৎসাহ পাচ্ছি। কেননা এই গল্পটা কম করে হলেও ৮ বছর আগে লেখা।
হাবামীটা ওইদিনই লেখা, মানে ৩১ মে। আমি খুব ভয়ে আছি, আমি লিখতে ভুলে গেছি কিনা। আপনার কথায় তাই অনেক সাহস পাচ্ছি।
আপনাকে অনেক থ্যাংকস।

১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৫৯

দোলাহাসান বলেছেন: আচ্ছা

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:০৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গেছে।

১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৫

রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: রন্টিদা ভালো।

লেখক বলেছেন: অবশ্য আমি হলে তাই হয়ত করতাম। আমি এত সাহসী কেউ না। মুখে বলি জগৎ পাল্টে দেব। সবকিছু সাজিয়ে দেব। আসলে ভেতরে ভেতরে ভঙুর।

আমার পোস্টে বাঘ হয়া নিজের পোস্টে আইসা বিলাই সাজো ক্যা? X((

আর কী না কী ঘটনা সবতেরে মেইলাইতাছো, তা আমার অ্যাড্রেসটা তো আছে তোমার কাছে, নাকি? :D

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমি বাঘও না বিড়ালও না। আমি তো মানুষরে ভাই। আর মানুষেরাই রঙ বদলায়।...জোকস।

গল্পের মত পরিস্থিতিতে পড়লে আসলেই আমি এরকমই করতাম। আর তাই লজ্জায় নিজেকে ছোট মনে হওয়াতে এমনটা বলেছি সৈকতকে। এমন একটা পরিস্থিতিতে পড়লে আমি অন্তত যা করতাম, তা হল ওই শালা এসিড ছুড়নেওয়ালার লাইফ হেল করে দিতাম। অন্তত এইটা করতে পারতাম, তাসে যেই হোক না কেন। আইনের মাধ্যমে অথবা ডার্ক জাস্টিজ স্টাইলে, যেমন করেই হোক।

আর ঘটনা বললাম। চেক করো।

১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২১

রেটিং বলেছেন: অনেক কস্ট লাগল। কি বলব বুঝে পাচ্ছি না।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গল্প পড়ে অনেক কষ্ট পাবেন কেন। গল্প তো গল্পই।

আপনি আবার একবার এসে পড়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।

লিংক এ যোগ হলেন। হেহ হে...

শুভেচ্ছা।

২০| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৩৫

রেটিং বলেছেন: থ্যন্কু থ্যন্কু....তখনত বুকিং দিয়া গেছিলাম....।এখন পড়লাম....;) আমার এখানে এখন দুপুর.। সকাল বেলাই জখন পিসি অন করি তখন সব কাম করতে হয় .মানে কামলা খাটা আর কি....জাস্ট একটু ছোখ বুলাইয়া দৌড় দেই কাম করতে....ফ্রি হইলে আবার এসে ব্লগিং করি,...আবার কামলাগিরি....ভয়ংকর নেশা হয়ে যাচ্ছে.।বাসায় যাবার পর আবার শুরু করি....ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৪১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমার ঘটনাও অনেকটা সেরকমই। ৭টার পর থেকে আমি ফ্রি থাকি। তাই ব্লগেই কাটাই। নেশাই। আজকে ডে অফ। তাই সারারাতই থাকলাম।
ব্লগ থেকে অন্তত ৩/৪ দিনের একটা ডুব দিতে হবে।

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:১১

রোডায়া বলেছেন: গল্পের থিম নিয়ে কোন কথা নাই, তবে গল্পের বুনন আরো ভালো হতে পারতো বলে মনে হয়৷

আর পিছনের গল্পটা আমাকেও পাঠান না৷

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: খুবই ভাল বলেছেন। আমারও তাই মনে হয়েছে। যখন লিখেছি তখনও, এখনও। লেখাটা অনেককাল আগের, ধরেন ৮ বছর হবে। বিশেষ একটা কারনে উত্তম পুরুষে লিখতে হয়েছে। বর্ননাটা তাই নানা মাত্রা পায় নি। পড়ে মনে হয় একটা সরু সুড়ঙ্গ দিয়ে চলছে গল্প।

পিছনের গল্পটার সাথে এই গল্পটার তেমন কোন মিলই নাইরে ভাই। আবোল তাবোল একটা গল্প। যাইহোক। পাঠিয়ে দিলাম। চেক করেন।

২২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:২০

আসিফ আহমেদ বলেছেন: লেখাটা পড়লাম। এই বর্বরতা নিয়ে কিছু বলার নেই। একটা ছোট্ট অনুভুতির কথা বলি।

আমি তখন স্কুলে পড়ি, পেপারে দেখলাম খুব সম্ভবত যশোরের খুব সুন্দর একটা মেয়ের মুখ ঝলসে দিয়েছে কয়েক অমানুষ (নামটা মনে নেই)। খুব কষ্ট পেলাম আর ভাবলাম যদি বড় হতাম, তাকে আমার কাছে নিয়ে আসতাম, দরকার হলে বিয়ে করে হলেও। তার কষ্ট টা ঢাকতে চাই। অনেক অনেক দিন পর পেপারে দেখলাম সেই মেয়েটাকে কোন এক সাংবাদিক ভাই বিয়ে করেছেন। মেয়েটা চিকৎসাও পেয়েছে প্রথম আলোর মাধ্যমে। খুব খুশি হয়েছি সেদিন। আমার চাওয়া পূরণ করেছে কেউ একজন। ধন্যবাদ তাকে।

এমন নির্মম ঘটনা দেখতে চাইনা আর একটাও।

সুন্দর একটা লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: অত্যন্ত ভাল লাগল আপনার অনুভব। মেয়েটার ঘটনাটা আমার চোখেও পড়েছে।

এ ঘটনা ক্যালকুলেশন করে আপনার বয়সটা প্রায় বের করে ফেলেছি :)
আপনাকে আরও বয়স্ক ভাবতাম।
যাই হোক, আপনাকে লিংকে নেয়া হল। অভিনন্দন।

শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৩

আসিফ আহমেদ বলেছেন: এত ক্যালকুলেশনের দরকার পড়লো? :)

শাহবাজ ভাইয়ের জন্মদিন বিষয়ক লিন্কেই তো বছর দিন ক্ষন সব আছে। :)

বয়স্ক হলেই কি আর অল্পবয়স হলেই বা কি হতো? হা হা মজা করলাম।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৪৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কোন দরকার পড়ল না। :)

ভাল থাকবেন।

২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:০৮

মুনিয়া বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল।

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: সরি।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি অনেকদিন পরে আসলেন।
শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

রুখসানা তাজীন বলেছেন: বেশি ভালো লাগেনি। অন্যদের মত দুঃখও পাচ্ছিনা। হলোটা কী আমার? /:)

০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আপনি ঠিকই আছেন, গল্পের বুননটা ওত ভাল হয় নি। অনেক আগে লেখা। আর আমি কোন কিছুই রিরাইট করি না যে, এটাও করা হয় নি তাই।

পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তাজীন।

২৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০২

অ্যামাটার বলেছেন: অলঙ্করণ বেশী,
তবু প্লাসাইলাম পিচ্চি!

০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:২৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ বুইড়া বেটা।

২৭| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:৪৫

উত্তরাধিকার বলেছেন:
গল্প আমার ভালই লাগলো। চোখ টি মায়াবী সুন্দর।

তবে বিহাইন্ড দি সীন সম্পর্কে অবগ হতে পারলে প্রীত হবো...।
কাপুরুষের ভীরে আমরা সোনার মানুষ খুজে বেড়াই-
মিটিং করি আলোকিত মানুষের খোঁজে...
কয়জন আর মিলে...
ঐ সেই একই অচলায়তন...

০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:০৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কাপুরুষদের ধিক্কার দেয়ার চেয়েও আমাদের জরুরী পশুত্ব নির্মুল করা। একজন মানুষ যদি অসাধারন হতে না পারল, তবে সে উদার হতে পারল না, কিন্তু পশু না, কিন্তু যার কারনে এই কষ্ট, সেই বর্বরের মনের পশুত্বটাকে মুছতে হবে। মুছতে হবে।

ধন্যবাদ আপনাকে গল্প পড়ার জন্য।
বিহাইন্ড দা সিন :) তেমন কিছু না, গল্পের কাহিণীর সাথে তা একেবারেই সামন্জস্যহীন। তবু জানাব।

মেইলবক্স চেক করলে পাবেন কঘন্টা পর।

২৮| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:৩১

অ্যামাটার বলেছেন: হই মিয়া!!!!!!!!!!!
আমি তুমার থিক্যা মাত্র চাইর বৎসরের মুরব্বি;
এইডা মাইন্ডে রাইখো!
ssc-2003;
অহন হিসাব কইর‌্যা নাও,
মাগার রাইত মজুর কইল তুমি নাকি ১৯০৭!-এর ব্যাচ??
কতা হাঁচা নি?
তুমার ফিসভুক লিঙ্কিডা দিও তো।

০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:১৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আসলে আ্যামাটার, তুমি যদি ২০০৩ এ এসএসসি হও, তাহলে আর কি বলব।

রাশেদ বিমা আমাতে ক্ষেপাতে মামু বলে ডাকে, ওদেরকে আমি খুবই মায়া করি, তোমাদের সবাইকেই তাই করি। সেখানে এটা বিবেচনা করি না যে, রাশু, বিমা ৯৫ ব্যাচ, সৈকত ২০০২ ব্যাচ, তুমি ০৩ ব্যাচ কিনা।

আমাদের সবার বয়স এখানে থেমে যায়, তাই মাঝে মাঝে আমি ০৭ এর এসএসসি, মাঝে মাঝে হয়ত বা একজন মধ্যবয়স্ক মানুষ।

কিইবা এসে যায় তাতে।

তোমাকে ধন্যবাদ। ফেসবুকে আমার নাম দিয়ে সার্চ দিলেই পাবে।

২৯| ০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৪৮

প্রিয়তমা বলেছেন: লেখাটা বেশ কিছুক্ষণ আগে পড়েছিলাম...আসলে কিছু বলার খুঁজে পাচ্ছিনা...গল্পের থিমটা খুব ইমোশনাল...সবার মতোন এর পিছনের গল্পটাও আমার খুব শুনতে ইচ্ছা করছে...


:-/ এসএসসি ০৭ ???!!!

০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৫৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
পেছনের কাহিনীটা ওত আহামড়ি কিছু না। অবশ্য আমার বলতে কোন আপত্তি নেই।

আর এসএসসি ০৭ নিয়ে কি বলব, বুঝে উঠতে পারছি না। তবে চীরতরুন থাকতে কার না ভাল লাগে!

৩০| ০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৫:০৪

প্রিয়তমা বলেছেন: ইহা কি সত্য ? সত্য হলে তো চিরতরুণ হবেনা ছোট্ট বাবু হওয়া উচিৎ !!! :)

০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:০৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কোনটা সত্য?

আমার মাথা জট পাকিয়ে যাচ্ছে!

ধুর! আমি বুড়ো মানুষ।

৩১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬

রাতুল" বলেছেন: হুর মিয়া এত কস্ট দিলেন কেন মনে, কত সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখতেছিলাম পড়তে পড়তে গেলত শেষ হইয়া। এত কস্ট কেন হয় !!

০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৫১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩২| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৫২

ইরতেজা বলেছেন: দারুন লেখা। প্লাস

০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:৫৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস।

ইরতেজার উপরে কিন্তু আমি কিঞ্চিত ক্ষেপা ;)

৩৩| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:০৯

ইরতেজা বলেছেন: কেন রন্টি চৌধুরী আমি আবার কি করলাম ? :( :(

০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:৩৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: X(

৩৪| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

েজবীন বলেছেন: অসাধারন....দারুন লিখছেন

প্রথম অংশে ছেলেটার মনের ভাবটা খুব খুবই ভালো লাগছে....তবে মুখ দেখা নিয়ে বেশ রাখঢাকটা মনে কিন্তু এই ভাবনাটাই এনে দিয়েছিলো.....যেমনটা বলেছেন....


জাতীয় মামু(বুড়ো মানুষ:D )...ঘটনার পিছনের গল্পটা জানতে চাই... অনুমতি হলে আউলার কাছ থেকে জেনে নিবো...:)

০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:৫৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ জেবিন।

জেনে নিতে পারিস, সমস্যা নাই। তবে ঘটনা যা মনে করেছিস অত ইন্টারেস্টিং না। যাইহোক, ভালো থাকিস আমার গুটুগুটু বোনঝি টি...
চকলেট খাবি?

৩৫| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

নাফে মোহাম্মদ এনাম বলেছেন: তুমি হিটলার কম না।

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৩৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কেমনে কিতা খইলায়?
তুমারে তো দেখাউ যায় না আইজখাইল, কোয়াই তাখো?

৩৬| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:০৩

গুরু তোমার জন্য বলেছেন: ভাল লাগেলা বস +
েকমন আেছন??

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৩৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ভাল আছি।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
নতুন গানের পোষ্ট দেখলাম। লিংকও দিয়েছেন দেখছি। ভেরীগুড।
ঘনঘন পোষ্ট দিয়েন।

৩৭| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:১৬

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ !!!!!!!!!!!!!!

আপনার লেখার হাত চমৎকার বটে তবে.........গল্পের কাহিনির কারণে নমটা খারাপ হয়ে গেলো। বেদনায় ভরে গেলো।

ভালো লাগলো
শুভেচ্ছা থাকলো।

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৩৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস।
আপনিও ভাল থাকবেন।
শুভেচ্ছা।

৩৮| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:২৭

তামিম ইরফান বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল পড়ে।

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৪০

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পড়ছিস বলে ধন্যবাদ । কি অবস্থা?

৩৯| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৫০

তামিম ইরফান বলেছেন: ভালো না........ভাবতেছি কয়দিনের জন্য পালাবো।

৪০| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৫১

মানুষ বলেছেন: এমনেই মন মেজাজ ভাল নাই। ধুর মিয়া মজার কিছু লিখতে পারেন না?

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:৫৯

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কৌশিকের একটা পোষ্টে আপনার একটা কমেন্ট, স্যার চা খাওয়ার পয়সা দিয়া যান স্যার পড়ে হাসতে যেয়ে দেয়ালে মাথা টুকে অনেক ব্যাথা করছে। বুঝছেন...

আর দেশ থাইকা তো আইলেন, টিনটিন কই?

৪১| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৫:০২

মানুষ বলেছেন: সব কিছু সাদা হয়ে গেছে। মাথায় কিছু আসছে না।

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৫:০৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বললেই হল? দেশ থেকে ফিরে যে লেখা লিখেছেন,
আপনার ভাইদের কাহিনী পড়েও তো হাসতে হাসতে শেষ।
লিখেন মিয়া আরও।
দোয়া পাবেন।

৪২| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৫:০৪

আরিফুর রহমান বলেছেন: হুমমম

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৫:৩৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: হুমম...কি হল আরিফ ভাই?

৪৩| ০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৬:০৮

ত্রিভুজ বলেছেন: ...

০৬ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৬:১৪

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ত্রিভুজভাই কি বললেন বুঝলাম না তো!

৪৪| ০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ১০:৪৪

স্বাপ্নিক বলেছেন: চমৎকার থিম। আমারো পিছনের গল্পটা জানতে ইচ্ছা করছে, অনধিকার চর্চা না হলে ...

০৭ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:২৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পিছনের গল্পটা একেবারেই ফাউল টাইপ..হাহ হা। তবে আমার জানাতে বাধা নেই। কিন্তু মেইলবক্স ইজ রিকোয়ার্ড...:)

৪৫| ০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:২৭

দ্বিধা বলেছেন: দুর্দান্ত...

০৭ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:২৭

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ।

৪৬| ০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০১

(অ)গাণিতিক বলেছেন: কৈ আপনি?

০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আছি তো। একটু বিজি দিনকাল যাচ্ছে। নেক্সট ২ মাস মনে হয় লাইফটা পানি পানি হইবে। কিন্তু তোমার জন্য একটা ফরমায়েস রাখার ইচ্ছা আছে। পোষ্ট আকারে দিব।

৪৭| ০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০৭

আউলা বলেছেন: নতুন পোস্ট কি আসবে না?

০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:১০

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বলেন কি? এইটাই তো নতুন। মাত্র ৪ তারিখ আসল।

আজকে একটা পোষ্ট ছাড়িব। তবে মৌলিক কিছু না। মানুষকে ফরমায়েস দিয়া পোষ্ট। আশাকরি আপনেও পড়বেন এবং ফরমায়েস পুরন করতে চেষ্টা করবেন। কেননা আপনের লেখার হাত যথেষ্টই ভাল।

৪৮| ০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:২০

আউলা বলেছেন: আমার লেখার হাত ভাল!!! :!>:#>

বড়রা ফরমায়েশ করলে আমি শুনি :)

৪৯| ০৮ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৮

আউলা বলেছেন: (খাইয়ালামু) (খাইয়ালামু) (খাইয়ালামু) (খাইয়ালামু) (খাইয়ালামু) (খাইয়ালামু)

০৮ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ওহ!! সরি সরি!

ঘুমিয়ে পড়েছিলাম ভুলে...ঘুম ভাঙার পর আর সহ্য হল না। এখনই টাইপ করছি...যদিও ঘড়িতে সকাল সাড়ে ৬টা। আবারও ঘুমাব লিখেই।

থ্যাংকস।

৫০| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:২২

যূঁথী বলেছেন: অনেক আগেই পড়েছি। শুধু মন্তব্যটা এখন করতে আসলাম। কাহিনী নিয়ে তেমন কিছু বলার নেই। মর্মস্পর্শী। তবে লেখনী আরেকটু শক্তিশালী হতে পারত। ভাষার কারুকার্যের কথা বলছি না তবে ভাবের গভীরতার কোথাও কোথাও অভাব অনুভূত হয়েছে। কিন্তু লেখা থামালে হবে না। আরও ভাল কিছুর অপেক্ষায় থাকলাম। শুভ কামনা।

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:২৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: খুবই ভাল বলেছেন। আমারও তাই মনে হয়েছে। যখন লিখেছি তখনও, এখনও। লেখাটা অনেককাল আগের, ধরেন ৮ বছর হবে। বিশেষ একটা কারনে উত্তম পুরুষে লিখতে হয়েছে। বর্ননাটা তাই নানা মাত্রা পায় নি। পড়ে মনে হয় একটা সরু সুড়ঙ্গ দিয়ে চলছে গল্প।

আপনার জন্যও শুভকামনা আর শুভেচ্ছা রইল।

৫১| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:২৭

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: পোষ্ট কই নতুন?

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:৩৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এইবেটা এত্তবড় একটা পোষ্ট দিলাম নতুন দেখলি না?

৫২| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:৩১

যূঁথী বলেছেন: হা হা হা!!! পুরুষের কি অভাব আছে নাকি??? যে পুরুষে লিখলে সরু সুড়ঙ্গ শেষে আলোর দেখা মেলে সেই পুরুষে লেখ তাহলে।

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:৩৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: অনেক আগে লিখা প্রায় এক দশক। আর রিরাইট করা আমার সহ্য হয় না। একবার একটা গল্প লিখে ফেললে এর প্রতি মায়া পড়ে যায়। একে পরিবর্তন করতে ইচ্ছে হয় না।

যা হোক পড়ার জন্য এবং কষ্ট করে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ইদানিং তো সে কষ্টটুকু আপনাকে করতে দেখা যায় না।

৫৩| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:৫৮

রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: বাহ এইখানেও বন্যা!

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: :)

৫৪| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১০:৪০

একজন ব্লগার বলেছেন: (অ)গা, আপনি, যূথীদি, রাগুদিসহ অনেকের লেখাই পড়তে হবে সময় করে। একদম পাচ্ছি না সেটা। তবে আপাতত প্রিয়তে রাখলাম। +++

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: সময় করে পড়ে নিও ।
ধণ্যবাদ তোমাকে ।
শুভেচ্ছা রইল।

৫৫| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১০:৪৩

নিলা বলেছেন: "কাপুরুষের মতই শুধু বসে রইলাম আমি, মাথা নিচু করে...।"
শুধুই ছি! সেই কাপুরুষটার জন্য।
আর ঘৃনা রইলো সেই সব বর্বর মানুষগুলোর জন্য।

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০৫

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ঘৃনা! আসলেই ঘৃনা। বিশ্বাস করেন হাতের কাছে পেলে ওইসব পশুদের সাথে অনেক নিষ্টুর আচরনের ইচ্ছে আমার।
একজন মানুষকে মেরে ফেলা বা কারও মরে যাওয়ায় কিন্তু ওত কষ্ট নেই। একটা মেয়েকে এসিড নিক্ষেপে যতটা কষ্ট। তার সারাটা জীবন কিভাবে কাটবে একবার ভাবেন? হত্যা থেকে এসিড নিক্ষেপ বড় অপরাধ।

৫৬| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১০:৪৮

হনলুলু বলেছেন: নানাভাই কেমন আছেন ??? :#)
আপ্নার লেখাটা সুন্দর হৈছে ........ :)

০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ১১:০৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকিস লুলু মিয়া।
তুমারে নিয়া তো নানা কথা শুনি, হাছানি এই গুলা?

৫৭| ১২ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৬:১৯

""শ্রাবণী"" বলেছেন: চমৎকার লেখা। :)

শুধুই ছি! সেই কাপুরুষটার জন্য।
আর ঘৃণা রইলো সেই সব বর্বর পশুগুলোর জন্য।
ঘৃণা, ঘৃণা এবং ঘৃণা...

১৩ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:২২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এতদিন পরে পড়লেন :((

তবুও ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।

৫৮| ১৩ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৬

সারিয়া তাসনিম বলেছেন:

কষ্টগুলো এমনই

১৪ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৪৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৫৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১০

রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: ওই চোখ জোড়ার মালিককের জন্য কি কিছুই করার নেই........???????

১১ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৫৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমি জানি না।
তবে সবকিছুরই নিশ্চই সমাধান আছে।

৬০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৭

রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: অসাধারণ !!

৬১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২১

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভালো লাগলো। মন খারাপ করা গল্প। এমন গল্পে কেন যেন নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.