![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তার বাবা মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন । তিনি নিজে সব সময় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় লালিত একজন মানুষ। ছাত্র হিসেবে ছিলেন ব্রিলিয়ান্ট। আমেরিকায় সুখ সাচ্ছন্দ্যের জীবন ছিলো। সেখানে নামী একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন।ইচ্ছে করলেই সারা জীবন আমেরিকায় রাজার হালে থাকতে পারতেন। কিন্তু সেই সুখের জীবনের মোহ ত্যাগ করে এই অনগ্রসর দেশে চলে আসেন। দেশে এসেই একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলায় মনোনিবেশ করেন।
১৯৯১ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেত্রত্বে একাত্তুরের ঘাতক দালাল নির্মুল ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন জাতীয় সমন্বয় কমিটির আন্দোলনে শুধু সর্মথন দেয়নি, সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। শিশু কিশোরদের প্রিয়লেখকও তিনি।
এই অজাত শত্রু অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল যখন নিজের ছাত্রদের হাতে স্বস্ত্রীক নিগ্রহের শিকার হন। তখন এর চেয়ে বড় লজ্জার কি হতে পারে? তিনি কতটা ব্যথিত হলে ক্ষোভে, অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে মরে যেতে চান?
প্রিয় স্যার, আমাদের ক্ষমা করবেন। যে দেশে আপনার মতন মানুষ কে অপমান করা হয়, সে দেশে ক্ষোভে লজ্জায় "মনে হয় 'আমি রাজাকার হলেই ভালো হতো। "
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
এমএইচ রনি১৯৭১ বলেছেন: উনি সেখানে পড়াশুনো শেষ করে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক বছর শিক্ষকতা করেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০০
বটপাকুড় বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় লালিত একজন মানুষ।
খালি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন নাই। কি ঠিক বললাম না কি?
সেখানে নামী একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন
কোথায় পাইলেন এই খবর?? পোস্ট ডক করলেই সেখানের টিচার না রে পাগল