![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিচিত অনেকেই রমনা পার্কে যান প্রাত: ভ্রমন বা বৈকালিক ভ্রমনে। কিন্তু নিদারুন দু:সময়ে ভরদুপুরে কড়া রৌদ্রে রমনাপার্কের বিশাল বিশাল বৃক্ষের ছায়া আমাকে আশ্রয় দিয়ে দিনের পর দিন দু'দন্ড শান্তি দিয়েছিল।তাই এ পার্কের প্রতি আমার গভীর মমত্ববোধ রয়েছে।যখন চাকুরিচুত্য হয়ে কোথাও কারো কাছে যাইনা তখন কত দুপুর কাকরাইল মসজিদের পিছনে পার্কের ভিতর পাকা বেঞ্চিতে শুয়ে বসে সময় কাটিয়েছি তা কেউ জানে না।কত দুপুর শুধু পানি খেয়ে দিব্যি কাটিয়েছি। আবার সন্ধ্যা হলে হাটতে হাটতে কারওয়ান বাজার। পুরাই ফিটফাট বাবু সেজে হাজির হতাম। শামীমের চায়ের দোকানে আড্ডা এবং সিগারেট, চা বিল দিয়ে যখন উঠতাম তখন পকেট থেকে শ'দুয়েক টাকা নেই। আবার বারিস্তায় বসে কফির আড্ডা। কখনো কেউ বলতে পারবে না চাকুরিচুত্য আর চাকুরিরত আমার খরচ বা চলার স্টাইলে কোন তারতম্য এসেছিল। নিজের কস্ট অভাব সেটা নিজের, প্রকাশের মধ্যে কোন মাহত্ব দেখি না। বরং বুঝার চেস্টা করেছি, বেড়ালের মতন শতবার না বেচে বাঘের মতন একদিনের জন্য হলেও বাঁচাই উত্তম।
নত হই না বলে অনেক সুযোগ থাকার পরও দেখতে দেখতে প্রায় দু'বছর প্রোডিউসিংয়ের চেয়ারে নেই আমি।
©somewhere in net ltd.