![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথে পথে দিলাম ছড়াইয়া রে সেই দু:খে চোখের পানি...
ছুটির দিন অলস সময় কাটে বই পড়ে,গান শুনে কিংবা সিনেমা দেখে। ইফতারের পর বৃস্টিস্নাত সন্ধ্যার পুরোটাই কাটল লুৎফর রহমান রিটনের ' জামিল মজিদের তৃতীয় জীবন' উপন্যাসটি পড়ে।উপন্যাসের বিচার নয়, দুই প্রৌঢ় নর নারীর একাকীত্ব,নি:সংগতার কস্ট আমাকেও ছুয়ে গেছে।নানান সময়ে কম বেশী সময় আমারও প্রবাস জীবনে খুব কাছ থেকে দেখা সেই জীবন যে দোয়েল ফড়িঙের নয়! লেখকের প্রবাস জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখেছেন উপন্যাসটি।প্রবাসে সোনার হরিণের পেছনে ছুটে চলা কিছু মানুষের আনন্দ বেদনার উপাখ্যান এ উপন্যাস ' জামিল মজিদের তৃতীয় জীবন'।
লেখকের মতন আমারও পরিচিত প্রবাসীদের অনেকের লুকিয়ে রাখা দু:খ কস্টের অশ্রু আর নি: সংগতার দীর্ঘশ্বাসসমুহ।বইটি পড়তে পড়তে বারবার চোখের কোন জলে ভরে উঠেছে জামিল ও নির্মলার জন্য। নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত শান্তির আশায় দেশের শেকড় বাকড় উপরে ফেলে শেষ জীবনে ইমিগ্রান্ট সন্তানের কাছে আশ্রিত পিতা মাতা আসলেই কি শান্তিটুকুর দেখা পান? নাকি গলগ্রহ হয়ে নিশ্চিত মৃত্যুর দিন গোনেন?
প্রৌঢ় জামিল আর নির্মলা যেন সেই সত্যটির প্রতিনিধিত্ব করে উপন্যাসে দেখিয়েছেন প্রবাসে প্রৌঢ়রা কতটা নি: সংগ, অসহায় জীবন এখানে যাপন করেন। রিটন ভাই ধন্যবাদ নয়, ভালোবাসা এরকম আশ্রিত পরগাছার জীবন নিয়ে চমৎকার একটি উপন্যাস লেখার জন্য।
২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: অতি সংক্ষেপ হয়ে গেলনা!