![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে খুন, তাদের জমি দখল, মন্দির ভাংচুর চলছেই। এমন গ্রাম খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে অমুসলিম হলেই নিপীড়িণের শিকার হচ্ছেন না। ১৯৬৫ সালের দাঙ্গার পর থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজন জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় ভারতে আশ্রয় নিতে থাকে। যদিও এটি শুরু হয়েছিল ১৯৪৭ সালের পর থেকে। ১৯৬৫ সাল থেকে এ অব্দি প্রতিনিয়ত হিন্দুরা ভারতে যাচ্ছে বা যেতে বাধ্য হচ্ছে। নিজের আবাস-ভূমি ছেড়ে অন্য জনপদ বা রাষ্ট্রে পাড়ি দেয়া-কতটা বেদনার, কতটা গ্লানি এবং কতটা দহনের, তা কেবল ভূক্তভোগীই জানেন। দেশ ছেড়ে যারা প্রবাসী হয়েছেন-তারা একটু অনুধাবন করতে পারেন-মাটির টান কতটা গভীর হয়। একটি পোর্টালের সংবাদ অনুযায়ী-গত ১ বছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ১০৭ খুন, ২৫ নারী-শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ২৩৫টি মন্দির ভাংচুর করেছে মুসলমান দূর্বত্তরা।
যাই হোক, যে সকল মুসলমানরা শক্তির প্রভাব, নানা ষড়যন্ত্র এবং হত্যা-হামলা-মামলা বা নানা কারসাজি করে হিন্দুদের জমি আত্মসাত করেছেন বা এখনও করছেন, তাদের প্রতিরোধ করা উচিত। এমন মুসলমানদের ‘ছিঃ’ বলুন। এরা কিন্তু আপনার-আমার চারপাশেই আছে।
২| ০২ রা জুন, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যে সকল মুসলমানরা শক্তির প্রভাব, নানা ষড়যন্ত্র এবং হত্যা-হামলা-মামলা বা নানা কারসাজি করে হিন্দুদের জমি আত্মসাত করেছেন বা এখনও করছেন, তাদের প্রতিরোধ করা উচিত। এমন মুসলমানদের ‘ছিঃ’ বলুন। এরা কিন্তু আপনার-আমার চারপাশেই আছে।
...................................................................................................
বক্তব্যর যথেষ্ট বাস্তবতা লক্ষণীয়, তবে আরও যোগ করতে চাই যে, আমাদের এই উপমহাদেশে
শক্তির বিচারে এবং রাজনৈতিক আঙ্গিনায় এসব ঘটে থাকে, সরকার বা প্রশাসন উদাসীন বলে
এমনটা ঘটার সুযোগ ও সাহস মিলে ।
এটা শুধু মুসলিম সম্প্রদায় নয় হিন্দু, খৃষ্টান জাতির মধ্যে ও ঘটে চলছে ।
৩| ০২ রা জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ ধরে এরকম চলছে, চলবেই।
কোনো সরকারইতা বন্ধ করতে পারবে না।
৪| ০২ রা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমিতো বলব এই সরকারের আমলে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের তুলনায় সংখ্যালঘু সনাতনধর্মীরা ভালো আছে।আপনি নির্যাতনের যে পরিসংখ্যান দিয়াছেন যদি পুরো নির্যাতনের সংখ্যা গড় করেন তাহা হইলে মুসলমানের উপর নির্যাতনের পরিসংখ্যান কম হইবে না !
আবার প্রতিবেশী দেশের গো-বৎসদের মতন আমাদের দেশে নির্যাতনকারীরা সমর্থনও পায় না, প্রশাসন ,পুলিশ হইতে জামাই আদরও পায় না ! আপনি দেখিবেন আমাদের দেশে মিডিয়া ,সোশ্যাল মিডিয়া ,প্রশাসন ,রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী যাহারা সংখ্যালঘু নির্যাতনে সর্বাগ্রে প্রতিবাদ জানায় তাহারাও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানই !
আসলে এইসব নির্যাতনের বেশিরভাগই যখন যে দল ক্ষমতায় আসে তাহাদের ক্ষমতাবান রাজনীতিকদের ছত্রছায়ায় হইয়া থাকে। তাই এখানে এককভাবে মুসলমানকে দায়ী করা যায় না , কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরাও নির্যাতনের স্বীকার হইয়া থাকে ! তবে সংখ্যালগুদের উপরে এটুকুও হওয়া উচিত নহে !
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমাদের এলাকা থেকে এ পর্যন্ত যে কয়জন ভারতে পাড়ি জমিয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই দেশে ভালো ব্যবসা বা ভালো পজিশন ছিলো। বেশ অর্থকড়ির মালিক ছিলো। এবং যাবার সময় মানুষের কাছ থেকে আরও প্রচুর অর্থ ধার করে পালিয়েছে। আমাদের বাড়ির পাশের গার্লস স্কুলের হেড মাষ্টার একলাই প্রায় ১৫লাখ টাকা ধারকর্য করে সেই টাকা নিয়ে পালিয়েছে। সাথে স্কুলের ফান্ডের টাকা নিছে আরও লাখ দশেক! মানুষ কতটা সম্মান আর বিশ্বাস না করলে একজন স্কুল হেডমাষ্টারকে এত টাকা দিতে পারে?
এদের কিছু বলতে হবে না?