![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাঃ জাকির নায়েক একটা লেকচারে বলেছিলেন পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি যে বই পড়া হয় তা হল আল কোরআন । আবার সবচেয়ে না বুঝে যে বই পড়া হয় সেটাও আল কোরআন ।গত কয়েকদিন থেকে ফেসবুকে একটা প্রবাশি বাংলাদেশি মেয়ের ভিডিও খুব ঘুরপ্যাঁচ খাচ্ছে ।বাংলা এবং ইংরেজি ভাষার মিশ্রণে বাংরেজি ভাষাতে মেয়েটি খুব সুন্দর করে বাংলাদেশিরা নেতা নেত্রীদের থেকে গত ১৫/২০ বছর ধারাবাহিক ভাবে বাঁশ খাচ্ছে তা তুলে ধরেছে।ঠোঁট মুখ টেনে টেনে চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলে । ঠিক বাংলাদেশের বর্তমান জনপ্রিয় এক অভিনেত্রীর মত । অভিনেত্রীর নামটা যেন কি মনে পড়ছে না । আরে ঐযে ওই মেয়েটা যে মোস্তফা সারয়ার ফারুকির ৪২০ নাটকে মশারফ করিমের গালে স্যান্ডেলের বাড়ি মেরেছিল যে মেয়েটা।
সে যাই হোক, আসল কথায় ফেরত আসি । তো সেই প্রবাসি বেংরেজি মেয়ে খালেদা,হাসিনা,জামাত কাউকেই ভেংচি দিতে ছারেনি ।এখানে আমি তার দোষ ধরছিনা । বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপট তো এখন সবারই কম বেশি ভাল করে জানা আছে ।ওই বেংরেজি মেয়ের থেকে নতুন করে আমাদের শেখা কিছুই নাই ।কারন দেশের সব প্যাকেট করা নিউজ ওই মেয়ে যখন বিদেশে বসে দেখে । তখন আর আমরা সরাসরি সেই খবর নিজ চক্ষু দিয়ে ঘটতে দেখি ।
মেয়েটি তার ২৮ মিনিট ভাষণে বলেছে অনেকে নাকি তাকে বলেছে, বেপর্দা হয়ে তার এমন ভিডিও প্রকাশ করা উচিৎ হয়নি ।তাই মেয়েটি রেগে মেগে তার ইসলামিক ইতিহাস তুলে ধরেছে ।সে নাকি নিজ ইচ্ছায় তিন বছর ইসলাম নিয়ে স্টাডি করেছে (সত্য মিথ্যা আল্লাহ্ মালুম ) ।ইসলাম নাকি তাকে শেখানো লাগবেনা । অথচ ভিডিও টিতে তার মাথায় কাপড় বা বুকে ওড়না কিছুই ছিলোনা ।পরিতাপের বিষয় হল তিন বছর মেয়েটা কি ইসলাম শিখল যে, পর্দা আর নগ্নতার পার্থক্যই বুজতে পারলনা । এমন কি মেয়েটার বাচন ভঙ্গিও খুব নোংরা মন মানুসিকতারি ইংগিত করে ।
আজ সামু ব্লগেও এমন এক নারীবাদীর লেখা চোখে পড়লো ।যারা মেয়েদের পর্দা শীলতার আবরন থেকে নোংরা নর্দমায় নিয়ে আসে।আমাদের দেশের অনেক বোন আছে যারা নিজ ইচ্ছায় পর্দা শালীন ভাবে নিজেকে পরিচালিত করতে চায় ।কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হল কিছু ছন্নছাড়া অসভ্য তথাকথিত নারীবাদী মহিলাদের আগ্রাসী মনোভাবের জন্য দিন দিন আমাদের দেশের সুস্থ মানুসিকতার উপর চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে ।
এই সব নারীবাদী নামক কালো ছায়া কমল মতি মেয়েদের কে নারী স্বাধীনতার কথা বলে বস্ত্রহীন করে ছেঁড়ে দিচ্ছে গোলক ধাঁধায় ।তখন যদি কিছু কামুক পুরুষ বিশেষ করে যাদের অন্তরে রোগ আছে। তারা ওলট পালট কিছু করে বসে তখন সেই নারীবাদী নামক ছায়াগুলি ঢালাও ভাবে আক্রমণ চালায় সমস্ত পুরুষ জাতীকে ।সত্যি কথা বলতে কি এটায় তাদের মুল উদ্দেশ্য ।তারা নারী প্রথা ভাঙ্গার কথা বলে।
নারী প্রথা ভাঙ্গা মানেই কি উলঙ্গপনা ? বেলাল্লাপনা ?গভীর রাতে চুয়ানি আর মদের বোতলে চুমুক দেয়ার মাধ্যমেই কি নারী প্রথা ভাঙতে হয় ???
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১
প্রামানিক বলেছেন: চিন্তার বিষয়।