নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক

আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায়

ফিলিংস

মানুষ কে ঘৃনা করার অপরাধে অতীতে কাউকে কখনো মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়নি। কিন্তু মানুষ কে ভালবাসার অপরাধে অতীতে অনেককেই হত্যা করা হয়েছে, ভবিষ্যতেও হয়তো হবে !!

ফিলিংস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৃতের সাথে কবরের কথাবার্তা

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

হযরত আবূ সাঈদ খুদরী (রা.) বর্ণনা করেছেন, একদিন রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বাইরে বের হয়ে দেখতে পেলেন, লোকেরা খিলখিল করে হাসছে, যার কারণে তাদের দাঁতসমূহ বেরিয়ে আছে।

তাদের এ অবস্থা অবলোকন করে তিনি ইরশাদ করলেন, সাবধান! ‘যদি তোমরা জীবনের স্বাদ বিনাশকারী বস্তু অর্থাৎ মুত্যুকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করতে তাহলে আমি তোমাদেরকে এই অবস্থায় দেখতাম না।



সুতরাং জীবনের স্বাদ বিনাশক বস্তু অর্থাৎ মৃত্যুকে অধিক পরিমাণে স্মরণ কর। কেননা, কবরের উপর এমন দিন যায় না, যে দিন সে এ কথা না বলে, ‘আমি নির্জন ঘর, আমি কীট-পতঙ্গের আবাস স্থল।’



অতপর তিনি ইরশাদ করেন, ‘মুমিন ব্যক্তিকে যখন কবরে রেখে আসা হয় তখন কবর তাকে সম্বোধন করে বলে, ‘স্বাগতম’ আপনি নিজ ঘরে এসেছেন। আমার উপর দিয়ে যারা চলাফেরা করতো তাদের মধ্যে আপনি সর্বাপেক্ষা প্রিয় ছিলেন।



সুতরাং আজ যখন আপনাকে আমার কাছে সোপর্দ করা হয়েছে এবং আপনি আমার সান্নিধ্যে এসেছেন, তখন দেখতে পাবেন, আমি আপনার সাথে কত ভালো ব্যবহার করি।’



এরপর দৃষ্টি যতদূর যায় তার কবরও ততদূর প্রশস্ত হবে। আর তার জন্য জান্নাতের একটি ফটক খুলে দেয়া হবে।



আর যখন কাফের কিংবা পাপী ব্যক্তিকে কবরে রাখা হয় তখন কবর তাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘তোমার আগমন বড়ই খারাপ, আর তুমি অত্যন্ত নিকৃষ্ট স্থানে এসেছ।



আমার উপর দিয়ে বিচরণকারীদের মধ্যে তুমিই সর্বাপেক্ষা অপ্রিয় ও কুদসিৎ ছিলে।



সুতরাং আজ যখন তোমাকে আমার কাছে সোপর্দ করা হয়েছে এবং আমার বাগডোরে তুমি আবদ্ধ হয়েছ, তখন দেখতে পাবে, আমি তোমার সাথে কিরূপ আচরণ করি।’



এরপর তাকে এমনভাবে চাপ দেয়া হবে যে, তার ডান পাঁজর বাম পাঁজরে এবং বাম পাঁজর ডান পাঁজরের মধ্যে বসে যাবে। এটাকে বুঝাতে গিয়ে রাসূল (সা.) নিজের এক হাতের আঙ্গুলগুলো অপর হাতের আঙ্গুলের মধ্যে ঢুকিয়ে চাপ দেন।

(মিশকাত)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই সকল সত্যকে চেপে যাওয়া হয়। কারণ এই সত্য আর এই বোধগুলো পূজি আর ভোগের বিরুদ্ধে যায়!

সত্যের রাংতা দিয়ে তারা সত্যের জন্য কতই অভিনয় করে-কিন্তু মূল্য সত্যকে আড়াল করে।

ধন্যবাদ।

ফিহা খালাকনাকুম
ওয়া ফিহা নুঈদুকুম
ওয়া মিনহা নিখরিজুকুম
তারাতান ওখরা।।

এই মাটি থেকে তুমি জন্ম নিয়েছ-এই মাটিতেই তোমাকে রাখা হচ্ছে-আবার এখান থেকে তোমাকে পুনরুত্থিত করা হবে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

ফিলিংস বলেছেন: ইহাই চরম সত্য...।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১

আহলান বলেছেন: সবই ঠিক আছে ... কিন্তু এত ভয় দেখালে তো সব ভেজাল হয়ে যায় .... সব মানুষেরই ভালো এবং খারাপ আমল থাকে .... সেটা বিচারের মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা .... তিনি যাঁকে ইচ্ছা ক্ষমা করতে পারেন, যাকে ইচ্ছা পাকড়াও করতে পারেন ..... কিছুই বলার না্ই ....

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:




আহলান এর সাথে সহমত।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৫

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আরও লিখবেন, আশাকরি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.