![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার কিছু বলার আছেশব্দগুলো শেষ বিকেলের নাগরিকতায় দিক হারিয়ে ফেলে.....আমার কিছু বলার আছেভাবনাগুলো দুরন্ত বালিকার এলো চুলে জট পাকিয়ে যায়....আমার কিছু বলার আছেস্মৃতিগুলো ঘোলা জলে ডুব সাঁতার দেয়.....আমার কিছু বলার আছেইচ্ছেগুলো বাস্তবতার ধূলোয় লুটিপুটি খায়....আমার কিছু বলার আছেঅনুভূতিগুলো আলস্য করে ভোতা হতে চায়।
Prothom Alo
"উল্টো হয়ে পড়ে আছে প্লাস্টিকের বাটি। পাশে উপুড় হয়ে আছে ১১ বছরের শিশু শান্ত ইসলাম। পরনে লাল-খয়েরি রঙের প্যান্ট আর সাদা ফুল হাতা গেঞ্জি। গেঞ্জিতে ছোপ ছোপ রক্ত।
গতকাল শুক্রবার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনে বাবার জন্য ওই বাটিতে ভাত নিয়ে গিয়েছিল শান্ত। ফেরার পথে জামায়াত-শিবির ও পুলিশের সংঘর্ষের মাঝে পড়ে যায় সে। মাথা ও পিঠে গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই বাটি নিয়ে সড়কে মুখ থুবড়ে পড়ে শিশুটি। ওইভাবে প্রায় কেটে যায় প্রায় ১৫ মিনিট। তার দিকে তাকিয়ে আশপাশের লোক। ছবি তোলায় ব্যস্ত গণমাধ্যমের কর্মীরা। শেষমেশ জুয়েল নামের এক শিশুশ্রমিক তাকে কোলে তুলে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করে। তার দেখাদেখি ছুটে আসেন কয়েকজন। শান্তকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের প্রতিহত করতে পুলিশের ছোড়া বেশ কয়েকটি ছররা গুলি শান্তর মাথা, বুক ও পিঠে বিদ্ধ হয়। সে হাসপাতালের ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে মা আসমা বেগমের সঙ্গে থাকে শান্ত ও ছোট ভাই শাওন। বাবা সোবহান মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুলের সামনে চায়ের দোকানদারি করেন। রূপগঞ্জের একটি স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা সবে শেষ করেছে সে। ভাই শাওনও একই স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। পরীক্ষা শেষে মায়ের সঙ্গে ফকিরাপুলে গলিতে খালার বাসায় বেড়াতে এসেছিল দুই ভাই।
পরিবার সূত্র জানায়, দুপুরে খালার বাসা থেকে বাবার জন্য প্লাস্টিকের বাটিতে করে ভাত নিয়ে যায় শান্ত ও শাওন। বাবার খাওয়া-দাওয়ার পর বেলা দুইটার দিকে শাওনকে নিয়ে বাসায় ফিরছিল সে। আর তখনই মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলসংলগ্ন এলাকায় ধ্বংসযজ্ঞ চালান জামায়াতের কর্মীরা।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে একটি ট্রলিতে কাত হয়ে পড়ে আছে শান্ত। মাথায় ব্যান্ডেজ। পাশে মা আসমা কেঁদেই চলেছেন।"
বাংলাদেশের সাংবাদিকতা বেশ্যাবৃত্তির চেয়েও নিম্নস্তরের...
আমার বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা নেই এসব সাংবাদিক নামের বেজন্মাগুলোর প্রতি। প্রথম আলোর যে সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন এবং রিপোর্টটি লিখেছেন তিনি নিশ্চয়ই ছিলেন ওখানে??? তবে তিনিই বা কি করছিলেন?? একটা শিশু শ্রমিকের মধ্যেও মানবতাবোধটা তোদের মত অমানুষদের চেয়েও অনেক অনেক বেশী....
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
রুহাশ বলেছেন: খুবই সত্য কথা। বাংলাদেশে এই দুটো পেশাতেই মানবতা বোধ পেশাদারিত্বের কাছে মার খেয়ে গেছে।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধিক এই অপ রাজনীতি এবং অপ সাংবাদিকতাকে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
রুহাশ বলেছেন: আমাদের ধিক্কার ওদের কানে কখনোই পৌঁছায় না ভাই।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ হেডস্যার বলেছেন:
বাংলাদেশে সাংবাদিক আর পুলিশ এই দুই জিনিস ভয়াবহ।
------------------সহমত।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
পুলিশের নির্বিচার গুলি থেকে সাধারন মানুষ রেহাই পাচ্ছে না। বাংলাদেশের পুলিশ কি সম্রাজ্যবাদি সেনাদের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়েছে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
রুহাশ বলেছেন: পুলিশ তো সরকারের পাপেট মাত্র...সরকার বাহাদুরের আজ্ঞা অবজ্ঞা করার সাহস কার???
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা নেই এসব সাংবাদিক নামের বেজন্মাগুলোর প্রতি। প্রথম আলোর যে সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন এবং রিপোর্টটি লিখেছেন তিনি নিশ্চয়ই ছিলেন ওখানে??? তবে তিনিই বা কি করছিলেন?? একটা শিশু শ্রমিকের মধ্যেও মানবতাবোধটা তোদের মত অমানুষদের চেয়েও অনেক অনেক বেশী....
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
অন্যসকাল বলেছেন: একটা মাস্টারপিস পাওয়া গেছে, ছবি তুললেই প্রমোশন!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
রুহাশ বলেছেন: বিবেগবোধটি যে টয়লেটে ফ্ল্যাশ করে এসেছে...
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
হেডস্যার বলেছেন:
বাংলাদেশে সাংবাদিক আর পুলিশ এই দুই জিনিস ভয়াবহ।