নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গবেষক, পাঠক ও লেখক -- Reader, Thinker And Writer। কালজয়ী- কালের অর্থ নির্দিষ্ট সময় বা Time। কালজয়ী অর্থ কোন নির্দিষ্ট সময়ে মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর বিজয়। বিজয় হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী চিন্তার বিজয়।

*কালজয়ী*

সভ্যতার উৎকর্ষ শুরু মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর মাধ্যমে। ক্রম উন্নয়নের ধারায় শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলমের কালীর রং কখনো কালো, কখনওবা সাদা। প্রাথমিক যুগে আবক্ষ শক্ত ভিত্তিতে (ব্লাকবোর্ডে) লিখতে ব্যবহৃত হত সাদা চক যা এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে সাদা বোর্ডে কালো মার্কার কলম ও কালো বোর্ডে সাদা মার্কার কলম। কি-বোর্ডে সাদা-কালো অক্ষর বাটন নব প্রযুক্তির অবদান। Believes in the ultimate potential of Human Mind……

*কালজয়ী* › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধংদেহী মিয়ানমার, দুর্বল পররাষ্ট্রনীতিঃ প্রসঙ্গ বাংলাদেশ

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের বক্তব্য দিয়েই শুরু করি। তিনি ৩/৬/১৪ বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে সীমান্ত পরিস্থিতি খুবই ভালো। কোথাও কোন সমস্যা নাই। আগামী ১০ জুন ডিসি পর্যায়ে একটা বৈঠকের কথা রয়েছে। আশা করছি পরিস্থিতির আরো উন্নতি হবে।’ পররাষ্ট্র মন্ত্রি বলেছেন, ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে।



আহা! কি সুন্দর বক্তব্য! প্রকৃত বাস্তবতা হচ্ছে সেদিনও সীমান্তে প্রচণ্ড গোলাগুলি হয়েছে। উনি সে খবরও শোনেননি। (১)



সীমান্তে কোন সমস্যা নাই এটিও ভুল বক্তব্য। মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থিত বিজিবি মিজানুর হত্যা ছাড়াও বেখেয়ালে আর গাফলতিতে সরকার স্বাধীনতা উত্তরকাল থেকে একদিকে ছিটমহল উদ্ধারে তৎপরতা নেয়নি; অপরদিকে মায়ানমারের জবরদখলে থাকা ২ হাজার একরেরও বেশি ভূমি সম্পর্কেও সরকারের কোনো খবর নেই। উদ্ধারের জন্য কোন কূটনৈতিক তৎপরতা নাই। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশের দেড় হাজার একর জমি মায়ানমার দখল করে রাখার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছিল ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে। স্পর্শকাতর এই বিষয়টি প্রথম উদঘাটন করেন হ্নীলা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তৎকালীন তহশীলদার।



উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মধ্যে সমুদ্রসীমানা, নদীসীমানা এবং আলোচিত ভূমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। তাছাড়া তুমব্রু রেজু সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে নাসাকা কর্তৃক বিডিআর হত্যা, ২০০০ সনে টেকনাফের উলুবনিয়া ডাব ফাঁড়িতে মায়ানমার নাসাকা কর্তৃক বাঁধ নির্মাণ নিয়ে চরম উত্তেজনা, স্বাধীনতার পর ১৯৭৬ ও ১৯৯১ সনে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থী হয়ে আসা নিয়ে দু’দেশের সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সাথে যুদ্ধাবস্থা, ২০০৮ সনের শেষের দিকে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমানায় মায়ানমারের গ্যাস তেল ও খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান নিয়ে চরম বিরোধের পর মায়ানমার কর্তৃক সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া দেয়াসহ সীমান্ত বিরোধ ছাড়াও নাফ নদীতে বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানার অভ্যন্তরে ঢুকে নাসাকা কর্তৃক মাছ ধরার জাল জেলে নৌকা অপহরণ, মুক্তিপণ আদায়, সীমান্ত বাণিজ্যের পণ্যবাহী ট্রলারে গুলিবর্ষণ অপহরণ ইত্যাদি অব্যাহত রয়েছে। দুর্বল পররাষ্ট্রনীতির কারনে আমাদের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করার সুযোগ থাকলেও তা করা হচ্ছে না। ফলে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান ক্রমেই দুর্বল হচ্ছে।



সীমান্তে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ যুদ্ধ প্রস্তুতি চালালেও উত্তেজনা নিরসনে বিজিবি মিয়ানমারের মংডুতে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানা গেছে। যেখানে বিজিবি বিনা উস্কানিতে গুলি খেয়ে হত্যার শিকার হয়েছে সেখানে আলাপ আলোচনার কথা বলবে তৃতীয় পক্ষ। যে সংগ্রামরত দুই পক্ষের মিমাংসা করার ভূমিকা নেয়। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনার প্রস্তাবের অর্থ হল আমরা তোমাদের মান্য ও বাধ্য! তোমরা আমাদের গুলি করে মারলেও আমরা কবুতর নিয়ে তোমাদের সাথে দেখা করবো! আর রুটিন অনুযায়ী প্রতিবাদ জানাব। কিছুদিন পর মিজানুরের লাশের মাতম থেমে যাবে। আবার যখন আরেকটা লাশ পড়বে তখন আবার একইভাবে কির্তন শুরু হবে। এর নাম কি পররাষ্ট্রনীতি না নতজানু বাধ্যনীতি। যেখানে সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন দুর্বল করে দেখা হয়। আমাদের মনে হয় গা সয়ে গেছে। ভারতের কাছে গুলি খেয়ে মরতে মরতে অভ্যাস হয়ে গেছে! তাই সীমান্তে লাশ পড়লে আমাদের গায়ে বিঁধে না। আমি তো ভালো আছি। দ্যাটস এনাফ। তাই মিয়ানমার এরকম আস্ফালন করে বেড়াচ্ছে। তাদের প্রচারণাটা এরকমঃ-

By 2020 Myanmar will beat Bangladesh in Economically. We already beat them in military. We are now more powerful than Bangladesh. (২)



(১)



(২)



(৩)



ছবির ক্যাপশনে বলা হয়েছে, "Myanmar Navy sent just 3 FAC-gun boats, and one OPV. 1FAC in the Natt-rivers and other 3-s near border. Next time we send our Frigates Liar Bangladeshi"(১)



"Come Bangladesh and test this bullets of Myanmar"(৩)



বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি যে খুবই নাজুক তা বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরাও স্বীকার করেছেন। তারা বলছেন, মিয়ান্মারের কি করে এত সাহস হয় যে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যকে হত্যা করে লাশ নিয়ে যাওয়ার মত ধৃষ্টতা দেখায়। তারা গুলি করছে বাংলাদেশ সীমানায়। আবার তারা এসে আমাদের সীমানায় ঢুকে সেই লাশ নিয়ে গেছে। এটা আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইনের চরম লঙ্ঘন (৩)। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এতে কোথায় গিয়ে ঠেকল এবার দেখেছেন। যদিও ভারতীয় বি.এস.ফ এই লঙ্ঘন প্রতিনিয়তই করে। কিন্তু আমরা তো কড়া জবাব দিতে পারতেছি না। আমরা ভারতের ক্ষেত্রে যেরকম নতজানু ছিলাম মিয়ানমারের ক্ষেত্রেও সেই নতজানু রূপই দেখাচ্ছি। এর কারণ ঐ যে আমি তো ভালো আছি! আর কি চাই জীবনে আমার!



এখন পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে মিয়ানমারের এই বর্তমান অবস্থান কিভাবে হল। তারা এত দুঃসাহস দেখানোর সাহস কোথায় পেল। একটু পেছনে ফিরে যাই।



১৯৪৯ সালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত চীনের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক ছিল মায়ানমারের। মায়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী কমিউনিস্ট পার্টি অব বার্মা (সিপিবি)-এর মূল পৃষ্ঠপোষক ছিল চীন। ১৯৭৮ সালে চীনা নেতা দেং জিয়াও পেং মায়ানমার সফরে আসেন। ১৯৮৬ তে সিপিবির ওপর থেকে সম্পূর্ণ সমর্থন তুলে নেয় চীন। বৈরী সম্পর্ক দারুণভাবে সহযোগিতার দিকে নতুন মোড় নেয়। তারা তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগসহ বাণিজ্যিক সুবিধা পায়। এ সময় চীন সামরিকভাবে মায়ানমারকে সহায়তা করতে থাকে। ১৯৮৯ সালে মায়ানমার চীন হতে ১.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করে। ভারতের ওপর ভূরাজনৈতিক কৌশলগত সুবিধা বাড়াতে মায়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয় চীনের। মায়ানমারের অভ্যন্তরে জাতিগত বিদ্রোহ, বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন দমনে মায়ানমারকে বহুমুখী সাহায্যের হাত খুলে দেয় চীন। চীনের সমর্থন মায়ানমারের সামরিক জান্তাকে অধিকতর শক্তিশালী করে। তারা এই সুযোগকে ব্যবহার করে দেশের মধ্যে যেমন তাদের ক্ষমতা বাড়ায়, তেমনি একটি শক্তিশালী সমরশক্তির দেশ হিসেবে গড়ে উঠতে চীনের সর্বোচ্চ সহায়তা পেতে থাকে। (৪)



এছাড়া দক্ষিন-পুর্ব এশিয়ায় জাপান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া ও অন্যান্য রাষ্ট্রগুলো মার্কিন পন্থী হওয়ায় চিনের এই অঞ্চলে বন্ধুর দরকার পড়ে। যাতে চিন এই অঞ্চলে তার আধিপত্য ধরে রাখতে পারে। এক্ষেত্রে তাদের অর্থনৈতিক স্বার্থও গুরুত্বপুর্ন বলে বিবেচিত। তাই তারা মিয়ানমারের সাথে সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়ায়।



আবার এই অঞ্চলে ভারতও আঞ্চলিক লিডার হয়ে নেতৃত্ব দিতে চায়। নিজেকে সুপার পাওয়ার হিসেবে দেখতে চায়। তাই দক্ষিন-পুর্ব এশিয়ায় ভৌগলিক অবস্থানগত দিক থেকে মিয়ানমার বন্ধু হওয়ার জন্য খুবই উপযুক্ত। এছাড়া মিয়ানমারের অফুরন্ত প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। যেখানে ভারতীয় কোম্পানিগুলা কাজ পায়। মিয়ানমারের বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে মুষ্টিমেয় কিছু অভিজাত ও সামরিক জান্তার কাছে। তাই সামরিক জান্তাকে খুশি করাতে ও বন্ধুত্ব গড়তে পারলে মিয়ানমারের প্রাকৃতিক সম্পদে ভারত কিছু ভাগও পাবে। তা সম্ভব হবে তাদের অর্থনৈতিক বাজারে প্রবেশের মধ্য দিয়ে। এছাড়া চাইলে বন্ধুরাষ্ট্রে ঘাঁটিও করতে পারবে। এই সুযোগ ভারত হাতছাড়া করতে চায় না। আবার আমেরিকাও চায় এই অঞ্চলে চিনকে টেক্কা দিতে ভারত উঠে আসুক। এজন্য আমেরিকার পলিসি হল ভারতের পক্ষে। ফলে চিন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মিয়ানমার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়ক শক্তি। এজন্য ভারত, চিন, যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা মুসলিমদের মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হলেও কড়া কোন কথা বলেনি। অবৈধ সামরিক জান্তা সব পক্ষকে ম্যানেজ করেছে। রোহিঙ্গা বিতারন প্রজেক্ট সফলতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ফলাফল হচ্ছে বর্তমান এই ধৃষ্টতাপুর্ন ব্যবহার।



বর্তমানে মিয়ানমার যে ঔদ্ধত্ব দেখিয়েছে তার জন্য তাদের ক্ষমা চাইতে বাধ্য করতে হবে। মিয়ানমারের সাথে যে সমস্ত অমীমাংসিত বিষয় রয়েছে তার দ্রুত সমাধান না করতে পারলে তারা আরও আগ্রাসী হয়ে উঠবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে। আন্তর্জাতিক মহলে কূটনৈতিক তৎপরতা চালাতে হবে। আজকে বিজিপি মিজানুররে হত্যা করছে সামনে আরও এরকম করবে যদি না তার রাশ টেনে না ধরা হয়। সামনে তারা বাংলাদেশী হত্যা করে KSO বলে চালিয়ে দেবে। তাই মিয়ানমারকে কোন ছাড় নয়। একশন এর পাল্টা সমান রিএকশন দেখাতে হবে। আমরা দুর্বল নই যে সবাই আমাদের ঘাড়ে উঠে কান টানতে থাকবে। তাই জন দাবি একটাই দুর্বল পররাষ্ট্রনীতি বাদ দিতে হবে।X(

লিংকঃ

(১) Click This Link



(২) Click This Link



(৩) http://www.youtube.com/watch?v=JUonLmsWsPI



(৪) Click This Link

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

পংবাড়ী বলেছেন:

"কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের বক্তব্য দিয়েই শুরু করি। তিনি ৩/৬/১৪ বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে সীমান্ত পরিস্থিতি খুবই ভালো। কোথাও কোন সমস্যা নাই। "

-সমস্যা না থালেই ভালো; আল্লাহের নাম নিয়ে যখন বলেছেন, সবকইছু অবশ্যই ভালো; আমাদের ইয়াবা ব্যবসা ঠিক আগের মতো চলবে তো?


মিয়ানমার কইছু করছে না, আপনি বালচাল কিছু বুঝেন না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩০

*কালজয়ী* বলেছেন: ঝাইরা কাশেন।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

*কালজয়ী* বলেছেন: Click This Link

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:০৬

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: বার্মার সাথে যুদ্ধ নিয়ে যা হচ্ছে তা শুধুই ফেইসবুকে !! বার্মা নিয়ে রাতদিন নিউজকরে যাচ্ছে ছাগু পেজ গুলা এবং কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টাল , যেমন পরিবর্তন ডট কম , বিডি টু ডে নিউজ এবং যেইটা সবচাইতে বেশি আলোচিত বার্মা টাইমস !! ইংরেজি নিউজ পোর্টাল বার্মা টাইমস বার্মা নিয়ে বেশি উস্কানি মুলক নিউজ দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু অবাক বিষয় হলো এই অনলাইন নিউজটি চালানো হয় বাংলাদেশ থেকে !!!!
বাংলাদেশে মেইন নিউজ পেপার গুলায় এই নিয়ে কোন নিউজই পাবেননা শুধু এই ছাগু অনলাইন পোর্টাল গুলা ছাড়া । বার্মার মাথা খারাপ হয়েছে তো বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ লাগবে । ২০০১ এ শুধু বিডিআর এর সাথেই যুদ্ধে নিহত হয়েছিল ৬০০+ বার্মা আর্মি তারপরেও সাহস দেখাবে ।

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

*কালজয়ী* বলেছেন: আমি কমেন্টে যে লিংক দিয়েছি সেটা মায়ানমার ডিফেন্স অয়েপনের। এটা সরাসরি মায়ানমার থেকে পরিচালিত। ছবি ও ছবির ক্যাপশনের কথাগুলোও মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ওটা ছাগুদের নয়, মায়ানমারের।@#লিঙ্কনহুসাইন

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

*কালজয়ী* বলেছেন: মায়ানমার কিছু করছে না এটা ভুল। লিংক দেখুন। আর নিউ এজ পত্রিকা কোন ছাগুদের পত্রিকা নয়।

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

*কালজয়ী* বলেছেন: Click This Link

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: যেই ছবি দিয়েছেন সেইগুলা আরো ১ বছর আগের ছবি । মায়ানমার ডিফেন্স যেই লিংক দিয়েছেন সেই ফেবু পেজটি খোলা হয়েছে ২৭ তারিখ । যুদ্ধের একদিন আগে .।

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

*কালজয়ী* বলেছেন: ছবিটি আপ্লড করা হয়েছে ২ জুন। আপনি কিভাবে বুঝলেন এটা ১ বছর আগের ছবি। আর ২৭ তারিখ পেজ খোলা হলেও তো আর তথ্য গুলো ভুল প্রমানিত হয় না। তারা যে উস্কানি দিচ্ছে, সীমান্তে একতরফা গোলাগুলি চালাচ্ছে এটা সত্য। আপনি কি এটা অস্বীকার করতে পারবেন? তারা আগ বাড়িয়ে গুলি করে বিজিবি হত্যা করেছে। তারপর তাকে আহত অবস্থায় ধরে নিয়ে গেছে। হত্যা করেছে কে এস ও নামে। তারা কি দেখে নাই তার শরীরে বিজিবি র ড্রেস পড়া। তারা বিজিবি আর কে এস ও এর ড্রেস বুঝি আলাদা করতে পারে না।

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

*কালজয়ী* বলেছেন: সীমান্ত এখনও থমথমে (যুগান্তর)
Click This Link

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

*কালজয়ী* বলেছেন: সীমান্তে মিয়ানমারের সেনা (যুগান্তর)
Click This Link

৯| ০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

*কালজয়ী* বলেছেন: WHAT happened on 28 May at Naikhanchori on the Bangladesh Myanmar border was most unfortunate and totally unwarranted. Unprovoked firing by Border Guard Police (BGP) of Myanmar killed Nayek Md. Mizanur Rahman (43), a brave soldier of Border Guards of Bangladesh (BGB). Myanmar BGP opened fire without provocation near border pillar 52 at Naikkhanchhari of Bandarban district, wounding Mizanur. BGP then intruded into Bangladesh territory and took away injured Mizanur. Mizanur apparently died without medical attention at the hands of BGP. Click This Link

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

*কালজয়ী* বলেছেন: BGB team was waiting near border pillar no. 52 for identification of the dead body which was proposed by the Myanmar side. However, to the complete surprise of the BGB, Myanmar border forces suddenly started firing on the waiting BGB team without any provocation,http://www.reuters.com/article/2014/06/01/us-bangladesh-myanmar-clashes-idUSKBN0EC19Q20140601

০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০১

*কালজয়ী* বলেছেন: Click This Link

১১| ০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

*কালজয়ী* বলেছেন: সীমান্তে ফের মিয়ানমারের গুলিবর্ষণ

Click This Link

১২| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধ কি শেষ হয়ে গেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.