![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একেবারে পাঁড় বাম-কেও দেখেছি ধুঁকতে ধুঁকতে পুঁজির দাস হয়ে যেতে। আমার ঘোর নাস্তিক অনেক বন্ধুও আজকাল নিয়ম করে যায় মন্দির কিংবা মসজিদে। আর উইক-এন্ডের রাতে পানশালায় যাওয়া তো অনেক আস্তিকের পুরনো অভ্যেস। ওরা জাকির নায়েক আর মাধুরীর নাচ দেখে একই বোতাম টিপে।
আমি ছাপোষা মানুষ। পুঁজি আমাকে গিলে খেলেও রা করি না। আবার চে' কিংবা শাভেজেও অনাসক্তি নেই। ইনফ্যাক্ট, মটরসাইকেল ডায়েরী তো আমার প্রিয় একটা সিনেমা।কতরাত নিজেকে হিমু ভেবে খালিপয়ে রাস্তায় হেঁটেছি মনের সুখে। সেইসাথে আমার কাছে হাশ-পাপিজ এর জুতোটাও বেশ আরামদায়কই লাগে।কিংবা কেলভিন ক্লেইন। আমার দৌড় ঐটুকুই।এরচে দামী কোনো বিলাসপণ্যের নাম জানা নেই এই হাড়হাভাতের-র।
কতদিন পকেটের টাকা বাঁচাতে বাসের ছাদ কিংবা বালুর ট্রাকে ট্যুর দিয়েছি মনে পড়ে না। সেইসাথে গায়ে পোলো-র সুবাস মেখে মাস্ট্যাং-এর এক্সিলেটর দাবড়েছি নেহাৎ কপালগুণে। মন্দ নয়। কিন্তু হয়েছে কী জানেন? কখনও কারো দাস হতে পারিনি। না পুঁজির, না লাল পতাকার। গোড়া থেকে আমি ধর্মেও ছিলাম। সেইসাথে জিরাফেও। যখন যেটাকে সত্য মনে হয়েছে। আমি দ্বিধান্বিত বালক নই, হে ফেসবুক বিপ্লবী। আমি জাস্ট সময়ের স্রোতে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকা "সত্যান্বেষী"। হুম! এইটাই আমার পরিচয়। তারপর জনাব, দেবেন নাকি আপনার পরিচয়টা?
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম! উত্তর করার জন্য সবুজ বক্সে চাপুন। এরপর একটি বক্স আসলে সেখানে প্রতিউত্তর লিখুন। এর পর মন্তব্য প্রকাশে ক্লিক করুন!
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৩
টুনটুনি০৪ বলেছেন: দার্শনিক দেখবে, তাকে আবার জানতে হবে কেন?
৪| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার পরিচয় আমি মানুষ।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্যান্বেষণ অব্যাহত রাখুন। শুভকামনা---
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১০
কমজান্তা দার্শনিক বলেছেন: একেবারে পাঁড় বাম-কেও দেখেছি ধুঁকতে ধুঁকতে পুঁজির দাস হয়ে যেতে। আমার ঘোর নাস্তিক অনেক বন্ধুও আজকাল নিয়ম করে মন্দির কিংবা মসজিদে যায়। আর উইক-এন্ডের রাতে পানশালায় যাওয়া তো অনেক আস্তিকের পুরনো অভ্যেস। ওরা জাকির নায়েক আর মাধুরীর নাচ দেখে একই বোতাম টিপে। চ্যানেল পাল্টানো খুব কঠিন কাজ নয়, বাহে।
আমি ছাপোষা মানুষ। পুঁজি আমাকে গিলে খেলেও রা করি না। কেনেডি আর ক্লিনটন- দু'জনকেই আমার ড্যাশিং লাগে। আবার চে' কিংবা শাভেজেও অনাসক্তি নেই। ইনফ্যাক্ট, "মটরসাইকেল ডায়েরী" তো আমার প্রিয় একটা সিনেমা।
কতরাত নিজেকে হিমু ভেবে খালিপয়ে রাস্তায় হেঁটেছি মনের সুখে। সেইসাথে আমার কাছে হাশ-পাপিজ এর জুতোটাও বেশ আরামদায়কই লাগে।কিংবা কেলভিন ক্লেইন। আমার দৌড় ঐটুকুই।এরচে দামী কোনো বিলাসপণ্যের নাম জানা নেই এই হাড়হাভাতের-র।
কতদিন পকেটের টাকা বাঁচাতে বাসের ছাদ কিংবা বালুর ট্রাকে ট্যুর দিয়েছি মনে পড়ে না। সেইসাথে গায়ে পোলো-র সুবাস মেখে মাস্ট্যাং-এর এক্সিলেটরও দাবড়েছি নেহাৎ কপালগুণে। মন্দ নয়। কিন্তু হয়েছে কী জানেন? কখনও কারো দাস হতে পারিনি। না পুঁজির, না লাল পতাকার। গোড়া থেকে আমি ধর্মেও ছিলাম। সেইসাথে জিরাফেও। তবে মিথ্যেটাকে দুম করে বাতিল করতেও আমার বাধে। আজ যেটা মিথ্যে, কাল যে সেটাই সত্যি হয়ে পাখা মেলব না, সেটাই বা কে জানে? যখন যেটাকে সত্য মনে হয়েছে, সেখানেই আমি ছিলাম। আমি দ্বিধান্বিত বালক নই, হে ফেসবুক বিপ্লবী। আমি জাস্ট সময়ের স্রোতে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকা "নির্লিপ্ত সত্যান্বেষী"। হুম! এইটাই আমার পরিচয়।
তারপর জনাব, দেবেন নাকি আপনার পরিচয়টা?