নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন।

চঞ্চল হরিণী

এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।

চঞ্চল হরিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নগঙ্গার দীর্ঘশ্বাস

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

স্বপ্নগঙ্গার দীর্ঘশ্বাস

সংশয়ের সংঘাতে দোলাচলে জীবন।
কেমন করে খুঁজবো আমি,
সেই ছিড়ে নেয়া পথ ফিরে দেখা রথে !

আমার ধূসর ধেনু ধামে;
অন্তহীন বয়ে চলা প্রহেলিকা,
আমাকে রুখে দেয়।
স্তব্ধ করে দেয় খরস্রোতা মনকে।

শহরভর্তি কোলাহলে শুনি আমি
শ্মশানের নিরবতা !
প্রশ্নবানে জর্জরিত স্বপ্নগঙ্গা;
খোঁজে মুক্তির নির্বাণ।

বিবশ লাগে আমার বিষণ্ণ ছায়ায়।
হোঁচট খেয়ে পড়া পুণ্যার্থীর মত;
পদদলিত হই সময়ের পিষ্টে।

তবু আমি মরে গিয়েও মরতে পারিনা,
কিছু একটা হাতছানির সারাক্ষণ ইশারায়।

অস্থির সময়ের বাতাবরণ;
আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে জানিনা,
ভিতর থেকে শুধু দুমড়ে ওঠে কিছু একটা !

হ্যাঁ, কিছু একটা।
এই কিছু একটার জন্যই;
বেঁচে আছি আজো।

পায়ে পায়ে সময়লতার কাঁটা;
রক্তাক্ত আমার ভেতর বাহির !
শুধু ঐ অপরিসীম শক্তির কিছু একটা
আমাকে চলতে দিচ্ছে তবুও।

বেদনাক্লিষ্ট অবয়ব
দীর্ঘশ্বাসে উপশম পায়।
কবে থেকে শুরু হয়েছিল জানিনা।
কিন্তু বেঁচে থাকার খানিক প্রয়াসে;
সচেতন খেয়ালে জানলাম,
আমার প্রতিটি শ্বাসই এখন
দীর্ঘশ্বাস হয়ে গেছে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মানুষের একাকীত্ববোধ তাকে হাজার ভীড়ের মাঝে একা করে রাখে। আর তখন মনে ভর করে বিষণ্ণতার স্বপ্নগঙ্গা। তবুও মানুষ এই ব্যাথা বিধুরতায় সামনে এগিয়ে চলে। এটাই জীবন।


কবিতা ভাল লেগেছে! তবে কিছু মনে করবেন না। সবপ্নগঙ্গার কি?

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০১

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মানুষের একাকীত্ববোধ তাকে হাজার ভীড়ের মাঝে একা করে রাখে। " খুব নির্মম একটা সত্য।
কিছু মনে করবো কেন, বরং ভুলটা ধরিয়ে দেয়াতে কৃতজ্ঞ হলাম। টাইপো ভুল ছিল।এভাবেই সহযোগিতা চাই।
ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মানুষের একাকীত্ববোধ তাকে হাজার ভীড়ের মাঝে একা করে রাখে। আর তখন মনে ভর করে বিষণ্ণতার স্বপ্নগঙ্গা। তবুও মানুষ এই ব্যাথা বিধুরতায় সামনে এগিয়ে চলে। এটাই জীবন।


কবিতা ভাল লেগেছে! তবে কিছু মনে করবেন না। সবপ্নগঙ্গার কি?

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কবিতা ভাল লেগেছে!

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: কবিতা পাঠে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। তবে নিজেই লিখলেন নাকি আগের মন্তব্যের এক লাইন কোন কারণে তুলে দিলেন বুঝতে পারলাম না।

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাস্তবিক কবিতার স্বাদ।

ফিরে আসুক সব কিছু
মুখে যাক ধূসর স্মৃতি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: এই আশাবাদ যেন সত্য হয়। ধন্যবাদ বন্ধু।

৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
জীবন তো এমনই। বেঁচে থাকার প্রয়াসই তো শুধু।
শ্বাসগুলো দীর্ঘশ্বাস হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ, এটাই জীবন। এটাই জীবনের দুঃখমাখা আনন্দ।

কবিতা বেশ ভাল লাগলো আমার।

তবে, ছবিটাকে লেখার সাথে যৌক্তিক মনে হয়নি আমার। এটাকে আসলে অনলাইনে পোস্ট করার মত যৌক্তিকও মনে হয়নি। ছবি মুছে ফেলাটাই বোধহয় ভাল হবে।

আর, 'কবিতা ভাল লেগেছে!' এটা হলো সামুর সবচেয়ে জনপ্রিয় কমেন্ট। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটা ব্যবহার করা হয় শুধু ব্লগে কেউ অ্যাক্টিভ আছে সেটা জানান দেওয়ার জন্য। যাতে অন্যান্যরাও তাহাদের পোস্টে গিয়ে জানান দিয়ে আসে।
মাঝে মাঝে আমিও এমন কমেন্ট করি। তবে, জানান দেওয়ার জন্য না। লেখা পড়ে কোন ভাল মন্তব্য মাথায় না আসলে বা লেখাটা মোটামুটি মানের হলেও চেষ্টার জন্য লেখককে অনুপ্রাণিত করতে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু এত সুন্দর করে সবকিছু গুছিয়ে এবং বুঝিয়ে বলার জন্য। একটু দুঃখিত যে রিপ্লাই দিতে একটু দেরি হয়ে গেলো, ঝামেলায় ছিলাম। ছবিটা পোস্ট করার আগে অনলাইনে অনেকক্ষণ খুঁজেছিলাম, কিন্তু মনমতো কোন ছবি পাচ্ছিলাম না। শেষমেশ এটা দেয়ার সময়ও একটু দ্বিধায় ছিলাম, তবু কি মনে করে দিয়ে দিয়েছিলাম। আপনার মন্তব্য বিবেচনা করে ছবিটা সরিয়ে ফেলেছি। সামুর ব্যাপারে আমাকে বুঝিয়ে দেয়া ওই মন্তব্যের জন্য খুব ভালো লাগলো। এভাবেই নিজেদের অ্যাক্টিভিটির জানান দিয়ে আমিও সবার সাথে মিলে চলতে চাই। কৃতজ্ঞতা রইলো।

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,



উপরে রক্তিম দিগন্ত বলেছেন---- আর, 'কবিতা ভাল লেগেছে!' এটা হলো সামুর সবচেয়ে জনপ্রিয় কমেন্ট।
সত্যি কথাই বলেছেন উনি ।

আপনার লেখাটি, বেদনাক্লিষ্ট একটি কবিতার অবয়ব । ছন্দের ঘাটতি রয়েছে অনেক । এই মন্তব্য আপনাকে চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা জোগাবে ।
আপনার ভাবনাগুলোকে দয়া করে থামতে দেবেন না। লিখুন । লিখতে লিখতেই একদিন অনুভূতি গাঁথার সাধনা সফল হবে ।

শুভেচ্ছান্তে ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমার ব্লগে প্রথম মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ এবং স্বাগতম জানাই। মনে হচ্ছে সত্যি আপনার মন্তব্য আমাকে চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দেবে। যেমন এখনি প্রেরণা দিচ্ছে চিৎকার করে জিজ্ঞেস করার, আমি তো কোন ছন্দে লিখিনি এটা ভাই, ছন্দের ঘাটতি কেমন করে হোল ? গদ্য ছন্দের ঘাটতি তো একটা দ্বান্দিক বা আপেক্ষিক বিষয় যা প্রায়ই বিভ্রান্তির জন্ম দেয়। কিন্তু আমি চিৎকার করলাম না। কারণ আপনার শেষ মন্তব্যে আমি সত্যি ভীষণ অনুপ্রাণিত হয়েছি। অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্যও রইলো।

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,




“ছন্দে ঘাটতি” রয়েছে এর অর্থ বুঝতে আপনি সম্ভবত ভুল করেছেন । কেননা আপনি লিখেছেন - আমি তো কোন ছন্দে লিখিনি । ছন্দ বলতে কি আপনি বাক্যের অন্তমিল বুঝিয়েছেন ? আমি কিন্তু তা বোঝাই নি । কবিতায় অন্তমিল থাকতেই হবে এমন কোনও কথা নেই ।
কবিতায় শব্দ মিল থাক বা না থাক “ছন্দ” থাকা চাই । ছন্দ মানে বাক্যের লহরীতে ঢেউ তোলা । কবিতার শরীরে দোলা লাগানোর কায়দা । যে বাক্যের গাঁথুনীতে ঝঙ্কার নেই, বলতে গেলে দুলুনী লাগেনা তা স্রেফ গদ্য ।
যেমন , এই বাক্যটি - “সারাটা দিন যা হোক কোনওক্রমে কেটে গেছে, কিন্তু বিকেলটা আর কাটতে চাইছেনা ।“ এটা একটা সাদামাটা বাক্য । একটা গদ্যের লাইন । আমরা প্রায়ই এভাবে বলে থাকি । বলার পরে এর ভাবের রেশ থাকেনা , ফুরিয়ে যায় । কিন্তু যখন এই ভাবটিকে এভাবে লেখা হয় -
সকালবেলা কাটিয়া গেলো
বিকাল নাহি যায় !

এখানে ঐ বাক্যের ভেতর একটা উদাস গতি খেলে যায় । সে গতি আশ্চর্যভাবে দোলা দিয়ে যায় মনে । শ্রোতার অন্তরে বারবার গুঞ্জরণ তোলে ।
নিরেন্দ্রনাথ মহাশয় কবিতা কি, এটা বোঝাতে রবীঠাকুরের লেখা ঐ বাক্যদু’টি দিয়ে অনেকটা এরকমই বুঝিয়েছেন ।

যেমন আপনার কবিতার এই অংশটুকু............
বেদনাক্লিষ্ট অবয়ব
দীর্ঘশ্বাসে উপশম পায়।
কবে থেকে শুরু হয়েছিল জানিনা।
কিন্তু বেঁচে থাকার খানিক প্রয়াসে;
সচেতন খেয়ালে জানলাম,
আমার প্রতিটি শ্বাসই এখন
দীর্ঘশ্বাস হয়ে গেছে।


যদি এই শব্দগুলোকে খানিকটা এদিক সেদিক করে নীচের মতো সাজিয়ে নিই তবে এমন হতো ---

বেদনাক্লিষ্ট অবয়ব
পায় উপশম দীর্ঘশ্বাসে ।
জানিনা কবে থেকে হয়েছিল শুরু ।
হায়... বেঁচে থাকার খানিক প্রয়াসে;
জানলাম সচেতন খেয়ালে,
এখন আমার প্রতিটি শ্বাস
হয়ে গেছে দীর্ঘশ্বাস !

খেয়াল করে দেখুন এখানে বাক্যের শরীরে একটা দ্যোতনা ছড়িয়ে গেছে । একটু দোলা দিয়ে গেছে তার শরীরে । এই শব্দগুলো আরও এদিক সেদিক করে সাজালে আরো ব্যঞ্জনা ছড়িয়ে যেতে পারতো হয়তো।

বাক্য যখন কবিতা হতে চায় তখন তার মধ্যে নিতান্ত শব্দের অতিরিক্ত কোনও অর্থের বিলাস থাকা চাই, চাই আলাদা ব্যঞ্জনা ।
যেমন এই বাক্যটি ----আমি ভাত খাই । এটাকে যদি আমরা এভাবে সাজাই-
খাই ভাত আমি ।
ভাত খাই আমি ।
ভাত আমি খাই ।
সবগুলো বাক্যের অর্থই এক । কিন্তু দ্যোতনায় সমৃদ্ধ বা ঝংকৃত হয়েছে শেষের বাক্যটি । এখানে একটা জোরের দিক পাই আমরা । ধ্বনিময় হয়েছে বাক্যটি ।

আপনার কবিতার সে দিকটিই ইঙ্গিত করেছি আমি । অবশ্য শেষের একটা কথা থেকেই যায় - লেখকের স্বাধীনতা অখন্ড, তার উপরে হাত চলেনা ।

আশা করি আমি যা বোঝাতে চেয়েছি, বোঝাতে পেরেছি তা ।
শুভেচ্ছান্তে ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা মন্তব্য করেছেন এবং অবশ্যই সময়লব্ধ। আমি বুঝতে পেরেছি আপনি কি বুঝিয়েছেন। ঠিকই বলেছেন ঝঙ্কার না থাকলে তা পদ্য হয় না। এটা আমার অনেক আগের একটা লেখা। যে সময় লিখেছিলাম, দীর্ঘশ্বাস ফেলেই লিখেছিলাম। তাই হয়তো লেখাতেও দুলুনির বদলে দীর্ঘশ্বাসের ঝিমানি দেখা দিয়েছে। যাইহোক, উদাহরণ দিয়ে এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য অনেক কৃতজ্ঞ হলাম। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অসম্ভব অসম্ভব ভাল লেগেছে ---

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: প্রথমেই একটু দুঃখ প্রকাশ করছি দেখতে দেরি হওয়ায়। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম আপু। আপনার মন্তব্য আমাকে ছুঁয়ে গেলো। ভীষণরকম অনুপ্রাণিত হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৫

রাকু হাসান বলেছেন: কত একাকীত্ববোধ করলাম কই লিখতে পারলাম না তেমন কোন কবিতা |-) ,মুহূর্তগুলো এভাবেই কবিতা বন্ধি করে কবিরা ,যা সবচেয়ে বেশি করতে পারছে বলে ,আমার মনে হয় রবীন্দ্রনাথ । তোমারও তেমন দেখছি । দারুণ বৈশিষ্ট্য তোমার। শেষ প্যারাটা কল্পচোখে দেখার চেষ্টা করলাম ,একজন মানুষ কেমন হতে পারে তখন । খারাপ লাগা দিল ।কবিতার মজা দিয়েছো ঠিকমত ,আমার মনে হচ্ছে ।

কবিতা পড়তেই আসলাম ,কেমন না বিষয় টা 8-| ! কেউ নাই ,কিন্তু ঠিকই ভাল কাজের সাথে কথা বলতে পারছি। ফিরে আসো ,বোন ছাড়া তোমার কবিতার মত একাকীত্ব লাগে ,সত্যি বলছি । অনলাইনে দেখেলেও শান্তি পাই । মনে হয় কাছের কেউ নজর রাখছে আমার উপর । ভাল থাক ,ঘুমাই ,শুভরাত্রি ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: "কেমন না বিষয় টা 8-| ! কেউ নাই ,কিন্তু ঠিকই ভাল কাজের সাথে কথা বলতে পারছি"। খুবই ইউনিক একটা মন্তব্য। দারুণ লাগলো আমার। এভাবে কখনো ভাবিনি। আর এভাবে কেউ কখনো মন্তব্য পেয়েছে বলেও আমার মনে হচ্ছে না। খুব খুব খুব ভালো লাগলো । হ্যাঁ, তোমার উপর নজরদারি বাড়িয়ে দেবো আমি ;) । রবীন্দ্রনাথ অলস ছিলেন না। এটা একটা বিশাল বড় গুণ তাঁর। যার কারণে তিনি অমর হওয়ার মত অসংখ্য মুহূর্তকে কবিতাবন্দী করতে পেরেছেন। আরও অনেকেই হয়তো পারতেন যদি তাঁরাও তেমনভাবে লিখতেন। অথচ যত ভাবনা ভাবা হয়, যত কথা মাথায় আসে তার খুব কমই লেখা হয় অলসতার কারণে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.