নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন।

চঞ্চল হরিণী

এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।

চঞ্চল হরিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাঁদ আমারে চায় (একটি গান)

২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১



স্বপ্নের ভারে স্বপ্ন আমার
উদাস হয়ে যায়,
স্বপ্নের বান্দীশে পাগল
ভাবনার গান গায়//

ভাবনা আমার পায়না দিশা
মাতাল এলো হাওয়া,
হাওয়ার ঘুড়ি ভেসে চলে
না যায় তারে ছোঁওয়া//
না যায় তারে ধরতে পারা
না যায় তারে বাঁধা,
এলোমেলো হাওয়ায় চলে
ছোঁয়াছুঁয়ির ধাঁধা//



আমি পাগল চাঁদকে খুঁজি
চাঁদ আমারে চায়।
আমায় নাকি আদর করে
ভীষণ মজা পায়//

ফের স্বপ্নের মজলিশে আসে
সাদা মেঘের খেয়া,
পাল উড়িয়ে যায় ভাসিয়ে
চন্দ্রদ্বীপের নায়া//

ছবিঃ- গুগোল

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সনেট কবি ভাই। অনুপ্রাণিত হলাম।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সিগন্যাস বলেছেন: মানুষ চাঁদ জয় করেছে ১৯৬৯ সালে।এবং তারা দেখেছে যে যে চাঁদ দিয়ে মানুষের এতো আগ্রহ সেটা একটা বিরাট শীলা পাথরের টুকরা ছাড়া কিছুনা।অথচ আজও আপনি সহ অনেকে বিশ্বাস করে চাঁদে অলৌকিক সব জিনিস বিরাজ করে।এইজন্য চাঁদ নিয়ে এতো কবিতা লেখে।এটা কিন্তু বিজ্ঞানের প্রতি চরম অপমান।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: কি আশ্চর্য! এখানে অলৌকিক কিছুর ইঙ্গিত কোথায় দেখলেন। আপনার মন্তব্য পড়ে মজা পেলাম। বিজ্ঞানের আবিষ্কারের সাথে মানুষের চিত্তের আনন্দের কোন সম্পর্ক নাই ভাই। আমরা জানি, মানুষ গান কিভাবে গায় মানে গলায় সুর কিভাবে হয়, জানি বৃষ্টি কিভাবে হয়, রংধনু কেন হয়, ফুল কিভাবে এবং কেন ফোটে এমন আরও বহু কিছু বিজ্ঞানের কল্যানে মানুষ জানে, কিন্তু তার মানে তো এই না যে ওসবের সৌন্দর্য মানুষ আর উপভোগ করবে না। চাঁদ হোক শিলা খণ্ড কিন্তু পৃথিবীতে তার আলোর (নিজের নয় যদিও) বিচ্ছুরণ মানুষের মনে যে দোলা দেয়, তাকে যেমন কল্পনাপ্রবণ এবং রোম্যান্টিক করে তোলে সেই অনুভব জোর করে সরিয়ে দেয়ার কোন প্রয়োজনই নেই। সেটা হবেও না। সব মানুষের স্বাদ গ্রন্থিগুলো একই রকম হওয়া সত্ত্বেও কেন কারো মিষ্টি ভালো লাগে আর কারো ঝাল সেটা কিন্তু বিজ্ঞান বলতে পারে না। মানুষের চিত্তের অনুভূতি বিজ্ঞানের কাছে এখনো বিরাট একটি রহস্য। আর আমিও সুদৃঢ় বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ ভাই। ধন্যবাদ।

৩| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৭

রাকু হাসান বলেছেন: আমি পাগল চাঁদকে খুজিঁ
চাঁদ আমারে চায় :-B
চমৎকার .।সবাইকে আমার ব্লগে আমন্ত্রণ

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫১

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ধন্যবাদ রাকু হাসান। অবশ্যই আপনার ব্লগে যাব। শুভেচ্ছা। :)

৪| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১২

লাবণ্য ২ বলেছেন: সুন্দর।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: প্রীতি ও শুভেচ্ছা লাবণ্য ২ :)

৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: দারুণ কাব্য।
হে কবি।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ধন্যবাদ স্রাঞ্জি সে। আপনার নামটা দারুণ। এর মানেটা কি ? 8-|

৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,



এটা আপনার রচিত গান ? চাঁদকে নিয়ে লেখা গানটি ভালোই হয়েছে বলতে হবে । কিন্তু সুর দেবে কে ?
গানে চাঁদকে ধরতে না পারার কথাই বলা হয়েছে । না গীতিকার ছুঁতে পারে চাঁদকে , না চাঁদ গীতিকারকে !
আর এই লাইনটিতে -----
"না যায় তারে ধরতে পারে"
এখানে " পারে " শব্দটি যাবে কি , না "ধরতে পারা" হবে ? না যায় তারে ধরতে পারা..।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:০০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হ্যাঁ, ভাইয়া, আমার রচিত গান। অন্য কারো হলে উল্লেখ করে দিতাম। আমার নিজেরই দেয়া একটা প্রাথমিক সুরের উপর গানটি লিখেছি, যদিও এই সুর পরিবর্তনের ইচ্ছে রাখি।
'পারা' হবে, সংশোধন করে নিয়েছি। পরিশেষে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।

৭| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার কবিতাটি পড়ে, Jean Warner এর
একটি rhyms মনে পড়ে গেল.........

We’re flying to the moon.
We’re going to blast off soon.
Grab your helmets and your suits.
We’re flying to the moon.

Did you feel the blast?
We’re climbing up so fast.
Hang on tight, what a sight!
We’re flying to the moon.

We’re soaring through the air.
I think we’re almost there.
Retro Rockets going off!
We’ve landed on the moon!

We climb down the stairs,
With our tanks of air.
We plant a flag, then grab some rocks
And take them back to earth.

We’re flying oh so fast.
Then we’re home at last.
What a flight, what a sight.
Flying to the moon!

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:২৪

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বাহ! বেশ সুন্দর ছড়া। নভোযাত্রীদের চন্দ্রাভিযানের ছড়া। তবে "What a flight, what a sight.
Flying to the moon!" এক্ষেত্রে sight টা বোধহয় চাঁদে গিয়ে নয় বরং পৃথিবী থেকেই সুন্দর বেশি। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নেবেন কাওসার চৌধুরী ভাই।

৮| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




গানের মধ্যে সুখের পরশ রয়েছে। ব্যাপারটা সুন্দর।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনার মন্তব্যে একটা স্নিগ্ধতা রয়েছে। ধন্যবাদ ভাই। নিকটা উচ্চারণ করতে যথেষ্ট কষ্ট হয়েছে :D

৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৩৯

ওমেরা বলেছেন: গান তো ভালই লিখেছেন এবার গেয়ে শুনান ।

২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৫৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: গান শুনতে চেয়েছেন বলে প্রীত হলাম, ওমেরা। আমার গলায় এই গান মানাবে না। তবে ইচ্ছে আছে বন্ধু কাউকে দিয়ে গাওয়ানোর। সেই ইচ্ছে পূরণ হলে ব্লগেও পোস্টের ইচ্ছে রাখি। ধন্যবাদ।

১০| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আহা !!!

২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আহা বেশ বেশ :> । একটু বাড়িয়ে দিলাম :P

১১| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৪১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ঘোর জাগানিয়া কবিতা! খুব ভাল লাগা!

২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৫৩

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আজ কিন্তু পূর্ণিমা। পূর্ণিমা রাতে কবির ঘোর জাগবে না তো কার জাগবে ! খুব ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.