নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন।

চঞ্চল হরিণী

এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।

চঞ্চল হরিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অকারণ তর্কে শক্তি ক্ষয় করবেন না

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৫



কেন গুজব গুজব করছেন ???? একটা ঘটনাও কি কেউ চাইছে যে হোক ? এগুলো যে সম্পূর্ণ প্রভাবিত করার চেষ্টা, স্রোতটাকে ভেঙ্গে দেয়ার ষড়যন্ত্র, ভয় দেখানোর চেষ্টা সেটা কেন বুঝতে পারছেন না। মানুষ আমীর খসরু ও নাওমির কথোপকথন শুনেছে, কিন্তু ছাত্রলীগ নেতা ও ছাত্রদল নেতার কথোপকথন শোনেনি। যা কথা হয় তার খুব কমই মানুষ জানতে পারে। সমুদ্রের ঢেউ উঠেছিলো প্রতিবাদে। সেই ঢেউয়ের পানিকে ভীষণরকম কর্দমাক্ত করে স্রোতটাকে ভেঙ্গে দেয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং সাড়া দিয়ে অনেকেই চলে যাচ্ছে। যেকোন দেশে একটি বৃহৎ গণমানুষের আন্দোলনে রাজনীতি আসবেই, আসতে বাধ্য। কারণ আন্দোলন হয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে, কিছু সুনির্দিষ্ট দাবীতে এবং আরও নানা কারণে। আর এইসব আন্দোলনে তাদেরকেই সাড়া দিতে হয় যাদের হাতে ক্ষমতা আছে। কাজেই রাজনীতি আসবেই অবধারিতভাবে। আন্দোলনের বিষয় কতটা দলীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে গেলো এবং কতটা তাদের স্থায়ী আবাসে ভূমিকম্প উঠালো তার উপর নির্ভর করে পাল্টা ক্যু চলে। এখানে দুই দলের স্পষ্ট মোটিভ আছে পুরো আন্দোলনটি নস্যাৎ করার। সরকারের দেয়া আশ্বাসগুলো যে মিথ্যা হয় সেসব সবাই দেখেছে। কাজেই এখন আশ্বাসে কাজ না হওয়াতে ফেঁপে ওঠা আন্দোলন দমাতে সাহসী ছাত্রদের উপর কাপুরুষ ছাত্র লীগ তাদের পেশী শক্তি দেখাতে শুরু করেছে। ছাত্র লীগের নৈতিকতার বিন্দুমাত্র কিছু নেই। এতটা খারাপ হতে পারে না, এমন কোন সীমাই ওদের নেই। একইভাবে যে কোন পরিস্থিতির সম্পূর্ণ সুযোগ নিতে চাইবে ছাত্রদল ও ছাত্র শিবির। এই আন্দোলনে সাধারণ ছাত্রদের দুর্দমনীয় সাহসকে ভয় পেয়ে ওরা সবাই একজোট হয়েছে। বিপক্ষ দল হলেও ভাবার কোন কারণ নেই, এখন ওরা পরস্পরের বিপক্ষ। কারণ ওদের চেয়ে অনেক বড় ন্যায্য শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে সাধারণ ছাত্র সমাজ ও তাদের অভিভাবক বৃন্দ। আর এই আন্দোলন যদি বড় কোন অর্জনের মধ্য দিয়ে সফল হয় তাহলে দুই দলেরই দলীয় স্বার্থে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটবে। টালমাটাল হয়ে পড়বে তাদের সাজানো রাজনীতির সংসার। কাজেই ছাত্র লীগ, ছাত্র দল ও ছাত্র শিবির সবাই একজোট হয়েই পুলিশের প্রটেকশনে থেকে নিরীহ ছাত্রদের উপর হিংস্র আক্রমণ চালিয়েছে। আমাদের উচিত অবশ্যই উচিত- কে হামলা চালিয়েছে, কি উদ্দেশ্য, কোনটা গুজব এইসব কিছুকে এক পাল্লায় রেখে ক্রমাগতভাবে ছাত্রদের পাল্লায় উঠে তাদের ভার, শক্তি সবকিছু বহুগুণ বৃদ্ধি করা। আমাদের ছাত্ররা অদমনীয় সাহস নিয়ে, রক্ত দিয়ে বর্বরতার প্রতিবাদ করে যাচ্ছে। তাদের সাথে যদি মিথ্যে পোশাক পরিহিত স্কুল ছাত্ররা থাকে তো থাকুক। যে কোন শক্তিশালী আন্দোলনকে নষ্ট করার জন্য এইরকম ষড়যন্ত্র সবসময় ঘটেছে, ঘটবে এটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। আমাদের কোনভাবেই ভুলে গেলে চলবে না, এই রকম মহা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণেই আমাদের কিশোররা রাস্তায় নেমেছে এবং সত্যিকারের ছাত্ররা রাস্তায় আছে এখনো প্রচণ্ড বিপদ মাথায় নিয়ে। যতরকম প্রোপাগান্ডা হোক, তাদের পাশে থেকে অবশ্যই সমর্থন দিয়ে যেতে হবে। পিস্তল, রামদা এবং লাঠি নিয়ে হামলা যে একদল চালিয়েছে এটাই জঘন্যতম কাজ। প্রকৃতপক্ষে কি কি ঘটেছে তার চেয়ে এই মুহূর্তে বড় ব্যাপার হল এই হামলার তীব্র নিন্দা জানানো এবং আরও জোরালো প্রতিবাদ করা। আমাদের সাহসী কিশোররা সেটাই করার চেষ্টা করছে। তারা ভয় পেয়ে রাস্তা ছেড়ে উঠে যায়নি। রামদা’র বিপরীতে গাছের ডাল নিয়ে এগিয়ে গেছে। এখন দেশের সব সাধারণ মানুষের তাদের প্রতি সমর্থনে এই আন্দোলনে সামিল হতে হবে। জঘন্য যেসব পাপ ও অন্যায়ের কথা হচ্ছে সেইসবেরই প্রকৃত বিচার হবে আন্দোলন সফল হবার পরে। আর যদি এটাও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় তাহলে কিছুই হবে না, কিছুই না। আপনারা অনেকেই মানছেন হামলা হয়েছে, কিন্তু কে হামলা করেছে, আসলে কি ঘটেছে, মিথ্যা স্কুল ড্রেস এইসব নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সত্য ছাত্ররা রাস্তায় না থাকলে তো এইসব ধাওয়া, ভাঙচুর কিছুই হতো না, কাজেই বিভ্রান্ত হয়ে ছাত্রদের পাল্লা হালকা না করে আরও তীব্রভাবে তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। একটা অত্যন্ত শক্তিশালী অর্জন যেন এই আন্দোলন থেকে আসে। 'আমি পরশু দিন বিএনপি আছিলাম, এখন জয় বাংলা ।কিংবা আমি আগে লীগ করছি কিন্তু তাদের স্বৈরাচারীতা দেইখা এখন আমি জাতীয়তাবাদী'। এইভাবে ভোজবাজির মত দল পাল্টানো যায় মুখের কথাতেই। কাজেই এইসবে বিভ্রান্ত না হয়ে, একটা বড় ধরণের পরিবর্তন প্রয়োজন সেটা মাথায় রেখে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ান।



[গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নেটের লাইন পুরো নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। এই লেখাটা গত বৃহস্পতিবার লিখেছিলাম। গতকাল নিজের চোখে ছাত্রদের কাজ রাস্তায় দেখেছি। একটা গাড়ি ভাঙচুর করার মত অভিপ্রায় কারো দেখিনি। শুধু সব কাগজপত্র আর রাস্তার নিয়ম কানুন দেখছে। অথচ ভাংচুরের ভয়ে পরিবহণ মালিকরা গাড়ি ছাড়ছে না। আর এই পরিবহণ মালিক সমিতির সভাপতি হলেন শাহজাহান খান। যিনি ২৫০০০ অবৈধ লাইসেন্স দিয়েছেন। আর বিএনপির আমলে নাকি দেয়া হয়েছিলো ৯০,০০০ অবৈধ লাইসেন্স। আপনারাই বুঝে নিন এদের কারো হাতে আমরা এতটুকু নিরাপদ কিনা। ]

পরিবহণ শ্রমিকরা তাদের শক্তি দেখাতে চাইছে ? কোন দুঃসাহসে ওরা শক্তি দেখাতে চাইছে?
শুধু স্কুল কলেজ নয়, দেশের সকল বিদ্যাপীঠের সকল ছাত্র সমাজ এবার আন্দোলনে নামবে। কয় লাখ পরিবহণ শ্রমিক আছে, আর কয় লাখ ছাত্র আছে ? ছাত্রদের সাথে তাদের সকল অভিভাবকও রাস্তায় নামবে। ভোগান্তি সহ্য করতে হবে তো করবে। যে দুঃসহ জীবন যাপন প্রতিদিন করতে হয় তার চেয়ে এই কিছুদিনের ভোগান্তি হাজার গুণ শ্রেয়। সাময়িক ক্ষতির পেছনে বিশাল অর্জনকে দেখতে ভুল করবেন না। দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করুণ। একাত্তরে যদি ছাত্রদের অভিভাবকরা ভাবতো তাদের এখন রাজপথে নয় পড়ার টেবিলে থাকার কথা তাহলে এই দেশ কখনোই স্বাধীন হতো না।
আর গাড়ি না চালিয়ে ওরাই বা কয়দিন টিকবে ? ওদের মালিকরা টাকা দিয়ে ওদেরকে রাস্তায় নামিয়েছে। কয়দিন টাকা দেবে সেসব বেঈমান হায়েনার দল ? পেটের দায়ে শ্রমিকদেরকেও ছাত্রদের সাথে রাস্তায় এসে নামতে হবে। সরকার তার শক্তি দেখাতে চাইছে পরিবহণ শ্রমিকদের দিয়ে ধর্মঘট করানোর মধ্য দিয়ে। বোকা শ্রমিকের দল টাকার জন্য সেই চালাকি ধরতে পারছে না। মন্ত্রীর সাথে বাস মালিকপক্ষের মিটিঙেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওদের প্ল্যান ছিল ওরা শুক্রবার থেকে ধর্মঘট দেবে। শক্তি দেখাবে। আর শ্রমিকরা তাদের মালিকদের হুকুম মত কাজ করছে। ভেবেছে এতে তাদের লাভ হবে। এখন যদি দেশের তাবৎ ছাত্রসমাজ এবং তাদের অভিভাবকগণ স্বাভাবিক জীবনকে বয়কট করার সিদ্ধান্ত নেয়। গাড়ি চালাবি না, তো গাড়িতে চড়বো না। যতদিন আর যত কষ্ট হোক সুনির্দিষ্ট ফল না পেলে আন্দোলন থামবে না। বাধ্য হবে সরকার, বাধ্য হবে গোবর মন্ত্রীরা। সামনে ঈদ, এখন গাড়ি বন্ধ রাখলে পরিবহণ মালিক এবং শ্রমিকদেরই ক্ষতি হবে সবচেয়ে বেশী। লোকসানের মধ্যে উল্টো শ্রমিকদের আরও টাকা দিয়ে মালিকরা বেশিদিন এইসব শো ডাউন করতে পারবে না। অতএব তাদের এহেন ফালতু ক্যু-তে পিছিয়ে যাওয়া চলবে না কিছুতেই। একটুও ভড়কানো বা দ্বিধান্বিত হওয়া চলবে না। বরং আরও দ্বিগুণ বেগে সকল পর্যায়ের ছাত্র এবং অভিভাবকদের নেমে আসতে হবে রাস্তায়। এই আন্দোলন কোন টাকা খাওয়া বা ক্ষমতা দেখানোর আন্দোলন নয়। প্রাণের দাবী, স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন। কোন অসৎ অনুপ্রবেশ এখানে করতে দেয়া যাবে না। কিন্তু আশ্বাসময় দাবীর বদলে ছাত্রদের একটি স্পষ্ট দৃশ্যমান শক্তিশালী দাবী নিয়ে পরিচালিত করতে হবে পেছনের অভিভাবক এবং শিক্ষকদের।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালোই লিখছেন।

সরকার বলছে ৯ দফা মেনে নিয়েছে, এই ব্যাপারে আপনার ধারণা কি?

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ধন্যবাদ, চাঁদগাজী ভাই। নয় দফা কি মানার মত কিছু ! মানা না মানার কিছু নেই এতে। হাস্যকর এবং প্রতারণাময় আশ্বাস। এইসব দফা, দাবী, নিয়ম কানুন এসব আগেই ছিল আইনে। শুধু ড্রাইভারদের এমন শাস্তিটা ছিল না। মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি এবারও কার্যকর করতে পারবে না, দশ বছর জেলও দিতে পারবে না। পুরো দেশে লঙ্কা কাণ্ড বাধাবে পরিবহণ শ্রমিক-মালিকরা। কাজেই এসব দাবী মেনে নেয়ার আশ্বাস সরকারের জন্য বালকদের সাথে খেলাধুলা।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: :-&

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বাব্বা!
হরিণ আপুও লাফানো শুরু করেছে??:P

পুনশ্চঃ
ছাত্রদের উপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ করছি।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হরিণ হলেও সত্যিকার বনে কি আর থাকতে পারি :P ? থাকতে তো হয় এই শহরে গাড়ি আর কংক্রিটের বনে :( । তাই লাফিয়ে উঠছি একটু মুক্ত বাতাসের ইঙ্গিত পেয়ে :) । ছাত্র শক্তির জয় হোক।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

এদেশের অভিভাবক শিক্ষকগন রাজনীতি করেন। তারা এঁদের দাবী নিয়ে বসতে গেলে ঝগড়াফসাদ লাগিয়ে বসবেন।তারা পারবেন না! ছাত্রদের অভিভাবকগন রাস্তায় নামলে সেটা বিভিন্ন শক্তি ব্যবহার করতে চাইবে। নয়দফা মেনে নিয়েছে এখন তার কার্যকরণ শুরু হোক! এতে সময় যা লাগে তা দিতে হবে। একদিনে কিছুই হবে না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: নয় দফায় কি আসলে মেনে নেয়া না নেয়ার কিছু আছে ? এগুলো কি আগে থেকেই আইনে ছিল না? শুধু ড্রাইভারদের এমন শাস্তিটা ছিল না। মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি এবারও কার্যকর করতে পারবে না, দশ বছর জেলও দিতে পারবে না। পুরো দেশে লঙ্কা কাণ্ড বাধাবে পরিবহণ শ্রমিক-মালিকরা। কাজেই এসব দাবী মেনে নেয়ার আশ্বাস সরকারের জন্য বালকদের সাথে খেলাধুলা। একদিনে অবশ্যই কিছু হবে না। কিন্তু শাহজাহান খানের পদত্যাগ ঘটাতে পারলে একটা বড় অর্জন অবশ্যই হবে। এটা শুধু এই জন্য নয় যে তিনি হেসেছিলেন, বরং এই জন্য আরও বেশী গুরুত্বপূর্ণ যে তিনি পরিবহণ মালিক সমিতির সভাপতি। কাজেই সেই গদিতে নতুন কাউকে বসাতে পারলেই এই আন্দোলন থেমে যাওয়ার সময় হবে।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২১

এটম২০০০ বলেছেন: Chatro League,
Have a look at the “children in movement for stopping murders by the drivers” on Bangladeshi road.

Do not try to commit any hard to them as per advise of your leader. It is a caution for you.

REMEMBER: They are the dearest sons and daughters of Bangladesh Military officials, Bangladesh Police officials, RAB personnel, Intelligence Department personnel, SSF officials, Bureaucrats and so on.

Do something to them, and you will face the consequences.

Not only you, but also the person behind your strength will be eliminated.

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: "Do something to them, and you will face the consequences.

Not only you, but also the person behind your strength will be eliminated". থ্যাঙ্কস ফর দিস স্ট্রং স্পিচ। বাট, এলিমিনেশন কখনো কেউ হতে দেখেনি, তাই অন্তত একজন মন্ত্রীও এলিমিনেটেড হওয়ার মত সফলতা যেন এই আন্দোলন থেকে আসে, মনে প্রাণে সেটাই চাই।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

রঞ্জন রয় বলেছেন:

তাদের পাশে দাঁড়ানো সবারও উচিত।

কিন্তু আমাদের কিছু সুশীল ব্যক্তি আজ কোথাও উধাও হয়ে গেছে। যারা আগামীর প্রজন্ম নিয়ে ভাবে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: প্রজন্ম নিজেদেরকে নিয়ে নিজেরাই ভেবেছে। সুশীলরা তাদের স্বার্থের বাইরে কিছুই করতে পারেনি। কাজেই প্রজন্ম নিজেই নিজের দায়িত্ব নিয়েছে। সুশীলদের অন্তঃসার শূন্য কথার আর কোন প্রয়োজন নেই তাদের।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

রাকু হাসান বলেছেন:





প্রথমে স্বাগতম তোমাকে

কি লীগ, কি দল কারও কাছে আমরা নিরাপদ নয়। এরা সময়ে হিংস্র হয়ে ওঠে । তাদের তাবা থেকে কেউ রেহায় পায় না।আমাদের নতুন করে নতুন কিছূ ভাবা দরকার । পবিত্র আন্দোলন কে নির্লজ্জভাবে ভিন্ন দিকে মোড় নেওয়ার চেষ্টা করছে । কিন্তু ভাবছে না ,বৃহৎ কিছু হলে দুটি দল ই ব্যাপক ক্ষতি গ্রস্ত হবে । বলা হচ্ছে দুবৃত্তরা হামলা চালিয়েছে কিন্তু কোন নিন্দা জানানো ,তাদের বিচার দাবী ,গ্রেফতার করা ,এমন কেউ কিছু বলছে ? না ,কিন্তু কেন ? কে বা কারা এ সব করলো কেন সে সব নিয়ে প্রশ্ন তুলছে না ! আসলে কি জান ‘আামার গণ্ডারের চামড়া ,আমাকে এসব বলে লাভ নেই । নিজে বাঁচলে বাপের নাম ,তারপর তো দেশ ! আমি রক্ত ছাড়া কথা বলি না ,কিন্তু রক্তও কম ঝরলো ,অবাক করার বিষয় এখনও বসে আছি । লজ্জা থাকা উচিত আমাদের । মৃত্যুর মুখে ছেড়ে দিয়ে বসেই থাকে কিভাবে জানি না । আমাদের পরিবর্তন দরকার । এসব হিংস্র শৃগালদের হাত থেকে বাঁচতে হলে ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: নতুন কিছু দরকার সেটা অনেক দিন ধরেই সাধারণ মানুষ ভাবছে। কিন্তু একজোট হয়ে একটা বিশাল শক্তিশালী আন্দোলন কেউ গড়ে তুলতে পারেনি। সাহস, একাত্মতা, উদ্যমসহ সবকিছুর অভাব ছিল । যেহেতু একটা ফ্লো তৈরি হয়েছে এখন এটা থেকেই সর্বোচ্চ ফল আদায় করে নিতে হবে। সম্ভব নয় যে এখনই সবকিছু বদলে ফেলা যাবে, কিন্তু যেটা সম্ভব সেটাকে অসম্ভব করার ষড়যন্ত্রগুলো নস্যাৎ করতে হবে।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

এটম২০০০ বলেছেন: THE Bangladesh Military officials, Bangladesh Police officials, RAB personnel, Intelligence Department personnel, SSF officials, Bureaucrats ARE EXTREMELY WORRIED FOR THEIR CHILDREN ENGAGED IN JUST MOVEMENT. But they cannot say anything because they cannot breach discipline. But if any of their dear children is lost ....... they would see. . Chatro League, be warned for your own sake.

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ইয়েস, Chatro League, be warned for your own sake. উই নীড জাস্টিস ।

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আসলে এ আন্দোলনের গভীরতা অনেক; আসল উদ্দেশ্য হলো দেশের পুরো পরিবহন সেক্টরকে লাইনে আনা; ড্রাইভারদের সঠিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে বাধ্য করা; ফিটনেস বিহীন গাড়ি তুলে নেওয়া; মিনিস্টারদের সাথে পরিবহন শ্রমিকদের সম্পর্ক না থাকা; বিআরটিসির দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া; পরিবহনের চাঁদাবাজি বন্ধ করা ইত্যাদি। এটা একটা চরম সিস্টেম লস দেশের পাবলিক সার্ভিসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শুরু মাত্র; প্রতিটি যৌক্তিক আন্দোলনের শুরুতে একটা অগোছালো ভাব থাকে, এখানেও তাই হচ্ছে। তবে আন্দোলন চলুক; আগে জাতির নীতি নির্ধারকদের লাইনে আনতে হবে; এজন্য ছাত্রদের পড়ালেখায় একটু ঘাটতি হলে তা পরে পুষিয়ে নেওয়া যাবে। গার্ডিয়ানরা দেশটা ঠিকমত চালাতে পারলে স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা রাস্তায় নামার প্রয়োজন হতো না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৩১

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: "মিনিস্টারদের সাথে পরিবহন শ্রমিকদের সম্পর্ক না থাকা;" খুব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। এটা হলে এক ধাক্কাতেই এক এক করে আরও অনেকগুলো 'হওয়া উচিত' হয়ে যাবে । "গার্ডিয়ানরা দেশটা ঠিকমত চালাতে পারলে স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা রাস্তায় নামার প্রয়োজন হতো না"। একদম ঠিক বলেছেন। এই কারণেই এখন অভিভাবকদের ছাত্র আন্দোলনকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাওয়া উচিত। এটা তাঁদের কর্তব্য।

১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:




কথায় কথায় পদত্যাগ সমাধান নয়। গাধা দিয়েও হাল চাষ হয় যদি লাঙল আর ফাল ঠিক থাকে! বাসে উঠে মোবাইল না গুতিয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ খুবই কম করে। আর ফেবুতে এসে শেয়ার মারে মন্ত্রীর পদত্যাগ চাই! এগুলা সমাধান নয়, এগুলা অসচেতনতা!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫১

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: কথায় কথায় এদেশে পদত্যাগ কেউ চেয়েছে ? কোনদিন কারো পদত্যাগ করানো সম্ভব হয়েছে ? সরকার নিজের প্রয়োজনে চাইলে পদত্যাগ করিয়েছে কিন্তু জনদাবীতে কোনদিন সম্ভব হয়নি। গাধা গাধা হতে পারে, কিন্তু অত্যন্ত কর্মঠ। এদেশের সাধারণ মানুষকেই বরং গাধার সাথে তুলনা করা যায়, অসৎ ধান্দাবাজ মন্ত্রীদের নয়। "বাসে উঠে মোবাইল না গুতিয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ খুবই কম করে"। এই জন্যই অত্যাচারের মাত্রা দিন দিন বেড়েছে। কিন্তু এখন মোবাইল না গুতিয়ে সত্যিকারই রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে ওরা। সিস্টেমের সমাধান তো একবারে মোটেই আসবে না, কিন্তু যদি ভাবেন শুধু জনগণ রাস্তাঘাটে সচেতন হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে তাহলে সেটা পুরোপুরি ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে বসবাস। যে দুজন মরেছে ওরা তো অনিয়ম করে মরেনি, ফুটপাথের উপরই দাঁড়িয়ে ছিল। জনগণের অসচেতনতার সাথে সাথে সিস্টেমটাও অনেক বেশী দূষিত। কড়া নিয়ম কানুনের স্কুলের ছাত্রদের মত সিস্টেম স্ট্রং হলে জনগণও সেই ফ্লো তে পড়ে অনেক সচেতন হয়ে যাবে।

১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
শুভেচ্ছা রইল!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:০৪

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দুর্ঘটনা ঘটবে না, তা নয়। উন্নত বিশ্বে ড্রাইভারদের মানসিক অবস্থার পরীক্ষাও দিতে হয়। আমাদের দেশের রাস্তাঘাটের যে অবস্থা তাতে গাড়ি ও ড্রাইভারের সবকিছু ঠিক থেকেও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু তখন সংখ্যাটা অনেক কমে আসবে সেটা জোর দিয়ে বলা যায়।

শুভেচ্ছা রইলো বন্ধু দিবসের :>

১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


এসব আমার কাছে যাহা বায়ান্ন তাহাই তিপ্পান্ন মনে হয়! পদত্যাগে কি হবে। আবার একজন আসবে, আবার আগের মতন...
তার থেকে বরং আমরাই সচেতন হই! জাবালে নুরের মালিকদের শাস্তির বিষয় এখন ফিকে হয়ে যাচ্ছে। ওরা বেচে যাবে। মন্ত্রীর পদত্যাগে বাসমালিকেরা সোজা হবে না। লিখে রাখেন। মালিকদের শাস্তি হলে হবে।



আবেগ দিয়ে নয় লজিক দিয়ে সিস্টেম বদলাতে হয়

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৩

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ওই বাচ্চা দুটি সচেতন ছিল, ড্রাইভার বেপরোয়া ছিল। আমাদের সচেতন হতে হবে নৈতিক দিক দিয়ে। মূল্যবোধের সচেতনতা বাড়াতে হবে জনগণকে। কিন্তু অসম্ভব ব্যাপার হল, একযোগে বিপুল পরিমাণ মানুষ একসাথে সচেতন হয়ে যায় না। সিস্টেমে ফেলে সেটা করতে হয়। এটি লম্বা এবং ধীর প্রক্রিয়া। একটি বিদ্যালয়ের সকল ছাত্র পড়ায় মনোযোগী হয় না। ছাত্র যেমন নিজে মনোযোগী হয়ে ভালো ফল করতে পারে, তেমনি অমনোযোগী এবং দুষ্ট ছাত্রদের জন্যও স্কুলের প্রপার নিয়ম কানুন ও যোগ্য শিক্ষক দরকার হয়। পদত্যাগের ফলে আবার একজন এসে সেও তেমন হতে পারে আবার নাও হতে পারে। কিন্তু যোগ্যতার একটা কন্টিনিউ প্রসেসের মধ্যে এটা রাখতে হবে। পদ হারাবার ভীতি থাকতে হবে তাঁদের মধ্যে। তাহলে আগের জনের কথা মনে করে সে সেই তুলনায় কম খারাপ কাজ করতে পারে। একটা সেক্টরে জনগণের দ্বারা পদত্যাগের মত ঘটনা ঘটাতে পারলে অন্যান্য সেক্টরের ওরাও একটু নড়েচড়ে বসবে। এসবই হল সম্ভাবনা।

১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মন্ত্রীকে বহিস্কার করলে পরবর্তীতে অন্য মন্ত্রীরা অন্ততো তার দায়িত্ব সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে সচেতন হবেন, দাঁত বের করে হাসবেন না | এইটুকু আশা আমরা অন্তত করতে পারি | আর তাকে যদি তার পদে বহাল রাখার মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হয় তবে জনগণ এই সমস্যা সমাধানে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন তুলবে | এতে কারো বিস্মিত হওয়ার বা ষড়যন্ত্র খোঁজার সুযোগ নেই |

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন। এই একটা আন্দোলনেই সব পরিবর্তন হয়ে যাবে না। কিন্তু মন্ত্রীর পদত্যাগ ঘটাতে পারলে শোষকরা ভয় পাবেই। অন্যরা সবাই ভালো না হয়ে গেলেও অন্তত একটু হলেও তাঁদের দায়িত্ববোধে সচেতনতা বাড়াবে । আপাতত এইটুকু অর্জনই হবে বড় অর্জন।

১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " ধন্যবাদ, চাঁদগাজী ভাই। নয় দফা কি মানার মত কিছু ! মানা না মানার কিছু নেই এতে। হাস্যকর এবং প্রতারণাময় আশ্বাস। এইসব দফা, দাবী, নিয়ম কানুন এসব আগেই ছিল আইনে। শুধু ড্রাইভারদের এমন শাস্তিটা ছিল না। মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি এবারও কার্যকর করতে পারবে না, দশ বছর জেলও দিতে পারবে না। "

-এ্যাকসিডেন্ট হয়ে মানুষ মারা গেলে মৃত্যুদণ্ড দেয়া কি সম্ভব?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: না, এক্সিডেন্ট হয়ে মানুষ মারা গেলে মৃত্যুদণ্ড দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু ধরুন এই বাচ্চা দুটি যারা ফুটপাথের উপর দাঁড়িয়ে ছিল, আর বেপরোয়া ড্রাইভার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ে তাদের উপর গাড়ি তুলে দিলো সেক্ষেত্রে তো সে শুধুই সাধারণ শাস্তি পেতে পারে না। মৃত্যুদণ্ড না হোক, কিন্তু আরও কঠোর শাস্তি সে প্রাপ্য। এমন শাস্তির বিধানও তো এই দেশে সরকার করতে পারবে না। আপনি তো জানেন যে, উন্নত দেশে ড্রাইভারদের লাইসেন্স দেয়ার আগে মানসিক পরীক্ষাও নেয়া হয়। এই দেশে এসব কিছুই এখন করতে পারবে না এই সিস্টেমে।

১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: গুজবে কান দিন
কানে শান দিন

!!!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হুম, কানটা চিল নিয়ে গেলেই ভালো।

১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গত বৃহস্পতিবারের লেখা আমরা পেলাম। খুব ভালো লিখেছেন আপু। আমি ঠিক কী বলে শুরু করবো ভেবে পাচ্ছিনা। তবে সব আবার আগের মত স্বাভাবিক হোক কামনা করি।

শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ধন্যবাদ, পদাতিক ভাই। উপরের প্রথম লেখাটা গতকালের, নিচের পরিবহণ শ্রমিকদের নিয়ে লেখাটা গত বৃহস্পতিবারের ছিল। চুপ তো হয়েই যাচ্ছে সবাই। ভাষাহীন হয়ে পড়েছেন অভিভাবকেরা। সবকিছু আগের মত নয় বরং নতুন করে স্বাভাবিক হোক সেটাই কামনা। শুভেচ্ছা রইলো।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব সাহসী কথা লিখেছেন, টের পান নি কিন্তু। ক্যু-ট্যু জাতীয় যে-সব শব্দ লিখেছেন, সবাইকে নামার ডাক দিয়েছেন, এগুলো বর্জন করে লেখাটাকে আরেকটু সফট করলে বক্তব্য অভিন্ন থাকবে, আপনিও নিরাপদ থাকবেন।

আজকের নর্থ-সাউথ-ইস্ট ইউনিভার্সিটিতে সংঘটিত সংঘাত দেখে মনে হচ্ছে পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোলাটে হচ্ছে, যা গত বৃহস্পতি/শুক্রবার পর্যন্তও খুব স্বাভাবিক মনে হচ্ছিল।

দেশের ও দশের শান্তি চাই। আমি শান্তিতে মরতে চাই, না খেয়ে থেকে হলেও।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বাচ্চারা তো ফিরে গেছে। এই লেখার আহ্বানে আর তো কিছু হবে বলে মনে হয় না। সাহসী হতে পারে তবে আমি কিন্তু কোন উস্কানি বা গালাগালি দিয়ে কিছু লিখিনি। নর্থ সাউথে যেটা হচ্ছে সেটা আর কিশোর ছাত্রদের আন্দোলনে নেই, বড়দের মাঝে চলে গেছে। অরাজকতা তো সৃষ্টি হয়েছেই, তবে সুবিধাবাদীদের তৈরি করা অরাজকতা বেশী দিন টিকবে না। কিন্তু কিশোর ছাত্রদেরটা টেকা দরকার ছিল। ওরা যে একটা বিপুল শক্তি হয়ে বেরিয়ে এসেছিলো সেটা মোটেই কাজে লাগাতে পারেনি তাদের পেছনে থাকা বড়রা। দেশ ও দশের শান্তি চাই। তবে যে সিস্টেমে চলছে দেশ তাতে মোটেও ভাবতে পারিনা যে শান্তিতে মরতে পারবো।

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২১

আখেনাটেন বলেছেন: জম্পেস লেখা। আমরা কিছু বাংলাদেশী এখন নিজেদের প্রথমে মানুষ না ভেবে, ভাবছি....। এই স্বতস্ফূর্ত আন্দোলনকেও কত উপায়ে কালিমালিপ্ত করার প্রয়াস। সাধারণ চাওয়া-পাওয়ার আন্দোলন হলেও মনে করছে এই বুঝি গদিটা হাতছাড়া হল। X(


গত কয়েকদিন কিছু ব্লগারের কাণ্ডকীর্তি দেখে মনে হচ্ছে ঢেঁড়স গাছে সুইসাইট খাই...। :P =p~ :-P

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ঢ্যাঁড়শ গাছে সুইসাইট খেলে আপনার তো কিছু হতো না, তবে গাছটার বারোটা বাজিয়ে দিতেন :P । আপনার এই সুইসাইটটা দেখতে না জানি কত্ত সুইট লাগতো =p~ । কিন্তু এখন তো বাচ্চারা ঘরে ফিরে গেছে। আন্দোলনের প্রহসনময় ফল নিয়ে আমার আজকের লেখাটা পড়ার অনুরোধ রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.