নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন।

চঞ্চল হরিণী

এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।

চঞ্চল হরিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে সরকার সফল হল (?)

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০



অবশেষে সরকার সফল হয়েছে। আন্দোলন কি সফল ? নতুন খসড়া আইন; মন্ত্রী সভায় চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে, এটাকে কিঞ্চিত সাফল্য বলা যায়। দুর্ঘটনায় মৃত্যুদণ্ড পৃথিবীর কোথাও নেই। আমাদের এখানে বলা হল, ইচ্ছেকৃত হত্যা প্রমাণ হলে ফৌজদারি আইনে মৃত্যুদণ্ড। এটা খুবই হাস্যকর হল। কারণ, কোনটা ইচ্ছেকৃত সেটা এই ট্রাফিক ব্যবস্থায় কখনোই প্রমাণ করা যাবে না। আর ইচ্ছে করে ড্রাইভাররা মারতেই বা যাবে কেন। একদম ফিট গাড়ি এবং লাইসেন্স থাকা সত্ত্বেও কি দুর্ঘটনা ঘটে না ? অবশ্যই ঘটে। দুর্ঘটনার কারণ বিবিধ। সাধারণ কিছু উল্লেখ করি,

১) ট্রাফিক আইন না মানা, ২)অদক্ষ ড্রাইভার, ৩)গাড়ির যান্ত্রিক সমস্যা, ৪) পথচারীদের ও যাত্রীদের অসচেতনতা, ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানা, ৫)রাস্তাঘাটের বেহাল দশা, ৬) ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তার মোড়, ৭) ড্রাইভিং এর সময় মোবাইলে কথা, হেডফোন লাগানো ইত্যাদি নিষিদ্ধ কাজ করা, ৮) ড্রাইভারদের মধ্যে অনৈতিক প্রতিযোগিতা, ৯) প্রাকৃতিক দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় গাড়ি চালানো, ১০) মুখোমুখি সংঘর্ষে এক গাড়ির ড্রাইভারসহ সব ঠিক থাকলেও অপর গাড়ির অথবা ড্রাইভারের সমস্যা, ১১) অতিরিক্ত যাত্রী বহন, ১২)ড্রাইভারদের অতিরিক্ত পরিশ্রম আরও ইত্যাদি ইত্যাদি কারণ আছে।

তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অথচ সবচেয়ে অবহেলিত বিষয় হল ড্রাইভারদের মানসিক সক্ষমতার পরীক্ষা। এটা আমাদের দেশে একেবারেই হয় না । অথচ উন্নত বিশ্বে সব ঠিক থাকলেও এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলে কিছুতেই কেউ লাইসেন্স পাবে না। ড্রাইভিং সভ্যতা ও সমাজের জন্য চিকিৎসার মতই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ ভুল চিকিৎসায় যেমন রোগীর মৃত্যু হয় ঠিক তেমনি একটু অসতর্ক ড্রাইভিং এ মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। মাথা ঠাণ্ডা রাখা ভালো-ড্রাইভিং এর অন্যতম শর্ত।

মানসিক সক্ষমতার পরীক্ষার ফলে কি হয় ? পারিবারিক, ব্যক্তিগত, সামাজিক নানা অশান্তির মধ্যেও গাড়ি চালানোর সময় ড্রাইভাররা মনোযোগ স্থির রাখে, অকারণ অনৈতিক প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয় না, প্রতিটি প্রাণকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা বা পাত্তাহীন মনোভাব থাকে না, যথেষ্ট উপস্থিত বুদ্ধি থাকে, অতি যাত্রী অতি টাকার লোভ থাকলেও সে একটা ব্যালেন্স রাখার চেষ্টা করে, তীব্র গরম- যানজট-চাঁদাবাজি ও পুলিশি হয়রানির পরেও গাড়ি চালানোর সময় মাথা স্থির রাখতে পারে। ইত্যাদি এরকম আরও বেশ কিছু বিষয় আছে যা মানসিক সক্ষমতার সাথে সম্পর্কযুক্ত। আমাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকেই আমরা জানি, অনিয়মের এই দেশে অসহনীয় সমাজ ব্যবস্থায় আমরা কতটা হতাশ, অধৈর্য ও অসহিষ্ণু হয়ে পড়ি সময়ে সময়ে। পারিপার্শ্বিক নৈরাজ্যে আমাদের মানসিক অবস্থা মোটেই ভালো থাকে না। জীবন দুর্বিষহ মনে হয় কখনো কখনো। ড্রাইভাররা এসবের বাইরে নয়। রাস্তাঘাটে তাদের মানসিক স্খলন ঘটা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু এসবের মধ্যেও যারা মানসিক সক্ষমতার পরীক্ষায় উতরে যাবেন তাদের দ্বারা দুর্ঘটনা যে খুব কম হবে সেটা প্রায় নিশ্চিত করে বলা যায়। কিন্তু ড্রাইভারদের লাইসেন্স দেয়ার ব্যাপারে বর্তমানে বহাল যে নিয়ম কানুন আছে সেগুলোই যখন ঠিকমত মানা হয় না তখন এই পরীক্ষার বিষয় যে ভাগাড়ে থাকবে তা বলাই বাহুল্য। আর নেবেনই বা কারা, খোদ মন্ত্রীই তো মানসিকভাবে অক্ষম ব্যাক্তি।

কঠোরতার প্রয়োজন নেই, কিন্তু অসততা না থেকে সিস্টেম প্রপার চললে কত কিছুই না পাল্টে যেতো। এখন দেশের প্রতিটা মানুষকে যেমন রাস্তাঘাটে সচেতন থাকতে হবে তেমনি পরিবহণ কর্মীদেরও দেশের সাধারণ নাগরিক বোধ থেকে নিজে নিজেই সচেতন হতে হবে। এই সিস্টেম বা শাস্তিতে তাদের উন্নতি ঘটবে না। অথচ তাদের এইসব প্রশিক্ষণ দিতে পারতো সওজ মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে থাকাকালীন সময়ে প্রগ্রেসিভ, ভালো, ও বিপ্লবী থাকে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: খুব সত্য বলেছেন। পরবর্তীকালে না থাকার কারণ কি, আপনার কি মনে হয় ?

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

বিজন রয় বলেছেন: দেশে শুধু সরকারই সফল দাবী করে, আর সব ভূত।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ভূত হয়েই জনগণকে বেঁচে থাকতে হচ্ছে :(

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এই দেশের সরকারে যারা থাকে বা পালাক্রমে যারা ক্ষমতার মালিক হয়, তারা পাব্লিককে ছাগল ভাবে। পাব্লিকও কাঁঠাল পাতা খুব খায়।
সরকার কোনো কিছুতেই পাব্লিকের মতামত আশা করেনা, আওয়ামীলীগ তো ভোটেও পাব্লিকের মতামত চাচ্ছে না আজকাল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: পাব্লিক যখন কাঁঠাল পাতা খাওয়া বন্ধ করবে, ক্ষুধায় মরে গেলেও মানুষের অন্ন খুঁজবে একমাত্র তখনই হয়তো এই দেশের পরিবর্তন হবে।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনার আগের পোষ্টটাও দেখলাম এবং এটাও পড়লাম, আইনে অনেকটা ফাঁক থেকে গেছে। যেটা ইচ্ছাকৃত না চাপে পড়ে দ্রুত আইনের খসড়া করতে গিয়ে ভুল, বিষয়টা বেশ সন্দেহের। যা হোক শুভবুদ্ধির উদয় হোক আশাকরি ।

শুভকামনা রইল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: এসবই প্রহসন হল। যে শঙ্কাটা প্রথম পোস্টে করেছিলাম। ব্যর্থতা নিয়েই ফিরে গেলো ছাত্ররা। উল্টো আহত করার পাশাপাশি নানাবিধ বিতর্কে জড়ানো হল তাদের। এই ব্যর্থতা তাদের চেয়ে অনেক বেশী তাদেরকে যারা পরিচালনা করেছে সেসব শিক্ষক ও অভিভাবকদের। এখন দেখতেই হবে বসে বসে আবার।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু একটা বলে এখন ছাত্রদের শান্ত তো করতে হবে! তবে বিআরটিএ দুর্নীতি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন না ঘটালে উন্নতি আশা করা যাবে না...

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: দুর্নীতি করে সেই যার হাতে নীতি গ্রহণের ক্ষমতা। ক্ষমতার গদি থেকে অন্তত একজনকে নামাতে পারলেও এই আন্দোলনকে সফল বলা যেতো এবং সরকারকেও আন্তরিক মনে হত। কিন্তু কিছুই হল না।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: পাব্লিক যখন কাঁঠাল পাতা খাওয়া বন্ধ করবে, ক্ষুধায় মরে গেলেও মানুষের অন্ন খুঁজবে একমাত্র তখনই হয়তো এই দেশের পরিবর্তন হবে।- সেটাই পাব্লিক মানুষ হলে, দেশ বদলাতে বাধ্য।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ধন্যবাদ, জুনায়েদ ভাই, আবার এসে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট মন দিয়ে পড়লাম।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মন দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কিছু উপলব্ধি হলে নিশ্চয়ই বলতেন। শুভেচ্ছা, রাজীব ভাই।

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২১

রাকু হাসান বলেছেন:



মন্ত্রীত্বের যোগ্যতাই রাখে না ,এরা । সরকার নিজেকে জিম্মি করে রেখেছে ওদের কাছে । নূন্যতম নৈতিক যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলা যায়। প্যারা করে দিলে ,আরও বেশি উপভোগ্য হত পড়তে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: যে মন্ত্রী কেউ গরু ছাগল চিনলেই তাকে লাইসেন্স দেয়ার কথা বলে সে কি করে বুঝবে যে দুর্ঘটনার কারণগুলো কি আর কি কি সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। মানসিকভাবে অক্ষম এঁরা সব।

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি এপর্যন্ত এশিয়ার অনেক দেশ ঘুরেছি
এবং অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে চাই যে,
১। জাতীয় সড়ক নীতিমালা বাস্তবায়ন ( যাহা ১৯৬০ সাল থেকে বাস্তবায়ন অপেক্ষায় আছে) অত্যন্ত জরুরী
২। আইনের কঠোর প্রয়োগ, ( অর্ধ-শিক্ষিত ট্রাফিক পুলিস দিয়ে নয়)
৩। দূর্ঘটনা প্রবণ এলাকায় সিসি ক্যামেরা স্হাপন এবং নিবিড় পর্যবক্ষেন ও তাৎক্ষনিক শাস্তির ব্যবস্থা
৪। সকল ড্রাইভার এর সামাজিক সচেতনা মূলক প্রশিক্ষণ ও রেটিং প্রদান। রেটিং শুন্য হলে লাইসেন্স বাতিল।
৫। মাদক মুক্ত এবং অভিজ্ঞ ড্রাইভার ব্যতীত বাস/ট্রাক রাস্তায় নামানো হলে , রুট পারমিট বাতিল ও বাস/ট্রাক বাজেয়াপ্ত।
৬। কোন সরকারী কর্মকর্তা / আইন প্রণেতা / সংসদ সদস্য বাস/ট্রাকের মালিক হতে পারবে না।
৭। জনসাধারনের ট্রাফিক আইন সর্ম্পকে সচেতনা ও যথাযথ ভাবে পালন করা।
বিষয় গুলির প্রতি দৃষ্টি রাখলে আমরা বুঝতে পারি , আমাদের সমস্যা কোথায়!!! মজার ব্যাপার হলো , গাঁয়ের অশিক্ষিত
লোক বিদেশ সফরে গিয়ে, শিখে ফেলে, সেদেশের ট্রাফিক আইন..........অথচ আমাদের সমস্যা কোথায়???
তাহলে কি বলতে হবে "সরিষার মধ্যে ভূত"
................................................................................................................................................................

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৪

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। কিন্তু সারকথা ওই যে সর্ষের মধ্যে ভূত। এই আন্দোলন হতে পারতো অন্তত একটা ভূত নামানোর আন্দোলন। কিন্তু হল না। ভুতদেরই জয় হল। গাঁয়ের সেই লোকটি একটি অত্যন্ত সুশৃংখল ব্যবস্থা দেখলে কেন শিখবে না। সে তো বাধ্য সিস্টেম মেনে চলতে। অথচ আমাদের এখানে সিস্টেম ঠিকভাবে চালানোর চেয়ে শুধু জনগনকেই নির্দেশ দেয় সচেতন হতে। জনগণের অসচেতনতা এবং ট্রাফিক আইন না মানা দুর্ঘটনা ঘটার একটামাত্র কারণ, অথচ অনেক বেশী কারণ আছে সিস্টেম ঠিকভাবে না চলার সাথে সংশ্লিষ্ট। আপনার পয়েন্টের অনেকগুলোই এই মুহূর্তে এই দেশে আইনে আছে কিন্তু প্রয়োগ হয় না কিছুই ঠিকমত। পরিশেষে অনেক ধন্যবাদ এত ভালো একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভেচ্ছা। :)

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ সহমতের জন্য

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আবার এসে ধন্যবাদ জানানোর জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, স্বপ্নের শঙ্খচিল :)

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অবশেষে কারা ব্যর্থ হল (?)

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অনিয়মের বিপক্ষে যারা ছিলো। একমাত্র ষড়যন্ত্রকারীরাই এই ব্যর্থতাতে খুশী হতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.