নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।
নেশায় আমার শরীর, মন কি যে করছে! নিজের হাত কামড়ে ধরছি, মধ্যমার মধ্যখানে কামড়ে ধরছি। গলায় মুখে আলতো হাত বোলাচ্ছি। এ কোন অনুভূতি হায়! আমি যে নিজেই লাজে মরে যাচ্ছি। কি যেন একটা হচ্ছে ভেতরে। মুচকি এক হাসি ঠোঁটে ধরেই রেখেছি। এ আকুতি ভালোবাসার, গভীর প্রেমে মগ্ন হওয়ার। ভালোবেসে আদর করার। এই মুহূর্তে আমার চোখ দেখলে, প্রেমিক তোমার যে কি হতো ! আচ্ছা আমি এমন কেন, কিছুই লুকাতে পারিনা তোমার কাছে ! বসে বসে নেশাসক্তের মত ঢুলছি। ওহ! কি বিদ্যুৎ ঝলক আমার শরীরে! হাতগুলো বারবার মাথায় যাচ্ছে, নিজেকে নিজেই আদর করছে। আলিঙ্গনের বিশাল শূন্যতা যেন তীব্রতা নিয়ে চেপে বসেছে বুকের ওপর। তোমার স্পর্শের জন্য ধুকপুকানি শুরু হয়ে গেছে ওখানে। চুম্বনে আবেশে মাতোয়ারা এক প্রেমের গন্ধ পাচ্ছি আমি। তোমার দেহের গন্ধ এই নেশা অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে। ভালোবেসে উথাল পাথাল হতে ইচ্ছে করছে। এই পাগল পাগল অনুভূতিতে আমি যেন আরও অনেকক্ষণ থাকি। এক অনির্বচনীয় সুখ অনুভূত হচ্ছে ভেতরে। কত ধীরে আমি শান্ত হবো ! শরীরের সমস্ত রক্তে এক দারুণ উদ্যমতা, চঞ্চলতা। বুকের কাঁপন কেন এত বেশি! তলপেট দিয়ে ধীরে কি যেন নেমে যাচ্ছে। বোধহয় হঠাৎই আমার শরীরের সমস্ত হরমোন বেড়ে গেলো। দেহ আর ভার বইতে চাইছে না তার। তাই তো বের করে দিতে এত উতলা হয়েছে আজ সে। লেখার মাধ্যমেই সেই সমস্ত কিছুকে রূপান্তর করে বেরিয়ে যেতে দিচ্ছি আমি। ওহ! কামোন্মত্ত নেশা তুমি ভাষা হয়ে বেরিয়ে যাও। স্তন আঁকড়ে ধরা অনুভূতি তুমি শব্দে শান্ত হয়ে যাও। চুষে নিয়ে যাও সমস্ত কিছু। তোমরা এভাবে চলে গেলে বাকি যা বস্তুগত সে প্রকৃতির নিয়মেই যাবে। কিন্তু কোন ভণ্ড কামুক পুরুষের কাছে আমি যাবো না। আমার এই সমস্ত নেশা এই সবকিছু সেই চোখের জন্যই যে চোখে আমি সত্যিকারভাবেই আমার জন্য গভীর প্রেম দেখি। যে চোখ আমাকে দেখে আমার মতই উতলা হয়। যেখানে ভালোবাসার অনুভূতি নিয়ে কোনরকম সংশয় থাকে না আমার। সেই পবিত্র ছোঁয়া আমি যেন কম্পনেই বুঝি। তার হৃদয় যেন আমার হৃদয়কে অনেক বেশি আনন্দিত করে আগেই দখল করে নেয়। বাঁধনহারা করে তোলে আমার সব অনুভূতিকে। নেশাসক্ত হয়ে প্রেমের দৃঢ় বন্ধনে সেখানেই শৃঙ্গারে সঙ্গমে সমুদ্রে স্নান করতে চাই আমি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, স্রাঞ্জি সে। সব কনেদের মনে মনে চাওয়াটা তো এমনি থাকে কিন্তু এমন বর পায় কয়জনা !
ছবিটার সাথে ভাবনার মিলের প্রশংসা করায় ভালো লাগলো। আবারও অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানাই তোমাকে।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো প্রকাশ।
কারো পবিত্র ভালোবাসা পাওয়া ভাগ্যের।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, জুনায়েদ বি রাহমান। পবিত্র ভালোবাসা প্রকৃতপক্ষেই অমূল্য।
অনেক ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়াপু,
আজ আমি একটু টুকলি করেছি,
অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন ।
আমার কথা,
আহা! এমন হৃদয়ের সন্ধানে হাজার মাইল পথ অতিক্রম করা যায়।
অনেকদিন আগে শুনেছিলাম, ব্রাজিলে মেয়েরা হৃদয়ে প্রেম জাগলে ভালোবাসার নৌকা ভাসায় মানসকামনা পূরণের আশায়।
শুভেচ্ছা অনিঃশেষ আপুকে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: টুকলি করাটা ভালো লেগেছে,পদাতিক ভাই । আমার লেখার শুরু সেটাই ছিল।
"আহা! এমন হৃদয়ের সন্ধানে হাজার মাইল পথ অতিক্রম করা যায়" দারুণ বলেছেন, যদিও অপেক্ষার সেই পথ থাকে খুবই কণ্টকাকীর্ণ।
ব্রাজিলের মেয়েদের ব্যাপারটা জানতাম না। জেনে ভালো লাগলো ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,
যা লিখলেন তা হলো , বিশেষ কোন মূহুর্তের শারীরবৃত্তিয় ক্রিয়াকান্ড । লেখার মূল চরিত্রের প্লেজার সিষ্টেমে ডোপামিন হরমোনের দোলাচল । ডোপামিন ছন্দে ছন্দে নেচে গেছে বলেই পূর্বরাগের ফিলিংসগুলো শৃঙ্গার নৃত্যে মেতেছে । এটা হয় , যখন কারো সান্নিধ্যের জন্যে শরীর-মন আকুল হয় । একটা স্বাভাবিক জৈব প্রক্রিয়া ।
কিন্তু কোথায় সে চোখ , যে চোখ আমাকেই দেখে প্রেমে-আদরে , আমার মতোই উতলা হয় ? কোথা সেই চোখ যে চোখের সমুদ্র
বাঁধনহারা নেশা জাগায় ?
উদ্দাম লেখা , বাসনার রসে সিক্ত ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: সেই চোখ পাওয়া বড় সাধনার বিষয় তবে অসম্ভব তো নয়। যে জন পেয়েছে সে জন জানে অমন বাঁধনহারায় পৃথিবী পাওয়া হয়।
উদ্দাম লেখা, বাসনার রসে সিক্ত বটে তবে অন্ধ কামুকতা কভুও নয়।
সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভাশিস গ্রহণ করবেন, আহমেদ জী এস ভাই ।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এমন হৃদয় মথিত ভালবাসা কোথায় পাব ?
আদি ঐতিহাসিক কোন কোন গল্পকার এমন সব কথা
বলেছেন !
তাহলে কি পৌরাণিক কোন দেবীর মর্ত্যে আগমন ঘটেছে ???
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
গভীর প্রেমে মগ্নচৈতন্যে শিশ দিয়ে যায় ভালোবাসার আকুতি , ভালোবাসার আদর ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৫
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হাহা, খুব ইন্টারেস্টিং মন্তব্য করেছেন । "তাহলে কি পৌরাণিক কোন দেবীর মর্ত্যে আগমন ঘটেছে ???" কে জানে, হয়তো ঘটতেও পারে । আসলে বাস্তবের দেবীদের দেখেই তো আদি গল্পকাররা পৌরাণিক দেবীদের রচেছিলেন ।
"গভীর প্রেমে মগ্নচৈতন্যে শিশ দিয়ে যায় ভালোবাসার আকুতি , ভালোবাসার আদর "। দারুণ! দারুণ! দারুণ!
ছবিটা তো আর বলার কিছু নেই (পারফেক্ট ইমো পাচ্ছি না) ।
ভীষণ ধন্যবাদ এবং অসংখ্য শুভেচ্ছা, স্বপ্নের শঙ্খচিল ।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্বামী ছাড়া আর সবার ছোঁয়াই অপবিত্র...
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: স্বামীর হৃদয়, মন যদি দূষিত থাকে অথবা ভালোবাসা না থাকে তাহলে সেই স্বামীর ছোঁয়াও অপবিত্র। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, বিচার মানি। শুভেচ্ছা।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
অচেনা হৃদি বলেছেন: অদ্ভুত সেই অনুভূতি।
কখনো মনে হয় যেন এটা মধুর, কখনো তা বিষের আধার।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: তোমার মন্তব্য পেয়ে আমি যারপর নাই আনন্দিত হয়েছি । কারণ মেয়ে হিসেবে তুমিও খুব ভালো করেই এই অনুভূতি চেনার কথা । আর সেটা মন্তব্যে বলেছোও। এই অনুভূতি যে প্রকৃতিই আমাদের দিয়েছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইলো, প্রিয় হৃদি।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০
ঋতো আহমেদ বলেছেন: বেশ কৌতুহল উদ্দীপক এই ''পাগল পাগল অনুভূতি''। চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন লিখায়। আপনার লিখা যত পড়ছি অবাক হচ্ছি। মুগ্ধ হচ্ছি। +++
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: এযে প্রকৃতিপ্রদত্ত নেশাসক্ত অনুভূতি ! কে না জারিত হয়েছে এই পাগল পাগল অনুভবে !
আপনার প্রশংসায় আমি ভীষণ আপ্লুত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি। আপনার লেখাও আমার খুব পছন্দ। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নেবেন, ঋতো আহমেদ ।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অকপটে কত কথা, কত ব্যাথা!! মাধুরী মেশানো লেখা!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আহা! কি যে ভালো লাগলো আপনাকে পেয়ে । মন একদম ভরে গেলো। যেন ফুরফুরে অনুভব করছি ।
অনেক অনেক প্রীতি, শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করুণ, প্রিয় ভ্রমরের ডানা ।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! বেশ লেখা !!!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, মনিরা আপা। অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে আমার অনেক অনেক ভালো লাগছে। আপনার প্রশংসা আমার অনুপ্রেরণা। নিরন্তর শুভকামনা গ্রহণ করবেন ।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
সত্যিকারের প্রেমিক কে?
(১) প্রেমিক পুরুষ; যে এখনো স্বামী হয়ে উঠেনি কিংবা কখনো স্বামী হবে না ৷
(২) নিজের বর/স্বামী; যিনি কবুল বলে সারা জীবন ভালবাসার গ্যারান্টি দিয়ে বিয়ে করে এনেছেন ৷
মেয়েদেরকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়; কোন পুরুষের ভালবাসা তোমাকে মানসিক ভাবে বেশি প্রশান্তি দিয়েছে, তাহলে বেশিরভাগই বলবে (১) এর পক্ষে৷ছেলেদের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই৷এটাই মানব মনের রহস্য; মানুষের মন ও শরীর বাঁধন হারা থাকতেই পছন্দ করে৷এ যুগের ছেলে মেয়েদের মন মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে৷বিশেষ করে ছেলেদের বেলায়৷এজন্য একটি খাঁটি প্রেমিকা মনের চাওয়ার মতো পতি/স্বামী পাওয়া সত্যি ভাগ্যের বিষয়৷আসলে শরীরটা যখন সহজলভ্য হয়ে যায়; ভালবাসার পবিত্র আবেগও তত কমতে থাকে৷আমরা এখন পশ্চিমা হওয়ার পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছি!! তবুও প্রকৃত প্রেমিক/প্রেমিকা এখনো হাজার হাজার আছেন ৷
আপু, দারুণ রুমান্টিক একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন; লেখাটা +++ +++
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বেশিরভাগ মেয়েদের ১ নং উত্তর দেয়ার কারণটা তো কবুল বলে সারাজীবন ভালোবাসার গ্যারান্টি দেয়া স্বামীদের মধ্যেই লুকায়িত। ভালোবাসা একটা চর্চার বিষয়। সারাজীবন সেই চর্চা করে যেতে হয় ছেলে মেয়ে উভয়কেই। পবিত্র আবেগ বলতে কি বুঝিয়েছেন জানি না, তবে নারী পুরুষের ভালোবাসায় শরীরটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তবে সত্যিই একদম মনের মত কাউকে পাওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার বটে। কিন্তু এটা বড় ব্যাপার নয়। বরং যাকে পাওয়া গেলো তাকে ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে রাখাটা অনেক বড় দায়িত্ব। এতেই সুখী হওয়া যায়।
রোম্যান্টিকতায় এর চেয়ে চূড়ান্ত পর্যায় আর কি হতে পারে । এতগুলো প্লাস এবং সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, কাওসার ভাই। ভালো থাকুন সবসময়। ভালোবাসায় আচ্ছন্ন থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর ।
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: হয়ত ভাল লিখেছেন। কারণ এতে অনেক শিক্ষনীয় রয়েছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে বেশ ভালো লাগলো, সনেট কবি ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা গ্রহণ করুণ।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: ১) চমৎকার লেখা। মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা
২) একটা খন্ড চরম মূহুর্ত দিয়ে উঠে এসেছে প্রেম, উত্তেজনা, আশা ও আকাঙ্খা এবং তার বিপরীতে সংযম আর মিথ্যার মায়াজালকা দুমড়ে মুচড়ে প্রত্যাখ্যান করা
৩) এমন মুহুর্তগুলো আমার বিমূর্তেই ভাল লাগে। মূর্ত হলেও ছবিটা যেন এবস্ট্র্যাক্ট মুডে থাকে, যেন সেখানেও কিছু ভাবার থাকে। মূর্ত ছবিতে শরীর চলে আসে সেখানে ভাবার বিষয় এর চাইতে কামনার জোর বেড়ে যায়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৩
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: দারুণ মন্তব্য করেছেন ! প্রথমেই সেজন্য একরাশ ধন্যবাদ জানাই।
আপনার দুই নম্বর পয়েন্টটাই হল এই লেখার মূল প্রতিপাদ্য। সার্থক হলাম।
ছবিটা আসলে আমারও ঠিক মনমতো হয়নি। খুঁজতে গেলে আরেকটু বেশি সময় ব্যয় হতো যেটারই কিনা বড় সংকট আমার। তাই কিছুটা ভালোলাগায় এটা জুড়ে দিয়েছি।
আপনার মন ছুঁয়ে যাওয়া প্রশংসার জন্য আমি অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই আপনাকে ।
১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৪
রাকু হাসান বলেছেন:
আরেহ আমি মাত্র বলে আসলাম নতুন পোস্ট দিতে ,এখন দেখি পোস্ট অনেকক্ষণ হলো দিয়ে রাখছো
আমার খালি মাথার উপ্রে দিয়ে যাই । ভাগ্যিস এখনো টাকওয়ালা হইনি
আসলে তোমার প্রকাশ টা দারুণ চেয়ে বেশি কিছু । চিত্রায়িত হয়েছে চমৎকার ভাবে । লেখার মধ্যে তোমার শক্তির কথা আগেও জেনেছি ,এবারও মুগ্ধ হলাম ।তোমার একটা জিনিস খুব ভালো লাগে । যে কোনো মুহূর্ত কে কবিতা,ছড়ায় বা কোনো লেখায় ঠিকই শক্ত হাতে তুলে ধরতে পারো । যা আজকের বরণীয়রা করে গেছেন । সেখানে অনেক মিল । বোন কে নিয়ে ব্যাপক ব্যাপক আশাবাদী ।
প্রতি উত্তর দেখে আসো
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: তোমার মন্তব্য পড়লে ভীষণ ভালো লাগে যেমন তেমনি শঙ্কাও কাজ করে। এতটা আশাবাদী হইও না। স্বাভাবিক গতিতে ছেড়েছি গাড়ি, সে চলুক যতদূর যেতে পারে। ফেবুর গাড়ির গতি অবশ্য আরেকটু বেশি। তবে মূল কথা হইলো এখন বিশ্ব ভিজুয়াল যুগের। পড়া মানুষ প্রায় ছেড়েই দিয়েছে বলা যায়। খুবই কম মানুষ পড়েন এখন। গোটা বিশ্বের চিত্রটাই এই। আমেরিকা এবং ইউরোপের ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে বই পড়ার একটা পরিসংখ্যান দেখে রীতিমত চমকে উঠেছি। স্বয়ং ওই দেশগুলোর লেখকরাই খুব উদ্বিগ্ন। তাঁরা নিজেরাও যে আগের চেয়ে অনেক কম বই পড়ার সময় পান সেটা দুশ্চিন্তার সাথেই স্বীকার করেছেন। লন্ডনের একজন প্রথিতযশা লেখক আগামী প্রজন্ম বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তা করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন। আমি সময় করে লিঙ্কটা বের করে তোমাকে দেবো। যাইহোক, সংখ্যায় কম হলেও পড়ুয়া বা বই প্রেমী কিছু মানুষ তো থাকবেই। তাঁদের মধ্যে তুমি একজন হবে । আর অন্তত তোমার মত একজন পাঠক থাকলেও আমি লেখার জন্য অনুপ্রেরণা সবসময় পেয়ে যাবো।
অনেক ভালোবাসা প্রিয় ভাইটিকে। প্রতিমন্তব্য আগেই দেখে আসছি ।
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৭
ল বলেছেন: দারুণ শব্দ চয়নে নিস্পাপ হৃদয়ের খোঁজ
অসাধারণ অভিপ্রকাশ
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো, লতিফ ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা নেবেন ।
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: গভীরভাবে উপলব্ধদি করলাম আপনার পোষ্ট।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অনেক কৃতজ্ঞ হলাম, রাজীব ভাই। গভীরভাবে উপলব্ধি করেছেন জেনে সত্যি খুব ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনুভব করে অনেকে প্রকাশ করতে পারে কেউ কেউ
সেই দুর্লভ প্রকাশ গুনে এক অনিন্দ্য প্রেমে কামে শৃঙ্গার স্বপ্নের প্রেমোপাখ্যান ! দারুন লাগল।
শৃঙ্গারের জবাবে কাব্য কি নাম দেয়া যায়????
সঙ্গম!
চোখে মিলনের ঝড়
নিশ্বাসে কামনার ঘ্রান
মাদকতায় বিবশ প্রাণ
দেহে মনে অঝোর ভাংচুর।
কনায় কনায় বিদ্যুত চমকে
অধরের স্বর্গীয় সুমিষ্ট সুধা
পান করে আর তৃষ্না বাড়ে
আরো পান আরো তৃষ্ণা - -
অঙ্গে অঙ্গ মিশে যায় পিষে যায়
চোখে মারণ হাসি; কন্ঠে শিৎকার
ছুঁই ছুঁই করেও না ছোঁয়া শুন্যতা
বন্ধ চোখে আবেশিত চেহারায়
মৃগনাভী সৌগন্ধে দুলতে দুলতে
পূর্নতার বন্দরে পৌছে যেতে যেতে
শ্রান্ত ঘর্মাক্ত তৃপ্ত স্বর্গীয় হাসি
বলে দেয় কিছু না বলে- ভালবাসী
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ওয়াও! ভৃগু ভাই ! জবাবে কি দারুণ কাব্যই না লিখলেন ! অসাধারণ সঙ্গম কাব্য। আমার নিজের লেখার সময় এই অনুভূতি হয়নি এখন আপনারটা পড়ে যেমন মেয়েলি মেয়েলি লজ্জা অনুভূত হচ্ছে । একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে এক আকাশ ধন্যবাদ জানাই। ভীষণ শুভকামনা রইলো ।
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
রাকু হাসান বলেছেন:
বোন কে আলোচিত ব্লগের শীর্ষে দেখছি । । এই কথাটা সত্যিই চরম খারাপ খবর । আমিই সেই উদাহারণ । ব্লগে আসার আগে প্রত্যেক মাসে টার্গেট করে বই পড়তাম । কিন্তু যখন ব্লগে আসার পর থেকে অনেক অনেক কমে গেছে অবশ্য ব্লগে এসে তোমাদের সানিধ্যে থেকেও খুব ভালো কিছূ হয়েছে । আগের মত রিদম টা পাচ্ছি না ।
লন্ডনের একজন প্রথিতযশা লেখক আগামী প্রজন্ম বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তা করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন।----
নিজের জন্য ভয় হচ্ছে তারপর প্রজন্ম ।
লিংকটা অবশ্যই দিবে পেলে । আমিও খোঁজার চেষ্টা করতেছি ।
তাঁদের মধ্যে তুমি একজন হবে । আর অন্তত তোমার মত একজন পাঠক থাকলেও(আমাকে-আকাশে বাতাসে উড়াইতেছো ) আমি লেখার জন্য অনুপ্রেরণা সবসময় পেয়ে যাবো।----এ কথার বিপরীতে শুধু বলবো ভালোবাসা থাকলো বোনু আমার
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বই পড়া কমলেও ব্লগে তো তুমি পড়ছো। যদিও ব্লগ পড়ায় কোন বিষয়েই পূর্ণ ধারণা বা যথেষ্ট জ্ঞান পাওয়া যায় না। বোধের একটা স্তরে যাওয়ার জন্য জ্ঞানের কোন বিকল্প নেই। তবু ব্লগ পড়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু জ্ঞান আহরণ ও ভাবার সুযোগ থাকে। কিন্তু একেবারে পড়াই যদি না হয় সেক্ষেত্রে বিষয়টা ভাবো ! না পড়া মানে জ্ঞান শূন্যতা তো বটেই সেই সাথে মস্তিষ্কও না খাটানো। এমন অনেক বিষয় আছে যা কোনভাবেই ভিজুয়াল মাধ্যমে প্রকাশ করা যায় না। শুধুমাত্র চিন্তা আর অনুভবই করা যায়, ঠিক যেমন কারো মন দেখা যায় না। আর এই ধরণের বিষয়গুলোই বুদ্ধির সর্বোচ্চ পর্যায়ে অবস্থান করে। মস্তিষ্ক খাটালেই নতুন নতুন সম্ভাবনা, আইডিয়া, আবিষ্কার ও জ্ঞান সৃষ্টি করা সম্ভব। বিশেষায়িত ব্যাক্তিরা এসব করবেন। কিন্তু সাধারণ মানুষদের জীবন মানের উন্নয়নের জন্য, মানসিক বিকাশের জন্য এবং শোষকদের হাত থেকে বাঁচার জন্যই অন্তত পর্যায়ের জ্ঞান আহরণ ও জ্ঞান চর্চা করা জরুরী। যাক, বলতে শুরু করলে বেশি বলে ফেলি, তাই এখন বাদ দিলাম। আমি লিঙ্কটা খুঁজবো। তুমি আকাশে বাতাসে উড়ে আবার মাটিতে নেমে এসো। মাটির মানুষ হয়ে মানুষের মাঝে থাকো, মানুষকে ভালোবাসো সেই প্রার্থনা করি। তুমি ভালো থাকো, অনেক বড় মানুষ হও সেই আশাবাদ ব্যক্ত করে ঘুড়ি উড়িয়ে দিলাম আকাশে ।
১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ বেশ নান্দনিক লেখা
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: সময়মত উত্তর দিতে পারিনি বলে প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি, জাহিদ অনিক ভাই। লেখাটির প্রশংসা করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা নেবেন ।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১২
চাঙ্কু বলেছেন: আপনার লেখা পড়ার জন্য আমার মাথার মধ্যে মনে হয় একটা কডিন-লেখা সহজ বানানোর ডিকোডার বসাতে হপে। লেখা পড়ে যা বুঝলাম সেইডা হল পোলা কইছে - তুমারে একটু ছুঁয়ে দেখি, মাইয়া উত্তর দিল - ঠিক আছে, ছুঁয়ে দেখ। এরপরে এক ছোঁয়াতে ফোটা জল, দুই ছোঁয়াতে বন্যা, তিন ছোঁয়াতে সমুদ্র-স্নান।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৯
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: হাহাহা, আপনার মন্তব্য পড়ে হাসার জন্য আমি মুখিয়ে থাকি । এই বিষয়টাকে এর চেয়ে সহজে কেমনে লেখা যায় আমার আসলে জানা নাই ।
"এক ছোঁয়াতে ফোটা জল, দুই ছোঁয়াতে বন্যা, তিন ছোঁয়াতে সমুদ্র-স্নান।" হিহিহি হুমমমমম।
অনেক ভালো থাকুন ভাইয়ু। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ ভালোলাগায় জারিত হলাম। মেলা ধন্যবাদ ও শুভকামনা পাঠায় দিলাম।
২১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৫
রাকু হাসান বলেছেন:
প্রিয় বোনু,
কেমন আছ ? ব্যস্ততা শেষ হোক । আজ একটি পোস্ট করলাম যা দেখে তুমি খুশি হবে । । তুমি তো নেই এই স্বরণও করলাম নিজের বিজ্ঞাপনটা দিয়েও গেলাম
শুভরাত্রি । ভালো থেকো ,ভালো মত ফিরে আসো আর সে কিন্তু আমার প্রতি উত্তর না দেখে থাকলে দেখে আসবে ।
ইতি তোমার রাক্কু
চিঠি পাঠালাম মনের খামে
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমি এই মন্তব্য না দেখেই তোর ব্লগে গিয়েছিলাম। এতক্ষণে নিশ্চয়ই পড়ে ফেলেছিস মন্তব্য। তোর যে পোস্টের উল্লেখ এখানে করেছিস সেটা এখনো পড়ি নাই, পড়বো। আমি ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম। সাতদিনের কথা বলেছি ঠিকই, তবে ব্যস্ততা কাটাতে পারিনি। ফেবুতে চট চট করে ঘুরে এলেও ব্লগে যেহেতু সময় একটু বেশি দিতে হয় তাই আসতে পারিনি। ভীষণ মিস করেছি। আর আজ সন্ধ্যায় ঠিক করেছি ব্লগে লগইন করার। তোর জন্য ওই লিঙ্কটা খুঁজতে গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা কাটলো।
বৃটিশ লেখক হাওয়ার্ড জ্যাকসনের বক্তব্য
বোঝা যাচ্ছে তুই আমারে ব্লগে আসতে বাধ্যই করবি। রাক্কু তুই পাক্কু হইয়া ব্লগে উড়ুক্কু হইয়া থাক ।
২২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেহ মনের মিথষ্ক্রিয়ায় কথাগুলো নদী হয়ে বয়ে গেছে এই পোস্টের কথায় কথায়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: ব্যস্ততার কারণে এত দেরীতে উত্তর দেয়ায় প্রথমেই খুব দুঃখ প্রকাশ করছি, খায়রুল আহসান ভাই। আপনাকে এই পোস্টে পেয়ে আমি সত্যিই যারপর নাই আনন্দিত হয়েছি। আপনার মন্তব্যটি আমার মনে নদীর ঢেউ দিয়ে গেলো। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সেজন্য। আপনার অনেক দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করি। অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নেবেন।
২৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আপু, view this link লিংকে গিয়ে ঘুরে আসুন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমি এসেই আগে প্রিয় ভাইটার ব্লগে দৌড় মেরেছিলাম। গিয়ে একেবারে আনন্দমিশ্রিত তাজ্জব হয়ে গেছি ! আমি আজকেই ব্লগে বসার প্ল্যান করছিলাম। তাই কাকতালীয়ভাবে তোমার নকেও তাজ্জব হয়েছিলাম। জীবনটা মাঝে মাঝে খুব বেশি ভালো লাগে।
টাইগার পাস কি ধরণের মন্তব্য করেছিলো ভেবে পাচ্ছি না। তাও আবার চারটা !
২৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
আখেনাটেন বলেছেন: এক্কেবারে হৃদয় থেকে লিখেছনে মনে হচ্ছে। ভালো না লেগে পারে।
অনুভূতির সাহসী প্রকাশের জন্য লাল পদ্মের শুভেচ্ছা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মনে পড়লো আপনার 'হাতা মে ডাবু মে পুঁই পুঁই পুঁই', হাহাহা । আপনি সব পারেন, সব পারেন ।
মাত্রই পোস্ট লিভ করতে গিয়ে আপনার মন্তব্য পেলাম, কি যে ভালো লাগলো ! লাল পদ্মের শুভেচ্ছা অত্যন্ত উষ্ণতার সহিত গৃহীত হইলো। ব্যাপক ধন্যবাদ ও বিশাল মাত্রায় শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য ।
২৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২৩
আরোগ্য বলেছেন: আপু আমি সামু পরিবারের নতুন সদস্য। রাকু ভাই এর কবিতার মাধ্যমে আপনাকে চেনা। আপনার লেখাটি পড়লাম। প্রেম ও কামনার দুর্দান্ত সংমিশ্রণ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম, আরোগ্য। প্রথমেই আমার শুভেচ্ছা গ্রহণ করুণ। রাকু,আমার আদরের ছোট ভাইয়ের পোস্টে আপনার মন্তব্য দেখেছি। নামটি আগে দেখিনি বলে বুঝতে পেরেছিলাম আপনি নতুন। আমার এই লেখাটি পড়ে আপনার মতামত জানিয়েছেন বলে খুব ভালো লাগলো। আশা করি সময় করে আমার অন্য লেখাগুলোও পড়বেন। আপনার ব্লগে ঘুরে আসার ইচ্ছা রাখলাম। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো ।
২৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
হাবিব বলেছেন:
কে ঐ শোনালো মোরে শৃঙ্গার ধ্বনি,
রন্ধ্রে রন্ধ্রে সেই সুর
এখনো বাজে কানে,
আমিও ভেসে যেতে চাই এমন-
ভালোবাসা বানে।
কখনো এমন শুনিনি তো ডাক
ঘুমন্ত সত্তা তখনো ছিল অচেতন,
কেন যে ঘুম ভাঙ্গালে আমায়
কে আমার মেটাবে তৃষ্ণা; ক্ষুধার্ত এই মন।
আমি স্বপ্নের ঘোরে
যদি তোমার দেখা পাই-
সেটা কি স্বপ্ন দোষ হবে?
তোমার কাছে জানতে চাই।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মন্তব্যে অনেক সুন্দর একটি কবিতা লিখেছেন। পড়ে মুগ্ধ হলাম। অসুস্থতার কারণে এত দেরীতে উত্তর দেয়ায় দুঃখ প্রকাশ করছি ভাই। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম জানাই। অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা গ্রহণ করুণ ।
২৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৮
চঞ্চল হরিণী বলেছেন:
২৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০১
চাঙ্কু বলেছেন: আপনি লেখছেন সোজা করেই। আমার মাথা অতিব মোটা, এইজন্য সোজা জিনিসও মাথায় ঢুকাতে হাতুড়ির বাড়ি দেওয়া লাগে। আফসুস।
এক কুবি মারফত খবর পাইলাম- আপনি নাকি অসুস্থ!! ভালো হয়ে উঠুন, ব্লগ এ ফিরে আসুন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনাকে মিস করেছি, চাঙ্কু ভ্রাতু। আপনার টানে, আপনাদের টানেই আর বসে থাকতে পারলুম না। চলে এলুম চঞ্চল হলেও কচ্ছপ গতিতে। অসুস্থ ছিলাম। এখনো পুরো সুস্থ হইনি তবে বেশ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে ব্লগে বসার মত সুস্থ হয়েছি। এখন সবার সাথে আনন্দময় কিছু সময় কাটাতে চাই। আমার খোঁজ নিয়েছেন এবং শুভকামনা করেছেন দেখে অনেক অনেক অনেক ভালো লাগলো। ।
২৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল আপুনি,
আজ সকালে আপনাকে দেখে কিছুটা আশ্বস্ত হলাম যে আপনার শরীর বোধহয় ভালোর দিকে। রাকুর কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম আপনার অসুস্থতার কথা । আশাকরি আপনি সব সমস্যা কাটিয়ে দ্রুত স্বাভাবিক হবেন। আপনার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা নেবেন, পদাতিক ভাই। হ্যাঁ, সুস্থ হয়েছি মোটামুটি। তবে নানা কারণেই ব্লগে আসছিলাম না। আমার খোঁজ নিয়েছেন এবং মঙ্গল কামনা করেছেন দেখে সত্যিই ভীষণ ভালো লাগলো। অনেক অনেক ভালো থাকুন এবং সুস্থ্যতা কামনা করি আপনারও।
৩০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপু ব্লগার রাকু হাসানের পোস্ট থেকে জেনেছিলাম আপনি অসুস্থ।এখন ভালো আছেন নিশ্চয়?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: লাবণ্য, খুব ভালো লাগলো আপনাকে দেখে। হ্যাঁ, আমি মোটামুটি সুস্থ এখন। আশা করি আপনিও ভালো আছেন। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা নিরন্তর ।
৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
নক্ষত্র নীড় বলেছেন: সংক্ষেপে বলি, প্রলয় বন্ধ ছিল না, দু'চোখও অন্ধ ছিল না। একদম দম বন্ধ করা, রক্তমাংসময়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: সংক্ষেপেই অনুভবের গভীরতা বুঝিয়ে দিয়েছেন বেশ চমৎকার ।
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত, নক্ষত্র নীড়। নিয়মিত পাওয়ার আশা করছি ।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা নেবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
সব কনেরাই যেন পবিত্র হৃদয়ের বরের ছোঁয়া পাই।
ছবি টা লিখার সাথে ভাবনার ভাঁজেভাঁজে যে মিশে আছে।