নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
ব্লগে বিষয়টা নিয়ে কিঞ্চিত বাতচিত হয়েছিলো একজন মানবীর সঙ্গে (বাস্তবে বহুজনের সঙ্গেই হয়েছে)! তিনি বলেছিলেন, তিনি নাকি অমুসলিমদের কোন ধর্মীয় উৎসবেই যাননা; তাঁর ধর্ম নাকি এগুলো সমর্থন করেনা (এ বিষয়ে ইসলাম আসলে কী বলে?), যদিও তাঁর বহু অমুসলিম বন্ধু-বান্ধব আছেন; ঈদে, উৎসবে তাঁরা তাঁর বাড়িতে নিয়মিতই আনাগোনা করেন ।
শোনা যাচ্ছে বোদ্ধ বিহার থেকে গরীব ও দুস্থদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরন করা হচ্ছে (কেউ কেউ অভিযোগ করছেন শূকরের মাংস বিতরন করে নাকি মুসলমানদের রোজা নষ্ট করা হচ্ছে । রামুতে বোদ্ধ পল্লীতে হামলার ক্ষত এখনো শুকোয়নি । অহরহ সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চলছেই । নিজেদের জান নিয়েই যেখানে টানাটানি; এ অবস্থায় তাঁরা এমন কাজ করে নিজেদেরই বিপদ ডেকে আনবে? আপনার কমন সেন্স কী বলে?), অমুসলিমদের কেউ কেউ রোজা রাখার ঘোষণা দিয়েছেন । এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এরা যে মুসলমানদের সঙ্গে ধর্মীয় উৎসবে একাত্ততা ঘোষণা করেছেন; তাহলে এদের ধর্মত্ব অবশিষ্ট থাকবে তো?
পয়লা বৈশাখকেও এদেশের এক শ্রেণির মানুষ হিন্দুদের উৎসব বলে থাকেন (ভারতের মুসলমানরা, মিয়ানমারের রাখাইনরা অত্যাচারিত হলে এদেশের হিন্দু-বোদ্ধদেরকেও অত্যাচার করতে হবে; তাঁদের উপাসনালয়ও ভাঙতে হবে- এমন ধারণা পোষণকারী) এই উৎসব বর্জন করতে প্রচারণা চালান এই বলে যে এইদিন হিন্দুরা উপবাস করেন, ধর্মীয় আচার পালন করেন (চাঁদকে কেউ যদি পূজো করেন, সেটা কি চাঁদের দোষ? পয়লা বৈশাখকেও কেউ যদি ধর্মীয় উৎসব হিসেবে ব্যবহার করে এর দায় তো পয়লা বৈশাখ এর নয়) ।
বারো মাসে তেরো পার্বণ এর দেশ বাংলাদেশ এর মানুষ উৎসব এর ব্যাপারে সবসময়ই উদার! হিন্দুরা মুসলমানদের উৎসবে, মুসলমানরা হিন্দুদের উৎসবে শরিক হয়ে থাকে । এ বিষয়ে তাঁদের মধ্যে ধর্মীয় গোঁড়ামি কাজ করেনা । দুর্মুখেরা তাঁদের দমাতে পারেনা কখনো । অবশ্য বিভিন্ন অজুহাতে মাঝেমাঝে অমুসলিমদের উপাসনালয় ভাঙা হয়, তাঁদের হত্যা করা হয়- এর দায় ধর্মীয় উগ্রবাদীদের, সাধারণ মুসলমানদের নয় ।
১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো বলেছেন ।
২| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
আহলান বলেছেন: এক বালতি গরুর দুধে একফোটা চুনা পড়লে দুধের পবিত্রতা নষ্ট হয়, কিন্তু এক বালতি চুনায় এক ফোটা কেনো কয়েক গ্লাস দুধ ঢাল্লেও চুনা পবিত্র হয় না .. বুঝতে পারলে ভালো, না বুঝলে কিছু করার নাই ...
১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এরচেয়ে বেশি কিছু আশা করা যায় না!
৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
কল্লোল পথিক বলেছেন:
এক শ্রেনীর ধর্মাদ্ধ মৌলবাদী আছে যারা সর্বদাই,এসব নিয়ে লিপ্ত থাকে।
সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন । মৌলবাদ নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক!
৪| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: না, যাবে না। কারণ, আপনি এটা করছেন সৌহার্দ্য বাড়াতে। বিশ্বাস বদলের কারণে নয়।
রোজা, ইফতারের বাইরেও যদি অন্যের ধর্মীয় উতসবে যান, সেটা কিভাবে ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক হয় আমি বুঝি না। ছোটবেলা থেকেই আজপর্যন্ত হিন্দুদের যত উতসবে গিয়েছি, এটা সেটা কতকিছু খেতে দিয়েছে। ওটাকে খাবার মনে করেই খেয়েছি। ওখানে গিয়ছি দেখেই যে ওরা আমার বিশ্বাস বদল করে দেবার চেষ্টা করেছে এমন হয়নি। আবার হিন্দু বন্ধুরা যখন আমাদের বাসায় ঈদের সময় এসেছে তখন কিন্তু ওদের গরুর মাংস টূক করে খাইয়ে দেয়া হয়নি, জানা ছিলো যে এটা করা যাবে না। এটাও পারস্পরিক বিশ্বাস, সম্মান করা তাদের বিশ্বাস আর ধর্মকে। কেউ যদি মনে করে অন্যের উতসবে গেলেই শিশুর ধর্ম নষ্ট হয়ে যাবে, করে দিতে পারে, তাহলে তিনি মনে হয় কখনোই বিশ্বাসের এই বন্ধনটা গড়ে তুলতে পারেননি। তার ধর্ম এই ব্যাপারে দুর্বল। যার নিজের ভেতরে সমস্যা থাকে, সে দুনিয়ার সবকিছুতেই সমস্যা খুঁজে পায়।
পোস্টে ভালোলাগা রইলো।
১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Salute for your excellent comment
৫| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
ভোরের স্বপ্ন বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে মুহাম্মদ (সাঃ) নিষেধ করেছেন। আরো বলা হয়েছে তোমরা তাদেরকে গালি দিওনা। যদি তোমরা তা কর তাহলে তারা তোমার সত্য ধর্মকে গালি দিবে।
কোন মুসলিম যদি কারো উপর অন্যায়ভাবে হামলা চালাই আর অত্যাচারিত ব্যাক্তি যদিও অমুসলিম হয় তাহলেও সেটা পাপ।
প্রত্যেকের নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার রয়েছে। আর এই ইসলাম অস্বীকার করেনা। কিন্তু তাই বলে আমাকে তাদের ধর্মীয় কাজে বা উৎসবে অংশগ্রহণ করতে হবে কেন? তারা তাদেরটা করবে আমারটা আমি করব।
আর ইসলাম হল সত্য ধর্ম। সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রণ দূষণীয়।
১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাই বলে আমাকে তাদের ধর্মীয় কাজে বা উৎসবে অংশগ্রহণ করতে হবে কেন? তারা তাদেরটা করবে আমারটা আমি করব।"
৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
সম্রাট৯০ বলেছেন: @ আহলান খেতে বা পান করতে বসছেন দুধ সেখানে গরুর মুত্র আনতে গেলেন কেন? আমাকে এক লিটার দুধ দিয়েন সাথে এক কাপ গরুর মুত্র আমি পান করতে পারবো, কারণ দুধ আল্লাহ সেরা সৃষ্টি, এটা পবিত্র ,দশ গরুর মুত্রের ক্ষমতা নেই এক ফোটা দুধের মান মর্যাদা নষ্ট করার, এবার আপনি বুঝলে বুঝেন, না বুঝলে কিছু করার নেই,
১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দশ গরুর মুত্রের ক্ষমতা নেই এক ফোটা দুধের মান মর্যাদা নষ্ট করার!" মাইরালা!
৭| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই! ভালো থাকুন ।
৮| ১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
আহলান বলেছেন: সত্য সঠিক বলে যেটা মনে থেকে জানি, সেটা মানি, সেটাই বলি ... কারোর গায়ে লাগলে আমার কিছু করার নাই। আমি বাল্য বিবাহের পক্ষে কোন ক্যাম্পেইন করি না, যারা শিশুদের দেখে লোভ সামলাতে পারে না, তারাই বাল্য প্রেমে উথসাহ দিয়ে বেড়ায়। কেউ আপ্নের পায়ুপথ মারলে আমার কিছু করার নাই, দুক্ষ প্রকাশ ছাড়া ... @ কাদামাটিজল আপ্নাদের যে ইসলামে এলার্জি ওঠে, সেটা বোঝা গেলো। লেখক কে বলি আপ্নার মতো ঈমান্দার যা খুশি করতে পারে, সেটাই বোঝা গেলো।
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি ঈমানদার নই; অতিশয় পাপীতাপী মানুষ!
৯| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
অদৃশ্য বলেছেন:
'' অবশ্য বিভিন্ন অজুহাতে মাঝেমাঝে অমুসলিমদের উপাসনালয় ভাঙা হয়, তাঁদের হত্যা করা হয়- এর দায় ধর্মীয় উগ্রবাদীদের '' ... আপনার এই বক্তব্যের সাথে কিছুটা মতবিরোধ থেকে যাচ্ছে... এটাকে শুধুমাত্র ''ধর্মীয় উগ্রবাদ'' না বলে সাথে ''রাজনৈতিক উগ্রবাদ'' বললে অনেকটা ভাবনার স্বচ্ছতা প্রকাশ পেত...
আমার অনেক হিন্দু বন্ধু আছে যারা কিনা অনেক ক্লোজ... হিন্দুদের বাড়িতে উঠাবসা করেছি অনেক তারাও আমাদের বাড়িতে উঠাবসা করে থাকে নিয়মিত তারপরেও দুরত্ব থেকেই যায়... যারা ধর্ম চর্চা করেনা তাদের কথা আলাদা তবে যারা ধর্ম চর্চা করে তাদের হিসেবও আলাদা... আপনি দু'পক্ষের ঠিকঠাক ধর্ম পালনকারিদের দিকে খেয়াল করে দেখুন তাহলেই পরিষ্কার দেখতে পাবেন...
তবে কথা হলো একে অন্যের উৎসবে যাওয়া না যাওয়াটা নিতান্তই তাদের ইচ্ছা... আপনার উদ্দেশ্য কি সেটাই বড় কথা... প্রতিটি ধর্মই তার অনুসারিদের মৌলিক কিছু দিক পালনের বাধ্যবাধকতা রেখেছে... সেটার একটা পর্যায়ও আছে... সীমা লঙ্ঘন না হলেই হলো...খাওয়া দাওয়া, উঠাবসা, গলাগলি করায় মনে হয়না তেমন কিছু যায় আসে... তবে যেসব জিনিসে যায় আসে সেসব থেকে সাবধান থাকলেই হলো... সবার ক্ষেত্রে...
সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতির জন্য আজকাল অনেক চেচামেচি দেখতে পাই... এর কারন সেটা এদেশে নষ্ট হয়ে যাবার অবস্থায় আছে... অথচ আজ থেকে ১৫ বা ২০ বছর আগেও বাংলাদেশের এমন অবস্থা ছিলোনা... অন্তত আমাদের এলাকা বা আমাদের আশেপাশের এলাকায় সম্প্রিতির কোনই অভাব ছিলোনা... এখন অভাব অনুভব করা যায়... আর আমি এই অভাবের জন্য কোন প্রকার ধর্মীয় কারনকে মূখ্য ভূমিকা নিতে দেখতে পাইনি বরং রাজনৈতিক কারনই মূখ্য ভূমিকা রেখেছে সবসময়... অতীতে এই নোংরামিটা অল্প মাত্রায় ছিলো, সময়ের সাথে সাথে এটা তীব্র আকার দারণ করেছে...
শুভকামনা...
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: : তবে কথা হলো একে অন্যের উৎসবে যাওয়া না যাওয়াটা নিতান্তই তাদের ইচ্ছা... আপনার উদ্দেশ্য কি সেটাই বড় কথা... প্রতিটি ধর্মই তার অনুসারিদের মৌলিক কিছু দিক পালনের বাধ্যবাধকতা রেখেছে... সেটার একটা পর্যায়ও আছে... সীমা লঙ্ঘন না হলেই হলো...খাওয়া দাওয়া, উঠাবসা, গলাগলি করায় মনে হয়না তেমন কিছু যায় আসে... তবে যেসব জিনিসে যায় আসে সেসব থেকে সাবধান থাকলেই হলো।" দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যটা এখানেই ।
১০| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
শেয়াল বলেছেন: দশ গরুর মুত্রের ক্ষমতা নেই এক ফোটা দুধের মান মর্যাদা নষ্ট করার!
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শেয়াল মামা, ওরা একই গোহালের..
১১| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
অদৃশ্য বলেছেন:
'' দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যটা এখানেই ''... পরিষ্কার করুন বিষয়টা, কোন দিক থেকে বললেন...
শুভকামনা...
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি পজিটিভলি নিয়েছেন; ধর্মান্ধরা নেগেটিভলি নেয় অর্থাৎ ধর্ম গেলো গেলো রব তোলে! একেকজনের দৃষ্টিভঙ্গি একেক রকম!
১২| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
কালনী নদী বলেছেন: আসলে ভালোবেসে একাত্মতা প্রকাশের জুড়ি নেই তবে সেটাকে মুসলিম সম্প্রিতী হিসেবে নিতে হবে। অন্য ধর্ম আমাদেরকে সম্মান করছেন সেটা সত্যিই অতুলনীয় আমাদেরও উচিত তাদেরকে সম্মানের পরিবর্তে সম্মান জানানো।
এখানে জাতপাত জাবার কোন প্রশ্নই আসে না।
সময় সংকটের জন্য আলোচনায় বিস্তারিতভাবে অংশগ্রহণ করতে না পারলেও অসংখ্য ধন্যবাদ সাধক ভাইকে আমাদেরকে সামসাময়িক বিষয়ে অবগত রাখার জন্য।
গাহি সাম্যের গান, মানুষের চেয়ে নাহি কিছু মহিয়ান। -নজরুল।
সবসময় ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন!
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গাহি সাম্যের গান, মানুষের চেয়ে নাহি কিছু মহিয়ান। -নজরুল।
আপনিও ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আজইরা... ।।যার যার বিশ্বাস লয়ে সে সে পইরা থাকেন আর সত্যের সন্ধান করতে থাকেন ।অন্যের বিশ্বাস নিয়া চুলকামি যে করে তার চুলকানি রোগ আছে ।এইটা তার ব্যক্তিগত সমস্যা ।কোন সত্ত্বার না ।
সুতরাং উগ্রবাদীদের বিশ্বাসকে নিয়েও চুলকানির কিছু নাই ।সমাজে অধিকাংশরাই উগ্রবাদী ।আপনি আপনার বিশ্বাসে উগ্রবাদী ,আমি আমার ।
পোস্টে প্লাস
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা! ব্লগে স্বাগতম ।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
কালনী নদী বলেছেন: আপনিও সবসময় সুস্থ থাকেন ভাই।
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৩০% বিভিন্ন ক্রাইমের সাথে যুক্ত; সবচেয়ে ছোট ও সামাজিকভাবে গ্রহনযোগ্য ক্রাইম হলো ঘুষ খাওয়া; যারা ঘুষ নেয়, ওরা ক্রমিন্যাল মাইন্ড।
ক্রিমিন্যালরা ধর্ম নিয়ে বেশী মাতামাতি করে নিজের ক্রাইমকে লুকিয়ে রাখে; ফলে, ধর্ম নিজেই ভিকটিম।
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুশিক্ষার অভাব!
১৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সনাতন ধর্মের ক্ষেত্র হতে বলতে পারি, যাবে না। বাকি ধর্ম নিয়ে নিশ্চিত বলতে পারব না। কিন্তু সকল ধর্মই তো মানব ধর্ম মেনে চলে; এতে আপত্তি তেমন হবার কারণ দেখি না।
১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সকল ধর্মই তো মানব ধর্ম মেনে চলে; এতে আপত্তি তেমন হবার কারণ দেখি না।" সেটাই ।
১৭| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৩
নীলপরি বলেছেন: পর পর দুটো সোজা সাপটা পোষ্টের জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই । অনেকেই তো ভাবে আপনার মতো ।পোষ্টের অনেকগুলো মন্তব্যই তার প্রমান । কিন্তু বলা হয়নি , বা বলা হয়ে ওঠেনি । আসলে একটা হাত আগে বাড়ালে অনেকগুলো হাতই এসে তার সাথে যোগ দেয় । প্রথমে হাতটা বাড়ানোর জন্য আবারো ধন্যবাদ । ++
শুভকামনা ।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও, নীলপরি! শুভ কামনা আপনার জন্যও ।
প্রতিক্রিয়াশীল কিছু লিখতে ইচ্ছে করেনা আসলে! বড্ড বিরক্ত হয়ে লেখা আর কী! অনেকেই হয়তো ভুল বুঝলো! ভাবলো, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে লিখেছি!
১৮| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৮
সম্রাট৯০ বলেছেন: ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮ ০
লেখক বলেছেন: শেয়াল মামা, ওরা একই গোহালের..
সাধু আপনার জন্য আমার করুণাই থাকলো শেষ পর্যন্ত
দুধ হলো এখানে বিশ্বাস,কোন নির্দিষ্ট ধর্ম নয়, মুত্র হলো প্রতিহিংসা, অহংকার ,মুর্খতা।
শেষে একটা পরামর্শ দেই, আত্ম সমালোচনা শিখুন আগে, আমাদের মধ্যে কিছু গাধা আছে যারা আত্ম সমালোচনা করেনা অহংকার থেকে, আর অহংকার হলো মানব জীবনের মরণ ব্যাধি। এমন গাধা সকল ধর্মেই থাকে। যদি সবাই সবার নিজের দিকটা নিয়ে ভাবতো সমাজে অনেক ধর্মীয় সমস্যা উঠে যেতো,..আর যদি আপনি একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে এসে থাকেন তাহলে আপনাকে বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই যেমন উপরে কিছু আবুঝ আছেন তেমন।
ধন্যবাদ
১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার প্রথম মন্তব্যটা ভালো লেগেছিলো; সেটা জানিয়েছিও । আহলান এর সঙ্গে যখন সুর মিলালেন, তখন বড্ড বিরক্ত হয়েছি, তাই ----!
এই মন্তব্যটাও ভালো লেগেছে । ভুল বোঝার জন্য সত্যিই দুঃখিত!
১৯| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩১
অপু তানভীর বলেছেন: লেখা ভাল লাগলো
১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা জানবেন, অপু তানভীর!
২০| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
অন্তু নীল বলেছেন: ভালো লেখা, কিন্তু বোঝে কজন।
মুসলমানরা অধিকাংশই আল্লাহর হুকুম বাদ দিয়ে হুজুরের হুকুম মানে।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন, অন্তুু নীল! মতামতে খুশি হলাম ।
২১| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: না টাই হিংসা ...। ধর্ম যদি ঈশ্বরের দান হন তবে তাকে এত ঠুনকো ভাবার কাজনেই | যদি মানুষের সৃষ্টি হয় তবে অন্য কথা | চাঁদ তার জোসনা হিন্দু মুসলিম গরিব বড় লোক দেখে তার জোছনা দেন না সমান ভাবে সবাইকে দেন ঠিক সূর্য্যও তাই বাতাস ও তাই প্রকৃতি থেকে শিক্ষা নিলে মানুষের মধ্যে এত বিভেদ থাকত না ...।আমরা নিজেরা নিজেরা মারামারি করছি যেটা বাঞ্চনিয় না ...বাড়টি একটা জিনিস পেয়ছি তা হল বোধ বা বিবেক যাকে বলে চিন্তাকরার ক্ষমতা...সেটি কাজে লাগিয়ে দেখ বিভেদ চোখে পরবে না
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছো । ভালো লাগলো ।
২২| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:০৬
মোস্তফা ভাই বলেছেন: ইসলাম অন্য কোনো ধর্মের স্বীকৃতি দেয় নাই, ইসলাম মতে অমুসলিমরা জাহান্নামবাসী হবে। তাই মুসলমানরা অন্য ধর্মের উৎসবে অংশ নিতে পারে না।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইসলাম যাই বলুক, আপনি কী বলেন মোস্তফা ভাই? আমি কিন্তু দুনিয়াকে জাহান্নাম বানিয়ে স্বার্থপরের মত একা জান্নাতে যেতে পারবো না! যেতে যদি হয়, সকল ধর্মের, বর্ণের মানুষকে নিয়েই যাবো; নতুবা জাহান্নামই ভালো ।
২৩| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৪৫
সাকিব ইফতেখার বলেছেন: অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানে মুসলিম রা অংশ নিতে পারেনা।
তারপরেও নেয়!
তবে আমি কোনো হিন্দুকে কখনো দেখিনি আমাদের কোনো অনুষ্ঠানে আসতে।
কোনো হিন্দুকে(কারণ অন্য ধর্মাবলম্বী আমার এলাকায় নেই) আমি দেখিনি ইফতারির দাওয়াতে আসতে।
তো ভাই বলেন তো.. কোথায় আপনারা সাম্প্রদায়িক চেতনা দেখাচ্ছেন না?
১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অমুসলিমরা মুসলিমদের ধর্মীয় উৎসবে যোগ দেওয়ার হাজারও নজির আছে ।
২৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৩১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: উনি ঈমানদার মানুষ! আর ঈমানদারগণ ওসব করতেই পারেন!
কথাটা ভীষন আপত্তিকর..............আশা করি উইথড্র করবেন।
আপনি ব্লগার মানবীর কোন কথাটাকে কোট করেছেন মনে পড়েছে।
আপনি মানবীর পয়েন্টা না বুঝেই আবেগীয় একটা পোষ্ট দিয়ে ফেলেছেন।ইসলাম তৌহিদবাদী ধর্ম।যার মূল কথাই হচ্ছে লা শরিক আল্লাহ।অর্থাৎ আল্লাহর কোন শরীক নেই।স্বাভাবিক ভাবেই যে ধর্মীয় উৎসবে আল্লাহর সাথে শরীক করা হয় সেখানে মুসলিমদের যোগ দেয়া ইসলাম মতে অবশ্যই হারাম বা নিষিদ্ধ।এটাই মুসলিমদের ধর্মীয় বিশ্বাস এবং আদর্শ।এখানে অন্য ধর্মের বিশ্বাসীদের আপত্তি থাকার কোন কারণ দেখতে পাচ্ছিনা।
আপনি বলেছেন.............''(ভারতের মুসলমানরা, মিয়ানমারের রাখাইনরা অত্যাচারিত হলে এদেশের হিন্দু-বোদ্ধদেরকেও অত্যাচার করতে হবে; তাঁদের উপাসনালয়ও ভাঙতে হবে- এমন ধারণা পোষণকারী)''.............এখানে দুষ্কৃতিকারীদের ভারতীয় বা মায়ানমারের রাখাইন বলে উল্লেখ করেছেন অথচ বাংলাদেশের দুষ্কৃতিকারীরা হয়ে গেলো মুসলিম!!!
সমস্যাটা এজায়গাতেই.................একপেশে দৃষ্টিভঙ্গি,কোথাও না কোথাও ইসলাম বিদ্বেষের গণ্ধ পাওয়া যায়।
ধর্মীয় বিশ্বাস এবং দর্শন থেকেই ধর্মীয় উৎসবের উদ্ভব।একজনের ধর্মীয় উৎসবের পরিপূর্ণ মাহাত্ম অন্য ধর্মে বিশ্বাসীরা কখনোই উপলদ্ধি করতে পারবেনা।একজন মুসলিমের দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পরের ঈদের আনন্দ যেমনি কোন হিন্দু কখনোই বুঝবেনা তেমনি একজন হিন্দুর মা দূর্গার মর্ত্যে আগমনী উৎসবের আনন্দ এবং ভাবাবেগ একজন মুসলিমের অনুধাবনের প্রশ্নই আসেনা।একজন মুসলিম যেমনি প্রসাদ খেতে পারবেনা তেমনি একজন হিণ্দুও কোরবানী ঈদের গোশত খেতে পারবেনা।এটাই যার যার ধর্মীয় দর্শন।কেউ কারো ধর্মীয় উৎসবে একাকার হয়ে যাওয়া সম্ভব না।কারণটা ব্যপারটা বিশ্বাসের।তাই এ ব্যপারে কারো আপত্তিও থাকা উচিৎ না।যারা একাকার হয়ে যাওয়ার কথা বলে তারা আসলে জীবন দর্শনহীন দিকভ্রান্ত পথভ্রান্ত সুবিধাবাদী একদল দুধের মাছি।এরা কখনো কারো প্রকৃত বন্ধু হতে পারেনা।সব সুযোগ সন্ধানী।আমি বিশ্বাসী বলেই আপনি জানেন আমিই আপনার পরম সুহৃদ।
দন্দ্ব আমার আপনার নয়।দন্দ্ব আসলে বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের।তারা ঠুনকো ধুঁয়া তুলে আমার আপনার চির সৌহার্দে ফাটল ধরাতে চায়।আসল একসাথে প্রতিহত করি এই অপশক্তিকে।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উপর্যুক্ত কথাটা বিদ্রুপার্থে ব্যবহার করেছি ।
আপনার দীর্ঘ মন্তব্যে অনেককিছু বলার ছিলো । যাহোক, নজরুলের একটা কবিতা পোস্ট করলামঃ
সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম
গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্ফুসিয়াস্? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ওকেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি-কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!
বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই ।
২৫| ১৩ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৩৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ***আসুন একসাথে প্রতিহত করি এই অপশক্তি
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই । ধর্মান্ধতা নিপাত যাক মানবতা মুক্তি পাক ।
২৬| ১৩ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার জীবনে সব ধর্মেরই বন্ধু ছিল।। যেমন গিয়েছি তাদের উৎসবে, তেমনি তারাও এসেছে আমাদের উৎসবে।। মন্টু তারাবির নামাযও পড়েছে।। মঙ্গল খেয়েছে গরুর মাংসও।। আর আমি মন্দিরে বসে ঠাকুরের প্রসাদ আর দুধ।। আমাদের দূষ্টিতে ধর্মেরর চেয়ে বড় ছিল বন্ধুত্ব আর সৌহার্দ।। জানি না আমাদের ধর্ম আছে না চলে গেছে?? আমি মনে করি ধর্ম কাচের চুড়ির মত নয় যে সামান্য সমালোচনায়, কটুক্তি আর লেখায় তা ঝনঝন করে ভেঙ্গে পড়বে।। এর বিশ্বাস অন্তরে গ্রথিত।। কন্তু আজ দেখছি অতি সামান্যতেই আমরা হয় পড়ছি অসহিষ্ণু।। কেন?? কারন খুব কৌশলে আমাদের বিভক্ত করা হচ্ছে।। যারা করছে , তাদের আপনিও চেনেন, বোঝেন তাদের কৌশল।। তারপরও আমরা ছো-নাচের পুতুল হয়ে আঙ্গুলের ইশারায় নাচছি।।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের দূষ্টিতে ধর্মেরর চেয়ে বড় ছিল বন্ধুত্ব আর সৌহার্দ।। জানি না আমাদের ধর্ম আছে না চলে গেছে?? আমি মনে করি ধর্ম কাচের চুড়ির মত নয় যে সামান্য সমালোচনায়, কটুক্তি আর লেখায় তা ঝনঝন করে ভেঙ্গে পড়বে।। এর বিশ্বাস অন্তরে গ্রথিত।।" Salute
২৭| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮
রাফা বলেছেন: যে তার সৃষ্টিকে ভালোবাসতে পারলোনা সে তাকে ভালোবাসবে বা তার এবাদত বন্দেগি করবে এটা কি বিশ্বাসযোগ্য বলুন?
মনুসত্যের চাইতে বড় কি কোন ধর্ম আছে !উৎসব'কে ধর্মের দিহাই দিয়ে এড়িয়ে যায় ধর্মান্ধরাই ,আর এরাই সবচাইতে বড় ক্ষতিটা করছে সাধারনের জন্য।
ভালো লিখেছেন,রু.বি.সাধু-ধন্যবাদ।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও চমৎকার মন্তব্যের জন্য ।
২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:০২
পাকাচুল বলেছেন: ২৫ নাম্বার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলছি,
রোজা রাখা অবস্থায় হিন্দুদের ঘরে ইফতার করেছি আমি নিজে।
আবার আমি রোজা রেখেছি, এর মাঝে একজন হিন্দু বাসায় বেড়াতে এসেছে, তাকে দুপুরের লাঞ্চ করিয়েছি।
আমি মনে করছি না, আমার ধর্ম এত ঠুনকো, সামান্যতেই নড়বড়ে হয়ে যাবে।
গতকালও এক ইফতারের দাওয়াতে পাশের চেয়ারে এক হিন্দু বসেছিল, যে কিনা খাবার সামনে নিয়ে আজান দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছিল।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি মনে করছি না, আমার ধর্ম এত ঠুনকো, সামান্যতেই নড়বড়ে হয়ে যাবে।" তথাস্তু ।
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই
নহে কিছু মহিয়ান ।
২৯| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১০
মোস্তফা ভাই বলেছেন: গত ৫০০ বছরে ধর্ম মানুষকে খুনাখুনি ছাড়া কিছু দিতে পারে নাই।
১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সর্বত্রই যে ধর্মান্ধদের দাপট! ওরা মানবতার চেয়ে ধর্মকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে বেশি!
৩০| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: এজন্য আমাদের বেশি বেশি অন্ধত্বতা চর্চা করতে হবে।
কবি সাধু যে এমন একটা পোস্ট করলেন এবার তো মুমিনরা আপনাকে ধুয়ে দিবে
১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মার্ক টোয়েন সাহেবও তাহলে ধর্মান্ধদের ওপর ক্ষেপেছিলেন!
৩১| ১৪ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পাকাচুল বলেছেন: ২৫ নাম্বার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলছি,
রোজা রাখা অবস্থায় হিন্দুদের ঘরে ইফতার করেছি আমি নিজে।
আবার আমি রোজা রেখেছি, এর মাঝে একজন হিন্দু বাসায় বেড়াতে এসেছে, তাকে দুপুরের লাঞ্চ করিয়েছি।
আমি মনে করছি না, আমার ধর্ম এত ঠুনকো, সামান্যতেই নড়বড়ে হয়ে যাবে।
আল্লাহর রাসুল (স.) ও অমুসলিমদের বাড়ীতে দাওয়াত খেয়েছেন এবং আতিথ্য দিয়েছেন।দাওয়াত দেওয়াও সুন্নাত কবুল করাও সুন্নাত।এখানে ইসলাম নড়বড়ে হওয়ার কি আছে???দুনিয়ার কোন শক্তিই ইসলামকে নড়বড়ে করার ক্ষমতা রাখেনা।
আমি বলেছি শির্কের কথা।এতে শুধু ঈমান নড়বড়ে না,চলেও যেতে পারে।কথা না বুঝে মন্তব্য করলে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ সৃষ্টি হয়।
১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি বলেছি শির্কের কথা। এতে শুধু ঈমান নড়বড়ে না,চলেও যেতে পারে ।" তাহলে তো মুশকিল! ওদের ধর্মীয় উৎসবে না যাওয়াই ভালো । ঈমান বলে কথা!
৩২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
পাকাচুল বলেছেন: আমি কথা বলেছিলাম বর্তমানে ২৪নাম্বার এর সাকিব ইফতেখার এর মন্তব্যের জবাবে। মাঝখানে হয়ত কোন একটা মতামত মুছে ফেলা হয়েছে, তাই এই ভুল বুঝাবুঝি।
১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উনি ২৪ নাম্বারের প্রেক্ষিতেই মন্তব্য করেছেন । আগে ওটা ২৫ ই ছিলো । একটা মন্তব্য মুছে দেওয়ায় এখন ২৪ নাম্বারে দেখাচ্ছে ।
৩৩| ১৬ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভুল বুঝাবুঝি সব
দুর হলো ঝেটিয়ে;
এসো ভায়া পাকাচুল
সাধুরে দেই পিটিয়ে।
হায় হায় করলে কি?
ঠিক ঠিকি মারলে !!
আমি করেছিনু মজা
বুদ্ধিতে তুমি হারলে।
দেখ দেখি কান্ড
সাধু করে কান্না;
এই কানে ধরলুম
এমন মজা আর না।
১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তোমার কথায় দিলে
পাইয়াছি চোট,
ভাবিয়াছি পুষ্প তুমি-
দেখি আখরোট!
অভিমান করিয়াছি
তোমার ওপর,
তুমি ভালো মানুষ না;
বড্ড স্বার্থপর ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
সম্রাট৯০ বলেছেন: ভালোবেসে যেই কাজই করা হয় সেটায় কোনো সমস্যা নেই, ধর্ম বর্ণ ভুলে যদি একটা মানুষ আরেকটা মানুষকে বুকে টেনে নেয় সেখানে আল্লাহ অখুশি হবেন এটা যারা ভাবে তারা ভুল। কেউ যদি ভুল করে তার বিচার আল্লাহ করবেন, ধর্মীয় ভুলের দায় তার নিজের, বিচার করবেন স্রষ্টা, এখানে মানুষের কোন ভুমিকা নেই। মানুষের কাজ শুধু স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসা, ভুল করলে বুকে টেনে নিয়ে ভুল ধরিয়ে দেয়া। চোখ রাঙানো কোন প্রিয় বান্দার কাজ হতে পারেনা।