নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী রাজাকার

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

লেখাটা বোধহয় কয়েকবছর আগের, অথচ আমার চোখে পড়লো সেদিন । বিষয়টা অনেকেই জানেন, অনেকেই হয়ত জানেন না । এখানে শেয়ার দিচ্ছি! নিচে লেখিকার নাম দেওয়া আছে ।
মার্চ ২৩ , ১৯৭২ সালে দৈনিক পূর্বদেশ (বাংলাদেশ জাতীয় অারকাইভস এ সংরক্ষিত) পত্রিকায় একটি সংবাদ
প্রকাশিত হয়, তৎকালীন অর্থ মন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার পরিদর্শনে যান । সেখানে দালাল আইনে গ্রেফতারকৃত মোট ৯ হাজার ৪৯৩ জন আসামী ছিল, যারা কোন
না কোন ভাবে দেশের বিপক্ষে গিয়ে পাকীদের গণহত্যায় মদদ যুগিয়েছে । সব চেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল এদের মধ্যে ৫০ জন নারীও ছিল, যারা পাকিস্তানীদের সহচরী হিসেবে কাজ করায় দালাল
আইনে গ্রেফতার হয়েছিল । এছাড়া সারা দেশে দালাল হিসেবে যে লিস্ট করা
হয়েছিল, সেখানে ৬২ জন নারীর কথা উল্লেখ আছে । এই সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে গিয়ে বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য
করলাম পুরুষ দালালদের রেকর্ড থাকলেও এই ৫০ জন নারীর রেকর্ডগুলো পুরোপুরি মুছে
দেয়া হয়েছে। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে জানতে পারলাম এই ৫০ জনের মধ্যে বেশিরভাগ মহিলাই সম্ভ্রান্ত এবং ক্ষমতাধর
পরিবারের ছিল। এদের বেশিরভাগই ছিল ইয়াহিয়া সহ পাকিস্তানী আর্মির উচ্চপদস্থ
কর্মকর্তাদের কেপ্ট, সোজা বাংলায় শয্যা সঙ্গিনী । এরা মনে-প্রাণে পাকিস্তানের
গণহত্যা সমর্থন করত । মূলত নিজের এবং স্বামীদের উন্নতি সহ নানা সুযোগ সুবিধা পাবার জন্য এরা পাকিস্তানী
অফিসারদের সাথে ঘনিষ্ঠ হত এবং দেশের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি করত । তৎকালীন বেশ নাম-ডাক ওয়ালা ঔষধ কোম্পানি করিম ড্রাগস এর মালিকের স্ত্রী এই তালিকায় ছিল । পরবর্তীতে
মেজর জিয়া দালাল আইন বাতিল করার সুযোগে মামলা মুক্ত হয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় । এছাড়াও আফরোজা নূর আলী নামে এক মহিলার নাম পাওয়া
যায় যে তৎকালীন এক উচ্চপদস্ত সরকারী কর্মকর্তার স্ত্রী ছিল। এখানে আরও একজনের নাম পাওয়া যায় । শেরে বাংলা
এ, কে, ফজলুল হকের মেয়ে রইসী বেগম, যে তৎকালীন পাকিস্তান জমিয়তুল সিলমের প্রেসিডেন্ট ছিল, সে (১২ই এপ্রিল ১৯৭১) সালে তার বিবৃতিতে লিখেছে-
আমাদের প্রিয় পাকিস্তানের সীমান্তের ওপার থেকে শত্রুপক্ষ কর্তিক সংগঠিত ও প্ররচিত কতিপয় দেশদ্রোহীদের দ্বারা চরম ভয়ভীতি ও হুমকির মধ্যে কাল কাটাচ্ছিলাম । কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ্ মহান আল্লাহ্তালা লাঞ্ছিত ও অত্যাচারিত মুসলমানদের সারা রাতের আকুল প্রার্থনা কবুল করেছেন এবং পাকিস্থানকে সমূহ বিপদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। এটা এখন দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার যে শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামের জাত শত্রুদের সহায়তায় পাকিস্তানের সাতকোটি জনগণের এ অঞ্চলকে বিশ্বনাথ, কালি, ও দুর্গার মন্দিরে পরিণত করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত ছিলেন। আল্লাহ্ আকবরের স্থলে শেখ মুজিব পৌত্তলিকদের যুদ্ধের শ্লোগান জয় বাংলা আমদানি করেছিলেন।
এই মহিলা ধর্ম কে ঢাল বানিয়ে
মুক্তিযোদ্ধাদের দেশদ্রোহী, ধর্মদ্রোহী আর শেখ মুজিবুর রহমান কে ষড়যন্ত্রকারী আখ্যা দিয়েছিল। সে হুমকি দিয়েছিল যে পাকিস্তানের কাছে বশ্যতা স্বীকার না
করলে পাকিস্তান এর দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। ৭১ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর ৪৯
জনকে দালাল আইনে গ্রেফতার করা হয়, তাদের মধ্যে ২ জন নারী ছিল । বেগম রোকেয়া আব্বাস (২৫),
ঢাকা । এবং ফরিদা বেগম (২৯) শিবচর, ফরিদপুর ।
দৈনিক পূর্বদেশ এ প্রচারিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ৫ ডিসেম্বর ১৯৭১ এ, খুলনাতে মহিলা প্রতিরোধ কমিটি নামে পাকিস্তান সমর্থক মহিলাদের একটা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । সেখানে বক্তারা যে কোন মূল্যে পাকিস্তান রক্ষার প্রতিজ্ঞা করেন ।
৭১ এ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য পাক প্রতিনিধি দলের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানে দুজন নারী সদস্যের নাম পাওয়া যায় যারা । একজন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এবং সাবেক মন্ত্রী রাজিয়া ফয়েজ ( মৃত) এবং আর একজন ড: ফাতেমা সাদিক। এরপর রাজিয়া ফয়েজ ১৯৭৯ সালে সংসদ নির্বাচনে মুসলিম লীগ (খান এ সবুর) থেকে প্রথম নারী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরশাদের সময়ে তিনি সাতক্ষীরা সদর আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শিশু ও মহিলা এবং সমাজ কল্যাণ বিষয়ক পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছিলেন। জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্যও ছিলেন রাজিয়া ফয়েজ। ২০০৬ সালের শেষের দিকে তিনি জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপিতে যোগ দেন। গত কাউন্সিল অধিবেশনে তাকে দলের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
সোহরাওয়ার্দী কন্যা বেগম আক্তার সোলায়মান ১৯৭১ সালের ১২-ই জুন রেডিও পাকিস্তানে বক্তব্য রাখে। ভাষণে প্রাদেশিক ও জাতীয় পরিষদের সদস্যদেরকে নিজ নিজ এলাকায় জনগণের মধ্যে পাকিস্তানের আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা স্থাপনের জন্যে কাজ
করার আহবান জানায়। আক্তার
সোলায়মান তার ভাষণে ‘টিক্কা খান' এই দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সঠিক ব্যবস্থা
নিয়েছে’ বলে উল্লেখ করে।
তথ্য সূত্র - ( দৈনিক আজাদ , ১৩ ই জুন )
রোকেয়া কবীর এবং মুজিব মেহেদী 'মুক্তিযুদ্ধ ও নারী' এই বইটিতে লিখেছেন , -নারীরা সর্বত্রই সক্রিয়, যেমন সক্রিয় ছিলেন স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকায়ও। যারা এ রকম ভুমিকায় লিপ্ত ছিলেন, তাদের অধিকাংশেরই ওই কাজের পেছনে পারিবারিক স্বীকৃতি ছিল, যদিও মূলে ছিল ধর্মান্ধতা। পরিবারই এদের প্ররোচিত করেছে নেতিবাচক ভুমিকা রাখতে ।
এদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও শত ধিক থাকবে সবসময়ই ।

লেখাঃ ফড়িং ক্যামেলিয়া

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

প্রামানিক বলেছেন: এই কথাগুলো অজানা ছিল।

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অজানা থাকারই কথা! বিষয়গুলো তেমনভাবে আলোচিতও হয়নি । আশ্চর্যজনকভাবে এড়িয়ে যাওয়ার একটা প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে সবসময় ।

২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

জেন রসি বলেছেন: সে সময়ের অনেক ইতিহাস অন্ধকারেই রয়ে গেছে। পরিকল্পিত ভাবে কিছু ইতিহাস লুকিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব নিয়ে অনেক বেশি অনুসন্ধান এবং গবেষনার প্রয়োজন আছে।

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইতিহাসগুলো এমনভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে বা বিকৃত করা হয়েছে, ভাবলে বিস্মিত হতে হয় । এমন কি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার অপপ্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে সামরিক শাসকদের সময়ে । এগুলো নিয়ে নিখুঁতভাবে অনুসন্ধান ও গবেষণা অাবশ্যক ।

৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: অজানাের জানিলাম , ধনযবাদ জানাইলাম।

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানিবেন ।

৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

নীলপরি বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং তথ্য । পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো, নীলপরি! শুভকামনা ।

৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুধু বিবৃতি আর পক্ষাবলম্বন কিংবা দালাল আইনে অভিযুক্ত অনেক স্বনামধন্য পুরুষও তো ছিলেন। তবে এই মহিলারা রাজাকারদের মত মুক্তিযোদ্ধাদের ধরিয়ে দেয়া, মেয়েদের পাকিস্তানী সৈন্যদের কাছে পাঠানো - এসব কাজ করেছে কিনা পরিস্কার নয়। তাই হয়তো তাদের কথা বেশী উচ্চারিত হয় না...

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পুরুষের সংখ্যাই তো বেশি এবং সেগুলো নিয়ে আলোচনাও হয়েছে মোটামুটি । কিন্তু নারীদের নিয়ে তেমনভাবে আলোচনা হয়নি (কারণটা অজানা) । এটা ভাবাও নিশ্চয়ই অমূলক না যে দুর্ধর্ষ রাজাকারদের পেছনে মদদদাতা হিসেবে কাজ করেছে এমন বহু নারী? পাকিস্তান রক্ষার নামে ধর্মান্ধ হয়ে মানবতাবিরোধী অনেক কাজে সহায়তা করেছে!

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৫

কল্লোল পথিক বলেছেন:







শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও পড়ার জন্য ।

নতুন পোস্ট দেননা ক্যানো?

৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অজানা বিষয় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
জানা ছিল না এই নারী রাজাকার সম্পর্কে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো ।

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:১১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ।

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:২৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: আমাদের দেশে নারী রাজাকারও ছিলো!বিষয়টা জানলাম।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অকল্পনী! তাই না?

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৪০

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা ।

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৫৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ন বিষয় তুলে এনেছেন। জেন রসি ভাইয়ের সাথে সহমত।

সাথে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :)

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ।

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫

মাহিরাহি বলেছেন: মূলত নিজের এবং স্বামীদের উন্নতি সহ নানা সুযোগ সুবিধা পাবার জন্য এরা পাকিস্তানী
অফিসারদের সাথে ঘনিষ্ঠ হত এবং দেশের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি করত ।

যারা এ রকম ভুমিকায় লিপ্ত ছিলেন, তাদের অধিকাংশেরই ওই কাজের পেছনে পারিবারিক স্বীকৃতি ছিল, যদিও মূলে ছিল ধর্মান্ধতা।


নানা সুযোগ সুবিধা = ধর্মান্ধতা

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সেটাই ।

১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,




মহান মুক্তি ও স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে চলা নিজ স্বজাতির এরকম যে শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে আমাদেরকে জয়ী হতে হয়েছে, তা এ প্রজন্মের জানা উচিৎ ।

অলিখিত ও মুছে ফেলা এসব ইতিহাস আবার তুলে ধরার সময় এসেছে ।

ধন্যবাদের সাথে কৃতজ্ঞতাও ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন ।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা একটি বিষয় সামনে আনায় আপনাকে ধন্যবাদ ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, গিয়াসলিটন ভাই!

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

জুন বলেছেন: গুরুত্বপুর্ন একটি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য সাধুবাদ রইলো সাধু । সে সময় অনেক মহিলাই তৎকালীন সমাজে রাজনৈতিক বা সামাজিক ভাবে যথেষ্ট তথাকথিত অগ্রগামী ছিল । তাদের দ্বারা রাজাকার হওয়াটা অসম্ভব না । এ ইতিহাস খুড়ে দেখা দেখা দরকার এ প্রজন্মের জন্য ।
+

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও শত ধিক থাকবে সবসময়ই ।

১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: এদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও শত ধিক থাকবে সবসময়ই

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই । ইতিহাস ঘৃণা ভরে স্বরণ করবে এদের!

১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: #অনেককিছুজানলাম

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো ।

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ।

১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: জানা ছিলনা জানলুম।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাই প্লেজার!

২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:০৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সবার দৃষ্টিই ছিল পুরুষ রাজাকারদের প্রতি।। আমার নিজেরও এদের কথা জানা ছিল না।। আজ জানলাম।। ধন্যবাদ।।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা । ভালো থাকুন ।

২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:১৪

সারাফাত রাজ বলেছেন: নূতন তথ্য জানলাম। এই নারী রাজাকারদেরও বিচার হওয়া উচিৎ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই । জোর দাবি জানাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.