নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ১০টি প্রেমকাহিনী

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:২৪


প্রেম মানে না জাতি ধর্ম, প্রেম মানে না সমাজ, তাই প্রেমের টানে ইতিহাসের শুরু থেকেই পৃথিবীতে ঘটেছে অবিস্মরণীয় সব ঘটনা। প্রেমের টানে সিংহাসন ছেড়ে পথিক হয়ে গেছেন কেউ কেউ, প্রেমের টানেই কেউবা আবার আপন করে নিয়েছেন পৃথিবীর সব দুঃখ-গাথা। আসুন আজ জানি ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ১০টি প্রেমের কাহিনী-

১০। স্কারলেট ও’হারা অ্যান্ড রেথ বাটলারঃবলা হয়ে থাকে বিখ্যাত লেখক Margaret Mitchell এর কালজয়ী ক্লাসিক “Gone with the Wind,” হল ভালোবাসা বাসি মানুষের জন্য এক বাইবেল! সিভিল ওয়ারের পটভূমি নিয়ে, এবং স্কারলেট-বাটলারের বাঁধন হারা-উন্মাতাল প্রেম, মানসিক টানাপোড়ন, চাওয়া- পাওয়ার হিসেব, দেশের অস্থির সময়—এই সব কিছু মিলিয়েই এটি হয়ে উঠেছে অমর এক সাহিত্য কর্ম। উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্কারলেট কখনোই কারও বাঁধনে নিজেকে বাঁধতে নারাজ ছিল। কিন্তু বাটলারের উন্মত্ত প্রেমকে সে কখনোই উপেক্ষা করতে পারেনি। সুখী জীবনের চিন্তায় বিভোর স্কারলেটের সুখ বেশীদিন স্থায়ী হয়নি। তাঁর মনস্তান্তিক দ্বন্দ্ব রয়েই গেল। আর তাইতো শেষে স্কারলেট বলেছিল, “Tomorrow is another day!”

৯। পাউলো অ্যান্ড ফ্রান্সেসকাঃ সত্য কাহিনী অবলম্বনে এই চরিত্র দুটি নেয়া হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত লেখক Dante-এর অমর সাহিত্যকর্ম হল “Divine Comedy” থেকে। ফ্রান্সেসকার স্বামী মালাটেস্তা ছিলেন একজন ভয়ানক অপরাধী। তাঁর ছোট ভাই পাউলোর সাথে মিলে ফ্রান্সেসকা Dante এর বই পড়ে সময় কাটাতেন। পরবর্তীতে দুজনের মধ্যে প্রেম জন্মে নেয়। ঘটনা জানাজানি হবার পর খুব স্বাভাবিক ভাবেই ফ্রান্সেসকার স্বামী দুজনকেই হত্যা করে।

৮। ওডিসিয়াস অ্যান্ড পেনেলোপঃ গ্রীক অন্যান্য প্রেমের গল্পের মতোই, এই জুটির প্রেমেও ছিল, ত্যাগ আর বিসর্জন। প্রেমের ক্ষেত্রে গ্রীক পুরাণের বেশীর ভাগ কাহিনীরই মূলমন্ত্র হল, “Tragedy and sacrifice.” জুটি তাঁদের মিলনের জন্য অপেক্ষা করেছিল দীর্ঘ ২০ বছর! তাঁদের বিয়ের কিছু পরেই ওডিসিয়াসকে যুদ্ধে চলে যেতে হয়েছিল। কিন্তু স্বামীর প্রত্যাবর্তননের আশায় আশায় পেনেলোপ তাঁর জন্য অপেক্ষা করেছিল ২০ বছর। এরমধ্যে তিনি ১০৮ জন রাজাকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, অপরদিকে ওডিসিয়াসও স্ত্রীর প্রতি বিশ্বস্থ ছিলেন। তিনিও অনেক দেবীর প্রেম ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। Homer রচিত এই এপিকে তিনি প্রমাণ করেছেন, “ভালোবাসার অন্য নাম- অপেক্ষা!” তিনি বলেছেন, “remember that true love is worth waiting for!”

৭। নেপোলিয়ন অ্যান্ড জোসেপাইনঃ মহাবীর নেপোলিয়ন ২৬ বছর বয়সে, বয়সে বড় তাঁর রাজ্যের এক ধনী মহিলা জোসেপাইনের প্রেমে পড়েন। তাঁরা দুজনেই তাঁদের সম্পর্কের বিষয়ে শ্রদ্ধাবোধ, এবং ত্যাগ বজায় রেখেছিলেন। অনেকটা রাজ্য শাসনের ভারে অনেকটা অগোচরেই ছিল এই প্রেম। যদিও তাঁরা সর্বদাই স্বীকার করতেন তাঁদের সম্পর্কের কথা। নেপোলিয়ন খুব চাইতেন জোসেপাইনের গর্ভে যেন তাঁর সন্তান হয়, কিন্তু মাতৃত্ব ধারণে অক্ষম ছিলেন জোসেপাইন। কিন্তু চিরজীবন তাঁরা তাঁদের প্রতি ভালোবাসা ধরে রেখেছিলেন।

৬। অরফিয়াস অ্যান্ড ইরিডাইসঃ এটিও একটি গ্রীক মিথ। সাহিত্যে তাঁদের কাহিনীকে স্বীকৃত দেয়া হয়, “tale of desperate love” বলে। গ্রীক পুরাণ মতে, স্বর্গের এক বিবাহিত পরী ইরিডাইসের প্রেমে পড়েন হারপুন নামক এক বাদ্যবাজক অরফিয়াস। কিন্তু দেবতা এরিসটেইয়াসের সাথে এই দুর্ঘটনায় অরফিয়াস, ইরিডাইসকে হারিয়ে ফেলে। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়াহয় পাতালপুরীতে। কিন্তু অরফিয়াস তাঁর জাদুকরীএক বাদ্য মূর্ছনায় হারপুন বাজিয়ে দেব- দেবীর মন জয় করে ফেলে। তিনি তাঁর রাজ্য ফেলে ক্রমাগত হারপুনবাজিয়ে তাঁর ভালোবাসা ইরিডাইসের জন্য নানা জায়গায় অপেক্ষা করেছেন। অবশেষে সঙ্গীত দেবতা হেডস ও পারসিফোনের ক্ষমায় অরফিয়াস পাতালপুরীতে জান ইরিডাইসকে উদ্ধার করতে। কিন্তু শর্ত থাকে যে, অরফিয়াস পৃথিবীতে অবতরণের আগে ইরিডাইসকে পিছন ফিরে দেখতে পারবেন না। কিন্তু অরফিয়াস অতি আবেগে আর উৎকণ্ঠায় দেবতাদের শর্তের কথা ভুলে যায়, এবং ইরিডাইসকে দেখতে থাকে। ফলাফল, চিরতরের জন্য ইরিডাইসকে হারিয়ে ফেলে। বলা হয়ে থাকে, এই যে প্রেম কিংবা বিরহে সঙ্গীত ও মিউজিক অনেক বড় ভূমিকা থাকে, সেটা নাকি অরফিয়াস আর ইরিডাইসের প্রেমকাহিনী থেকেই অনুপ্রাণিত হওয়া।

৫। প্যারিস অ্যান্ড হেলেনঃ গ্রীক পুরাণের ফ্যাক্ট এবং ফিকশনের অপূর্ব এক সংমিশ্রণ হল, গ্রীকলেখক কালজয়ী হোমারের জগতবিখ্যাত এপিক “ইলিয়াড।” নাম করা সেই যুদ্ধের নাম হল, “Trojan War!” যে যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছিল পুরো একটা শহর- ট্রয়! ইতিহাসে যা “war for Helen” কিংবা “Helen of troy”নামে বিখ্যাত। গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী অনন্য এই সুন্দরী হেলেন ছিলেন, ট্রয় নগরীর পার্শ্ববর্তী, স্পার্টার রাজা মেনেলাসের স্ত্রী। ট্রয়ের ছোট রাজকুমার প্যারিস তাঁকে চুরি করে তাঁর রাজ্যে নিয়ে এসেছিলেন। এতেই বেঁধে গেল ১২ বছর ধরে চলা এক ঐতিহাসিক যুদ্ধ। স্পার্টার পক্ষে এই যুদ্ধে নেতৃত্বদেন রাজা এগামেমনন। এমনকি এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন গ্রীক দেব ও দেবীরা! ট্রয় রাজকুমার হেক্টর, প্যারিস, দেবতা অ্যাকিলিস, স্পার্টার রাজা মেনেলাস সহ অনেকেই নিহত হন। প্রেমের জন্য এত রক্তপাত আর ধ্বংস পৃথিবীর ইতিহাসে আর নেই।

৪। ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইডঃ অনন্য এই প্রেমের কথা আমরা জানতে পারি, মধ্য ইংরেজিয় শাসন আমলে। আয়ারল্যান্ডের রাজকুমারী ছিলেন অ্যাইসোলেইড, তিনি ছিলেন ক্রনওয়ালের রাজা মার্কের বাগদত্তা। তিনি রাজকুমারী অ্যাইসোলেইডকে নিজ রাজ্য ক্রনওয়ালে ফিরিয়ে আনার জন্য দায়িত্ব দিয়েছিলেন তাঁর ভাইয়ের ছেলে ট্রিস্টানকে। কিন্তু সেই ভ্রমণে ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইড একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। যদিও শেষ পর্যন্ত অ্যাইসোলেইড রাজা মার্ককেই বিয়ে করতে বাধ্য হন। কিন্তু তাঁদের প্রেমের কথা রাজ্যে গোপন থাকে না। রাজা মার্ক তাঁদের দুজনকেই মাফ করে দেন, এবং বিনিমিয়ে ট্রিস্টানকে রাজ্য ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন। পরে ট্রিস্টান, অ্যাইসোলেইডের সাথে নামের মিল থাকার কারণে ইসেউল্ট নামক এক রমণীকে বিয়ে করেন। কিন্তু, তাঁর আত্মার পুরোটা জুড়ে ছিল অ্যাইসোলেইডের প্রতি প্রেম। এক পর্যায়ে ট্রিস্টান, অ্যাইসোলেইডের বিরহে গুরুতর অসুস্থ হয়ে যান। তিনি অ্যাইসোলেইডকে শেষবারের মতো দেখতে একটি জাহাজ পাঠান। তাঁর স্ত্রী ইসেউল্টকে বলেছিলেন, অ্যাইসোলেইড যদি আসে, জাহাজে যেন সাদা পতাকা লাগানো হয়। কিন্তু স্ত্রী ইসেউল্ট মিথ্যে বলে, জাহাজে কালো পাতাকা লাগিয়ে রাখেন। ট্রিস্টান ভাবলেন অ্যাইসোলেইড আর আসবেন না। পরে তিনি মারা যান। পরে তাঁর শোকে অ্যাইসোলেইড, তাঁরই রাজ্যে মারা যান।

৩। ল্যাঞ্ছলট অ্যান্ড গুইনেভারাঃ আরেকটি রাজকীয় এবং সেই সঙ্গে ট্র্যাজিক লাভ স্টোরি গুলোর মধ্যে অন্যতম হল, এই আর্থারিয়ান প্রেম কাহিনী স্যার ল্যাঞ্ছলট অ্যান্ড লেডী গুইনেভারা। ইংলিশ কিং আর্থারের স্ত্রী, রাণী গুইনেভারার প্রেমে পড়েছিলেন সেই রাজ্যের বীর একজন নাইট, স্যার ল্যাঞ্ছলট। রাজা আর্থারের অবহেলা আর অবজ্ঞার কারণে, একসময় রাণী গুইনেভারাও তাঁর প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু একদিন, রাজা আর্থারের অপর নাইট স্যার আগ্রাভেইন, স্যার মোড্রেড এবং একদল সৈন্য এই যুগলকে বদ্ধ কামরায় আবিষ্কার করে ফেলে। পরকীয়ার অপরাধে রাণী গুইনেভারাকে আগুনে পুড়িয়ে মারার শাস্তি ঘোষণা করা হয়। স্যার ল্যাঞ্ছলট তাঁর প্রেমিকা লেডী গুইনেভারাকে যুদ্ধ করে বাঁচিয়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়, কিন্তু তাঁদের এই প্রেমের জন্য পুরো রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে এবং অনেক মৃত্যুর জন্য তাঁরা নিজেদের দায়ী করে, নিজেদের মধ্যে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তীতে তাঁরা দুজনেই দুটি ভিন্ন জায়গায় ধর্মের সেবক হয়ে যান।

২। এন্টোনি অ্যান্ড ক্লিওপার্টাঃ অনেকের মধ্যে অন্যতম আরেকটি অমর প্রেমগাঁথার নাম, মার্ক এন্টোনি- ক্লিওপার্টা। ঐতিহাসিক এবং একই সাথে দারুণ নাটকীয় এই প্রেম হয়, অনিন্দ সুন্দরী মিসরীয় রাণী ক্লিওপার্টা আর তাঁর প্রধান সেনাপতি এন্টোনির মাঝে। শক্তিশালী এবং ঐতিহাসিক চরিত্র দুটির মাঝের এই অমর প্রেম আকর্ষণীয়ভাবে আমাদের কাছে তুলে এনেছিলেন Shakespeare তাঁর যাদুকরী লিখনির মাধ্যমে। রাজকীয় ঘাত-প্রতিঘাত, জয়-পরাজয় উপেক্ষা করে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন। পরবর্তীতে রোমানদের সাথে যুদ্ধরত এন্টোনির মনোবল ভাঙার জন্য, তাঁকে যুদ্ধের ময়দানে মিথ্যে সংবাদ শুনিয়েছিলেন যে, শত্রুরা ক্লিওপার্টাকে হত্যা করেছে। তারপর এন্টোনি নিজ ছুরিতে মৃত্যুবরণ করেন, অন্যদিকে এন্টোনির মৃত্যুসংবাদ শুনে মিসরীয় রাণী ক্লিওপার্টাও নিজ ছুরিতে আত্মহত্যা করেন। Shakespeare তাঁদের জন্য বলেছিলেন, “great love demands great sacrifices!”

১। রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েটঃ"Never was a story of love nor woe that of Juliet and her Romeo." সবাই-ই মেনে থাকেন এই জুটিই, প্রেমের ইতিহাস বা গল্পগুলোর মধ্যে সর্বাধিক প্রচারিত বা সবচেয়ে বেশী বিখ্যাত। যেন ভালোবাসার অপর নাম রোমিও-জুলিয়েট। বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজ লেখক, William Shakespeare এর কালজয়ী ট্রাজেডি হল এই “Romeo and Juliet!” দুটি ভিন্ন পরিবারের পূর্ববর্তী রেষারেষি, বংশীয় অহংকার ভেদ করে দুজন তরুণ-তরুণীর প্রথম দর্শনে প্রেমে পড়া। পরবর্তীতে পরিবারের বাঁধা, ভয় দেখানো, নানা মানসিক সংশয়- টানাপোড়ন সব উপেক্ষা করে নানা নাটকীয়তার মাঝে তাদের বিয়ে করা। এবং সবশেষে, তথ্যগত ভুল বোঝাবুঝিজনিত কারণে বিষপানে দুজনের মৃত্যু!! সব মিলিয়েই, রোমিও- জুলিয়েট কাহিনী হয়ে গেছে অমর এক প্রেম গাথা! তাই পৃথিবীতে যখনই প্রেমের জন্য ত্যাগ- তিতিক্ষার কথা বলা হয়, সবার আগেই উঠে আসে এই যুগলের নাম! যুগে যুগে অসংখ্য নাটক, সিনেমা বানানো হয়েছে এই “timeless love” নিয়ে।

সূত্রঃ ইন্টারনেট

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বাংলা অনুবাদ সাহিত্যের কল্যানে বেশ কিছু কালজয়ী প্রেমিক যুগলের সম্বন্ধে জেনেছি।যেমন -লাইলি-মজনু।

মনসামঙ্গল(মৌলিক কাব্য) কাব্যের বেহুলা-লক্ষ্মীন্দর এর কথাও উল্লেক করা যায়। :)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লাইলি-মজনু, শিরি-ফরহাদ, রজকিনী-চন্ডিদাস এর উপাখ্যানগুলো সত্যিই মন ছুঁয়ে যায় ।

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টে লাইক!! ;)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে ।

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

নীলপরি বলেছেন: দারুন পোষ্ট । সবগুলো উপাখ্যানই প্রিয় । ৬, ৫, ৪ বেশী প্রিয় ।

ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইড নিয়ে লেখা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখাটা পড়েছেন কি ? অসাধারণ লাগে আমার ।

রাধা-কৃষ্ণ , লায়লা-মজনুকে মিস করলাম !

শুভকামনা । :)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ১ আর ২ পড়া ছিলো আর ৫ নাম্বারটার কাহিনী জানতাম । অন্যগুলো পড়া হয়নি এখনো ।

রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট দাগ কেটেছিলো খুব!

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি নিজেকেও একজন ...ক ভাবতাম! কিন্তু রিয়েলিটি শেখাল প্রেম বলে তেমন কিছু নাই। সব আবেগ!! B:-/

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আবেগ বৈকি! কিন্তু এরা মাঝেমাঝে এমন ভাবে মনের মধ্যে গেঁথে যেতে পারে যে সারাজীবনই অসহ্য দুর্ভোগ পোহাতে হয়!

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

মেহেদী রবিন বলেছেন: বাহ। বেশ ছিল পোস্টটা। একটানা পড়েছি এবং প্রত্যেকটা জুটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগ্রহ জন্মেছে। কোন হেল্প করতে পারেন? কোন বইয়ের লিঙ্ক? রোমিও-জুলিয়েট পড়েছি, প্যারিস হেলেন সম্পর্কেও জানি, বাকিগুলো দরকার

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পিডিএফ লিঙ্ক তো আমার কাছে নেই, ভাই!

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১০

আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি নিজেকেও একজন ...ক ভাবতাম! কিন্তু রিয়েলিটি শেখাল প্রেম বলে তেমন কিছু নাই। সব আবেগ!!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখক বলেছেন: আবেগ বৈকি! কিন্তু এরা মাঝেমাঝে এমন ভাবে মনের মধ্যে গেঁথে যেতে পারে যে সারাজীবনই অসহ্য দুর্ভোগ পোহাতে হয়!

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: দারুন ভাই, একসাথে এতগুলো অমর প্রেম-কাহিনী সম্পর্কে সংক্ষেপে জানলাম, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইলো ।

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

অদৃশ্য বলেছেন:




বাহ্‌, বাহ্‌... চমৎকার... সুন্দর যে কোন কিছুর জন্যই হৃদয়ে প্রেম থাকাটা জরুরি... মানুষতো সৃষ্টির সেরা, তার হৃদয়ে প্রেম না থাকলে হয় নাকি...

শুভকামনা...

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর যে কোন কিছুর জন্যই হৃদয়ে প্রেম থাকাটা জরুরি... মানুষতো সৃষ্টির সেরা, তার হৃদয়ে প্রেম না থাকলে হয় নাকি..." যথার্থই ।
প্রেমে সৃষ্টি জগৎ সংসার
সৃষ্টি আদম হাওয়া,
সেই প্রেমেরই দেখা পাইলে
হইতো সবই পাওয়া ।

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

সুমন কর বলেছেন: আহ....কতশত প্রেমের কাহিনী !!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা অফুরান । ভালো থাকুন সতত!

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

পবন সরকার বলেছেন: পোষ্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা ।

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়েছিলুম অনেকগুলো, ম্যালা যুগ আগে, দারুণ সব কাহিনী। আপনাকে ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভ কামনা রইলো ।

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

মিঃ বলদ বলেছেন: এত অল্প পরিসরে আসলে ফুটিয়ে তোলা সম্ভব নয়। তারপরও ভাল লেগেছে। এর পরের বার আমার প্রেমের কাহিনীটা দিয়েন ভাই।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নায়ক-নায়িকার মৃত্যু না হলে তো ভাই কাহিনী কালজয়ী হয় না!

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলা টপ টেন চাই ;)

++++++++++++++++

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওকে ।

১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৪

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ইস যদি এমন প্রেম কত্তে পাত্তাম। :-B

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুরু করে দিন ।

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,



হোমার ঠিকই বলেছেন ---- “ভালোবাসার অন্য নাম- অপেক্ষা!”

শেয়ার করার জন্যে সাধুবাদ ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হুম, অপেক্ষা আর অপেক্ষা অনন্তকাল ধরে ।

১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রেম-পিরিত বলতে কিছু নাই,সব মানব দেহের হরমোনের খেলামাত্র, এগুলোর মূল গল্প। B-)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এই তত্ত্ব সম্ভবত বর্তমানের কালের জন্যই প্রযোজ্য!

১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪১

থিওরি বলেছেন: আমার কাহিণী কই?? পোস্টে মাইনাচ!!
বাই দ্য ওয়ে ভালো লিখেছেন!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রেম করতে করতে শহিদ না হলে তো ইতিহাসে ঠাঁই হওয়া যায়না, ভাই!

১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫২

প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা ।

১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

প্রেম সব যুগেই অমর। জয় হোক প্রেমের।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রেমে স্বর্গ প্রেমে নরক
প্রেমে বাঁচা-মরা,
প্রেম কইরো না দেহের সঙ্গে
আত্মার সনে ছাড়া!

২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১১

শিপন মোল্লা বলেছেন: মুভিও দেখেছি এই সবের। পোস্ট ভাল হয়ছে

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:০৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইলো ।

২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
পুরাই প্রেমময় পোস্ট। প্রেমরত ব্লগাররা তো এখন অনেক সাহস পাবে - বাঁধা বিপত্তি থাকলেও। B-))

তবে ভাই, প্রেম ভালবাসা নিয়া মনীষীগর কোন কথাই আমি মানিনা। এইটা পুরাই আনপ্রেডিক্টেবল।

আমার অবশ্য রোমিও-জুলিয়টের থেকে প্যারিস-হেলেনের প্রেমের গল্পই বেশি ভাল লাগে। কী এমন ভালবাসা যে যুদ্ধ পর্যন্ত হয় ঐটার জন্য। অবশ্য প্যারিস কিন্তু ট্রোজান যুদ্ধে নিহত হয় নাই। সে পালাতে সক্ষম ছিল। আর তাদের প্রেমকাহিনীতে নায়ক হয়ে গিয়েছিল অ্যাকিলিস আর হেক্টর। হেক্টরই বেশি। যদিও প্যারিস-হেলেনের প্রেমের আড়ালে গড়ে উঠেছিল অ্যাকিলিস-ব্রিসেইসের প্রেমকাহিনী। ঐটা বেশি হৃদয়স্পর্শী ছিল।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রেমের জন্য কতো কী না হয় । যুদ্ধ হয়, নগরী ধ্বংস হয় ।

২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: সবই দেখি বিয়োগাত্মক। হ্যাপি এন্ডিংয়ে কোন প্রেম কাহিনি বিখ্যাত হয়নি?

মিশরের রাণীর নামটা ক্লিওপেট্রা না?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভুবনবিখ্যাত তাবৎ প্রেম কাহিনীই বিয়োগাত্মক!

ক্লিওপেট্রা না ক্লিওপার্টা, নেপোলিয়ন বেনাপোর্ট না নেপোলিয়ন বোনাপার্ট- ব্যাপারগুলো নিয়ে আমি নিজেও দ্বিধান্বিত । কেননা একেক জায়গায় একেক রকম পেয়েছি ।

২৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৬

মাদিহা মৌ বলেছেন: নীল পরি আপু, ট্রিস্টান অ্যান্ড অ্যাইসোলেইড নিয়ে লেখা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বইয়ের নাম কি ?

২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৬

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: সব অমর প্রেম এর একটাই পরিনতি বিচ্ছেদ !!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হুম!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.