নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
বহুকাল পূর্বেকার কথা। আমি তখন সবেমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হইয়াছি। অতি নাদান এক পোলা। মুখ দিয়া দুধের গন্ধ আসে। দুনিয়ার হাবভাব তেমন কিছু বুঝি না। আপনাকে লুকাইয়া রাখি, আড়ালে-আবডালে থাকি। জনসম্মুখে মাপিয়া মাপিয়া কথা বলি, টিপিয়া টিপিয়া পথ হাঁটি।
আমাদের ক্লাস আরম্ভ হইত দুপুর দেড়টায়। এইখানে বলিয়া রাখা প্রয়োজন- আমাদের নিজস্ব কোনো শ্রেণিকক্ষ ছিল না, হিসাববিজ্ঞান বিভাগে ক্লাস করিতাম; সেইখানে ক্লাস ফাঁকা না পাওয়া গেলে অর্থনীতি বা ফিন্যান্স বিভাগে ক্লাস করিতে হইত। আমাদের বিভাগটি (মানব সম্পদ) নতুন হওয়ায় কিছু অবহেলা সহ্য করিতে হইত। মধ্যাহ্নভোজ সম্পন্ন করিয়াই ক্লাস অভিমুখে দৌড়াইতাম।
আমার মেস হইতে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রায় দশ মিনিটের পথ। বেশিরভাগ সময় হাঁটিয়াই যাইতাম। তো সেইদিন মধ্যাহ্নভোজ করিতে বেশ দেরি হইয়া গিয়াছিল। খুব সম্ভব বুয়া রান্নাবান্না করিতে বিলম্ব করিয়াছিলেন।
পানাহার সম্পাদনপূর্বক বইপত্র লইয়া ক্লাস অভিমুখে দিলাম ভোঁ দৌড়। ক্যাম্পাসে পৌঁছিয়া দেখিলাম দশ মিনিট বিলম্ব হইয়া গিয়াছে। অর্থনীতি, ফিন্যান্স বিভাগে গিয়া দেখিলাম আমাদের কেহ নাই। ভাবিয়া লইলাম হিসাববিজ্ঞান বিভাগে ক্লাস হইতেছে।
যাহা ভাবিয়াছি তাহাই হইল। হিসাববিজ্ঞান বিভাগেই ক্লাস হইতেছে। দৌড়াইয়া শ্রেণিকক্ষে ঢুকিলাম; বুঝিতে পারিলাম আমার বিলম্ব দেখিয়া মাস্টারমশাই বেশ বিরক্ত হইয়াছেন।
টানা দেড় ঘণ্টা ক্লাস হইল। হঠাৎ নিম্নদেশে প্রচণ্ড চাপ অনুভব করিলাম। জলবিয়োগ করা আবশ্যক হইয়া গিয়াছে। মেস হইতে বের হওয়ার সময়ই বেগ পাইয়াছিল, সময়ের অভাবে করা হয় নাই। মনে মনে রাগ হইল এই ভাবিয়া যে, কোন কুক্ষণে এত জল পান করিয়াছিলাম।
ক্লাস তো শেষ হয় না। অনুমতি লইয়া বাহিরে যাইবো সেই সাহসও হয় না। শক্ত হইয়া বসিয়া রহিলাম। ক্লাস শেষ হইলেই হাঁফ ছাড়িয়া বাঁচিব। পাশের বন্ধুকে বলিলাম, “আমার জন্য দোয়া করো। কোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। মান-ইজ্জত যেন বজায় থাকে।”
আরও আধা ঘণ্টা পর ক্লাস শেষ হইল। আমার অবস্থা ততক্ষণে কাহিল। স্যার বের হইতেই দৌড়াইয়া বাহিরে আসিলাম। বামপাশে ওয়াশরুম। ঢুকিয়া পড়িলাম। হঠাৎ লক্ষ্য করিলাম আমার পাশের টয়লেট হইতে জনৈকা বালিকা বাহির হইতেছে। আমাকে দেখিয়া সে থমকাইয়া দাঁড়াইল। তখনও আমার কিছু খেয়াল হয় নাই।
সহি সালামতে কাজকর্ম সারিয়া বেশ আরাম পাইলাম। কোনো দুর্ঘটনা না ঘটায় খোদাকে ধন্যবাদ দিয়া যখন বাহিরে আসিলাম, দেখি হিসাববিজ্ঞান বিভাগের দুই জন আপু আমাকে ডাকিতেছেন। টয়লেট হইতে কিছু দূরেই তাহারা বসিয়াছিলেন। সম্মুখে যাইতেই এক আপু জিজ্ঞাসা করিলেন, “মেয়েদের টয়লেটে ঢুকেছেন কেন? এটা যে মেয়েদের টয়লেট জানেন না?”
আমি কী বলিব; বলিলাম, “জানি না তো।”
“ওই যে বড়ো করে লেখা আছে দেখুন। অন্ধ নাকি?” আপুটি বলিলেন।
খেয়াল করিয়া দেখি দরজার উপরে বড়ো বড়ো অক্ষরে লিখা, ‘ছাত্রী টয়লেট’। বড়ো লজ্জায় পড়িয়া গেলাম; বলিলাম, “খুব সিরিয়াস ছিল, তাই খেয়াল করিনি।’
আপুটির দয়া হইল; বলিলেন, “চোখ-কান খোলা রাখবেন।” আমি ‘আচ্ছা’ বলিয়া কাটিয়া পড়িলাম। চারিপাশে চোখ বুলাইলাম; মনে মনে আপনাকেই জিজ্ঞাসা করিলাম, “আমার এহেন বোকামি কর্মকাণ্ড কেহ দেখিতে পায় নাই তো?”
না, কেহ দেখিতে পায় নাই। মনকে শক্ত করিয়া দ্বিতীয়বারের মতো খোদাকে ধন্যবাদ জানাইয়া অন্য ক্লাসে আসিয়া আসন গ্রহণ করিলাম। আমার মুখ গোমড়া দেখিয়া জনৈক বন্ধু জিজ্ঞাসা করিল, “কী খবর?” যেন কিছুই হয় নাই এমন ভাব ধরিয়া ‘ভালোই’ বলিয়া অন্যদিকে মুখ ফিরাইলাম।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মান-ইজ্জতের ব্যাপারও।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: টেনশন কইরেন না _
মানির মান আল্লাহ রাখে
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বড় বাঁচা বেঁচে গেছিলাম।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১০
নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: এমন পরিস্থিতিতে আমিও পড়েছি একদিন!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সাংঘাতিক একটা ব্যাপার। কোন সময় যে বিপদ আসে!
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
মান-ইজ্জত লইয়া টানাটানি পড়িতে পারিত এমন ঘটনা লইয়া জটিল একটি দিনের স্মৃতিচারণ হাসির উদ্রেক করিল ।
তলপেটে অসম্ভব চাপ অনুভব করিলে তাহা হইতে নিস্কৃতি পাইতে মান-ইজ্জতের কথা মাথা হইতে উধাও হইয়া যায় , ইহা অতীব সাধারণ বিষয় ।
সাধু ভাষায় লিখার কারনে ঘটনাটি বাঙ্ময় হইয়াছে ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুব্রত কুমার দে- প্রচন্ড এক রাগী শিক্ষক ছিলেন। তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলার সাহস কারও ছিল না। অন্য কোন শিক্ষক হলে হয়ত...
৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যাক বাঁইচা গেলেন! চেহারাটা কিউট ছিল তখনও মনে হয়...
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ২য় বর্ষ পর্যন্ত দেখতে মোটামুটি ভালোই ছিলাম মনে হয়। ৩য় বর্ষে শরীরে হঠাৎ বসন্ত হলো, নানান কারণে শরীর ভেঙে পড়ল। পরে আর ব্যাকআপ দিতে পারলাম না।
৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: প্রকৃতির ডাক অনেক সময় স্থান কাল বোঝেনা ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঢাকা থেকে আসার পথে সেদিন আরও একবার বিড়ম্বনায় পড়েছিলাম। লজ্জাজনক পরিস্থিতি!
৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জটিল
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এমন বিড়ম্বনায় যে পড়েছে, সেই বুঝে এর যন্ত্রণা!
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
অবশেষে 'সাধু' হাফ ছেড়ে বাঁচলেন!! মান ইজ্জত পরে, আগে ইমারজেন্সি এক্সিট!!!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঐ সময় দ্বিধান্বিত ছিলাম আসলে! স্যার যদি ধমক মারেন, এই আশঙ্কায়।
"মান-ইজ্জত পরে, আগে ইমারজেন্সি এক্সিট!" আসলেই "প্রয়োজন আইন মানে না"।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:২৭
ল বলেছেন: যাক শান্তি পেলেন মশাই
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: স্বর্গীয় অনুভূতি!
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: হায় আল্লাহ!!!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী মুসিবত! কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি বলেই রক্ষে!
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ মজা পাইলাম দাদা। তবে ইমার্জেন্সি বলে একটা কথা আছে। আপুনিরাও মানুষ । বিষয়টা বুঝেছেন। তবে দাদা বিশ্ববিদ্যালয়ে বোধহয় কোনও বালিকা পড়তে যায়না। শ্রদ্ধেয় সেলিম আনোয়ার ভাই মাঝে মাঝে পাঠকের জন্য একটি ব্যতিক্রম রাখেন। জানিনা না আপনার নিম্নচাপের গল্পে এটা এমন একটি খেলা কিনা। তবে আমাদের কিন্তু দুধের পোলার বোকামি নেহাত মন্দ লাগেনি ।
শুভকামনা দাদাকে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পুরনো দিনের কিছু কিছু ঘটনা মনে পড়লে বড্ড হাসি পায়। আরও একটা ঘটনা মনে পড়লো।
http://www.somewhereinblog.net/mobile/blog/rupakbidhoutsadhu/30085526
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২০
নীল আকাশ বলেছেন: ১। যাক বাঁইচা গেলেন! চেহারাটা কিউট ছিল তখনও মনে হয়..
২। প্রকৃতির ডাক অনেক সময় স্থান কাল বোঝেনা ।
৩। অবশেষে 'সাধু' হাফ ছেড়ে বাঁচলেন!! মান ইজ্জত পরে, আগে ইমারজেন্সি এক্সিট!!!
৪। যাক শান্তি পেলেন মশাই.....
৫। টেনশন কইরেন না_মানির মান আল্লাহ রাখে
সব কথাই তো সবাই বলে দিয়েছে। নতুন আর কি বলব। ও আচ্ছা এটা মনে হয় বলা যায়:
৬। ত্যাগেই প্রশান্তি, ভোগে নয়!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ত্যাগেই প্রশান্তি, ভোগে নয়!" সেটাই।
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বড় বাঁচা বাজিয়াছেন সাধুজী।
এমন কতক কাহিনি আমারও জানা হইয়াছে।
ধন্যবাদ লইবেন।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বেঁচে যাওয়াটাই বড় কথা।
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২২
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন:
# হঠাৎ নিম্নদেশে প্রচন্ড চাপ অনুভব করলাম
# জলবিয়োগ
যাক বড় বাচা বেচে গিয়েছেন দাদা
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভোগে নয় ত্যাগেই সুখ।
১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
এ.এস বাশার বলেছেন: আহাঃ শান্তি....শান্তি....
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মনে হয়েছিলো যেন স্বর্গ থেকে নামলাম।
১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: আসলে এ ধরনের জটিল অবস্থায় কোন আইন মানে না । তারপরেও আপনি বেচেঁ গেলেন ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিল।
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাধু মানুষের কাছে নারী পুরুষ কোন ভেদাভেদ না থাকারই কথা !
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। কিন্তু এ বোধটা কি আর সকলের আছে?
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
নাঈম বলেছেন: ত্যাগেই প্রকৃত সুখ - সম্ভবত বলিয়াছিলেন এরিষ্টটল। আমার এক বন্ধু এমবিএ পড়ার সময় বলিয়াছিল এই প্রবাদবাক্যটা সম্ভবত তিনি টয়লেটে বসিয়াই আবিষ্কার করিয়াছিলেন ।
আপনার অভিজ্ঞতার জন্য আপনাকে সমবেদানা ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার বন্ধুর সাথে একমত।
১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
যাক! কেউ দেখেনাই বড্ড বাঁচা বেঁচে গেছেন বটে!!!!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আর কেউ দেখে ফেললে সামলানো কঠিন হয়ে যেত।
২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সুমন কর বলেছেন: হাহাহা.....বিপদযুক্ত মজার কাহিনী !!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাঝেমাঝে এমনকিছু ঘটে যা ভাবলে পরবর্তীতে হাসি পায়।
২১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপুর দয়া হওয়ায় এ যাত্রা বেঁচে গেলেন
তা না হলে খবর আছিলো!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চিল্লাচিল্লি করে দুচারজন লোক জড়ো করলেই ইজ্জতের বারোটা বেজে যেত। আপুটার আসলে দয়ার শরীর ছিল।
২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কী মুসিবত! কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি বলেই রক্ষে!
জীবনের প্রতিটা ঘটনা আমাদের শিক্ষা দিয়ে যায়।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুনিয়াটাই তো একটা শিক্ষালয়; এখানে আমরা প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু শিখি।
২৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১১
নীলপরি বলেছেন: বেশ
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
সনেট কবি বলেছেন: ঘটনা জটিল!