নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
বছর পাঁচেক আগে গাজীপুরের এক গার্মেন্টসে চাকরির পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলাম। যেহেতু আমি ব্যবসায় প্রশাসনের ছাত্র (এইচআর), আমাকে এ সংক্রান্ত বেশকিছু প্রশ্ন করা হলো। কিছু উত্তর করতে পারলাম, কিছু পারলাম না। যাহোক, পরীক্ষা শেষে আমাকে জিগ্যেস করা হলো কবে নাগাদ যোগদান করতে পারব?
আমি তখন একটা বেসরকারি স্কুলে পড়াতাম। নানা কারণে পড়ানোর সেই চাকরিটা ছাড়তে চাচ্ছিলাম। সে বিষয় মাথায় রেখেই বললাম, যেকোনো সময়। প্রশ্নকর্তা বললেন, জানাবেন। আর জানাননি।
আমার এক সহকর্মীর সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছিল। উনি ব্র্যাকের অধীনস্থ এক স্কুলে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উনাকে ভালো বেতনে নির্বাচিতও করা হয়েছিল। পরে আর ডাকা হয়নি। উনি আমার মতোই বলেছিলেন, যেকোনো সময় যোগদান করতে পারবেন।
বোধকরি কোনো প্রতিষ্ঠান এমন বিপদগ্রস্ত কাউকে চায় না। তারা কর্মরত এবং আত্মবিশ্বাসসম্পন্ন মানুষ চায়। মনে হয়, কাজ না করে বেকার বসে থাকলেও এমন একটা ভাব নিতে হবে, যেন প্রার্থী দয়া করে তাদের প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে আসছেন।
২
ঢাকার এক স্কুলে লিখিত পরীক্ষা দিয়েছিলাম। মৌখিক পরীক্ষায় ডাকা হয়েছিল। এরমধ্যে নারায়ণগঞ্জে একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রায় নিশ্চিত। আত্মবিশ্বাসী আমি সেসময় চলমান চাকরিটা ছেড়ে দিলাম।
স্কুল থেকে ডাক আসেনি, নারায়ণগঞ্জের চাকরিটারও আর সুযোগ নেই। মালিকের নিজের লোক নিয়ে নিয়েছে। চাইলে বড়জোর দারোয়ানের চাকরিটা করতে পারি।
৩
দারোয়ানদের তদারকি সংক্রান্ত একটা চাকরির প্রস্তাব এসেছিল। গেলাম সে বিষয়ে কথা বলতে। ততদিনে লোক নেওয়া হয়ে গেছে। একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম, যার সঙ্গে দেখা করতে গেলাম, ওনি একসময় বেশ আগ্রহ নিয়ে চাকরির প্রস্তাবটা দিলেও এখন কেন জানি অনাগ্রহ দেখা যাচ্ছে। মনে হয়, সুযোগ থাকলেও চাকরিটা উনি দেবেন না।
৪
একটা প্রতিষ্ঠানে দু’মাস বিনা বেতনে কাজ করেছিলাম। এরপর আরেকটা চাকরির প্রস্তাব এলো। গেলাম মৌখিক পরীক্ষা দিতে। কথাবার্তা হলো। এমন একটা পরিমাণ বেতন নির্ধারণ করল, আমি বুঝতে পারছিলাম না কী করব। এ টাকায় ঢাকা শহরে একাই খেয়েপরে বাঁচা কঠিন। অসুস্থ মা-বাবাকে খরচ পাঠানো তো দূরের কথা।
আবার চাকরিটাও আমার দরকার। এমন গুণসম্পন্নও না যে, অন্য জায়গায় হুটহাট চাকরি পেয়ে যাব। বিনা বেতনে দু’মাস কাজ করার তিক্ত অভিজ্ঞতা জ্বলজ্বল করছিল। দুটো কোচিংয়ে বলতে গেলে পেটেভাতে কাজ করেছি।
যাহোক, ফোন এলো কয়েকদিন পর। বলা হলো, নিয়োগপত্র নিয়ে যেতে। গিয়ে নিয়ে এলাম। কিছুদিন পর চাকরিতে যোগদানও করলাম। মনে মনে ভাবছিলাম, মৌখিক পরীক্ষায় যদি বলতাম অত না হলে করব না, তাহলে কি কাঙ্ক্ষিত পরিমাণটা দিত? পরক্ষণে মনে হলো, ওদের এত ঠেকা পড়েনি। লোকের তো অভাব নেই।
৫
আমার এক সহকর্মী চাকরির পরীক্ষা দিয়ে গিয়েছিলেন। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেছিলেন, অত টাকা না হলে চাকরি করবেন না। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, অন্য কোথাও চাকরি না পেয়ে প্রস্তাবিত বেতনের চেয়ে কম বেতনে ওই প্রতিষ্ঠানেই চাকরি করতে এসেছিলেন।
পরিশিষ্ট: যোগ্যতা-দক্ষতা থাকলে চাকরির অভাব নেই; এটা অতি সত্যি কথা। আবার এটাও সত্যি কথা, অনেকের এত যোগ্যতা-দক্ষতা-অভিজ্ঞতা থাকে না। তাদের চাকরির প্রস্তাবও কম আসে। একটা-দুটো এলে বেতন-ভাতাদি নিয়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দরকষাকষি করতে পারে না। কারণটা অতি সাধারণ। আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হলে পায়ের তলার মাটি শক্ত থাকতে হয়।
ছবি: ফেসবুক
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি ইতোমধ্যে একটা প্রতিষ্ঠানে ভালো বেতনে চাকরি করছেন। অন্য একটাতে গেলেন সাক্ষাৎকার দিতে। সেখানে আত্মবিশ্বাসের সাথে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কথা বলতে পারবেন। কারণ, ইতোমধ্যে আপনার একটা চাকরি আছে। নতুন ওই চাকরিটা না হলেও সমস্যা নেই।
যদি কোনো চাকরি না থাকত, চলাই কঠিন হয়ে যেত; তাহলে কম সুবিধার হলেও ওই চাকরিটা আপনি করতে বাধ্য। পায়ের তলার মাটি শক্ত বলতে আগে থাকা চাকরিটার কথা বলা হচ্ছে। আপনি বোধহয় স্বভাবমতো যোগ্যতা-দক্ষতা নিয়ে কথা বলতে আসছেন। যা আমার কখনোই ছিল না।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
যেসব বিষয় মানুষ কলেজে থাকতে বুঝার চেষ্টা করে, আপনি সেগুলো পরে শিখেছেন। কলেজে যখন ব্যবসায় প্রশানন নিয়ে পড়েছেন, তখন কি এসব বিষয় বুঝার চেষ্টা করেননি? নাকি পড়ালেখা কম করেছেন?
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা আর চাকরি-বাকরি সংক্রান্ত পড়ালেখা এক না।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "...যদি কোনো চাকরি না থাকত, চলাই কঠিন হয়ে যেত; তাহলে কম সুবিধার হলেও ওই চাকরিটা আপনি করতে বাধ্য। ..."
-যখন চাকুরী থাকে না, যেকোন অপরে যেকোন চাকুরী নিতে হয়।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যেকোনো চাকরি আর সুবিধাজনক চাকরি এক না। আমি এতকাল যেকোনো চাকরিই করে এসেছি।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার অবস্থা এখন এ রকম, চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য না করলেও আমার চলতে তেমন সমস্যা হবে না। তবে, চাকরি যে করবো না, তা না, কিন্তু চাকরি করতে চাইলে চাকরিদাতাকে আমার শর্ত মেনে নিয়েই আমাকে চাকরি দিতে হবে - আমার নির্দিষ্ট পরিমাণ স্যালারি চাই, এবং অ্যাসোশিয়েটেড অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
আপনার শিরোনামটা খুব পছন্দ হয়েছে। বলতে পারেন, আমার পায়ের তলার মাটি খুব শক্ত এখন এবং আমার আত্মবিশ্বাসও তুঙ্গে। তাই নির্দিষ্ট অঙ্কের স্যালারি না হলে আমি চাকরিটা করছি না, সুজানা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার বর্তমান অবস্থায়ও এত এত সুবিধা দিয়ে লোক রাখার মতো প্রতিষ্ঠান আছে দেশে। এরা আপনার মতোই দক্ষতা সম্পন্ন লোক খো্ঁজে। টাকা ওদের কাছে বিষয় না। শুধু টেনেটুনে চলা প্রতিষ্ঠানগুলো বেশি সুবিধা দিয়ে লোক রাখতে চায় না।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: যেকোনো চাকরি আর সুবিধাজনক চাকরি এক না। আমি এতকাল যেকোনো চাকরিই করে এসেছি।
-আমেরিকার নিয়ম হলো, যেকোন ধরণের চাকুরীতে ঢুকে, ভালো চাকুরীর অপার নিয়ে, বর্তমান চাকুরীর মালিকদের সাথে নেগোসিয়েট করা, কিংবা চলে যাওয়া।
আপনি সোনাবীজের মতো সরকারী চাকুরীতে যান; জয়েন করার পরেদিন থেকে রিটায়ারমেন্টের জীবন মতো সুযোগ সুবিধা পাবেন।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যেকোনো চাকরিতে ঢুকে ভালো জায়গায় অফার পেয়ে চলে যাওয়া বাংলাদেশেও খুব স্বাভাবিক। চলমান প্রতিষ্ঠান বেশি বেতনে লোক রাখে না। অন্য প্রতিষ্ঠান চলমান প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেশি টাকা অফার করে।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: আমি কখনো চাকরী করিনি,চাকরির চেষ্টাও করিনি।এসম্পর্কে আমি অজ্ঞ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওকে।
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: আমি কখনো চাকরী করিনি,চাকরির চেষ্টাও করিনি।এসম্পর্কে আমি অজ্ঞ।
-আপনার পরিবার কে চলায়েছে?
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: "যেকোনো সময়" চাকরি ছাড়ার বিষয়টি সুন্দর বা বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর বলে আমারও মনে হয় না। তাতে দায়িত্বহীনতার কিছুটা ছাঁপ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করুন না কেন, সেখানে দায়িত্বের বিষয় থাকে। কাউকে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে আপনি অন্য জায়গায় হুট করে যোগদানের কথা বললে তারা ভাবতে পারে আপনি ভালো কোন প্রস্তাব পেলে তাদের চাকুরিও হুট করেই ছেঁড়ে দেবেন। এটা যে কোন এমপ্লয়ারের জন্য চিন্তার কারন। তাছাড়া তারা এটাও ভাবতে পারেন যে আপনি হয়তো ঝামেলায় আছেন তাই দ্রুতই আপনার বর্তমান চাকুরি ছাড়তে চাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে নতুন চাকুরিতে আপনার দর কষাকষির সুযোগ কমে যাওয়ারও সম্ভাবনা বেশী।
আমার ধারনা আপনি যদি উত্তরে বলেন, "আমি সপ্তাহ খানেক সময় পেলে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে এসে জয়েন করতে পারবো বলে আশা করি", তাতে তারা তুলনামূলকভাবে বেশী সন্তুষ্ট হবেন। প্রয়োজন না হলেও সপ্তাহ খানেক এর সময় নিন তাতে তারা দায়িত্ববোধের আভাস পাবেন বলে আমার মনে হয়। ধন্যবাদ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কোনো চাকরিতে থাকলে অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে তারপর চাকরি ছাড়া উচিত। তবে যাদের চাকরি থাকে না, বা ইতোমধ্যে ছেড়ে দিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে মনে হয় যেকোনো সময় কথাটা প্রযোজ্য। আপনি যে কাজই করুন না কেন, সেখানে দায়িত্বের বিষয় থাকে। কাউকে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দিয়ে আপনি অন্য জায়গায় হুট করে যোগদানের কথা বললে তারা ভাবতে পারে আপনি ভালো কোন প্রস্তাব পেলে তাদের চাকুরিও হুট করেই ছেড়ে দেবেন। এটা যেকোনো এমপ্লয়ারের জন্য চিন্তার কারণ। তাছাড়া তারা এটাও ভাবতে পারেন যে আপনি হয়তো ঝামেলায় আছেন, তাই দ্রুতই আপনার বর্তমান চাকুরি ছাড়তে চাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে নতুন চাকুরিতে আপনার দর কষাকষির সুযোগ কমে যাওয়ারও সম্ভাবনা বেশি।
আমার ধারণা আপনি যদি উত্তরে বলেন, "আমি সপ্তাহ খানেক সময় পেলে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে এসে জয়েন করতে পারব বলে আশা করি", তাতে তারা তুলনামূলকভাবে বেশি সন্তুষ্ট হবেন। প্রয়োজন না হলেও সপ্তাহ খানেক এর সময় নিন, তাতে তারা দায়িত্ববোধের আভাস পাবেন বলে আমার মনে হয়। ধন্যবাদ। আপনার এই কথাগুলোর সাথে শতভাগ সহমত। আমি শুধুমাত্র দায়িত্বের খাতিরে অল্প পয়সায় কাজ করেছি। অসততা, দায়িত্বহীনতা কখনো ছিল না আমার মধ্যে।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৭
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
সোনাগাজীর টিপিক্যাল কাজ সমুহঃ
/আগাছা পরগাছার মত পোষ্ট প্রসব করা,
/যার তার ব্লগে হামলে পরে নিলর্জ্জের মত ব্যাক্তি আক্রমন করা,
/আর নিজে ব্যাক্তি আক্রমনের শিকার হওয়ার পর আক্রমন থেকে বাচতে কাপুরুষের মত অন্যদের কমেন্ট ব্যান করা,
/সর্বোপরি ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করা।
এই প্রকারের পরিবেশ দূষনকারী ব্লগে থাকলে, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে হয়তো তাদের ওয়েব সাইটে অতিসত্তর ETP-Effluent treatment plant বসাতে হতে পারে
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন:
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৪
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: একটা ইন্টারভিউ সেশনে কখনই চাকুরীপ্রার্থির পুরো যোগ্যতা ফুটে ওঠে না। ইন্টারভিউ বাজিমাত করতে পারলেই সে প্রতিষ্ঠানের একটা সম্পদে রূপান্তরিত হবে এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। উল্টো এমন হতে পারে যে ঐ কর্মীর পেছনে প্রতিষ্ঠান প্রশিক্ষন বাবদ মোটা অংকের খরচ করার আড়াই তিন বছর পর সে চলেই গেল, কারন সে ইন্টারভিউ বাজিমাত করতে জানে।
আমাদের দেশে মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনার অবস্থা শোচনীয়। উদিয়মান বটবৃক্ষকে তারা কৌশলে বনসাই বানিয়ে রাখে আর আগাছা পরগাছার দূর্দান্ত চাষ করে। আপনি যদি তেলবাজ, দূর্নীতিবাজ আর মা*গইবাজ হতে পারেন আপনার উন্নতি কে ঠেকায়?
এজন্যই IELTS এর কোচিং সেন্টারগুলোতে অনেক ৪৫ বছর বয়স্ক (বা ঐ বয়সের এদিক সেদিক) অনেক মিড লেভেল ম্যানেজারদের দেখবেন যারা পরিবার সমেত বিদেশ চলে যাওয়া মনস্হির করে ফেলেছেন। কারন তারা জানেন যে মধ্য বয়সে ক্যারিয়ার ওরিয়েন্টেড জব বিদেশে না করতে পারলেও অন্যান্য জবের অন্ততঃ মূল্যায়নটুকু আছে যা এ দেশে নেই।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিগুলো বেশিরভাগ ইন্টারভিউ নির্ভর। সরকারিও কম না। কর্তৃপক্ষ মনে করে সব প্রশ্নের উত্তর করতে পারলেই প্রার্থী যোগ্য।
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৩
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: বেসরকারী জবে নিজে থেকেই নিজ প্রতিষ্ঠানকে আগে ভাগেই লাথি মারতে হয়। অফার লেটার পাওয়া মাত্রই এ কাজটা করতে হয়। নইলে কর্মী হিসেবে পুরোনো হয়ে গেলে উল্টো প্রতিষ্ঠানই লাথি মেরে বসে।
পুরনো কর্মী নরমাল রিটায়ারমেন্ট বয়সে গেলে তাকে অনেক পয়সা কড়ি দিতে হবে, এই দুশ্চিন্তায় আমাদের এই্চ আর ডিপার্টমেন্টের হেডদের মাথা খারাপ অবস্হা। পুরনো কর্মীর বেতনের অর্ধেক বেতনে কিভাবে আরো দুজন ফ্রেশার নিয়োগ দেয়া যায় সে নিয়ে বিস্তর গবেষনা চলে। আবার নতুন নিয়োগের সাথে ঘুষের অর্থযোগের একটা ব্যাপার থাকে। জানে সবাই কিন্তু ভাব দেখায় ভাজা মাছটিও কেউ উল্টে খেতে জানে না।
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি এক জায়গায় চাকরি করতাম। সে ভবনে একটা ফাস্টফুডের দোকান ছিল, নামটা ভুলে গেছি। সেখানের ম্যানেজার আমার পরিচিত ছিলেন। একদিন শুনি হুট করে উনার চাকরি চলে গেছে। পরবর্তীতে উনি যা বলেছিলেন, তা আপনার মন্তব্যেরই পুনরাবৃত্তি (পুরোনো কর্মীর বেতনের অর্ধেক বেতনে কীভাবে আরও দু'জন ফ্রেশার নিয়োগ দেয়া যায়, সে নিয়ে বিস্তর গবেষণা চলে)।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: আমি কখনো চাকরী করিনি,চাকরির চেষ্টাও করিনি।এসম্পর্কে আমি অজ্ঞ।
-আপনার পরিবার কে চলায়েছে?
উনি বিজনেস করেছেন। চাকরি না।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ ধরনের প্রশ্ন উনি চাইলে মেইল করে জানতে পারেন। অনেকে ব্যক্তিগত বিষয় প্রকাশ্যে বলতে ইতস্তত বোধ করতে পারেন।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: গাজী সাব ,আমি আর কি বলবো,রাজীব নুরই বলে দিয়েছে।
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: গাজী সাব ,আমি আর কি বলবো,রাজীব নুরই বলে দিয়েছে।
-আপনি নাকি মানুষের জন্য কাজ করেছিলেন?
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দেশে প্রতিবছর কয়েক লাখ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কোথায় পাবে এতো চাকরি?
১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কারিগরি শিক্ষা আর উদ্যোক্তা হওয়া ছাড়া আর উপায় দেখছি না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
পায়ের তলায় শক্ত মাটি থাকলে, চাকুরীর কি দরকার আছে?