নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ- এ কথা অস্বীকারের সুযোগ নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে একসময় পুরোপুরি সাহিত্যে ডুবে গেলেন। গল্প-উপন্যাস লিখে গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা পেলেন। নাটক-সিনেমাও বানাতে লাগলেন। যার যা পছন্দ আর কী। আমারও ইচ্ছে একসময় শুধু সাহিত্য, ভ্রমণ- এসব নিয়ে পড়ে থাকব। বাকিটা পরে দেখা যাবে।
যাহোক, হুমায়ূন আহমেদ কিন্তু সব শ্রেণির মানুষের কাছেই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাপা, জামায়াতসহ আরও যত রাজনৈতিক দল আছে, তাদের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের বিরাট অংশ তাকে দারুণ পছন্দ করে। এমনকি তার ইতিহাস আশ্রয়ী গল্প-উপন্যাসকে সত্য ইতিহাস বলে বিশ্বাসও করে। অথচ তার সহোদর জাফর ইকবাল আওয়ামী লীগ ঘেঁষা হওয়ায় একটা শ্রেণির কাছে নিন্দনীয়। তিনি কেন যুদ্ধে যাননি, এ নিয়েও চর্চা আছে অনেক। যারা দেশের স্বাধীনতাই চায়নি, তারাও জাফর ইকবালের পরিণত বয়সে যুদ্ধে না যাওয়ায় নাখোশ।
এই যে হুমায়ুন আহমেদ এত পছন্দের মানুষ রইলেন। এর নেপথ্যে কারণ কী? পাঠকদের অন্তরে ঢুকে গেছেন; এটাই কি একমাত্র কারণ? মনে হয় না। আমার ধারণা এর কারণ উনার রাজনীতি বিমুখতা। উনি আওয়ামী ঘেঁষা হলে বিএনপি-জামায়াতিরা অপছন্দ করত আর বিএনপি-জামায়াত ঘেঁষা হলে আওয়ামী লীগ অপছন্দ করত। মধ্যপন্থি হওয়ায় দুকূলই আছে উনার। এই প্রবণতা আমার মধ্যেও ঢুকে গেছে ভালোভাবে।
আমি মোটামুটি নিশ্চিত এ দেশে কোনো ভদ্রলোক রাজনীতি করে না, পুলিশে চাকরি করে না। করলেও একসময় খারাপ হয়ে যায়। মধ্যপন্থি থেকে গা বাঁচিয়ে চলতে হবে। এসব কাদায় নিজেকে মাখাতে চাননি বলেই হয়তো হুমায়ূন আহমেদ রাজনীতি এড়িয়ে চলতেন। আবার এমনও হতে পারে কোনো একটা পক্ষ নিলে এত পাঠক পেতেন না। যদিও পক্ষ নিলে ওই পক্ষ ক্ষমতায় গেলে বড় পদ বাগিয়ে নিতে পারতেন।
এ দিকে হুমায়ুন আজাদ কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের থেকে সম্পূর্ণ বিপরীত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে শেষ পর্যন্ত এ পেশায়ই ছিলেন এবং সাহিত্য চর্চা করে গেছেন।
তিনি চাঁছাছোলা স্বভাবের ছিলেন। যা বিশ্বাস করতেন, তাই বলতেন; তাই লিখতেন। এ জন্য দেখা গেছে মৌলবাদীদের রোষের শিকার হয়েছেন। মৃত্যুও হয়েছে মৌলবাদীদের হামলায় আহত হয়ে। উনার নিন্দুকের সংখ্যাই বেশি।
যা বিশ্বাস করা, তাই মুখের ওপর বলা- এমন স্বভাবের মানুষ এখন পাওয়া দুষ্কর। স্রোতের বিপরীতে হাঁটা মানুষ নেই বললেই চলে। আমরা এমন লোক দেখি নিজে সরকারি প্লট বাগিয়ে নিয়েছেন, অথচ অন্য কেউ নিতে চাইলে সমালোচনা করেন। তোষামোদির সমালোচনা করেন সবসময় কিন্তু নিজে উপদেষ্টা পদ পাওয়ার জন্য চিঠি লেখেন। একজন বিদেশ থেকে দেশে এসে তরুণ উপদেষ্টাদের সাথে এমন করে ছবি তুলে, মনে হয় পা ছুঁয়ে কদমবুসি করবে।
নিজে অন্যের তোষামোদি করবে, দালালি করবে কোনো সমস্যা নেই, অথচ অন্য কেউ সামান্য ভালোমন্দ বললে তাকে দালাল ট্যাগ দেয়। নিজে কোনোদিন ধর্মের আগেপিছে নেই, অথচ অন্যকে জাহান্নামি ঘোষণা করে।
হুমায়ূন আহমেদ আর হুমায়ুন আজাদ- এই দুইজনের আদর্শ নিয়ে ভাবি মাঝেমধ্যে। স্পষ্টত দেখতে পাই হুমায়ূন আহমেদ হওয়া অনেক কঠিন। আর হুমায়ুন আজাদ হওয়া কঠিন তো বটেই, ঝুঁকিপূর্ণ বটে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ভুলভাল কিছু বললেও আমরা সামনাসামনি সমালোচনা করতে পারি না (যদিও গণতন্ত্র-বাকস্বাধীনতা নিয়ে বেজায়গায় উপদেশবর্ষণ করি)। আর যদি করিও, নিজের বাড়া ভাতে ছাই দিলে তখন করি। আমাদের পয়সা দিয়ে কিনে নেওয়া খুব সহজ।
ছবি: সংগৃহীত
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাঁ। তাদের মধ্যে সাপে-নেউলে সম্পর্ক ছিল।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৪০
কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: আজকাল হুমায়ুন আজাদের মতো চিন্তাভাবনা পোষণ করলেও তা প্রকাশের মতোন মেরুদণ্ড বেশিরভাগ মানুষেরই নেই। আমরা ভীতু প্রজাতির কচ্ছপ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জানের ভয়ে সবাই কাবু।
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: দুই জন দুই মেরুর মানুষ, মিল সুধু দুই জনই নাস্তিক।এক জন স্বঘোষিত অন্য জন চুপা নাস্তিক।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিরদাঁড়া উঁচু রাখাই কথা।
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪২
ক্লোন রাফা বলেছেন: দু’জনই আমার প্রিয় লেখক।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুজনের লেখার ধাঁচ আলাদা হলেও সর্বভুক পাঠকের জন্য দুজনই পছন্দের।
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২১
রবিন.হুড বলেছেন: সঠিক উপলদ্ধি।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।
৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে রাজনীতি যে করবে, সেই মাটিতে মিশে যাবে। তার বদনাম হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বদনামের কাজও তো করে।
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১৫
নজসু বলেছেন:
আর হুমায়ূন ফরিদী?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই কিংবদন্তি। অভিনয়ে বাংলাদেশে সেরাদের একজন।
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫২
বাকপ্রবাস বলেছেন: শাওন কেমন আছে? বিয়াশাদি করবেনা?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিয়ের কথাবার্তা তো শোনা যাচ্ছে না। মনে হয় করবে না।
৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: হুমায়ুন আহমদ ভারতীয় দালাল ছিলেন না। আর বা'লের সমর্থক ছিলেন না।
বাংলাদেশে সবার কাছে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য এরচেয়ে বেশি কিছু লাগে না।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বস্তুতঃ রাজনৈতিক কোনোকিছুতেই উনার আগ্রহ ছিল না।
১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: রাজনীতি নয়, দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে সবচেয়ে বড় ব্যাপার। হুমায়ূন আহমেদের লেখা উপন্যাস, গল্প বা নাটকে এমন চরিত্রের লোককে নিয়ে বিদ্রুপ করেছেন, যাদেরকে মোটা দাগে সবাই অপছন্দ করে। যেমন ধান্দাবাজ, ক্ষমতালোভী, সুবিধাভোগী ইত্যাদি।
কিন্তু হুমায়ূন আজাদ? জাফর ইকবাল? এদের চোখে দাঁড়ি টুপিওয়ালা মানেই সাক্ষাৎ শয়তান। এরকম এক বিশাল শ্রেনীর প্রতি নেগেটিভ ধ্যান ধারণা সেটার খুব কমই সত্যি - তা যদি তাদের লেখনীতে ফুটিয়ে তোলেন, তবে কোন যুক্তিতে সবাই তা মেনে নেবে?
জাফর ইকবালের একটা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাসেই তো দেখেছি। মুক্তিযোদ্ধা (প্রটাগনিস্ট) কখনো আল্লাহর নাম নেয়না। আল্লাহকে ডাকে খোদা বলে। আর এন্টাগনিস্ট রাজাকার? আল্লাহপাক, আল্লাহু সুবহানাহু - পট পট করে বলতেই থাকে। এগুলো মানুষের হজম হবে কিভাবে?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিন্তু হুমায়ূন আজাদ? জাফর ইকবাল? এদের চোখে দাঁড়ি টুপিওয়ালা মানেই সাক্ষাৎ শয়তান। এরকম এক বিশাল শ্রেনীর প্রতি নেগেটিভ ধ্যান ধারণা সেটার খুব কমই সত্যি - তা যদি তাদের লেখনীতে ফুটিয়ে তোলেন, তবে কোন যুক্তিতে সবাই তা মেনে নেবে?
জাফর ইকবালের একটা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাসেই তো দেখেছি। মুক্তিযোদ্ধা (প্রটাগনিস্ট) কখনো আল্লাহর নাম নেয়না। আল্লাহকে ডাকে খোদা বলে। আর এন্টাগনিস্ট রাজাকার? আল্লাহপাক, আল্লাহু সুবহানাহু - পট পট করে বলতেই থাকে। এগুলো মানুষের হজম হবে কিভাবে?
এগুলোও কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। হুমায়ূন আহমেদের লেখা উপন্যাস, গল্প বা নাটকে যেসব চরিত্রের লোককে নিয়ে বিদ্রুপ করা হয়েছে (ধান্দাবাজ, ক্ষমতালোভী, সুবিধাভোগী), তারাও কিন্তু ধর্ম বা দেশপ্রেমের লেবাসে খারাপ কাজ করেছে। তাদের সমালোচনা করলে তো ধান্দাবাজি, ক্ষমতালোভ, সুবিধাভোগ- এ বিষয়গুলোই সবার আগে চোখে পড়ার কথা। দাড়ি-টুপি পরে বা অন্য ধর্মাবলম্বীরা কি ধর্মের লেবাসে খারাপ কাজ করে না? একাত্তরে করেনি?
আমার বাড়ি ময়মনসিংহে। অনেকে বলে ময়মনসিংহের লোক ঝগড়াটে। আমার সাথে পরিচয় হওয়ার পর কেউ কেউ উষ্মা প্রকাশ করে, জিজ্ঞেস করে, আমি আসলেই ময়মনসিংহের কি না। ঝগড়াটে বৈশিষ্টের সাথে আমার যায় না। এখন কেউ যদি বলে ময়মনসিংহের মানুষ ঝগড়াটে, আমার কি রাগ করা উচিত? সেখানে অবশ্যই ঝগড়াটে লোক আছে। আমার তো অবশ্যই এটাও মানতে হবে।
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
ধুলো মেঘ বলেছেন:
একাত্তরে কোন রাজাকারই দাঁড়ি টুপি পরে রাজাকারি করেনি। কোন প্রমাণ কেউ দেখাতে পারবেনা। টুপি দাড়িওয়ালা রাজাকার কেবল নাটক-সিনেমাতেই দেখা যেত - বাস্তবে নয়।
হুমায়ূন আহমেদের লেখা কোন কিছুতে দাঁড়ি টুপি পড়া কোন ধান্দাবাজ আমার চোখে পড়েনি। আপনার চোখে পড়লে রেফারেন্স দিন। পরে দেখি। কোন নাটকেও এরকম দেখিনি। আমাদের সফেদ চরিত্রের দাদা-নানাদেরকে আমরা চোখে দেখে অভ্যস্ত - সেই চোখে দাঁড়ি-টুপিওয়ালা ধান্দাবাজ সহজে মেনে নিতে পারবেনা। তবে দাঁড়ি টুপিওয়ালা ধান্দাবাজ যে নেই, সে কথা বলার কোন সুযোগ নেই। আমিও অনেক দেখেছি। তবে নাটক সিনেমা দেখলে মনে আসা স্বাভাবিক যে সব দাঁড়ি টুপিওয়ালাই ধান্দাবাজ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি যে ছবি দিয়েছেন এরা রাজাকার-আলবদর-আলশামস যেকোনো একটা বাহিনীর সদস্য। এরা নেতৃত্ব পর্যায়ে ছিল না। ছিঁচকে চোর টাইপ ছিল। যারা কমান্ডার বা নেতৃত্ব পর্যায়ের বয়োজ্যষ্ঠ ছিল তাদের দাড়ি-টুপি ছিল। ওই সময় যারা মাদ্রাসা-মসজিদের ইমামতি করত, তাদের যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে তাদের দাড়ি-টুপি ছিল কি না সেটা দেখুন।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরুর পর তাদের সহযোগিতার আশ্বাস নিয়ে ঢাকায় জেনারেল টিক্কা খানের সঙ্গে বৈঠক করেন গোলাম আযমসহ কয়েকটি ইসলামি দলের নেতারা; ছবি: মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ
সমস্যা দাড়ি-টুপিতে না, সমস্যা আচরণে। বর্তমানেও দেখুন অনেক দাড়ি-টুপিওয়ালাও কি খারাপ কাজ করছে না? এদের দাড়ি-টুপিসহ চিত্রিত করলে দাড়ি-টুপিকে দোষারোপ করা হবে নাকি ব্যক্তিকে? ধর্মের লেবাস পরে আকাম করলে তো আরও বেশি শাস্তি দেওয়ার কথা। তাই না?
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫১
ধুলো মেঘ বলেছেন: যে ছবিটি আপনি দিয়েছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে ইসলামী দলের নেতারা আর পাকিস্তানের সামরিক অফিসারেরা। এই বৈঠক নিয়ে এন্টি জামায়াতের দাবি হল - এই বৈঠকে তারা আর্মি অফিসারদেরকে গণহত্যার প্রিপারেশন নিতে বৈঠকে উপস্থিত ব্যক্তিরা দাবী করেছেন যে তারা ৭০ এর নির্বাচনের ফলাফল বাস্তবায়নের জন্য চাপ প্রয়গ করতে সেখানে গিয়েছিলেন। আমরা কোনটা বিশ্বাস করব?
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ আহমেদ ছফার অপছন্দীয় ব্যক্তি ছিলেন।