![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“জীবন জীবনের জন্য, মানুষ মানুষের জন্য”। এই কথাটি প্রমানিত হল সাভারে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায়। সেখানে সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সাধারণ মানুষ যে অভূতপূর্ব সাড়া দিয়েছে তাহা নজির বিহীন। ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিকদের আত্মীয় স্বজন অধরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে দিনের পর দিন অপেক্ষা করে তাদের জন্য খাদ্য, পানীয় সরবরাহ করেছে। জাতি ধর্ম, বর্নের উর্ধে উঠে এসেছে মানবতা। এখানে জামায়াতে ইসলামী এবং নব্য কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক হেফাজতিদের ধর্মীয় বিভক্তি দ্বি-জাতি তত্ত্ব কাজে আসেনি। এখানে কে মুসলমান, কে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ধর্ম/বর্ন, নারী, পুরুষের চিন্তা না করে একসাথে শুধু মানব জীবন বাঁচানোর জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। দেশের পোশাক শ্রমিকরা অধিকাংশই নারী। তাদের শ্রমের বিনিময়ে শক্ত ভিত্তির উপর গড়ে উঠেছে আমাদের অর্থনীতি। আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মানে তাদের অবদান অনস্বীকার্য। অপরদিকে হেফাজতি অর্থনীতির চালিকা শক্তি দান, যাকাত? কারা দিচ্ছে এই দান, যাকাত। ধর্ম ভীরু শ্রমজীবি মানুষ। আর এই দান নিয়ে তারা পুষ্ট হয়ে বাঙ্গালী জাতি সত্তার গলায় ছুরি চালাতে প্রতিনিয়ত শান দেয়, সরকারকে হুমকি দেয়, সংবিধান অবমাননা করে............, রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির বিরোধীতা করে। প্রসঙ্গত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী হেফাজতীরা নতুন মোড়কে মাঠে নেমেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করার ষড়যন্ত্র নিয়ে। সরকার যতই ভাল কাজ করুক এসব তাদের দৃষ্টিতে পড়ে না। ঘুরে ফিরে “রাজাকারদের মুক্তি দাবী”। অথচ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ। রানা প্লাজা দুর্ঘটনা আমাদের দেখিয়ে দিল দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমরা সবাই একতাবদ্ধ, ধর্ম বর্নের উর্ধে। মানবতার জয়গান এই হোক বাঙ্গালী জাতির মূলমন্ত্র।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
নিকষ মেঘ বলেছেন: ব্লক করছিলি, আবার আইলাম । তুই মাজারে বইসা গান্জা খাইয়া যে বাল পোষ্টগুলান প্রসব করিস, সেই পোষ্টগুলো না দেখলে আমি দৈনিক সেরা বিনোদনটা মিস করি । তাই বার বার আসি । তা আজকে খুব বেশি বিনোদন পাইছি । তুই আজকে দালালী কইরা কি পরিমান গান্জা পাইছস জানতে মুন্চায়....