![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
================================================বর্তমান সরকার গণতন্ত্র সুসংহত করতে চায়। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে চায়। মহাজোট সরকারের অধীনে যে কোন ধরনের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনা করার মত গণতান্ত্রিক পরিবেশ দেশে ফিরে এসেছে। এজন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কোন প্রয়োজন নেই। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইউনিয়ন, পৌর, সিটি কর্পোরেশন, উপনির্বাচনসহ ৬ হাজারের কাছাকাছি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট এই চারটি সিটি নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে কোন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছাড়া। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আর কখনো হয়নি। নির্বাচন কমিশন যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে গনতন্ত্র অন্যতম একটি মৌলিক বৈশিষ্ট বিধায় সংবিধান অনুযায়ী প্রশাসনের সকল স্তরে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণের বিধান সমুন্নত রাখার জন্য সংবিধান (ত্রয়োদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯৬ সুপ্রিম কোর্ট বাতিল করেছে। দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রেক্ষাপট পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপি সরকার একটি বিতর্কিত নির্বাচন করে। যে নির্বাচন সকল রাজনৈতিক দল ও বাংলাদেশের মানুষ বর্জন করেছিল। ২০০৬ সালে ইয়াজউদ্দিন রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায়ই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদ গ্রহণ করে বিতর্ক সৃষ্টি করেন। এর আগে ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি জামাত জোট প্রথম দিনেই ১৩ জন সচিবকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করে এবং প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনে। বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাসীরা সমগ্র দেশে হত্যা, খুন ও নির্যাতন চালায়। বিএনপি’র আমলে মাগুরা এবং ঢাকা-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে কথা সবার মনে আছে কিভাবে বিএনপি ভোট চুরি করেছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় উপ-নির্বাচন কিভাবে হয়েছিল এবং বর্তমান মহাজোট সরকারের আমলে কিভাবে হচ্ছে জনগণ তা স্বচক্ষে দেখছে। বর্তমান সরকার মানুষের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অবস্থা মন্দা সত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী বলে সাধারণ জনগণ আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।বর্তমান সরকার গণতন্ত্র সুসংহত করতে চায়। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে চায়। মহাজোট সরকারের অধীনে যে কোন ধরনের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনা করার মত গণতান্ত্রিক পরিবেশ দেশে ফিরে এসেছে। এজন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কোন প্রয়োজন নেই। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইউনিয়ন, পৌর, সিটি কর্পোরেশন, উপনির্বাচনসহ ৬ হাজারের কাছাকাছি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট এই চারটি সিটি নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে কোন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছাড়া। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আর কখনো হয়নি। নির্বাচন কমিশন যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে গনতন্ত্র অন্যতম একটি মৌলিক বৈশিষ্ট বিধায় সংবিধান অনুযায়ী প্রশাসনের সকল স্তরে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণের বিধান সমুন্নত রাখার জন্য সংবিধান (ত্রয়োদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯৬ সুপ্রিম কোর্ট বাতিল করেছে। দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রেক্ষাপট পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপি সরকার একটি বিতর্কিত নির্বাচন করে। যে নির্বাচন সকল রাজনৈতিক দল ও বাংলাদেশের মানুষ বর্জন করেছিল। ২০০৬ সালে ইয়াজউদ্দিন রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায়ই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদ গ্রহণ করে বিতর্ক সৃষ্টি করেন। এর আগে ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি জামাত জোট প্রথম দিনেই ১৩ জন সচিবকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করে এবং প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনে। বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাসীরা সমগ্র দেশে হত্যা, খুন ও নির্যাতন চালায়। বিএনপি’র আমলে মাগুরা এবং ঢাকা-১০ আসনের উপ-নির্বাচনে কথা সবার মনে আছে কিভাবে বিএনপি ভোট চুরি করেছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় উপ-নির্বাচন কিভাবে হয়েছিল এবং বর্তমান মহাজোট সরকারের আমলে কিভাবে হচ্ছে জনগণ তা স্বচক্ষে দেখছে। বর্তমান সরকার মানুষের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অবস্থা মন্দা সত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী বলে সাধারণ জনগণ আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
বিডি আমিনুর বলেছেন: প্রতি পোষ্টে কত পান ?
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: বিডি আমিনুর বলেছেন: প্রতি পোষ্টে কত পান ? তিনি একজন ছাএ
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
আহলান বলেছেন: ৫ টাকা দিয়ে বিশ্বাস অর্জন করে ৫০০ টাকা হাতানোর ধান্দা জনগন বুঝে।
৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: স্থানিয় সরকার নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক কথা নই।
সবগুলি ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন এ যদি বিরোধিদলের লোক থাকে তাতে সরকারের কি কোন ক্ষতি হবে, বেশি চুদুর বুদুর করলে সাভারের রেফাত উল্লাহর মত সাময়িক বহিস্কার করবে এবং এই সাময়িক দিন কখনোই শেষ হবে না।
আর বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে কি করে আপনি স্বাধীন নিরপেক্ষ বলতে পারেন?
প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের দিন অফিসে আসেন ১২ টার পর, বিরোধি দলের এত অনুরোদের পরেও সেনাবাহিনি মুতায়ন করা হয়নি এমনকি সন্তুষ জনক উত্তর পর্যন্ত দেইনি।
৬| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
বিডিট্রন বলেছেন: কামাই হালাল করা পোষ্ট........
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
তিক্তভাষী বলেছেন: মহাজোটের আমলেও বিএনপি ভোট চুরির চেষ্টা করতে পারে, সেটা ঠেকাতেই তত্বাবধায়ক সরকার দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অভিমতে একমত
পোস্টে ধন্যবাদ