![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব। দেশের গুরুত্বপূর্ণ চার সিটি করপোরেশনে নির্বাচন হয়েছে। বিএনপি এ নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের মতো প্রার্থী দিয়েছে। নির্বাচনে কে জয়ী হয়েছেন কে হেরেছেন সেটা মুখ্য বিষয় নয়। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমান হয়েছে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব। চার সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচনের মাধ্যমে দুই দলের মধ্যে সমঝোতা শুরু হয়েছে । অতীতে যে দ্বন্দ্ব সংঘাত ছিল এ নির্বাচনে দুই দলই তাদের প্রার্থী দেয়ার মাধ্যমে তা সমঝোতায় রূপ নিয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এ সমঝোতা অব্যাহত থাকবে বলেও আশা প্রকাশ বর্তমান নির্বাচন কমিশনের। রাজনীতিতে সংঘাত সংঘর্ষের কথা থাকলেও বর্তমানে তা নেই। জয় পরাজয় সব ক্ষেত্রেই আছে। আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল, এই সিটি নির্বাচনে জয়ী প্রার্থী এবং পরাজিত প্রার্থী সবাই বিবাধ, বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে একে অপরের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে সত্যিই এটা একটা বড় পাওয়া।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শিরিষ গাছ বলেছেন: কই ছিলেন ভাই? আপনাকেই খুঁজছে আওয়ামী লীগ।
সিটি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ বি এন পি কে ভোট দিয়েছে। বি এন পি কে ভোট দেয়া মানে বি এন পির অন্যতম দাবী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবীকে সমর্থন করেছে ভোটে বি এন পি প্রার্থীকে জয় করানোর মাধ্যমে।
সিটি নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে জনগণ তত্ত্বাবধায়ক পক্ষে।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
পিপাসার্ত বলেছেন: তত্ত্বাবধায়ক না দিলে পিঠের চামড়া থাকবেনা কারো। ৪ টা সিটি নির্বাচন, মাত্র ১২ লাখ ভোটার। আর ৩০০ আসনে একি দিনে হাজার হাজার ভোট কেন্দ্রে নির্বাচন, ১০ কোটি ভোটার। কোন মিডিয়ার এত ক্যামেরা নাই, এত পর্যবেক্ষক নাই। নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন দিলে এক দলীয় হবে।
জনরায়ঃ তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
তিক্তভাষী বলেছেন: সিটি নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে জনগন তত্বাবধায়ক পদ্ধতির পক্ষে।