![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নানা বাধা বিপত্তির পরেও দেশে রপ্তানি আয় বেড়ে দ্বিগুন হয়েছে। অর্থনীতির এই সুচকের উপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বেড়েছে আড়াইগুণ। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, এই সুচক অর্থনীতির ভিত মজবুত রেখেছে। গত পাঁচ বছরে গড়ে ৬ শতাংশের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে রেমিটেন্স, রফতানি আয় ও রিজার্ভ বিশেষ অবদান রেখেছে। ২০০৭ অর্থ বছরে বিভিন্ন পণ্য রফতানি থেকে বাংলাদেশ আয় করেছিল ১৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। ২০০৮-৯ অর্থ বছরে রপ্তানি আয়ের পরিমান ছিল ১৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। পরের বছরে আসে ১৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। ২০১০-১১ ও ২০১১-১২অর্থ বছরে এসেছিল যথাক্রমে ২২ দশমিক ৯৩ ও ২৪ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার যা অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বেশী। এই রিজার্ভ দিয়ে পাঁচ মাসের বেশী সময়ের আমদানি ব্যয় মিটানো সম্ভব। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে আকুর দেনা পরিশোধের আগে রিজার্ভ সাড়ে ১৫ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে সারাবিশ্বে বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধি কমলেও গত বছর বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ (এফডিএই) বেড়েছে ১৩.৭৫ শতাংশ। এর ফলে বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণের ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে। গত বুধবার জাতিসংঘের বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। আর এটা সম্ভব হয়েছে বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
পথহারা সৈকত বলেছেন: তোর মুখে....... জুমাদ..................