![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঈদুল-ফিতর উপলক্ষে দক্ষিণাঞ্চলগামী নৌ-যাত্রীদের জন্য ৬ আগস্ট থেকে স্পেশাল লঞ্চ সার্ভিস চালু করা হবে। পাশাপাশি ঈদ ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত অত্যাবশ্যকীয় কর্মকর্তা, কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হবে। যাত্রীদের অধিকতর নিরাপত্তা দেয়ার জন্য নৌরুটে বিশেষ নিরাপত্তাবাহিনীর তদারকি বাড়ানোর জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে অনুরোধ করা হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত নৌ-যান উদ্ধারে কোরিয়া থেকে সদ্য সংগৃহীত দুটি উদ্ধারকারী জাহাজ বরিশাল ও নারায়ণগঞ্জে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পুরাতন উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম ও হামজাকেও রাখা হয়েছে কিশোরগঞ্জ ও আরিচাতে। দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বালুবাহী বাল্কহেড ঈদের ৫দিন আগ থেকে ১৯ আগস্ট পর্যন্ত চলাচল বন্ধ রাখা হবে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের ঈদে ঘরমুখী নৌ-যাত্রীরা যাতে অতিরিক্ত ভাড়ার শিকার না হয়ে বরং কিছুটা কম ভাড়ায় যাতায়াত করতে পারেন এ ব্যপারে লঞ্চ মালিক সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরেও সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত আদায় করা হবে না। তবে ঢাকা-বরিশাল রুটের যাত্রীদের জন্য ভাড়া কিছুটা কমানো হয়েছে। সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ১৮ টাকা কমিয়ে ২৪০ টাকা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও যাত্রীদের ফেরত আনার জন্য ১৩ তারিখ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত স্পেশাল সার্ভিস চালু থাকবে। যাত্রীদের চাপের উপরে ভিত্তি করে স্পেশাল সার্ভিস চালু করা হবে। এ বছর নতুন করে ৭টি নতুন লঞ্চ চালু করা হয়েছে। সব মিলিয়ে আসন্ন ঈদুল-ফিতর সকলের জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে করতে সরকারের পক্ষ থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যা আমাদের সকলের জন্য মঙ্গলজনক ও কল্যাণকর।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সচেতন পোষ্ট
ধন্যবাদ