নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য কাজ করে,............।

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গ্যাস নেটওয়ার্কের আওতায় আসছে খুলনা বিভাগ। ৬০ কোটি ঘনফুট গ্যাস ও ৫ হাজার টন কয়লার উৎপাদন বেড়েছে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২২

বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়ার সময় দেশে গ্যাসের উৎপাদন ছিল এক হাজার ৭১৩ মিলিয়ন ঘনফুট। সরকারের শেষদিকে এসে উৎপাদন বেড়েছে ৫৯৮ মিলিয়ন ঘনফুট। দেশে এখন প্রতিদিন দুই হাজার ৩১১ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের উৎপাদন হচ্ছে। একই সঙ্গে কয়লার উত্তোলন পাঁচ হাজার টন বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে আবাসিকে নতুন সংযোগ উন্মুক্ত করা হয়েছে। রাজশাহী এবং ভোলায় গ্যাস বিতরণ শুরু হয়েছে। গ্যাস নেটওয়ার্কের আওতায় আসছে খুলনা বিভাগ। বিদ্যুৎ উৎপাদনে এখনও একক জ্বালানি হিসেবে গ্যাসকে বেশি প্রধান্য দেয়া হচ্ছে। সঙ্গত কারণে অন্য খাতে গ্যাসের সরবরাহ যথেষ্ট বৃদ্ধি করা সম্ভব হচ্ছে না। দেশে দৈনিক উৎপাদিত গ্যাসের মধ্যে এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্রিড সংযুক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সরবরাহ হচ্ছে। এছাড়া দেশে কয়েক হাজার কেপটিভ জেনারেটর রয়েছে যেগুলোর বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস ব্যবহার হয়। এর বাইরে প্রায় দুই হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান সিএনজি স্টেশনের কাছ থেকে সিলিন্ডারে গ্যাস কিনে নিজেরে প্রয়োজন মিটিয়ে থাকে। ৫৫ ভাগ গ্যাসই বিদ্যুত এবং কেপটিভে সরবরাহ করা হয়। বাকি ৪৫ ভাগ গ্যাস অন্যান্য খাতে সরবরাহ করা হয়। আশুগঞ্জ এবং এলেঙ্গায় দুটি কম্প্রেসার স্থাপন করা হচ্ছে। আগামী অক্টোবর নাগাদ স্থাপনের কাজ শেষ হলে সিলেট এলাকার অব্যবহৃত গ্যাস ব্যবহার করা যাবে। বিবিয়ানার গ্যাস ব্যবহারের জন্য একটি পৃথক পাইপ লাইন করা হচ্ছে। পাইপ লাইনের কাজ শেষ হলে সেখান থেকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে। এছাড়া শীঘ্রই সমুদ্রের তিনটি ব্লকে তেল গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য দুটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করা হবে। সরকারের বর্তমান মেয়াদে শ্রিকাইল এবং সুন্দলপুর দুটি নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে। সরকারের শেষ সময়ে এসে হলেও নতুন গ্যাস সংযোগ উন্মুক্ত করা হয়েছে। নতুন সংযোগ প্রদানের খবরে গ্রাহকের মধ্যে উৎসাহ দেখা দিয়েছে। গত জুন থেকে অবৈধ সংযোগ বৈধ করার পাশাপাশি নতুন সংযোগ প্রদান শুরু হয়েছে। অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা ১০ হাজার ৬০৩টি নতুন সংযোগ দেয়া হয়েছে এবং চুলা বর্ধিত করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৪৭৬টি। জুন থেকে রাজশাহীতে আবাসিকে গ্যাস দেয়া শুরু হয়েছে। বহুল প্রত্যাশিত গ্যাস পেয়ে রাজশাহীবাসী উৎফুল্ল। বাড়ি বাড়ি গ্যাস দেয়া হচ্ছে ভোলায়। গ্যাস বিতরণ লাইন নির্মাণ হচ্ছে খুলনায়। সুন্দরবন গ্যাস বিতরণ কোম্পানি বিতরণ লাইন নির্মাণ করছে। এভাবে নতুন নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কার হোক এবং তা থেকে জনগণ উপকৃত হোক এটাই তো সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.