নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য কাজ করে,............।

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭

আমি একজন ছাএ

রূপসা ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সরকার জনগণের সরকার। শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বাড়াতে বর্তমান সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

২০১০ সালে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি দুই হাজার ৮০০ টাকার বেশি দিতে কোনোভাবেই রাজি হচ্ছিলেন না মালিকরা। অবশেষে তাদের ডেকে নিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৬৫০ টাকা থেকে বেড়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি হয় তিন হাজার টাকা। দেশের পোশাক খাতে বর্তমানে কর্মরত প্রায় ৩৬ লাখ শ্রমিকের জন্য সর্বশেষ ন্যূনতম মজুরি কার্যকর হয় ২০১০ সালের নভেম্বর থেকে। তখন ন্যূনতম মজুরি তিন হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে এই তিন হাজার টাকা করতে মজুরি বোর্ডকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে তিন হাজার টাকা হয় ন্যূনতম মজুরি। ২০১০ সাল আর ২০১৩ সাল- ব্যবধান তিন বছরের। এখন পোশাক খাত তার তিন দশকের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর বিজিএমইএ মাত্র ২০ শতাংশ মজুরি বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে মজুরি বোর্ডে। ন্যূনতম মজুরি আট হাজার টাকা করার দাবি। মজুরি বোর্ডে প্রস্তাব দেওয়ার আগে ঢাকা ও চট্টগ্রামে পোশাক কারখানার মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করে বিজিএমইএ। সেখানে কোনো কোনো মালিক ১০ শতাংশ মজুরি বাড়ানোর প্রস্তাব দেন। আবার কোনো কোনো মালিক দুই বছরের মূল্যস্ফীতির হার বিবেচনায় নিয়ে ১৫ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দেন। তবে নেতারা শেষ পর্যন্ত আলোচনা করে ২০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব মজুরি বোর্ডে জমা দিয়েছেন। গত ৬ জুন সরকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর জন্য মজুরি বোর্ড গঠন করে। ওই বোর্ডে শ্রমিকরা ন্যূনতম মজুরি আট হাজার ১১৪ টাকা করার প্রস্তাব দেয়। বর্তমান সরকার যে শ্রমিকদের কল্যাণে কাজ করছে তা হয়তোবা এটা বাস্তবায়িত হলে প্রমানিত হবে।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.