![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে গড়ে উঠা বন বিভাগের দৃষ্টিনন্দন বনাঞ্চল এখন পর্যটক-দর্শণার্থীদের কাছে বিনোদনের বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ভ্রমণে আসা পর্যটকদের অনেকে চলন্ত গাড়ি থামিয়ে সড়কের উভয় পাশের নির্জন বনাঞ্চলে কিছুক্ষণের জন্য প্রকৃতির অপার স্বাদ ও ছবিধারণ করে নিচ্ছেন নিয়মিত। বনাঞ্চলের এ সব বৃক্ষরাজি নির্ধারিত সময়ে কাটার পর বিক্রি করা হলে সরকার প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় করতে পারবে। ফাসিয়াখালী রেঞ্জে বন বিট রয়েছে পাঁচটি। বনাঞ্চলের আয়তন প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার হেক্টর। এ সব বনাঞ্চলে ১৯৫২-৫৩ সাল থেকে শুরু করে এখনও অব্যাহত রয়েছে বাগান সৃজনের কাজ। একই সঙ্গে চলছে বনাঞ্চলের মূল্যবান বৃক্ষরাজি রক্ষায় বনকর্মীদের প্রাণপণ প্রচেষ্টাও। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এই বনাঞ্চলের রয়েছে যেমন ভূমিকা তেমনি পর্যটকদের আকর্ষণেও এর ভূমিকা কম নয়। দেশের রাজস্ব আয়ে এই বনাঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা যায়।
©somewhere in net ltd.