![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বাংলাদেশকে সহযোগিতা দেয়া শুরু করেছে বিশ্বব্যাংক। প্রথম পর্যায় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকপত্র পাওয়ার পরই দ্রুত সহযোগীর হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সংস্থাটি। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারী সংস্থাগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিই বিশ্বব্যাংকের প্রথম লক্ষ্য। বাংলাদেশ খুবই কার্যকর সময়ে মানিলন্ডারিং এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে ক্যাপাসিটি বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছে। বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতার মধ্য দিয়ে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ থেকে অর্থপাচারের ঘটনা বেড়েই চলেছে। একাধিক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশ থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ পাচার হচ্ছে নজরদারির অভাবে। এ প্রেক্ষিতে অর্থপাচার রোধে সকল ধরনের আর্থিক লেনদেনের ওপর নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা নেয়া হচ্ছে। সংস্থাটির সহযোগিতায় অর্থ পাচার রোধে বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে। গো-এএমএল নামের বিশেষ সফটওয়্যারটি আর্থিক লেনদেনসংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করবে। যা অর্থ পাচারকারীদের ধরতে সহযোগিতা করবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে। তাতে করে ব্যাংকিং লেনদেনে দাতা-গ্রহীতা নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন।
©somewhere in net ltd.